আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দীর্ঘ সময়ের মহাকাশ অভিযানে অনেক সমস্যার মুখে পড়তে হয় নভোচারীদের। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় একটি সমস্যা হলো, পৃথিবীর সঙ্গে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ করা যায় না। যেমন—মঙ্গল গ্রহ থেকে পৃথিবীতে একবার বার্তা পাঠাতে বা পেতে সময় লাগতে পারে প্রায় ৪৫ মিনিট। এমন পরিস্থিতিতে হঠাৎ কেউ অসুস্থ হলে পৃথিবীর চিকিৎসকের সঙ্গে দ্রুত পরামর্শ নেওয়া সম্ভব হয় না।
এ সমস্যার সমাধানে একসঙ্গে কাজ করছে নাসা ও গুগল। তারা এখন একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চিকিৎসা সহকারী তৈরি করছে, যা মহাকাশে থাকা অবস্থায়ই মহাকাশচারীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে পারবে।
নাসা ও গুগল যৌথভাবে একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট পরীক্ষামূলকভাবে তৈরি করেছে, যার নাম ক্রিউ মেডিকেল অফিসার ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট (সিএমও–ডিএ)। এটি একটি ক্লিনিক্যাল ডিসিশন সাপোর্ট সিস্টেমের (সিডিএসএস) আদলে তৈরি, যা মহাকাশচারীদের স্বাস্থ্যগত সমস্যার তাৎক্ষণিক বিশ্লেষণ ও চিকিৎসা পরামর্শ দিতে পারবে।
গত ৮ আগস্ট দেওয়া এক বিবৃতিতে গুগল জানিয়েছে, ‘মহাকাশযাত্রা সম্পর্কিত গবেষণালব্ধ তথ্যের ওপর ভিত্তি করে প্রশিক্ষিত এআই সিস্টেমটি উন্নত প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ (এনএলপি) ও মেশিন লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে মহাকাশচারীদের স্বাস্থ্য ও পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে সক্ষম।’
গবেষণার প্রাথমিক ফলাফল বলছে, রোগীর বর্ণিত উপসর্গের ভিত্তিতে নির্ভরযোগ্য রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে নাসা ও গুগল চিকিৎসকদের সহায়তায় মডেলটির আরও উন্নয়ন ও পরীক্ষার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রামকে কেন্দ্র করে এ প্রকল্পটির গুরুত্ব বেড়েছে। কারণ, চাঁদ কিংবা মঙ্গল অভিযানে, বিশেষ করে মঙ্গল গ্রহে, পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে আলো পৌঁছাতে সময় লাগে সর্বোচ্চ ৪৫ মিনিট পর্যন্ত। ফলে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ এক কথায় অসম্ভব।
এই প্রেক্ষাপটে মহাকাশযানে এআই সহকারী থাকা মানে হলো—চিকিৎসা সহায়তা গ্রহণের ক্ষেত্রে একটি বড় ফাঁক পূরণ করা। শুধু তা-ই নয়, পৃথিবীর প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকাতেও যেখানে প্রশিক্ষিত চিকিৎসকের উপস্থিতি নেই, সেখানেও এই প্রযুক্তি হতে পারে কার্যকর সমাধান।
তথ্যসূত্র: স্পেসডট কম
দীর্ঘ সময়ের মহাকাশ অভিযানে অনেক সমস্যার মুখে পড়তে হয় নভোচারীদের। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় একটি সমস্যা হলো, পৃথিবীর সঙ্গে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ করা যায় না। যেমন—মঙ্গল গ্রহ থেকে পৃথিবীতে একবার বার্তা পাঠাতে বা পেতে সময় লাগতে পারে প্রায় ৪৫ মিনিট। এমন পরিস্থিতিতে হঠাৎ কেউ অসুস্থ হলে পৃথিবীর চিকিৎসকের সঙ্গে দ্রুত পরামর্শ নেওয়া সম্ভব হয় না।
এ সমস্যার সমাধানে একসঙ্গে কাজ করছে নাসা ও গুগল। তারা এখন একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চিকিৎসা সহকারী তৈরি করছে, যা মহাকাশে থাকা অবস্থায়ই মহাকাশচারীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে পারবে।
