খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ৬০ ফিট সড়কটির দুই প্রান্ত বন্ধ থাকায় এলাকাবাসীকে যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। একটি সংযোগ সড়ক থাকলেও সেটি অপ্রশস্ত ও চলাচলের অযোগ্য। অনেক জায়গা দখল করে স্থাপনা তৈরি করার ফলে রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। এতে স্কুলগামী শিক্ষার্থী, অফিসগামী মানুষ এবং ব্যবসায়ীদের প্রতিদিনই অতিরিক
শেরপুর সদর উপজেলার কামারেরচর ইউনিয়নে একটি জনগুরুত্বপূর্ণ সড়ক নির্মাণের কাজ দেড় বছর ধরে বন্ধ থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে অন্তত ২০ হাজার মানুষ। প্রায় দেড় বছর আগে নির্মাণকাজ শুরু হলেও গত বছর জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর ঠিকাদার পালিয়ে যাওয়ায় কাজটিতে কোনো অগ্রগতি নেই; বরং কাজ শুরু...
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ভোগ নিরসনে এসে নিজেই দুর্ভোগের শিকার হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টা। উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বর্তমানে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও আছেন। সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের কাজ হচ্ছে দেশের গুরুত্বপূর্ণ পর
দীর্ঘ ১২ বছর চরম দুর্ভোগ দেওয়া বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্প আপাতত অসমাপ্তই থাকছে। ঢাকার বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর পর্যন্ত বিশেষ বাস চলাচলের জন্য নির্মাণ করা বিশেষ এই করিডর হয়ে যাচ্ছে সাধারণ যানবাহনের জন্য চার লেনের সড়ক।