অনলাইন ডেস্ক
১৬ ফুট লম্বা এক দানবই বলা চলে তাকে। ওজন ৭০০ কেজি। পৃথিবীর সবচেয়ে বয়স্ক বন্দী কুমির হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাকে। ১২৩ বছর বয়স্ক এই নাইল ক্রোকোডাইলের অবাক করা আরও অনেক বিষয় আছে। যেমন ‘ছয় স্ত্রী’, অর্থাৎ ছয়টি মাদি কুমিরের ঘরে তার বাচ্চা আছে ১০ হাজারের বেশি।
হেনরি নামের এই কুমির সম্পর্কে এসব তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য সান, কুমিরটি যে চিড়িয়াখানায় থাকে তার কর্তৃপক্ষের সূত্রে।
হেনরি-জীবনের ভ্রমণ শুরু বতসোয়ানার ওকাভাংগো ডেল্টায়। ধারণা করা হয়, ১৯০০ সালের ডিসেম্বরে জন্ম কুমিরটির। ওকাভাংগো ব-দ্বীপ এলাকাটি ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। মোটামুটি মিনিবাস আকারের এই কুমিরের অতীতও রোমাঞ্চকর।
নিজের তারুণ্যে বতসোয়ানার বিভিন্ন গোত্রের অধিবাসীদের মধ্যে আতঙ্কের এক প্রতিশব্দে পরিণত হয় হেনরি। বলা হয়, মানবশিশু শিকার করে এই কুখ্যাতি অর্জন করে কুমিরটি। তার থেকে রক্ষা পেতে স্থানীয়রা স্যার হেনরি নিউম্যান নামের বিখ্যাত এক শিকারির শরণাপন্ন হয়। তাঁর নামেই পরে কুমিরটির নাম রাখা হয় হেনরি। তবে বিশাল প্রাণীটিকে না মেরে নিউম্যান ওটাকে ফাঁদে আটকে ফেললেন। আর এভাবেই বন্দীজীবন শুরু হলো হেনরির।
গত তিন দশক ধরে কুমিরটি বাস করছে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কটসবার্গের ক্রোকওয়ার্ল্ড কনজারভেশন সেন্টারে। সেখানে তার আকার ও বয়স দর্শকদের বিস্মিত করে চলেছে। বন্দী দশায় থাকা সবচেয়ে বয়স্ক কুমিরদের একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয় একে। তার অন্ধকার অতীত, অর্থাৎ মানুষ শিকারের ইতিহাস বর্তমান অবস্থার একেবারেই বিপরীত। যেখানে নিরাপদ দূরত্ব থেকে তাকে দেখে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়েন পর্যটকেরা। বলা চলে শুধুমাত্র হেনরিকে একনজর দেখতেই অনেকে হাজির হন ক্রোকওয়ার্ল্ডে।
নীল ক্রোকোডাইলের দেখা মেলে আফ্রিকার ২৬টি দেশে। বিশালাকায় এসব সরীসৃপ বেশ ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে পরিচিত। বলা হয়, প্রতি বছর ওই অঞ্চলে শ দুয়েক মানুষের মৃত্যু হয় এই প্রজাতির কুমিরের আক্রমণে।
বন্দী অবস্থায় হেনরি যেখানে সবচেয়ে বয়স্ক কুমির, সেখানে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বন্দী কুমির ক্যাসিয়াস। ক্যাসিয়াসের বাস অস্ট্রেলিয়ায়। ধারণা করা হচ্ছে, ক্যাসিয়াসের যে আকারের কথা মানুষ জানে, তার চেয়েও বড় হতে পারে প্রাণীটি। কারণ ২০১১ সালে গিনেস বুকে নাম ওঠার পর আর লোনা পানির কুমিরটির দৈর্ঘ্য মাপা হয়নি।
ক্যাসিয়াসের বয়স আনুমানিক ১২০ বছর। ২০১১ সালে রেকর্ড বুকে জায়গা করে নেওয়ার সময় তার দৈর্ঘ্য ছিল ১৮ ফুট (৫.৪৮ মিটার)। তারপর আর এর তত্ত্বাবধায়কেরা কুমিরটির দৈর্ঘ্য মাপেননি। অর্থাৎ, তারপর আরও বড় হওয়ার সম্ভাবনা আছে কুমিরটির।
