বাঘ

গত বুধবার চুনারুঘাট উপজেলার তিন গ্রামে হঠাৎ আক্রমণ করে সাত ব্যক্তিকে আহত করে একটি প্রাণী। এরপর উপজেলাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শুক্রবার দুপুর ১২টায় আহতদের বাড়ি গিয়ে দেখা করেন বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাউল করিম চৌধুরী। 

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কুলতলির ডোঙ্গাজোড়া এবং শেখপাড়ার বাসিন্দারা বাঘের ভয়ে বিনিদ্র রাত কাটাতে বাধ্য হচ্ছেন। লোকালয়ে বাঘ ঢুকে পড়ায় তাঁরা বেশ উদ্বিগ্ন 

কাঁকড়া শিকারে সুন্দরবনে গিয়ে মুজিবর রহমান (৪৫) নামের এক জেলে বাঘের আক্রমণে নিহত হয়েছেন। গত রোববার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের দাড়গাং ছোট বৈকেরির বাওনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

সবশেষ জরিপে বাংলাদেশ এশীয় হাতির সংখ্যা ২৬৮ এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সংখ্যা ১১৪টি। এসব বাঘ-হাতিসহ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে ‘বঙ্গবন্ধু ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন করিডোর’ করবে সরকার

সুন্দরবন থেকে মৃত অবস্থায় একটি বাঘ উদ্ধার করেছে বন বিভাগের সদস্যরা। গত রোববার সন্ধ্যায় পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের চুনকুড়ি রাজাখালী খালের পাশ থেকে মৃত বাঘের দেহ উদ্ধার করা হয়। 

কুমিল্লার মুরাদনগরে বিরল প্রজাতির একটি মেছো বাঘ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ দুপুরে উপজেলার গোকুলনগর গ্রাম থেকে মেছো বাঘটিকে উদ্ধার করে মুরাদনগর থানা-পুলিশ।

বিরল প্রজাতির সাদা বাঘের ঘরে এসেছে নতুন অতিথি। গত ২৬ আগস্ট এ শাবকের জন্ম দিয়েছে তিন বছর বয়সী সাদা বাঘ শুভ্রা। সমস্যা হলো বাচ্চার জন্ম দিলেও লালন পালনে খুব একটা আগ্রহী নয় মা

কেউ বলে ফুলেশ্বরী, কেউ বান্দর বাঘ, আবার কেউ শুধু চিতা নামেই ডাকেন একে। ইংরেজি নাম ‘ক্লাউডেড লেপার্ড’। গাছে গাছে থাকাই এর পছন্দ। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চলে এখনো দেখা মেলে মেঘলা চিতা বা মেঘা বাঘ নামের এই দারুণ জন্তুর। 

সুন্দরবনে যেসব অংশে আগে বাঘের অস্তিত্ব ছিল না, করোনাকালে সেসব অংশে এখন বাঘের পায়ের ছাপ পাওয়া যাচ্ছে। সুন্দরবনের কোথায় কোথাও মিলছে বাচ্চা বাঘের পায়ের ছাপও। এ ধরনের কিছু লক্ষণ বলছে, বনে বাঘের সংখ্যা আরও বেড়েছে

গ্রীষ্মের দাবদাহে পাহাড় বেয়ে কংলাকে উঠে হাঁপাতে লাগলাম। একটু পর পল্লব ভাইয়ের নির্দেশিত সেই কারবারির বাড়িতে গিয়ে শরবত জুটল। তাঁর বান্ধবীর মিজোরাম নিবাসী জামাইয়ের দর্শনও লাভ করি। ভাঙা ভাঙা বাংলায় গল্প করল আমার সঙ্গে। মিজোরামের পাহাড় দেখিয়ে ভাঙা ভাঙা বাংলায় বলল, ‘ওখানে অত্ত বড় বাঘ আছে।’

নদীর বাম পাশে এক কৃষক মারফা বা পাহাড়ি শসা চাষ করেছেন। মারফা খেতের পাশ থেকেই শুরু জঙ্গলের। সেদিকে তাকালাম। তখনই এক ঝলকের জন্য দেখলাম জন্তুটাকে। লালচে শরীর, মাঝারি আকারের কুকুরের আকৃতি। পরমুহূর্তেই হারিয়ে গেল অরণ্যে। ঢোল বা বুনো কুকুর! পাহাড়–অরণ্যে...

স্বতঃসিদ্ধ সত্যটিকে সম্ভবত ভুল প্রমাণ করতে যাচ্ছে ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের একটি পুরুষ বাঘ। গত ১৫ মে মা বাঘটি মারা যাওয়ার দুদিন পর চারটি এতিম শাবককে শনাক্ত করেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। তাঁরা দেখতে পান, দীর্ঘকালীন অসুস্থতায় মা বাঘটি মারা গেছে। একটি পুরুষ বাঘ শাবকগুলোর দেখভাল করছে

চুয়াডাঙ্গা সদরের কুতুবপুর ইউনিয়নের ধুতুরহাট ও দত্তাইলের মাঠে থেকে একটি ছোট চিতা বাঘ (মেছো বাঘ) আটক করেছেন স্থানীয় কৃষকেরা।

নদীতে ভাসতে দেখে একটি প্রাণী উদ্ধার করেন নেত্রকোনার দুর্গাপুরের কয়লাশ্রমিক আব্দুল লতিফ। প্রথমে বিড়াল ভাবলেও পরে জানা যায় এটি বাচ্চা মেছো বাঘ। পরে এটিকে বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার দুই বাঘিনী পরী ও জয়া। পরীর বুক-জুড়ে এসেছে তিন ব্যাঘ্র শাবক। জয়ার ঘরে দুটি শাবক এলেও খালি হয়েছে বুক। জন্ম নিলেও পৃথিবীর বাতাসে দম নিয়েছে অল্প কিছুক্ষণ।