আন্তর্জাতিক করপোরেট ও ব্র্যান্ড পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইন্টারব্র্যান্ডের গ্লোবাল বেষ্ট ব্র্যান্ড র্যাঙ্কিং-এ টানা তৃতীয়বারের মতো সেরা ১০০ ব্র্যান্ডের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে শাওমি। উদ্ভাবন, উচ্চ মানের প্রযুক্তি পণ্য এবং বিশ্বজুড়ে উপস্থিতির কারণে সেরা ব্র্যান্ডের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ব্র্যান্ডটি।
সম্প্রতি প্রকাশিত তালিকায় শাওমি আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ব্র্যান্ড হিসেবে ৮৭ তম স্থান দখল করেছে।
বিগত ২৫ বছর ধরে ‘ইন্টারব্র্যান্ড গ্লোবাল বেষ্ট ব্র্যান্ড র্যাঙ্কিং’ প্রকাশ করে আসছে। সেরা ব্র্যান্ডের তালিকা তৈরির সময় যে কোনো ব্র্যান্ডের আয়, মুনাফা, বিশ্বজুড়ে উপস্থিতি, ব্র্যান্ডটি সম্পর্কে মানুষের ধারণা, ব্র্যান্ডটির অর্থনৈতিক লেনদেনের তথ্য এবং ব্র্যান্ড স্ট্রেন্থ স্কোর-এর ওপর প্রাধান্য দেওয়া হয়। ইন্টারব্র্যান্ডের নির্ধারিত সকল শর্ত পূরণ করে এই তালিকায় স্থান পেয়েছে শাওমি। এর আগে ২০২২ ও ২০২৩ সালেও ইন্টারব্র্যান্ডের গ্লোবাল বেষ্ট ব্র্যান্ড র্যাঙ্কিং-এ স্থান পেয়েছিল ব্র্যান্ডটি।
বিশ্ব বাজারে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে শাওমি নিয়মিত নিত্যনতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি পণ্য নিয়ে হাজির হচ্ছে। এ কারণে টানা তৃতীয়বারের মতো ব্র্যান্ড জগতের এই বিশেষ তালিকায় শাওমি স্থান করে নিয়েছে। বৈশ্বিক র্যাঙ্কিংয়ে শাওমির এই উত্থানের পেছনে মূল শক্তি হিসেবে কাজ করেছে এর পণ্যের গুণমান, উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জনের নিরলস প্রচেষ্টা।
ইন্টারব্র্যান্ডের তথ্য অনুযায়ী, শাওমির ব্র্যান্ড মূল্য বর্তমানে ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা বার্ষিক প্রায় ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে। এই অর্জন ধারাবাহিকভাবে বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতার বাজারে শাওমির দৃঢ় অবস্থানকেই প্রতিফলিত করে।
শাওমি বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘‘ইন্টারব্র্যান্ড গ্লোবাল বেষ্ট ব্র্যান্ড র্যাঙ্কিং’ শাওমির উচ্চ-মানের পণ্য সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি ও প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেওয়া আমরা খুবই উচ্ছ্বসিত। নিঃসন্দেহে এই তালিকায় স্থান পাওয়া বিশ্বের যে কোনো ব্র্যান্ডের জন্যই সম্মানজনক ও গর্বের বিষয়। এই অর্জন বিশ্বমানের পণ্য তৈরি করার প্রতি আমাদের নিরলস প্রচেষ্টার পাশাপাশি বিশ্বের কোটি কোটি শাওমি ফ্যানদের বিশ্বাস ও ভালোবাসাকেও তুলে ধরেছে। শাওমি বাংলাদেশ এই অর্জনের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বাংলাদেশের মানুষের জন্য উচ্চমানের প্রযুক্তিপণ্য সরবরাহে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
শাওমির অন্যতম সেরা বৈশ্বিক ব্রান্ডে পরিণত হওয়ার এই অসাধারণ যাত্রা তাদের উচ্চ-মানের পণ্য সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতিরই প্রমাণ। সাম্প্রতিক সময়ে শাওমি তার নিজস্ব অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ‘হাইপারওএস ২’ নিয়ে কাজ করছে। গত বছরের শেষে প্রথম কোনো মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ড হিসেবে তাদের প্রথম ইলেকট্রিক কার ‘এসইউ ৭’ বাজারে নিয়ে আসে শাওমি।
এ ছাড়া তাদের অন্যান্য প্রযুক্তি পণ্যের মাধ্যমেও শাওমি ধারাবাহিকভাবে তার নকশা ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তিতে সব বাঁধা অতিক্রম করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। যার ফলস্বরূপ বিশ্ববিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ২০২৪ সালের জুন মাসে প্রথমবারের মতো শাওমিকে টাইম ১০০ মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল কোম্পানির তালিকায় স্থান দিয়ে সম্মানিত করেছে।
আন্তর্জাতিক করপোরেট ও ব্র্যান্ড পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইন্টারব্র্যান্ডের গ্লোবাল বেষ্ট ব্র্যান্ড র্যাঙ্কিং-এ টানা তৃতীয়বারের মতো সেরা ১০০ ব্র্যান্ডের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে শাওমি। উদ্ভাবন, উচ্চ মানের প্রযুক্তি পণ্য এবং বিশ্বজুড়ে উপস্থিতির কারণে সেরা ব্র্যান্ডের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ব্র্যান্ডটি।
সম্প্রতি প্রকাশিত তালিকায় শাওমি আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ব্র্যান্ড হিসেবে ৮৭ তম স্থান দখল করেছে।
