
পটুয়াখালীর শহীদ আলাউদ্দিন শিশুপার্কে ‘রমজানের বাজার’ থেকে নিত্যপণ্য কিনতে এসে কথাগুলো বলছিলেন অটোরিকশাচালক ফিরোজ। পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে ফিরোজের মতো সীমিত আয়ের মানুষকে একটু স্বস্তি দিতে স্বল্প মূল্যে পণ্য বিক্রির এ বাজার বসিয়েছে ‘পটুয়াখালীবাসী’ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

পবিত্র রমজান মাসে নিত্যপণ্যের বাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা বাংলাদেশের জন্য একটি চিরাচরিত চ্যালেঞ্জ। প্রতিবছরই এ মাস ঘিরে চাল, ডাল, ছোলা, তেল, চিনি, খেজুর, পেঁয়াজ, গরুর মাংস, ডিম, দুধ ও মুরগির মতো প্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পায়।

বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরকার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, তা গতানুগতিক। এতে নতুনত্ব কিছু নেই। তা ছাড়া প্রয়োজনের তুলনায় ব্যবস্থা অপ্রতুল। এবার টিসিবির কার্ডের মাধ্যমে তেল, চিনি, ডাল, ছোলাসহ রমজানের পণ্য পাবেন না প্রায় ৪৩ লাখ পরিবার। তাই সরকারিভাবে এসব পণ্যের জোগান বাড়াতে হবে।

নিত্যপণ্যের দাম বাড়তে থাকায় সীমিত আয়ের মানুষের জন্য খাদ্য সরবরাহ অব্যাহত রাখতে সরকারিভাবে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি (ওএমএস) চালিয়ে যাওয়া দরকার বলে মনে করে আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (ইফরি)। গতকাল বৃহস্পতিবার ইফরি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের এক সংবাদ সম্মেলনে এসব