খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব বড়দিনের অন্যতম আকর্ষণ সান্তা ক্লজ। বিশেষ করে শিশুদের কাছে ভীষণ আগ্রহের বিষয় সান্তার থেকে উপহার পাওয়া। তবে সান্তা ক্লজ সত্যিই আছেন কি না, তা নিয়ে কৌতূহলেরও অন্ত নেই। তেমন কৌতূহল থেকে ঘটেছে মজার এক কাণ্ড। রীতিমতো ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন জানিয়েছে এক শিশু।
মার্কিন গণমাধ্যম এনপিআরের প্রতিবেদনে জানা যায়, ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ডের কাম্বারল্যান্ড শহরে। সান্তা ক্লজের অস্তিত্ব প্রমাণের জন্য স্কারলেট ঢৌমাতো নামের ১০ বছর বয়সী এক শিশু স্থানীয় পুলিশ বরাবর আবেদন জানিয়েছে। সান্তার খেয়ে রেখে যাওয়া আধখানা বিস্কুট ও গাজর থেকে খাদ্যকণা পরীক্ষা করার জন্য পুলিশকে সে চিঠিতে অনুরোধ জানায়।
স্কারলেট তার চিঠিতে লিখেছে, ‘আমি বড়দিনের আগের সন্ধ্যায় সান্তা ও বল্গাহরিণের জন্য খাবার দিয়েছিলাম। খেয়ে যাওয়ার পর যতটুকু খাবার রয়েছে তা থেকে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে তোমরা কি বলতে পারবে যে, সত্যিই সান্তা আছে কিনা।’ এর পর শিশুটি ‘সান্তার খেয়ে যাওয়া খাবারের উচ্ছিষ্টাংশ’ স্টেট ডিপার্টমেন্টের হেলথ–ফরেনসিক বিভাগে পরীক্ষার জন্য পাঠায়।
ছোট্ট মেয়েটির অনুরোধ রেখেছে পুলিশ। এমন মজার কাণ্ডে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে মিষ্টি প্রতিক্রিয়াও দেখিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। স্কারলেটের পাঠানো চিঠি, আধখানা বিস্কুট ও কামড় বসানো গাজরের ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে মিষ্টি অনুরোধের চিঠির উত্তর দেওয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে পুলিশের জবাবের বিবৃতির ছবি ফেসবুক পোস্টে যুক্ত করা হয়েছে। পুলিশপ্রধান ম্যাথিউ বেনসন জানিয়েছেন, এরই মধ্যে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য খাবারের নমুনা স্বাস্থ্য বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
কাম্বারল্যান্ডের মেয়র জানিয়েছেন, এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। হরিণে টানা স্লেজ গাড়িতে চেপে সান্তা ক্লজ সত্যিই এসেছিল কি না, সে বিষয়ে খুব শিগগিরই তদন্তের ফল জানা যাবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এর সঙ্গে শিশুটির সত্য জানার মানসিকতার প্রশংসা করা হয়েছে।
খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব বড়দিনের অন্যতম আকর্ষণ সান্তা ক্লজ। বিশেষ করে শিশুদের কাছে ভীষণ আগ্রহের বিষয় সান্তার থেকে উপহার পাওয়া। তবে সান্তা ক্লজ সত্যিই আছেন কি না, তা নিয়ে কৌতূহলেরও অন্ত নেই। তেমন কৌতূহল থেকে ঘটেছে মজার এক কাণ্ড। রীতিমতো ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন জানিয়েছে এক শিশু।
মার্কিন গণমাধ্যম এনপিআরের প্রতিবেদনে জানা যায়, ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ডের কাম্বারল্যান্ড শহরে। সান্তা ক্লজের অস্তিত্ব প্রমাণের জন্য স্কারলেট ঢৌমাতো নামের ১০ বছর বয়সী এক শিশু স্থানীয় পুলিশ বরাবর আবেদন জানিয়েছে। সান্তার খেয়ে রেখে যাওয়া আধখানা বিস্কুট ও গাজর থেকে খাদ্যকণা পরীক্ষা করার জন্য পুলিশকে সে চিঠিতে অনুরোধ জানায়।
স্কারলেট তার চিঠিতে লিখেছে, ‘আমি বড়দিনের আগের সন্ধ্যায় সান্তা ও বল্গাহরিণের জন্য খাবার দিয়েছিলাম। খেয়ে যাওয়ার পর যতটুকু খাবার রয়েছে তা থেকে ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে তোমরা কি বলতে পারবে যে, সত্যিই সান্তা আছে কিনা।’ এর পর শিশুটি ‘সান্তার খেয়ে যাওয়া খাবারের উচ্ছিষ্টাংশ’ স্টেট ডিপার্টমেন্টের হেলথ–ফরেনসিক বিভাগে পরীক্ষার জন্য পাঠায়।
ছোট্ট মেয়েটির অনুরোধ রেখেছে পুলিশ। এমন মজার কাণ্ডে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে মিষ্টি প্রতিক্রিয়াও দেখিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। স্কারলেটের পাঠানো চিঠি, আধখানা বিস্কুট ও কামড় বসানো গাজরের ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে মিষ্টি অনুরোধের চিঠির উত্তর দেওয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে পুলিশের জবাবের বিবৃতির ছবি ফেসবুক পোস্টে যুক্ত করা হয়েছে। পুলিশপ্রধান ম্যাথিউ বেনসন জানিয়েছেন, এরই মধ্যে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য খাবারের নমুনা স্বাস্থ্য বিভাগে পাঠানো হয়েছে।
কাম্বারল্যান্ডের মেয়র জানিয়েছেন, এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। হরিণে টানা স্লেজ গাড়িতে চেপে সান্তা ক্লজ সত্যিই এসেছিল কি না, সে বিষয়ে খুব শিগগিরই তদন্তের ফল জানা যাবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এর সঙ্গে শিশুটির সত্য জানার মানসিকতার প্রশংসা করা হয়েছে।
ইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
২০ ঘণ্টা আগেহিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
৩ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৪ দিন আগেআজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
৭ দিন আগে