অনলাইন ডেস্ক
এবারের অমর একুশে বইমেলাকে কেন্দ্র করে সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয় গসিপ ‘সুগার ড্যাডি’। আলোচিত এক অসম যুগলের প্রেমের গল্পকে উপজীব্য করে লেখা একটি বই এবার টেলিভিশন, অনলাইন পোর্টাল থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সবচেয়ে বেশি কভারেজ পাচ্ছে। যেই প্রেম নিয়ে খোদ উচ্চ আদালত আপত্তি জানিয়েছিলেন, সেই যুগল নিজেই উপন্যাস লিখে এবার বড় সেলিব্রিটি হওয়ার পথে।
‘সুগার ড্যাডি’ শব্দযুগল অবশ্য অপরিচিত নয়, কিন্তু একুশে বইমেলায় এভাবে আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে—তা হয়তো কেউ ভাবেনি। তাই শব্দযুগলের উৎস সন্ধানেও অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। কেউ কেউ এর বাংলা করছেন ‘চিনি বাবা’। তবে এই বাংলা পরিভাষা নিয়ে আপত্তি তোলাটা অযৌক্তিক নয়। আমাদের দেশে ফকির-দরবেশদের নির্দিষ্ট বিশেষণ সহকারে ‘বাবা’ ডাকার চল আছে। ‘হাঁটা বাবা’, ‘শোয়া বাবা’রা অনেকের কাছেই শ্রদ্ধেও। নিম্নবর্গের এই শ্রদ্ধেয় বাবারা কেন নাগরিক বাবাদের এই তাচ্ছিল্যের ভাগিদার হবেন? অতএব, এই আপত্তি জারি থাকুক!
এবার সুগার ড্যাডির সলুক সন্ধানের চেষ্টা করা যাক। মানবসভ্যতার বিবর্তনীয় ধারায় গুরুত্বপূর্ণ দুটি খাদ্য হলো—লবণ আর চিনি। প্রয়োজনীয় তবে দুষ্প্রাপ্য হওয়াতে এই দুই খাবারের প্রতি মানুষের আকর্ষণ প্রবল। যদিও এখন স্বাস্থ্য সচেতনরা দুটিই এড়িয়ে চলতে চান। কিন্তু খেয়াল করে দেখুন, শিশুরা এই দুই স্বাদের প্রতি কতটা অপ্রতিরোধ্য। এটিকে বিবর্তনের ফলই বলা হচ্ছে।
কিন্তু মানুষ কীভাবে ‘সুগার ড্যাডি’ হয়ে উঠল, সেই ইতিহাসটা ধোঁয়াশাপূর্ণ।
আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক একটি পুরোনো চিনি কোম্পানির নাম স্প্রেকেলস। ভাইয়ের কাছ থেকে এই কোম্পানির উত্তরাধিকারী হয়েছিলেন অ্যাডলফ স্প্রেকেলস। ১৯০৮ সালে তিনি ২৪ বছরের ছোট এক তরুণীকে বিয়ে করেছিলেন। স্পষ্টত তাঁর বয়সের তুলনায় আলমা নামের এই মেয়ে শিশুই। আলমা নাকি স্বামী অ্যাডলফকে ডাকতেন ‘সুগার ড্যাডি’।
অবশ্য সুস্বাদু এই শব্দ সাধারণের মধ্যে জনপ্রিয় হতে এবং বিশেষ অর্থ পেতে বেশ সময় লেগেছে। এটি আধুনিক ধারণায় তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে ওঠে ১৯১৫–২০ সালের মধ্যে। যদিও প্রথম নথিভুক্ত ব্যবহার দেখা গেছে ১৯২৬ সালে। তত দিনে এই শব্দযুগল এমন এক পুরুষের বিশেষণ হয়ে উঠেছে; যা মোটেই তাঁর জন্য সুখকর নয়। এই সময়ে এসে বন্ধুত্ব বা ঘনিষ্ঠতার জন্য অল্প বয়স্ক নারীকে মোটা অঙ্কের টাকা দেন বা দামি উপহার দেন—এমন পুরুষেরাই সুগার ড্যাডি খেতাব পেয়ে যান।
