টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার ভাদ্রা ইউনিয়নের মেঘনা বনগ্রাম বাজার থেকে কাওনহোলা হয়ে ধুবড়িয়া ইউনিয়নের সেহরাইল সড়কে কাওনহোলা খালের ওপর বাঁশের সাকোটি। এটি টাঙ্গাইলের নাগরপুর ও মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার সংযোগস্থলও বটে। কয়েক বছর আগে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত ২৬০ ফুট লম্বা এ সাকো বর্তমানে অত্যন্ত...
কাঁচা এই সড়ক বানিয়ারি গ্রাম হয়ে পাশের কালীগঞ্জসহ পাঁচ থেকে সাতটি গ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত। প্রতিদিন হাজারও মানুষ এই সড়ক ব্যবহার করেন। বর্ষা মৌসুমে কাদা ও পানির কারণে সড়কটিতে চলাচল হয়ে পড়ে অত্যন্ত দুর্বিষহ।
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
এই সাঁকো দিয়ে তারাপুর, ঘগোয়া, লাঠশালা, বৈরাগীপাড়া ছাড়াও উলিপুর উপজেলার বজড়া ও গুনাইগাছ ইউনিয়নের চরবিরহীম, সাধুয়া, দামারহাট, নাগড়াকুড়া, থেথরাসহ অন্তত ২০ গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে। প্রতিদিন প্রায় ১৫–২০ হাজার মানুষ এ পথে চলাচল করেন। কিন্তু আশ্বাসের পর আশ্বাস, কাজের কাজ কিছুই হয় না।”