বিগত ২৫ বছর ধরে ‘ইন্টারব্র্যান্ড গ্লোবাল বেষ্ট ব্র্যান্ড র্যাঙ্কিং’ প্রকাশ করে আসছে। সেরা ব্র্যান্ডের তালিকা তৈরির সময় যে কোনো ব্র্যান্ডের আয়, মুনাফা, বিশ্বজুড়ে উপস্থিতি, ব্র্যান্ডটি সম্পর্কে মানুষের ধারণা, ব্র্যান্ডটির অর্থনৈতিক লেনদেনের তথ্য এবং ব্র্যান্ড স্ট্রেন্থ স্কোর-এর ওপর প্রাধান্য দেওয়া হয়। ইন্টারব্র্যান্ডের নির্ধারিত সকল শর্ত পূরণ করে এই তালিকায় স্থান পেয়েছে শাওমি। এর আগে ২০২২ ও ২০২৩ সালেও ইন্টারব্র্যান্ডের গ্লোবাল বেষ্ট ব্র্যান্ড র্যাঙ্কিং-এ স্থান পেয়েছিল ব্র্যান্ডটি।
বিশ্ব বাজারে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে শাওমি নিয়মিত নিত্যনতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি পণ্য নিয়ে হাজির হচ্ছে। এ কারণে টানা তৃতীয়বারের মতো ব্র্যান্ড জগতের এই বিশেষ তালিকায় শাওমি স্থান করে নিয়েছে। বৈশ্বিক র্যাঙ্কিংয়ে শাওমির এই উত্থানের পেছনে মূল শক্তি হিসেবে কাজ করেছে এর পণ্যের গুণমান, উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জনের নিরলস প্রচেষ্টা।
ইন্টারব্র্যান্ডের তথ্য অনুযায়ী, শাওমির ব্র্যান্ড মূল্য বর্তমানে ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা বার্ষিক প্রায় ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে। এই অর্জন ধারাবাহিকভাবে বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতার বাজারে শাওমির দৃঢ় অবস্থানকেই প্রতিফলিত করে।
শাওমি বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘‘ইন্টারব্র্যান্ড গ্লোবাল বেষ্ট ব্র্যান্ড র্যাঙ্কিং’ শাওমির উচ্চ-মানের পণ্য সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি ও প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দেওয়া আমরা খুবই উচ্ছ্বসিত। নিঃসন্দেহে এই তালিকায় স্থান পাওয়া বিশ্বের যে কোনো ব্র্যান্ডের জন্যই সম্মানজনক ও গর্বের বিষয়। এই অর্জন বিশ্বমানের পণ্য তৈরি করার প্রতি আমাদের নিরলস প্রচেষ্টার পাশাপাশি বিশ্বের কোটি কোটি শাওমি ফ্যানদের বিশ্বাস ও ভালোবাসাকেও তুলে ধরেছে। শাওমি বাংলাদেশ এই অর্জনের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বাংলাদেশের মানুষের জন্য উচ্চমানের প্রযুক্তিপণ্য সরবরাহে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
শাওমির অন্যতম সেরা বৈশ্বিক ব্রান্ডে পরিণত হওয়ার এই অসাধারণ যাত্রা তাদের উচ্চ-মানের পণ্য সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতিরই প্রমাণ। সাম্প্রতিক সময়ে শাওমি তার নিজস্ব অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ‘হাইপারওএস ২’ নিয়ে কাজ করছে। গত বছরের শেষে প্রথম কোনো মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ড হিসেবে তাদের প্রথম ইলেকট্রিক কার ‘এসইউ ৭’ বাজারে নিয়ে আসে শাওমি।
এ ছাড়া তাদের অন্যান্য প্রযুক্তি পণ্যের মাধ্যমেও শাওমি ধারাবাহিকভাবে তার নকশা ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তিতে সব বাঁধা অতিক্রম করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। যার ফলস্বরূপ বিশ্ববিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন ২০২৪ সালের জুন মাসে প্রথমবারের মতো শাওমিকে টাইম ১০০ মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল কোম্পানির তালিকায় স্থান দিয়ে সম্মানিত করেছে।
ইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি কোম্পানি মেটা তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। শুধু প্রার্থীদের দক্ষতা যাচাই নয়, বরং সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীদেরও মূল্যায়ন করবে এআই। মার্কিন অনলাইন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার–এর এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগেফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটার বিরুদ্ধে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীদের ওপর নজরদারির করার অভিযোগ আনা হয়েছে। কোম্পানিটি একটি নতুন ট্র্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করছে, যা ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকের মতো নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের অনলাইনে ট্র্যাক করে। র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটি এবং আইএমডিইএ নেটওয়ার্কসের এক
১ দিন আগেআমরা প্রতিদিন অসংখ্য ইনস্টাগ্রাম পোস্টে লাইক দিয়ে থাকি। তবে পরে চাইলে সেই লাইক দেওয়া পোস্টগুলো খুঁজে পাওয়া সহজ না। প্রিয় কোনো ছবি, ভিডিও বা তথ্যভিত্তিক কনটেন্ট আবার দেখতে চাইলে অনেক সময় খুঁজে পেতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তবে ভালো খবর হলো, ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের জন্য এমন একটি ফিচার রয়েছে
১ দিন আগে