আমেরিকার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কালকে বলা হয় ‘দ্য রোরিং টুয়েন্টিস’। বিশের দশকে বিপুলসংখ্যক মানুষ অঢেল পয়সাওয়ালা হয়ে ওঠে। ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির এই দশকে সুগার ড্যাডি বিশেষণের ব্যবহার বেশ গতি পায়। তবে রসিক বণিকেরা এই নাম সেঁটে দেন ক্যান্ডির ব্র্যান্ডে।
রবার্ট ওয়েলচ নামে একজন চকোলেট বিক্রয়কর্মী জেমস ওয়েলচ কোম্পানির জন্য কাজ করতেন। ১৯২৫ সালে একটি লাঠির আগায় ক্যান্ডি বসিয়ে ললিপপ উদ্ভাবন করেন তিনি, নাম দেন ‘পাপা সাকার’। তবে ১৯৩২ সালে নাম পরিবর্তন করে ‘সুগার ড্যাডি’ রাখা হয়। সম্ভবত ‘পাপা সাকার’ নিয়ে মানুষ আপত্তি জানাতে শুরু করেছিল।
ক্যান্ডির ব্যাপক জনপ্রিয়তার ফলে ১৯৩৫ সালে ‘সুগার বেবিস’ ব্র্যান্ড নামের ক্যান্ডিও বাজারে আসে। তবে এই শিশুর জন্মে ‘সুগার মামা’ ও ‘সুগার ড্যাডি’-এর যুথবদ্ধতার কোনো তথ্য নথিভুক্ত নেই!
সুগার বেবিস ক্যান্ডির উৎপাদক ও বাজারজাতকারী ছিল জেমস ওয়েলচ কোং। পরে এটি ১৯৬৩ সালে নাবিস্কোর হাত ধরে ১৯৯৩ সালে টুটসি রোল ইন্ডাস্ট্রিজের কাছে চলে যায়। বর্তমানে সুগার বেবিস নামের ক্যান্ডি তৈরি করে টুটসি রোলের সাবসিডিয়ারি চার্মস এলএলসি। ওয়েচ কোম্পানি সুগার ড্যাডি ও সুগার মামার পাশাপাশি এই ক্যান্ডিও বানায়।
লাঠির আগায় ছোট্ট ক্যারামেলের এই বিশেষ ক্যান্ডি ললিপপের পথ ধরে বিনোদন জগতেও জায়গা করে নিয়েছে।
১৯২৭ সালে হলিউডে মুক্তি পায় জিমি ফিনলেসন, স্ট্যান লরেল এবং অলিভার হার্ডি অভিনীত নির্বাক কমেডি ছবি ‘সুগার ড্যাডিস’।
ফ্লিটউড ম্যাক তাদের ১৯৭৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফ্লিটউড ম্যাক’ অ্যালবামে ‘সুগার ড্যাডি’ শিরোনামের একটি গান রেখেছিল। গানটির গীতিকার ছিলেন ক্রিস্টিন ম্যাকভি। এরপর আরও কিছু শিল্পী সুগার ড্যাডি শিরোনামে গান করেছেন।
২০০৭ সালে প্রকাশিত লিসা ক্লেপাসের উপন্যাসের নাম ‘সুগার ড্যাডি’।
তবে কালের বিবর্তনে সুগার ড্যাডির ব্যবহারে বৈচিত্র্য অদৃশ্য হয়ে গেছে। এটি এখন একটি নিখাদ অশ্লীল শব্দ! যদিও জীবন উপভোগ করতে চাওয়া ধনী বুড়োদের তাতে কিছু আসে যায় না! আর তাঁর আশপাশে স্বল্পবসনা সুন্দরী তরুণীরা ‘সুগার বেবিস’ বিশেষণে কি অস্বস্তি বোধ করেন? সম্ভবত না। ২০১৬ সালে সোসিওলজিক্যাল পারসপেক্টিভসের প্রকাশিত এক গবেষণা বলছে, সুগার বেবিসরা সত্যি সত্যিই তাদের সুগার ড্যাডির সঙ্গে (বাস্তব) প্রেমের সম্পর্ক অনুভব করে। এই সম্পর্ক শুধুই টাকা আর যৌনতার নয়!
এবারের অমর একুশে বইমেলাকে কেন্দ্র করে সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয় গসিপ ‘সুগার ড্যাডি’। আলোচিত এক অসম যুগলের প্রেমের গল্পকে উপজীব্য করে লেখা একটি বই এবার টেলিভিশন, অনলাইন পোর্টাল থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সবচেয়ে বেশি কভারেজ পাচ্ছে। যেই প্রেম নিয়ে খোদ উচ্চ আদালত আপত্তি জানিয়েছিলেন, সেই যুগল নিজেই উপন্যাস লিখে এবার বড় সেলিব্রিটি হওয়ার পথে।
‘সুগার ড্যাডি’ শব্দযুগল অবশ্য অপরিচিত নয়, কিন্তু একুশে বইমেলায় এভাবে আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে—তা হয়তো কেউ ভাবেনি। তাই শব্দযুগলের উৎস সন্ধানেও অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। কেউ কেউ এর বাংলা করছেন ‘চিনি বাবা’। তবে এই বাংলা পরিভাষা নিয়ে আপত্তি তোলাটা অযৌক্তিক নয়। আমাদের দেশে ফকির-দরবেশদের নির্দিষ্ট বিশেষণ সহকারে ‘বাবা’ ডাকার চল আছে। ‘হাঁটা বাবা’, ‘শোয়া বাবা’রা অনেকের কাছেই শ্রদ্ধেও। নিম্নবর্গের এই শ্রদ্ধেয় বাবারা কেন নাগরিক বাবাদের এই তাচ্ছিল্যের ভাগিদার হবেন? অতএব, এই আপত্তি জারি থাকুক!
এবার সুগার ড্যাডির সলুক সন্ধানের চেষ্টা করা যাক। মানবসভ্যতার বিবর্তনীয় ধারায় গুরুত্বপূর্ণ দুটি খাদ্য হলো—লবণ আর চিনি। প্রয়োজনীয় তবে দুষ্প্রাপ্য হওয়াতে এই দুই খাবারের প্রতি মানুষের আকর্ষণ প্রবল। যদিও এখন স্বাস্থ্য সচেতনরা দুটিই এড়িয়ে চলতে চান। কিন্তু খেয়াল করে দেখুন, শিশুরা এই দুই স্বাদের প্রতি কতটা অপ্রতিরোধ্য। এটিকে বিবর্তনের ফলই বলা হচ্ছে।
কিন্তু মানুষ কীভাবে ‘সুগার ড্যাডি’ হয়ে উঠল, সেই ইতিহাসটা ধোঁয়াশাপূর্ণ।
আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক একটি পুরোনো চিনি কোম্পানির নাম স্প্রেকেলস। ভাইয়ের কাছ থেকে এই কোম্পানির উত্তরাধিকারী হয়েছিলেন অ্যাডলফ স্প্রেকেলস। ১৯০৮ সালে তিনি ২৪ বছরের ছোট এক তরুণীকে বিয়ে করেছিলেন। স্পষ্টত তাঁর বয়সের তুলনায় আলমা নামের এই মেয়ে শিশুই। আলমা নাকি স্বামী অ্যাডলফকে ডাকতেন ‘সুগার ড্যাডি’।
অবশ্য সুস্বাদু এই শব্দ সাধারণের মধ্যে জনপ্রিয় হতে এবং বিশেষ অর্থ পেতে বেশ সময় লেগেছে। এটি আধুনিক ধারণায় তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে ওঠে ১৯১৫–২০ সালের মধ্যে। যদিও প্রথম নথিভুক্ত ব্যবহার দেখা গেছে ১৯২৬ সালে। তত দিনে এই শব্দযুগল এমন এক পুরুষের বিশেষণ হয়ে উঠেছে; যা মোটেই তাঁর জন্য সুখকর নয়। এই সময়ে এসে বন্ধুত্ব বা ঘনিষ্ঠতার জন্য অল্প বয়স্ক নারীকে মোটা অঙ্কের টাকা দেন বা দামি উপহার দেন—এমন পুরুষেরাই সুগার ড্যাডি খেতাব পেয়ে যান।
