সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বিচিত্র
ভারতের মন্দিরে পূজার জন্য রোবট হাতি
ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কেরালার একটি মন্দিরে আচার–অনুষ্ঠানের জন্য একটি যান্ত্রিক হাতি স্থাপন করেছে। ত্রিশুর জেলার ইরিঞ্জাদাপ্পিলি শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরের কর্তৃপক্ষের উদ্যোগটি যেকোনো উৎসবের জন্য জীবন্ত প্রাণীর ব্যবহার বন্ধ করার অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জীবনের ৪১৬ দিনই বাথরুমে কাটায় মানুষ: গবেষণা
বাথরুম মানে কিন্তু শুধু গোসলখানা নয়, সাজগোজেরও স্থান। অর্থাৎ বসতবাড়ির সবচেয়ে ব্যক্তিগত স্থানটি হলো বাথরুমে। মানুষ তাদের জীবনের ৪১৬ দিনই খরচ করে ফেলে এই বাথরুমে! সাম্প্রতিক সময়ের একটি জরিপে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।
অবাক করা জেলিফিশ হ্রদ
পালাউয়ে ৫০টির মতো লোনাপানির বা সামুদ্রিক হ্রদ আছে। তবে জেলিফিশ লেকের সঙ্গে তুলনা চলে না আর কোনোটির। লাখ লাখ সোনালি জেলিফিশের আশ্রয়স্থল এই হ্রদ। এমনকি এদের সঙ্গে সাঁতারও কাটতে পারবেন। মাঝখানে অবশ্য জেলিফিশের সংখ্যা কমে যাওয়ায় হ্রদে সাঁতার কাটা নিষিদ্ধ ছিল। তবে ২০১৯ সালের দিকে জেলিফিশের সংখ্যা আবার বা
এক হ্রদে এত্তো রং!
শীত আর বসন্তে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়া অঙ্গরাজ্যের ওকানাগান উপত্যকার হ্রদটিকে সাধারণ আর দশটা জালাধারের মতোই মনে হয়। তবে গ্রীষ্মে বেশির ভাগ পানি যখন জলীয়বাষ্প হয়ে উড়ে যেতে থাকে, তখন শত শত নোনাপানির বর্ণিল ছোট ডোবা পড়ে থাকে। এগুলোর কোনোটা হলুদ, কোনোটা সবুজ কিংবা নীল। ওপর থেকে দেখলে মনে হয় গোটা লেকটিই
যে হোটেল বরফ দিয়ে তৈরি
সুইডেনের ইয়ুককাসইয়ার্ভিতে অবস্থিত এক হোটেল আগা-গোড়া বরফে তৈরি। কামরাগুলো বরফ দিয়ে বানানো, তেমনি বিছানা থেকে শুরু করে সব ধরনের আসবাব নির্মাণেও ব্যবহার করা হয়েছে ওই বরফই। পুরু একটা বল্গা হরিণের চামড়া ও উষ্ণ স্লিপিং ব্যাগ আপনার আর বরফের শয্যার মধ্যে থাকবে। আর্কটিক সার্কেলের ২০০ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত
মরক্কোর নীল শহরে স্বাগত
উত্তর-পশ্চিম মরক্কোর শেফশাওয়েন শহরে গেলে মজে যাবেন নীল সৌন্দর্যে। এখানকার ঘর-বাড়ি, দোকান-পাট, দরজা-জানালা মোটামুটি সবকিছুই নীল। রিফ পর্বতমালার পাদদেশে ৬০০ মিটার বা ২০০০ ফুট উচ্চতায় শহরটির অবস্থান। অনেকের চোখেই এটি মরক্কোর সবচেয়ে সুন্দর। কেউ আবার একে আদর করে ডাকে ‘ব্লু পার্ল’ বা ‘নীল মুক্তা’। ১৯২০ সা
ইংল্যান্ডের শহর চীনে!
শহরটিতে প্রবেশ করার পর পর্যটকেরা চমকে ওঠেন। আরে গোটা শহরটিই তো অবিকল ইংল্যান্ডের কোনো শহরের মতো। ব্রিটিশ ধাঁচের ঘর-বাড়ি, রেস্তোরাঁ এমনকি সেখানকার বিখ্যাত ব্যক্তিদের ভাস্কর্য—কী নেই সেখানে! পর্যটকেদের অবাক হওয়ার কারণ টেমস নামের এই শহরের অবস্থান চীনে! সাংহাই প্ল্যানিং কমিশন ‘ওয়ান সিটি নাইট টাউন’ নামের
ব্রাজিলের যে দ্বীপে যেতে ভয় পান সবাই
ব্রাজিলের সাও পাওলোর উপকূল থেকে ৯০ মাইল দূরে অবস্থিত ইলহা দ্য কুয়েইমাদা গ্র্যান্ডে দ্বীপটি। বেশির ভাগ ব্রাজিলিয়ান এ দ্বীপের কথা জানলেও সেখানে যাওয়ার কথা কল্পনাও করতে পারেন না। কারণ দ্বীপে ২০০০-৪০০০ সোনালি ল্যাঞ্চহেড ভাইপার সাপের আস্তানা। গোটা পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়
কালো ডিমের খোঁজে অওয়াকুদানি উপত্যকায়
