আজকাল বিয়ের কার্ডে নানা বৈচিত্র্য দেখা যায়। বাজারে বাহারি নকশার নিমন্ত্রণপত্র ছাড়াও অনেকেই এটি নিজ হাতে তৈরি করে শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে পাঠান। এসব নিমন্ত্রণপত্রে দামি উপকরণ সংযুক্তের পাশাপাশি কেউ কেউ চকলেট কিংবা বিস্কুটের মতো বস্তুও জুড়ে দেন।
বিয়ের কার্ড যেভাবেই সাজানো হোক না কেন, এর ভেতরে লেখা কথাগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রায় একই রকম হয়। মূলত বর ও কনের পরিচয় দিয়ে যার কাছে কার্ডটি পাঠানো হয়েছে বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁর অংশগ্রহণ কামনা করা হয়। তবে সম্প্রতি বিয়ে করা বাংলাদেশি এক দম্পতির বিয়ের কার্ডটি নানা আলোচনা এবং হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার)। অনেকেই এই কার্ডটিকে গবেষণাপত্রের সঙ্গেও তুলনা করেছেন।
২৫ নভেম্বর বাংলাদেশি দম্পতির ওই বিয়ের কার্ডটি এক্সে শেয়ার করে এক ব্যক্তি লিখেছেন—‘এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না এটি একটি বিয়ের কার্ড।’
ব্যতিক্রম এই কার্ডের সবার ওপরেই বর মাহজিব হোসাইন ইমন এবং কনে সানজানা তাবাস্সুম স্নেহার পরিচয় লেখা রয়েছে। যে জায়গায় বিয়ের অনুষ্ঠান হবে সেই ঠিকানাও লেখা রয়েছে। এসব ছাড়াও বিয়ের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে কার্ডটিতে একটি লেখাও অন্তর্ভুক্ত আছে। আছে হবু দম্পতির প্রথম দেখা কোথায় কীভাবে হয়েছিল—সেই বিষয়ে তথ্য। সবার নিচে একটি উপসংহার লেখার মতো এমন আরও কিছু বিষয় রয়েছে সচরাচর যা দেখা যায় না কোনো নিমন্ত্রণপত্রে।
বলা বাহুল্য, ঢাকার মিরপুরে অনুষ্ঠিত এই বিয়ের কার্ডটি নিমেষেই ভাইরাল হয়ে যায় এক্সে। মাত্র তিন দিনেই এটির ভিউ সংখ্যা ৩৩ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। প্রায় ৭০ হাজার রিঅ্যাকশনের পাশাপাশি এটি শেয়ার করেছেন অন্তত ২৫ হাজার মানুষ। কার্ডের নিচে মন্তব্য করা মানুষের সংখ্যাও হাজারের কাছাকাছি।
পোস্টদাতাকে উদ্দেশ্য করে কার্ডটির নিচে একজন লিখেছেন, ‘আপনি বলতে চাইছেন এটি কোনো গবেষণাপত্র নয়?’
আরেকজন লিখেছেন, ‘দুই গবেষক বিয়ে করতে যাচ্ছে, বুঝেছেন।’
অন্যদের মধ্যে কার্ডটিকে কেউ ভেবেছেন আদালতের আদেশনামা, কেউ ভেবেছেন গোয়েন্দা তথ্য, কেউ স্কুলের রিপোর্ট!
