এলপিজি

ভোক্তা পর্যায়ে গত মে মাসে ১২ কেজির তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডারের দাম ৫৭ টাকা বাড়ানো হয়েছিল।  চলতি জুন মাসে তা থেকে ১৬১ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে স্টিল ও লৌহজাত দ্রব্যের ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। এসব পণ্যের ওপর নির্ধারিত ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ প্রস্তাব করা হয়েছে। সে হিসাব অনুযায়ী বাড়তে চলেছে স্টিল ও লৌহজাত দ্রব্যের দাম।

ভোক্তা পর্যায়ে পরপর দুই মাস তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডারের দাম কমলেও তৃতীয় মাসে এসে আবারও দাম বেড়েছে। ৫৭ টাকা বাড়িয়ে চলতি মে মাসের জন্য ১২ কেজির সিলিন্ডারের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ২৩৫ টাকা।

ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজি গ্যাসের ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম কমল ২৪৪ টাকা। এখন বিক্রি হবে ১ হাজার ১৭৮ টাকায়। আগে ছিল ১ হাজার ৪২২ টাকা। আজ রোববার থেকেই এই দাম কার্যকর হবে।

ভোক্তা পর্যায়ে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) কমানো হয়েছে। এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) চলতি মার্চে প্রতি ১২ কেজির সিলিন্ডারের দর নির্ধারণ করেছে ১ হাজার ৪২২ টাকা, যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১ হাজার ৪৯৮ টাকা। সে হিসাবে সিলিন্ডারে দাম কমেছে ৭৬ টাকা। যদিও গত ফেব্রুয়ারিতে ১২ কেজির রান্নার গ্যাসের দা

ফেনীতে সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে মিলছে না তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডার। একেক দোকানে একেক দামে বিক্রি হচ্ছে এই সিলিন্ডার। তবে কোথাও সরকারনির্ধারিত দাম বা এর কমে পাওয়া যাচ্ছে

আমাদের দেশের সাধারণ এবং নিম্ন আয়ের মানুষ ভালো নেই। কেন ভালো নেই? এক কথায় জবাব দেওয়া কঠিন। জীবনযাত্রার ব্যয় প্রতিদিন বাড়তে থাকায় মানুষ এখন হিমশিম খাচ্ছে। বাজারে কোনো জিনিসের দাম স্থির থাকছে না। সম্প্রতি গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রভাব পড়েছে সাধারণ

প্রায় ভেঙে পড়া অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ৭০০ কোটি ডলার ঋণ পেতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। বর্তমানে এই ঋণ কর্মসূচির নবম পর্যালোচনার জন্য আইএমএফ প্রতিনিধি দল ইসলামাবাদ সফর করছেন। এ নিয়ে আজ শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ।

ভোক্তা পর্যায়ে ফের বাড়ানো হয়েছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) আজ বৃহস্পতিবার প্রতি কেজি গ্যাসে মূসকসহ ১২৪ দশমিক ৮৫ টাকা সমন্বয় করে এই ঘোষণা দেয়।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজি গ্যাস রান্নার কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী রিফাইনিং বা পরিশোধন ছাড়াই এ গ্যাস দেশের নামী কোম্পানিগুলোর সিলিন্ডারে ঢুকিয়ে বাজারে বিক্রি করছে। এতে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্টরা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে উপজেলার ৪৪

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ভোক্তাপর্যায়ে কমেছে। বেসরকারি খাতে ১২ কেজি সিলিন্ডারের এলপিজির দাম মূসকসহ ১ হাজার ২৯৭ টাকা থেকে কমিয়ে ১ হাজার ২৩২ টাকা করা হয়েছে। প্রতি সিলিন্ডারে দাম কমেছে ৬৫ টাকা

ফের বাড়ানো হয়েছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। এখন ১২ কেজির সিলিন্ডারের এলপিজি কিনতে খরচ হবে ১ হাজার ২৯৭ টাকা। যা আগে ছিল ১ হাজার ২৫১ টাকা।

ফের বাড়ানো হয়েছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম। এখন ১২ কেজির সিলিন্ডারের এলপিজি কিনতে ১ হাজার ২৫১ টাকা লাগবে, যা আগে ছিল ১ হাজার ২০০ টাকা। আজ বুধবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এই নতুন দাম ঘোষণা

ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজি গ্যাসের দাম কমানো হয়েছে। নানা সংকট ও বাজারে অস্থিরতার মধ্যে সুখবর হিসেবে এসেছে এলপিজির দাম কমার খবর। গত মাসের তুলনায় প্রতি কেজিতে এলপিজি গ্যাসের দাম কমল ১ টাকা ৮৭ পয়সা। সে হিসেবে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম কমল ৩৫ টাকা

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় যত্রতত্র বিক্রি করা হচ্ছে জ্বালানি গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডার। এতে মানা হচ্ছে না কোনো নিয়মনীতি। এ ছাড়া কোনো রকম সাবধানতা অবলম্বন না করেই দেদার বিক্রি করা হচ্ছে এই গ্যাস সিলিন্ডার। এতে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রির ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিসে

ছয় দিন পর ঘোষণা ছাড়াই ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছেন কুড়িগ্রামের তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) ডিলাররা। ৮ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া ধর্মঘট গত মঙ্গলবার প্রত্যাহার করেন তাঁরা। এদিকে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হলেও বিক্রি হচ্ছে বেশি দামে।

ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি সিলিন্ডার তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম ১৬ বেড়ে ১ হাজার ২৩৫ টাকা হয়েছে যা আজ দুপুর ১টা থেকে এটি কার্যকর হয়েছে। গত আগস্ট মাসে ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১ হাজার ২১৯ টাকা।