ছোট্ট শিশুর মাথায় ডিম ভাঙছেন বাবা-মা- এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টিকটকে ছড়িয়ে পড়েছে। অদ্ভুত ও অসংবেদনশীল ভিডিওগুলোই এখন টিকটকে ট্রেন্ডিং। এগুলি শিশুদের ক্ষতি করবে বলে সতর্ক করেছেন চিকিৎসকেরা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজ এই তথ্য জানিয়েছে।
হ্যাশট্যাগ ‘এগপ্র্যাংক’ দিয়ে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলো গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ৬৭ কোটিবার দেখা হয়েছে। আবার প্রতিটি ভিডিওতে প্রায় ৬০ লাখ ভিউ আছে।
ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, ডিম ভাঙা হবে বলে শিশুদের জানায় তাদের বাবা–মা। কিন্তু ডিম ভেঙে পাত্রে রাখার আগে শিশুদের মাথায় বাড়ি দিয়ে তা ফাটানো হয়। এতে হতবাক শিশুরা বিচলিত হয়ে কান্না জুড়ে দেয়। কোনো ভিডিওতে শিশুদের সেই ডিম বাবা–মার দিকে ছুঁড়ে মারতে দেখা যায়।
চিকিৎসকেরা বলছে, মাথায় ডিম ফাটানোর ফলে শিশুস্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। মাথায় ব্যথা পাওয়া বা শরীরে কোনো জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার মতো নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
টিকটকে ফ্লোরিডার জন হপকিন্স অল চিলড্রেন হসপিটালের শিশু বিশেষজ্ঞ ড. মেগান মার্টিনের ১৩ লাখ অনুসারী আছে। তিনি বলেন, তিনি এই ট্রেন্ডের ভক্ত নন। এই ট্রেন্ড্র কোনো দিক থেকেই শিশুদের উপকার করে না এবং ভিডিওগুলো তাঁকে বিনোদনও দেয় না।
মেগান মার্টিন বলেন, ‘আমরা আক্ষরিক অর্থেই তাদের কপালে সালমোনেলা (পেটের পীড়ার জন্য দায়ী এক ধরনের জীবাণু) ছুঁড়ে মারছি।’
তিনি আরও বলেন, শিশুদের পেট খারাপ বা ব্যথা হলে তারা পানি পান করতে চায় না। এর ফলে শরীরে পানির ঘাটতি দেখা যায় ও হাসপাতালে গিয়ে স্যালাইন দিতে হয়।
আরেক পেডিয়াট্রিক অকুপেশনাল থেরাপিস্ট অ্যামান্ডা মাথারস নিজের মাথায় ডিম ফাটান। তিনি বলেন, তার সম্পূর্ণ বিকশিত মাথার খুলিতে ডিম অনেক জোরে ভাঙতে হয়েছে। তাহলে শিশুদের নরম মাথায় ভাঙতে আরও বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্ট সিনাই হাসপাতালের শিশু, কিশোর ও পারিবারিক পরিষেবার ক্লিনিক্যাল পরিচালক রেবেকা বার্গার–ক্যাপলান বলেন, এধরনের ঘটনা একবার ঘটলে শিশুদের ওপর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব না পড়ারই কথা।
ছোট্ট শিশুর মাথায় ডিম ভাঙছেন বাবা-মা- এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টিকটকে ছড়িয়ে পড়েছে। অদ্ভুত ও অসংবেদনশীল ভিডিওগুলোই এখন টিকটকে ট্রেন্ডিং। এগুলি শিশুদের ক্ষতি করবে বলে সতর্ক করেছেন চিকিৎসকেরা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজ এই তথ্য জানিয়েছে।
হ্যাশট্যাগ ‘এগপ্র্যাংক’ দিয়ে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলো গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ৬৭ কোটিবার দেখা হয়েছে। আবার প্রতিটি ভিডিওতে প্রায় ৬০ লাখ ভিউ আছে।
ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, ডিম ভাঙা হবে বলে শিশুদের জানায় তাদের বাবা–মা। কিন্তু ডিম ভেঙে পাত্রে রাখার আগে শিশুদের মাথায় বাড়ি দিয়ে তা ফাটানো হয়। এতে হতবাক শিশুরা বিচলিত হয়ে কান্না জুড়ে দেয়। কোনো ভিডিওতে শিশুদের সেই ডিম বাবা–মার দিকে ছুঁড়ে মারতে দেখা যায়।
চিকিৎসকেরা বলছে, মাথায় ডিম ফাটানোর ফলে শিশুস্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। মাথায় ব্যথা পাওয়া বা শরীরে কোনো জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার মতো নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
টিকটকে ফ্লোরিডার জন হপকিন্স অল চিলড্রেন হসপিটালের শিশু বিশেষজ্ঞ ড. মেগান মার্টিনের ১৩ লাখ অনুসারী আছে। তিনি বলেন, তিনি এই ট্রেন্ডের ভক্ত নন। এই ট্রেন্ড্র কোনো দিক থেকেই শিশুদের উপকার করে না এবং ভিডিওগুলো তাঁকে বিনোদনও দেয় না।
মেগান মার্টিন বলেন, ‘আমরা আক্ষরিক অর্থেই তাদের কপালে সালমোনেলা (পেটের পীড়ার জন্য দায়ী এক ধরনের জীবাণু) ছুঁড়ে মারছি।’
তিনি আরও বলেন, শিশুদের পেট খারাপ বা ব্যথা হলে তারা পানি পান করতে চায় না। এর ফলে শরীরে পানির ঘাটতি দেখা যায় ও হাসপাতালে গিয়ে স্যালাইন দিতে হয়।
আরেক পেডিয়াট্রিক অকুপেশনাল থেরাপিস্ট অ্যামান্ডা মাথারস নিজের মাথায় ডিম ফাটান। তিনি বলেন, তার সম্পূর্ণ বিকশিত মাথার খুলিতে ডিম অনেক জোরে ভাঙতে হয়েছে। তাহলে শিশুদের নরম মাথায় ভাঙতে আরও বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্ট সিনাই হাসপাতালের শিশু, কিশোর ও পারিবারিক পরিষেবার ক্লিনিক্যাল পরিচালক রেবেকা বার্গার–ক্যাপলান বলেন, এধরনের ঘটনা একবার ঘটলে শিশুদের ওপর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব না পড়ারই কথা।
হিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
২ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৩ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৬ দিন আগেপরিত্যক্ত একটি নকিয়া ফোনের সূত্র ধরে পরিচয় পাওয়া গেছে ১০ বছর আগে মারা যাওয়া এক ব্যক্তির। ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের হায়দরাবাদে আমির খান নামের ওই ব্যক্তির কঙ্কাল উদ্ধার হয়। মরদেহের পাশে থাকা ফোনটির সূত্র ধরেই তাঁর পরিচয় উদ্ধার করা হয়। খবর এনডিটিভির।
৭ দিন আগে