মাঝখানে হাঁসের কালো ডিম নিয়ে বেশ তোলপাড় হয়েছিল দেশে। আজকের গল্পটাও কালো ডিমের। তবে এই ডিমের খোঁজে আমাদের যেতে হবে জাপানে। এই ডিমের সুখ্যাতি অবশ্য জাপান ছাড়িয়ে গোটা পৃথিবীতেই। বিশেষ করে বৈচিত্রপিয়াসী পর্যটকেরা এই ডিমের স্বাদ নিতে দুর্গম পথ পাড়ি দিতে দ্বিধা করেন না। টোকিওর পশ্চিমে হ্যাকোন এলাকায় অবস্থ
সাগরমাঝের আশ্চর্য সুন্দর এক রাস্তা
নরওয়ের আটলান্টিক ওশান রোডকে অনেকে বিবেচনা করেন পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর সড়ক হিসেবে। সৌন্দর্যের পাশাপাশি এটি নাম কমিয়েছে চালকদের দক্ষতার পরীক্ষা নেওয়ার জন্যও। নরওয়েজিয়ান সাগরের উত্তাল ঢেউয়ের মাঝখান দিয়ে কখনো কঠিন ঢাল পেরিয়ে আবার কখনো কড়া বাঁক নিয়ে এগিয়েছে রাস্তাটি। ঝড়ের সময় সাগরের জল প্রচণ্ড বেগে এসে আঘ
পাথরের নিচের আজব শহর
স্পেনের কাদিজ প্রদেশের ছোট্ট এক শহর সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস। আজব এই শহরের বড় একটি অংশই পাহাড়ের একটা চাতাল বা ঝুলে থাকা বড় এক পাথরের নিচে। তেমনি এখানকার অনেক বাড়িই তৈরি করা হয়েছে গুহার মধ্যে। স্পেনের আন্দালুসিয়া অঞ্চলের বেশ কিছু শহর আছে যেগুলো সাদা দালানের জন্য বিখ্যাত। সেতেনিল দ্য লস বোদেগাসের এ রকম
জার্মানির যে সেতুতে উঠতে মানা
জার্মানির ক্রোমলাউয়ের ক্রোমলাউ জাতীয় উদ্যানে অবস্থান রেকোৎজব্রুক সেতুর। ঘন গাছ-গাছালির মধ্যে অবস্থিত আশ্চর্য সুন্দর সেতুটিকে দেখলে চমকে উঠবেন। মনে হবে রূপকথার জগতে হাজির হয়ে গিয়েছেন। ভাববেন, এমন বৃত্তাকার সেতুও কি কোথাও থাকতে পরে? তবে ভালোভাবে খেয়াল করতেই রহস্যটা ফাঁস হবে। সেতুটি আসলে ধনুকাকার।
গা ছমছমে পুতুলরাজ্য
মেক্সিকো সিটির দক্ষিণে জচিমিলিকো প্রণালি ধরে নৌকায় চেপে আপনি পৌঁছে যাবেন লা আইলা দ্য লস মুনেক্স বা পুতুলের দ্বীপে। এমন নাম না পাওয়ার কোনো কারণও নেই। দ্বীপে নামার সঙ্গে সঙ্গে পর্যটকদের স্বাগত জানায় হাজারো পুতুল। কোনোটা বড়, কোনটা ছোট। কোনোটা দেখতে অদ্ভুত, কোনোটা আবার রীতিমতো বীভৎস। সবকিছু মিলিয়ে দ্বীপ
কুবার পেডি: অস্ট্রেলিয়ার পাতাল শহর
সাউথ অস্ট্রেলিয়ার উত্তর প্রান্তের ছোট্ট এক শহর কুবার পেডি। ওপাল পাথরের খনির জন্য বিখ্যাত শহরটির আসল মজা এর পাতালরাজ্যে। ঘর, রেস্তোরাঁ, গির্জা, জাদুঘর—কী নেই সেখানে। হলিউডের ছবির শুটিংয়ের জায়গা হিসেবেও এটি বিখ্যাত। পিচ ব্ল্যাক, মেড মেক্স: বিয়ন্ড থান্ডারস্টর্ম, রেড প্ল্যানেটসহ বেশ কিছু
যে সেতু থেকে লাফিয়ে পড়ে ‘আত্মহত্যা’ করে কুকুর
স্কটল্যান্ডের ডাম্বারটনের মিল্টন গ্রামের ওভারটন সেতু উনিশ শতকের ভিক্টোরিয়ান স্থাপত্য রীতির আর দশটা সাধারণ সেতুর মতোই দেখতে। কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও কুকুর মালিকদের কাছে আতঙ্কের এক প্রতিশব্দ এই সেতু। গত শতকের ষাটের দশক থেকে কুকুরদের লাফিয়ে পড়ার একের পর এক ঘটনা ঘটছে ওভারটন সেতু থেকে। সংখ্যাটি এতই বেশি য
রংধনু পর্বত কোথায় জানেন?
প্রাকৃতিক নানা বৈচিত্র্যময় জায়গা, প্রাচীন সভ্যতা থেকে শুরু করে বছরজুড়ে বিভিন্ন উৎসব—সবকিছুই পাবেন পেরুতে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ‘পর্যটকদের জন্য অবশ্যই দেখা উচিত’ এমন জায়গার তালিকায় স্থান পেয়েছে এখানকার ভিনিকানকা নামের একটি পর্বত। অবশ্য মানুষ একে বেশি চেনে সাত রঙের পর্বত বা রংধনু পর্বত নামে। বুঝতেই পার
‘পান খেলেই’ মাথা দিয়ে ধোঁয়া ওঠে তাঁর
বিষয়টা নিয়ে প্রথম দিকে চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু শরীরে কোনো অসুবিধা হয় না, সে জন্য তেমন পাত্তা দেই না। তবে আমার মাথায় একসময় ঘন ও কালো চুল ছিল। কিন্তু ধোঁয়া ওঠার পর থেকে চুল ধীরে ধীরে উঠে টাক হয়ে গেছে...