রাজধানীর বেইলি রোডের ‘গ্রিন কোজি কটেজ’ ভবনে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল নিচতলার চা-কফির দোকানের ইলেকট্রিক কেটলি থেকে। আগুনের তীব্রতা বেড়েছে গ্যাস লিকেজের কারণে। ওই ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুনের ঘটনায় আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোড ও শান্তিনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
বেইলি রোডের আগুন লাগা ওই ভবনটি নিয়ে পাঁচ মাস আগেও ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তবে তা প্রতিপালন হয়নি
বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনটি ছিল আবদ্ধ। আলো-বাতাসের জায়গা ছিল না। আটকা পড়া ব্যক্তিদের অনেকেই আশ্রয় নিয়েছিলেন তৃতীয় তলার একটি কক্ষে। আপ্রাণ চেষ্টা করেও তাঁরা বের হতে পারেননি। কক্ষ থেকে উদ্ধার হয় ৯ জনের মরদেহ। অধিকাংশই মারা গেছেন ধোঁয়ায়। ধোঁয়া থেকে বাঁচতে জানালা খুঁজেছিলেন তাঁরা। দেয়ালে দেয়ালে রয়