এবার কোরবানির ঈদে ময়মনসিংহে পশুর চাহিদা ১ লাখ ৯২ হাজার ৮৮৯টি। প্রস্তুত হয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৯৮৮টি পশু। এর মধ্যে রয়েছে গরু, ছাগল, ভেড়া ও মহিষ। ফলে জেলায় ৫৮ হাজার ৯৯টি পশু উদ্বৃত্ত থাকছে। জেলার ১৩টি উপজেলায় খামারির সংখ্যা ২৪ হাজার ৬৩৫ জন। কোরবানির জন্য ১৫২টি স্থায়ী ও অস্থায়ী পশুর হাট বসবে।
ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের ছোট আলগী গ্রামে ‘ঐকতান এগ্রো’ নামের খামারে দেখা যায়, মালিক মো. ওসমান গনী নিজেই গরুগুলোকে কাঁচা ঘাস খাওয়াচ্ছেন। তিনি প্রায় সাত বছর ধরে চরাঞ্চল থেকে গরু কিনে এনে দেশীয় উপায়ে মোটাতাজাকরণ করে আসছেন। খামারে বর্তমানে রয়েছে ২৬টি গরু, এর মধ্যে ২২টি মাংসের ও ৪টি দুধের গরু...
সপ্তাহখানেক পরেই ঈদুল আজহা। এই ঈদের আগে মূল উৎসব থাকে পশু কেনাবেচায়। অন্য বছর ঈদের ১৫ থেকে ২০ দিন আগে বিক্রি বাড়লেও এবার শেষ সপ্তাহে এসে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট। তবে হাটে দেশি মাঝারি গরুর চাহিদা বেশি।
নরসিংদীতে অব্যাহতভাবে গোখাদ্যের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি ও লোকসানের আশঙ্কায় কমেছে কোরবানির গরু মোটাতাজাকরণ খামারের সংখ্যা। জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী এ বছর জেলায় ৮ হাজার খামারি গরু মোটাতাজা করছেন।
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে গবাদিপশুর পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন আগৈলঝাড়ার খামারিরা। উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে দুই শতাধিক খামারে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ করা হচ্ছে। কোরবানির ঈদ উপলক্ষ্যে এ উপজেলায় প্রায় দশ হাজার ষাঁড় ও গরু মোটাতাজা করা হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জের উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে দেড় শতাধিক খামারে সাড়ে ৩ হাজার ষাঁড় ও গরু মোটাতাজা করা হচ্ছে। এসব খামারিদের প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ দিচ্ছে তাড়াশ উপজেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর।