মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ) ও আরাকান সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষ হয়। সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে বিভিন্ন রোহিঙ্গা সশস্ত্র গোষ্ঠী লড়াই শুরু করেছে। এই লড়াইয়ে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশের কক্সবাজারে বিভিন্ন আশ্রয়শিবিরে থাকা রোহিঙ্গারা। ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই রোহিঙ্গাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে সেখানে পাঠানো হচ্ছে। সংস্থাটি আশঙ্কা প্রকাশ
আসলে মিয়ানমারের জান্তা সরকার এবং রাখাইন রাজ্যের আরাকান আর্মি উভয়ই চীনা ভাড়াটে সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছে। জান্তা সরকার মিয়ানমারে বিদেশি সৈন্যদের উপস্থিতিকে বৈধতা দিতে একটি আইন পাশ করেছে। তবে আরাকান আর্মির অনুমোদন কম আনুষ্ঠানিক। তাদের আলোচনার বিষয়ে অবগত এক ব্যক্তি বলেছেন, ‘অবশ্যই, তাদের একপ্রকার..
মিয়ানমারের রাখাইনে সশস্ত্র সংঘাত চলতে থাকলে এবং আরাকান আর্মি জাতিগত নিধন অব্যাহত রাখলে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে সেখানে মানবিক সহায়তা যেতে দিতে অন্তর্বর্তী সরকার রাজি হবে না। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান গতকাল বুধবার এসব কথা জানিয়েছেন।