নাসা ও গুগল যৌথভাবে একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট পরীক্ষামূলকভাবে তৈরি করেছে, যার নাম ক্রিউ মেডিকেল অফিসার ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট (সিএমও–ডিএ)। এটি একটি ক্লিনিক্যাল ডিসিশন সাপোর্ট সিস্টেমের (সিডিএসএস) আদলে তৈরি, যা মহাকাশচারীদের স্বাস্থ্যগত সমস্যার তাৎক্ষণিক বিশ্লেষণ ও চিকিৎসা পরামর্শ দিতে পারবে।
গত ৮ আগস্ট দেওয়া এক বিবৃতিতে গুগল জানিয়েছে, ‘মহাকাশযাত্রা সম্পর্কিত গবেষণালব্ধ তথ্যের ওপর ভিত্তি করে প্রশিক্ষিত এআই সিস্টেমটি উন্নত প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ (এনএলপি) ও মেশিন লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে মহাকাশচারীদের স্বাস্থ্য ও পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে সক্ষম।’
গবেষণার প্রাথমিক ফলাফল বলছে, রোগীর বর্ণিত উপসর্গের ভিত্তিতে নির্ভরযোগ্য রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে নাসা ও গুগল চিকিৎসকদের সহায়তায় মডেলটির আরও উন্নয়ন ও পরীক্ষার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রামকে কেন্দ্র করে এ প্রকল্পটির গুরুত্ব বেড়েছে। কারণ, চাঁদ কিংবা মঙ্গল অভিযানে, বিশেষ করে মঙ্গল গ্রহে, পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে আলো পৌঁছাতে সময় লাগে সর্বোচ্চ ৪৫ মিনিট পর্যন্ত। ফলে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ এক কথায় অসম্ভব।
এই প্রেক্ষাপটে মহাকাশযানে এআই সহকারী থাকা মানে হলো—চিকিৎসা সহায়তা গ্রহণের ক্ষেত্রে একটি বড় ফাঁক পূরণ করা। শুধু তা-ই নয়, পৃথিবীর প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকাতেও যেখানে প্রশিক্ষিত চিকিৎসকের উপস্থিতি নেই, সেখানেও এই প্রযুক্তি হতে পারে কার্যকর সমাধান।
তথ্যসূত্র: স্পেসডট কম
যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান বিশ্বের প্রথম ‘ফ্লাইং কার’ বা উড়ন্ত গাড়ি উদ্ভাবনের দাবি করেছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি ক্যালিফোর্নিয়ার একটি দাঁড়ানো গাড়ির ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সফল পরীক্ষা চালিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জগতে স্মার্টফোন নিয়ে অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের প্রতিযোগিতা বরাবরই আলোচনার কেন্দ্রে থাকে। ২০১৪ সালে বড় পর্দার ফোনে এগিয়ে ছিল স্যামসাং, আর অ্যাপল ভক্তরা চাইছিলেন একটি বড় স্ক্রিনের আইফোন। অবশেষে আইফোন ৬ আনার মাধ্যমে অ্যাপল সেই দাবি পূরণ করে। সেবার জয় হয়েছিল অ্যাপলের।
৬ ঘণ্টা আগেব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও ডিজিটাল পরিচয় চুরির নতুন এক কৌশলে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বহু ব্যবহারকারী। প্রতারণার এই নতুন রূপটি পরিচিত হচ্ছে ‘হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্রিন-শেয়ারিং প্রতারণা’ নামে। সরল এই কৌশলেই প্রতারকেরা ব্যবহারকারীর একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য ও ব্যাংক অ্যাক্সেস হাতিয়ে নিচ্ছে বলে সতর্ক করেছে বিভিন্ন সাইবার
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান সময়ে প্রযুক্তি জগতে অ্যাপল সম্ভবত সবচেয়ে বেশি পরিচিত এবং প্রভাবশালী একটি প্রতিষ্ঠান। উদ্ভাবনী শক্তি, সাধারণ ডিজাইন এবং উচ্চমানের পণ্যের জন্য অ্যাপলের আলাদা একটি খ্যাতি রয়েছে। আজকের দিনে অ্যাপল শুধু একটি হার্ডওয়্যার নির্মাতা নয়, বরং এটি একটি সাংস্কৃতিক প্রতীক। প্রতিটি নতুন আইফোন বা ম্যাকবুকের
৯ ঘণ্টা আগে