১৬ ফুট লম্বা এক দানবই বলা চলে তাকে। ওজন ৭০০ কেজি। পৃথিবীর সবচেয়ে বয়স্ক বন্দী কুমির হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাকে। ১২৩ বছর বয়স্ক এই নাইল ক্রোকোডাইলের অবাক করা আরও অনেক বিষয় আছে। যেমন ‘ছয় স্ত্রী’, অর্থাৎ ছয়টি মাদি কুমিরের ঘরে তার বাচ্চা আছে ১০ হাজারের বেশি।
হেনরি নামের এই কুমির সম্পর্কে এসব তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য সান, কুমিরটি যে চিড়িয়াখানায় থাকে তার কর্তৃপক্ষের সূত্রে।
হেনরি-জীবনের ভ্রমণ শুরু বতসোয়ানার ওকাভাংগো ডেল্টায়। ধারণা করা হয়, ১৯০০ সালের ডিসেম্বরে জন্ম কুমিরটির। ওকাভাংগো ব-দ্বীপ এলাকাটি ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। মোটামুটি মিনিবাস আকারের এই কুমিরের অতীতও রোমাঞ্চকর।
নিজের তারুণ্যে বতসোয়ানার বিভিন্ন গোত্রের অধিবাসীদের মধ্যে আতঙ্কের এক প্রতিশব্দে পরিণত হয় হেনরি। বলা হয়, মানবশিশু শিকার করে এই কুখ্যাতি অর্জন করে কুমিরটি। তার থেকে রক্ষা পেতে স্থানীয়রা স্যার হেনরি নিউম্যান নামের বিখ্যাত এক শিকারির শরণাপন্ন হয়। তাঁর নামেই পরে কুমিরটির নাম রাখা হয় হেনরি। তবে বিশাল প্রাণীটিকে না মেরে নিউম্যান ওটাকে ফাঁদে আটকে ফেললেন। আর এভাবেই বন্দীজীবন শুরু হলো হেনরির।
গত তিন দশক ধরে কুমিরটি বাস করছে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কটসবার্গের ক্রোকওয়ার্ল্ড কনজারভেশন সেন্টারে। সেখানে তার আকার ও বয়স দর্শকদের বিস্মিত করে চলেছে। বন্দী দশায় থাকা সবচেয়ে বয়স্ক কুমিরদের একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয় একে। তার অন্ধকার অতীত, অর্থাৎ মানুষ শিকারের ইতিহাস বর্তমান অবস্থার একেবারেই বিপরীত। যেখানে নিরাপদ দূরত্ব থেকে তাকে দেখে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়েন পর্যটকেরা। বলা চলে শুধুমাত্র হেনরিকে একনজর দেখতেই অনেকে হাজির হন ক্রোকওয়ার্ল্ডে।
নীল ক্রোকোডাইলের দেখা মেলে আফ্রিকার ২৬টি দেশে। বিশালাকায় এসব সরীসৃপ বেশ ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে পরিচিত। বলা হয়, প্রতি বছর ওই অঞ্চলে শ দুয়েক মানুষের মৃত্যু হয় এই প্রজাতির কুমিরের আক্রমণে।
বন্দী অবস্থায় হেনরি যেখানে সবচেয়ে বয়স্ক কুমির, সেখানে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বন্দী কুমির ক্যাসিয়াস। ক্যাসিয়াসের বাস অস্ট্রেলিয়ায়। ধারণা করা হচ্ছে, ক্যাসিয়াসের যে আকারের কথা মানুষ জানে, তার চেয়েও বড় হতে পারে প্রাণীটি। কারণ ২০১১ সালে গিনেস বুকে নাম ওঠার পর আর লোনা পানির কুমিরটির দৈর্ঘ্য মাপা হয়নি।
ক্যাসিয়াসের বয়স আনুমানিক ১২০ বছর। ২০১১ সালে রেকর্ড বুকে জায়গা করে নেওয়ার সময় তার দৈর্ঘ্য ছিল ১৮ ফুট (৫.৪৮ মিটার)। তারপর আর এর তত্ত্বাবধায়কেরা কুমিরটির দৈর্ঘ্য মাপেননি। অর্থাৎ, তারপর আরও বড় হওয়ার সম্ভাবনা আছে কুমিরটির।
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
৬ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৭ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২১ দিন আগে