আমেরিকার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কালকে বলা হয় ‘দ্য রোরিং টুয়েন্টিস’। বিশের দশকে বিপুলসংখ্যক মানুষ অঢেল পয়সাওয়ালা হয়ে ওঠে। ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির এই দশকে সুগার ড্যাডি বিশেষণের ব্যবহার বেশ গতি পায়। তবে রসিক বণিকেরা এই নাম সেঁটে দেন ক্যান্ডির ব্র্যান্ডে।
রবার্ট ওয়েলচ নামে একজন চকোলেট বিক্রয়কর্মী জেমস ওয়েলচ কোম্পানির জন্য কাজ করতেন। ১৯২৫ সালে একটি লাঠির আগায় ক্যান্ডি বসিয়ে ললিপপ উদ্ভাবন করেন তিনি, নাম দেন ‘পাপা সাকার’। তবে ১৯৩২ সালে নাম পরিবর্তন করে ‘সুগার ড্যাডি’ রাখা হয়। সম্ভবত ‘পাপা সাকার’ নিয়ে মানুষ আপত্তি জানাতে শুরু করেছিল।
ক্যান্ডির ব্যাপক জনপ্রিয়তার ফলে ১৯৩৫ সালে ‘সুগার বেবিস’ ব্র্যান্ড নামের ক্যান্ডিও বাজারে আসে। তবে এই শিশুর জন্মে ‘সুগার মামা’ ও ‘সুগার ড্যাডি’-এর যুথবদ্ধতার কোনো তথ্য নথিভুক্ত নেই!
সুগার বেবিস ক্যান্ডির উৎপাদক ও বাজারজাতকারী ছিল জেমস ওয়েলচ কোং। পরে এটি ১৯৬৩ সালে নাবিস্কোর হাত ধরে ১৯৯৩ সালে টুটসি রোল ইন্ডাস্ট্রিজের কাছে চলে যায়। বর্তমানে সুগার বেবিস নামের ক্যান্ডি তৈরি করে টুটসি রোলের সাবসিডিয়ারি চার্মস এলএলসি। ওয়েচ কোম্পানি সুগার ড্যাডি ও সুগার মামার পাশাপাশি এই ক্যান্ডিও বানায়।
লাঠির আগায় ছোট্ট ক্যারামেলের এই বিশেষ ক্যান্ডি ললিপপের পথ ধরে বিনোদন জগতেও জায়গা করে নিয়েছে।
১৯২৭ সালে হলিউডে মুক্তি পায় জিমি ফিনলেসন, স্ট্যান লরেল এবং অলিভার হার্ডি অভিনীত নির্বাক কমেডি ছবি ‘সুগার ড্যাডিস’।
ফ্লিটউড ম্যাক তাদের ১৯৭৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফ্লিটউড ম্যাক’ অ্যালবামে ‘সুগার ড্যাডি’ শিরোনামের একটি গান রেখেছিল। গানটির গীতিকার ছিলেন ক্রিস্টিন ম্যাকভি। এরপর আরও কিছু শিল্পী সুগার ড্যাডি শিরোনামে গান করেছেন।
২০০৭ সালে প্রকাশিত লিসা ক্লেপাসের উপন্যাসের নাম ‘সুগার ড্যাডি’।
তবে কালের বিবর্তনে সুগার ড্যাডির ব্যবহারে বৈচিত্র্য অদৃশ্য হয়ে গেছে। এটি এখন একটি নিখাদ অশ্লীল শব্দ! যদিও জীবন উপভোগ করতে চাওয়া ধনী বুড়োদের তাতে কিছু আসে যায় না! আর তাঁর আশপাশে স্বল্পবসনা সুন্দরী তরুণীরা ‘সুগার বেবিস’ বিশেষণে কি অস্বস্তি বোধ করেন? সম্ভবত না। ২০১৬ সালে সোসিওলজিক্যাল পারসপেক্টিভসের প্রকাশিত এক গবেষণা বলছে, সুগার বেবিসরা সত্যি সত্যিই তাদের সুগার ড্যাডির সঙ্গে (বাস্তব) প্রেমের সম্পর্ক অনুভব করে। এই সম্পর্ক শুধুই টাকা আর যৌনতার নয়!
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
৬ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৭ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২১ দিন আগে