কবি ও কবিতা

জাতীয় সাহিত্য ফাউন্ডেশন ময়মনসিংহ জেলা শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিকেলে জেলা পরিষদের শহীদ আব্দুল জব্বার মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়

গাসসানের কবিতায় মাহমুদ দারবিশের ভাষাশৈলীর স্পষ্ট ছাপ আমরা দেখতে পাই। কবিতার ভিত, বাক্যশৈলী, ছন্দ ও অলংকার—সব দিক থেকেই। ফিলিস্তিনি মানসের উর্বরতা, মুক্তির আকাঙ্ক্ষা, আত্মোৎসর্গের প্রেরণা এবং বীরত্বের সংজ্ঞায় টইটম্বুর সেই পদ্যগুলো। দারবিশের মতো গীত-নাটকীয়তার সঙ্গে দুঃখগাথার অপূর্ব মিথস্ক্রিয়ায় নির্মি

গাসসান তাঁর কবিতা রচনার ক্ষেত্রে মাহমুদ দারবিশ দ্বারা ভীষণভাবে প্রভাবিত। তবে তাঁর প্রভাব খুব একটা সাদাসিধে, সরল বা গল্প বলার ঢঙে সীমাবদ্ধ নয়; বরং তার চেয়ে আরও গভীর ও জটিল। মাহমুদ দারবিশ ও আদোনিসের মতো খ্যাতিমান পূর্বসূরিদের সুষম নান্দনিকতাকেও ছাড়িয়ে যান গাসসান।

কবির ঘরে যাঁর জন্ম, কবিতার মাঝে যাঁর বসবাস এবং পুরো জীবনটাই যাঁর কবিতার উপাদানে ঠাসা, তিনি কবিতা লিখবেন না, তা কী করে হয়? গাসসান বাবার উত্তরাধিকার-চিন্তা, পড়াশোনা ও লড়াই-সংগ্রামের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে পুরোদস্তুর কবি হয়ে ওঠেন। তা ছিল ফিলিস্তিনি কবিতার নবজাগরণের সময়। প্রতিরোধ সাহিত্যই তখন গাসসানদ

সেই বৃত্তগুলো নাড়াচাড়া করতে গিয়ে নতুন জিনিস আবিষ্কার করেন জারিফা। তিনি বুঝতে পারেন দীর্ঘ সময় ও বারবার ব্যবহারের ফলে এই বিভিন্ন আকার আকৃতির বৃত্তগুলোই আসলে একগুচ্ছ বর্ণমালায় পরিণত হয়েছে। তিনি বৃত্তগুলো দিয়ে স্বচ্ছন্দেই মনের ভাব লিখতে পারছেন। সমস্যা একটাই, এই লেখার তিনি ছাড়া আর কেউ পাঠোদ্ধার করতে পারে

‘কাটিয়া আনোরে ধান, আগোনে হবে নবান, নয়ালী ধানের ক্ষীর পিঠা ও পাকান।’ -শীর্ষক গানের ব্যানারে জয়পুরহাটে নবান্ন উৎসব পালনে গান, নৃত্য, আবৃত্তি ও গীতিনাট্য অনুষ্ঠিত হয়েছে। দীর্ঘ সময় পর এমন আয়োজন দেখতে ভিড় জমিয়েছিল বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। 

গাজী ভাইয়ের বাসায় সান্ধ্য আড্ডার কথা। কী জমজমাট ছিল সে আড্ডাগুলো। কারা থাকতেন সেসব আড্ডায়, সে প্রশ্ন না তুলে বরং প্রশ্ন করা ভালো—কারা থাকতেন না সে আড্ডায়! শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, সাঈয়ীদ আতীকুল্লাহ, কাইয়ুম চৌধুরী, রফিক আজাদ থেকে শুরু করে ত্রিদিব দস্তিদার, সৈয়দ হায়দার, সুশান্ত মজুমদার পর্যন্ত অ