জিডিপি

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে যেতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব‍্যাংক। এর আগে গত এপ্রিলে বিশ্বব‍্যাংক বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধির ৬.২ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছিল।

শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে ৩ দশমিক ১ শতাংশ সংকুচিত হয়েছে। আজ শুক্রবার দেশটির সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।

বাংলাদেশকে দেওয়া ঋণের শর্ত পূরণে বেশ পিছিয়ে আছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ নিয়ে সম্প্রতি অসন্তোষও প্রকাশ করেছে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাটি। এ অবস্থায় আইএমএফের ‘মান ভাঙাতে’ তাদের শর্ত মানার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে এনবিআর।

গত ১৭ বছরে বিশ্বজুড়ে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ ৩ গুন বেড়েছে। বেড়েছে মাথাপিছু আয়ও। তারপরও লন্ডন থেকে প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিকসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের অবস্থান এখনো গরিব দেশের তালিকায়। শুধু তাই নয়, ১২৪ তম অবস্থান নিয়ে ওই তালিকাটির তলানিতে রয়েছে বাংলাদেশ। 

কৃষি খাতে দেশে ৫২ বছরে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) অবদান কমেছে ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশ। মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন বাংলাদেশের জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৬০ শতাংশ। অথচ ২০২২-২৩ অর্থবছরে এটি এসে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৫০ শতাংশ, অর্থাৎ ৫২ বছরে কমেছে ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশ। বর্তমানে ৪১ শতাংশ কর্মসংস্থানই কৃষি খাতে...

দীর্ঘ মেয়াদে বাংলাদেশের সার্বভৌম ঋণমান ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘নেতিবাচক’ হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক ঋণমান নির্ণয়কারী সংস্থা এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি আগের ঋণমান দীর্ঘ মেয়াদে ‘বিবি মাইনাস’ ও স্বল্প মেয়াদে ‘বি’ বহাল রেখেছে। গতকাল মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্

চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন আজ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এর সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ে নিজ কক্ষে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন শিল্পোন্নত দেশের জোট জি৭ এবং চীনের নেতৃত্বাধীন ব্রিক্‌স দেশগুলোর মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) মধ্যে ২০২০ সালেও সমতা ছিল। তারপর থেকে ব্রিক্‌স অর্থনীতি জি৭-এর তুলনায় দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন বিশ্বের মোট উৎপাদনের এক-তৃতীয়াংশই আসে ব্রিক্‌স দেশগুলো

‘উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় দেড় দশক পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে’ স্লোগানে এই বাজেট ঘোষণা হলেও রাজস্ব আয়ের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বাজেটে ‘উন্নয়নের মাশুল’ জনগণকেই গুনতে হবে। কারণ, করহার যেভাবে বাড়ানো হচ্ছে, তার চূড়ান্ত প্রভাব পড়বে ভোক্তা তথা জনগণের ওপর।

আগামী অর্থবছরে বিভন্ন খাতের প্রণোদনা হিসাবে কর নানা ধরনের যে কর ছাড় দিচ্ছে তার পরিমাণ ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৪১ কোটি টাকা। এবারই প্রথম ‘প্রত্যক্ষ করব্যয়ের’ পরিমাণ হিসাব করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর।

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন এবং তথ্যপ্রযুক্তি ও কম্পিউটার শিল্পের বিকাশের লক্ষ্যে কম্পিউটার যন্ত্রাংশ উৎপাদন শিল্পের মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা আরো ৩ বছর বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।

দেশীয় শিল্প বিকাশে ও আমদানি নিরুৎসাহিত করতে নিত্য ব্যবহার্য গৃহস্থালি নানা পণ্য উৎপাদনে বিদ্যমান কর অব্যাহতি সুবিধা আরও দুই বছর বাড়ানো হয়েছে।

দেশীয় শিল্প বিকাশের জন্য রেফ্রিজারেটর ও মাইক্রোওয়েভ ওভেনসহ ঘরে ব্যবহার্য আমদানি বিকল্প নানা পণ্য এবং কম্পিউটার যন্ত্রাংশসহ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পণ্য উৎপাদনে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। 

আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে জিডিপির আকার ধরা হয়েছে ৫০ লাখ ৬ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা, চলতি অর্থবছরের চেয়ে প্রায় ১১ শতাংশ বেশি।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদ দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এখানে জিডিপির আকার ধরা হয়েছে ৫০ লাখ ৬ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার নির্ধারণ করা হচ্ছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। যা জিডিপির ১৫ দশমিক ২ শতাংশ।

৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার ব্যয়ের ফর্দ তুলে ধরে আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর জাতীয় সংসদে উপস্থাপন শুরু করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

বাংলাদেশে তামাকের যে করহার আছে, তা তামাকের ব্যবহার ঠেকাতে পারছে না। কার্যকর করারোপের অভাবে দেশে তামাকপণ্য অত্যন্ত সস্তা ও সহজলভ্য হয়ে যাচ্ছে। সিগারেটের চারটি স্তর থাকার ফলে সিগারেট ব্যবহারকারী সিগারেট ছেড়ে দেওয়ার পরিবর্তে তুলনামূলকভাবে কম দামি সিগারেট বেছে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।