এক ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি কাপ চা তৈরির বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিক ইনগার ভ্যালেন্টাইন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুসারে, তিনি এক ঘণ্টায় ২৪৯ কাপ রুইবোস চা বানিয়েছেন।
রুইবোস একটি লাল ভেষজ চা, যা দক্ষিণ আফ্রিকার স্থানীয় উদ্ভিদ অ্যাসপালাথাস লিনিয়ারিস ঝোপের পাতা থেকে তৈরি হয়। তিনি রুইবোসের অর্জিনাল, ভ্যানিলা এবং স্ট্রবেরির স্বাদ ব্যবহার করেছেন।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে জায়গা করে নিতে এক ঘণ্টার মধ্যে ন্যূনতম ১৫০ কাপ চা তৈরি করতে হতো। তবে তিনি করেছেন ২৪৯ কাপ।
ভ্যালেন্টাইন একটি কৌশল মাথায় রেখে কাজ করেছেন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, তিনি প্রতিটি চায়ের পাত্রে চারটি চা ব্যাগ রেখেছিলেন। তার মানে এক কাপ থেকে তিনি চার কাপ চা তৈরি করেছিল।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড নিশ্চিত করেছে যে, তাঁর এই কাজের সময় তাদের নো-ওয়েস্ট নীতিটি বাস্তবায়িত হয়েছে। তাঁর তৈরি চা খেতে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও স্থানীয় সম্প্রদায়ের নাগরিকেরা।
প্রতিযোগিতার বিশ মিনিটের মধ্যে ভ্যালেন্টাইনের কাছে সেখানে থাকা সব কাপ ধুয়ে তাঁর সাহায্যে এগিয়ে আসে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা।
ভ্যালেন্টাইন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসকে বলেছিলেন, ‘আমি ১৭০ কাপ তৈরি করতে পারব।’ কিন্তু তিনি তাঁর নিজের ভবিষ্যদ্বাণীকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন।প্রতি মিনিটে তিনি চারটিরও বেশি কাপ চা বানিয়েছেন।
মজার বিষয় পরিমাণের মানদণ্ড পূরণ না করার জন্য এক কাপ চা বাতিল ঘোষণা করেছিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে দাবানলে পাহাড়ি গ্রাম ধ্বংস হওয়ার পর ভ্যালেন্টাইন পর্যটনকে উৎসাহিত করতে এবং উপারথাল সম্প্রদায়ের মধ্য আনন্দ ছড়িয়ে দিতে রেকর্ড গড়ার চেষ্টা করেছিলেন।
ভ্যালেনটাইন বলেন, ‘আমি রেকর্ডটি নিয়ে এবং উপারথালের সম্প্রদায়ের জন্য খুবই আনন্দিত।’
এক ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি কাপ চা তৈরির বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিক ইনগার ভ্যালেন্টাইন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুসারে, তিনি এক ঘণ্টায় ২৪৯ কাপ রুইবোস চা বানিয়েছেন।
রুইবোস একটি লাল ভেষজ চা, যা দক্ষিণ আফ্রিকার স্থানীয় উদ্ভিদ অ্যাসপালাথাস লিনিয়ারিস ঝোপের পাতা থেকে তৈরি হয়। তিনি রুইবোসের অর্জিনাল, ভ্যানিলা এবং স্ট্রবেরির স্বাদ ব্যবহার করেছেন।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে জায়গা করে নিতে এক ঘণ্টার মধ্যে ন্যূনতম ১৫০ কাপ চা তৈরি করতে হতো। তবে তিনি করেছেন ২৪৯ কাপ।
ভ্যালেন্টাইন একটি কৌশল মাথায় রেখে কাজ করেছেন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, তিনি প্রতিটি চায়ের পাত্রে চারটি চা ব্যাগ রেখেছিলেন। তার মানে এক কাপ থেকে তিনি চার কাপ চা তৈরি করেছিল।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড নিশ্চিত করেছে যে, তাঁর এই কাজের সময় তাদের নো-ওয়েস্ট নীতিটি বাস্তবায়িত হয়েছে। তাঁর তৈরি চা খেতে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও স্থানীয় সম্প্রদায়ের নাগরিকেরা।
প্রতিযোগিতার বিশ মিনিটের মধ্যে ভ্যালেন্টাইনের কাছে সেখানে থাকা সব কাপ ধুয়ে তাঁর সাহায্যে এগিয়ে আসে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা।
ভ্যালেন্টাইন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসকে বলেছিলেন, ‘আমি ১৭০ কাপ তৈরি করতে পারব।’ কিন্তু তিনি তাঁর নিজের ভবিষ্যদ্বাণীকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন।প্রতি মিনিটে তিনি চারটিরও বেশি কাপ চা বানিয়েছেন।
মজার বিষয় পরিমাণের মানদণ্ড পূরণ না করার জন্য এক কাপ চা বাতিল ঘোষণা করেছিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে দাবানলে পাহাড়ি গ্রাম ধ্বংস হওয়ার পর ভ্যালেন্টাইন পর্যটনকে উৎসাহিত করতে এবং উপারথাল সম্প্রদায়ের মধ্য আনন্দ ছড়িয়ে দিতে রেকর্ড গড়ার চেষ্টা করেছিলেন।
ভ্যালেনটাইন বলেন, ‘আমি রেকর্ডটি নিয়ে এবং উপারথালের সম্প্রদায়ের জন্য খুবই আনন্দিত।’
এই ঘটনার জেরে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় জিয়াংসু প্রদেশের পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে অশ্লীল ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগে তদন্ত চলছে। সিস্টার হংয়ের ঘটনা সামনে আসতেই চীনা নেটিজেনদের একাংশের মধ্যে আলোচনায় আসে ২০১৬ সালের আরেক প্রতারণার কাহিনি।
২০ ঘণ্টা আগেঅনেকের কাছেই মদের বোতলে ডুবে থাকা সাপ, মোটেই রুচিকর বা মনোহর দৃশ্য নয়। তবে এশিয়ার কিছু অঞ্চলে এই ছবি আশার প্রতীক, স্বাস্থ্য ভালো রাখার প্রতিশ্রুতি। এই ব্যতিক্রমী পানীয়টির নাম ‘স্নেক ওয়াইন’ বা সাপের ওয়াইন। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এটি পান করা হয়ে আসছে এই অঞ্চলে। অনেকেরই বিশ্বাস, এতে রয়েছে ওষধিগুণ।
২ দিন আগেনারীর বগলের গন্ধ পুরুষদের আচরণে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনকি তাদের মানসিক চাপও কমাতে পারে। এমনটাই জানা গেছে, জাপানে হওয়া এক চমকপ্রদ গবেষণা থেকে। তবে এই প্রভাব সব সময় দেখা যায় না। মাসের নির্দিষ্ট কিছু সময়ে, যখন নারীদের গন্ধ পুরুষদের কাছে বেশি আকর্ষণীয় মনে হয়, তখনই এই প্রভাব দেখা যায়।
৪ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা ৩৩ বছর বয়সী এমিলি এনজার এখন নিয়মিত আয় করছেন বুকের দুধ বিক্রি করে। পাঁচ সন্তানের এই মা প্রতিদিন সন্তানদের দুধ পান করানোর পর অতিরিক্ত যে দুধ পাম্প করেন, তা ব্যাগে ভরে সংরক্ষণ করেন ফ্রিজে। উদ্দেশ্য—নিজের সন্তানের জন্য নয়, বরং বিক্রি করে বাড়তি আয় করা।
৫ দিন আগে