এদিকে নিজের বিয়ের কার্ডটিও এটার মতো করার ঘোষণা দিয়েছেন কৌতূহলী আরেকজন।
আজকাল বিয়ের কার্ডে নানা বৈচিত্র্য দেখা যায়। বাজারে বাহারি নকশার নিমন্ত্রণপত্র ছাড়াও অনেকেই এটি নিজ হাতে তৈরি করে শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে পাঠান। এসব নিমন্ত্রণপত্রে দামি উপকরণ সংযুক্তের পাশাপাশি কেউ কেউ চকলেট কিংবা বিস্কুটের মতো বস্তুও জুড়ে দেন।
বিয়ের কার্ড যেভাবেই সাজানো হোক না কেন, এর ভেতরে লেখা কথাগুলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রায় একই রকম হয়। মূলত বর ও কনের পরিচয় দিয়ে যার কাছে কার্ডটি পাঠানো হয়েছে বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁর অংশগ্রহণ কামনা করা হয়। তবে সম্প্রতি বিয়ে করা বাংলাদেশি এক দম্পতির বিয়ের কার্ডটি নানা আলোচনা এবং হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার)। অনেকেই এই কার্ডটিকে গবেষণাপত্রের সঙ্গেও তুলনা করেছেন।
২৫ নভেম্বর বাংলাদেশি দম্পতির ওই বিয়ের কার্ডটি এক্সে শেয়ার করে এক ব্যক্তি লিখেছেন—‘এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না এটি একটি বিয়ের কার্ড।’
ব্যতিক্রম এই কার্ডের সবার ওপরেই বর মাহজিব হোসাইন ইমন এবং কনে সানজানা তাবাস্সুম স্নেহার পরিচয় লেখা রয়েছে। যে জায়গায় বিয়ের অনুষ্ঠান হবে সেই ঠিকানাও লেখা রয়েছে। এসব ছাড়াও বিয়ের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে কার্ডটিতে একটি লেখাও অন্তর্ভুক্ত আছে। আছে হবু দম্পতির প্রথম দেখা কোথায় কীভাবে হয়েছিল—সেই বিষয়ে তথ্য। সবার নিচে একটি উপসংহার লেখার মতো এমন আরও কিছু বিষয় রয়েছে সচরাচর যা দেখা যায় না কোনো নিমন্ত্রণপত্রে।
বলা বাহুল্য, ঢাকার মিরপুরে অনুষ্ঠিত এই বিয়ের কার্ডটি নিমেষেই ভাইরাল হয়ে যায় এক্সে। মাত্র তিন দিনেই এটির ভিউ সংখ্যা ৩৩ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। প্রায় ৭০ হাজার রিঅ্যাকশনের পাশাপাশি এটি শেয়ার করেছেন অন্তত ২৫ হাজার মানুষ। কার্ডের নিচে মন্তব্য করা মানুষের সংখ্যাও হাজারের কাছাকাছি।
পোস্টদাতাকে উদ্দেশ্য করে কার্ডটির নিচে একজন লিখেছেন, ‘আপনি বলতে চাইছেন এটি কোনো গবেষণাপত্র নয়?’
আরেকজন লিখেছেন, ‘দুই গবেষক বিয়ে করতে যাচ্ছে, বুঝেছেন।’
অন্যদের মধ্যে কার্ডটিকে কেউ ভেবেছেন আদালতের আদেশনামা, কেউ ভেবেছেন গোয়েন্দা তথ্য, কেউ স্কুলের রিপোর্ট!
এদিকে নিজের বিয়ের কার্ডটিও এটার মতো করার ঘোষণা দিয়েছেন কৌতূহলী আরেকজন।
আজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
১০ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
৫ দিন আগেগত বছর একটি রাতের অনুষ্ঠানে এক ভ্লগারের ক্যামেরায় অপ্রত্যাশিত এবং অশালীন মন্তব্য করে রাতারাতি ভাইরাল হন হেইলি ওয়েলচ। দ্রুতই ‘হক তুয়াহ’ নামে খ্যাতি পান তিনি। সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন এই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, নিজের নামে চালু করা বিতর্কিত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে...
৬ দিন আগেরাজনীতি তো বটেই, একের পর এক উদ্ভট কথা আর কাণ্ডের জন্যও আলোচনায় থাকেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত বুধবার (২ এপ্রিল) বিশ্বজুড়ে শতাধিক দেশের ওপর পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তিনি। এরপর থেকেই এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা গুরুগম্ভীর আলোচনা, বিশ্লেষণ চলছে। আবার সামাজিক মাধ্যমে চলছে
১৬ দিন আগে