স্বর্ণ আমাদের ঘরে
রোবট ইন মুভি চ্যালেঞ্জ গ্রুপে স্বর্ণপদকজয়ী টিম অ্যাফিসিয়েনাদোসের সদস্য তিনজন। এর মধ্যে আছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী মাইশা সোবহান মুনা ও সামিয়া মেহনাজ এবং সাউথ পয়েন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্রী মার্জিয়া আফিফা পৃথিবী।
আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করতে বলে দেওয়া হয়। এটিকে বলা হয় মূল থিম। এবারের আসরের মূল থিম বা টপিক ছিল ‘স্মার্ট সিটি’; অর্থাৎ একটি স্মার্ট শহর তৈরি করতে গেলে সেই শহরে কী কী সুবিধা থাকা দরকার এবং রোবটের মাধ্যমে কীভাবে সেই সুবিধাগুলো দেওয়া যেতে পারে, এটিই ছিল এবারের থিম।
বাংলাদেশের খুদে এই প্রতিযোগীদের জন্য বিষয়টি বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল। স্মার্ট সিটির একটি সুনির্দিষ্ট সমস্যা ভেন্যুতে তাৎক্ষণিকভাবে সমাধানের জন্য বলা হয় অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দলকে। এ ক্ষেত্রে স্বর্ণজয়ী বাংলাদেশ দলের টপিক ছিল ডেলিভারি রোবট।
টিম অ্যাফিসিয়েনাদোস মোট ৬টি রোবট বানিয়েছিল। কোনোটি পণ্য ডেলিভারি এবং বাধা বা প্রতিকূলতা অতিক্রম করে চলতে পারে। কোনোটি আগুন নেভাতে পারে আবার কোনোটি হাত-পা নাড়িয়ে কথা বলতে পারে। পাশাপাশি রান্না করার জন্যও রোবট বানায় তারা। কোনো কিছুর ঢাকনাও খুলতে পারে তাদের বানানো রোবট!
একটি রোবটে বেশ কিছু উপাদান থাকে। যেমন একটি মাইক্রোকন্ট্রোলার বা একটি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড প্রয়োজন হয়। তারা সেখানে আরডুইনো ব্যবহার করেছে।
আরডুইনোকে তাদের তৈরি রোবটের ব্রেইন বলা যেতে পারে, যা রোবটের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করবে। রোবটগুলোতে সেন্সর ব্যবহার করতে হয়েছে। আগুন নেভানোর জন্য ফায়ার ডিটেকশন সেন্সর, কোনো বাধা শনাক্ত করতে সোনার সেন্সর ইত্যাদি। বিভিন্ন সেন্সরের মাধ্যমে রোবটগুলো বিভিন্ন অনুভূতি শনাক্ত করতে পারবে। আবার পানি ঢালার জন্য পাম্প ব্যবহার করেছে তারা।
রোবট নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্লুটুথ মডিউল ব্যবহারের পাশাপাশি মোবাইল ফোনের নির্দিষ্ট অ্যাপ ব্যবহার করেছে প্রতিযোগীরা। রোবট খাবার রান্না করার সময় খাবার নাড়ার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে সারভো মোটর। এ ছাড়া কোনো কিছুর ঢাকনা খোলার জন্যও একই মোটর ব্যবহার করেছে তারা। এগুলো ছিল হার্ডওয়্যারের অংশ। পাশাপাশি জিনিসগুলোকে প্রোগ্রামিং করতে হয়। প্রোগ্রামিং করার জন্য আরডুইনো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়েছে। এটি সি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের সমতুল্য সিনট্যাক্সের একটি ল্যাঙ্গুয়েজ। পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ তো ছিলই।
অনুভূতি কেমন
কঠিন কাজ জয় করলে তার অনুভূতিও বেশি থাকে। বাংলাদেশ দলের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে সে রকমই বোঝা গেল।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সবাই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছিল বিজয়ীদের। সে দৃশ্য মনে গেঁথে আছে সবার মনে।
স্বর্ণজয়ী দলের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বোঝা গেল, তারা বেশ উত্তেজনার মধ্যেই আছে। কলকল করে সবাই যা বলল, তার গল্পটা সরল করে বললে এমন দাঁড়ায়, রোবটিকসে আমাদের যাত্রাটা বেশি দিনের নয়। এ আসরে স্বর্ণপদক পাওয়াও কারও উদ্দেশ্য ছিল না। রোবটিকস নিয়ে জানা হবে, শেখা হবে এবং এর হাত ধরে এগিয়ে যাওয়া শুরু হবে বাংলাদেশের—এটাই ছিল মূল ভাবনা। কিন্তু প্রথমবার অংশ নিয়েই যে স্বর্ণপদক পেয়ে যাবে দলটি, সেটা
কল্পনায়ও ছিল না! এই অকল্পনীয় সাফল্যেই হয়তো তারা সমস্যাগুলোর কথা ভুলে গেছে। আর্থিক সমস্যা যেমন ছিল, তেমনি ছিল প্রথমে ভালোভাবে কিছু করতে না পারাও। তবে সবকিছু কাটিয়ে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছেছে দলটি। একজন জানালেন, ‘মঞ্চে আমাদের নাম ঘোষণার পর বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না। তারপর আমাদের কো-অর্ডিনেটর মিশাল স্যার বললেন, ‘“তোমরা মঞ্চে যাচ্ছো না কেন?” তখন মনে হয়েছে যে আমরা কিছু একটা হয়েছি।’
আরও যত পদক
আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের এবারের আসরে স্বর্ণপদকের পাশাপাশি রোবট ইন মুভি ক্যাটাগরিতে জুনিয়র গ্রুপ রৌপ্যপদক অর্জন করেছে। এ টিমের নাম ছিল রোবোস্পারকার্স। এর সদস্য জাইমা যাহিন ওয়ারা, মাহরুজ মোহাম্মদ আয়মান ও শবনম খান। অন্যদিকে ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরি চ্যালেঞ্জ গ্রুপে রৌপ্যপদক অর্জন করে জিরোথ টিমের সদস্য নুসাইবা তাজরিন তানিশা, সাদিয়া আনজুম পুষ্প ও বি এম হামীম। ব্রোঞ্জপদক অর্জন করেছে যথাক্রমে রোবট ইন মুভি চ্যালেঞ্জ গ্রুপে জিরোথ টিমের সদস্য নুসাইবা তাজরিন তানিশা, সাদিয়া আনজুম পুষ্প ও বি এম হামীম এবং রোবটাইগার্স টিমের সদস্য নাশীতাত যাইনাহ্ রহমান ও কাজী মোস্তাহিদ লাবিব।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বর্ণপদক বিজয়ীরা জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ অব্যাহত রাখতে চায় তারা। এবারের বানানো রোবটগুলোতে কিছুটা ভুলত্রুটি ছিল। সেগুলো আপডেট করার চেষ্টা করতে চায় দলটির সদস্যরা।
আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ দলের কো-অর্ডিনেটর ও মেন্টর মিশাল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিবছর আমরা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে মেধার স্বাক্ষর রাখতে চাই। পাশাপাশি চাই, এই শিক্ষার্থীরা যেন ভালো জায়গায় পড়াশোনার সুযোগ পায় এবং আরও গবেষণা করে রোবটিকস নিয়ে। আমাদের ছেলেমেয়েরা দেশের জন্য অবদান রাখবে, এটাই আমাদের চাওয়া।’
স্বর্ণ আমাদের ঘরে
রোবট ইন মুভি চ্যালেঞ্জ গ্রুপে স্বর্ণপদকজয়ী টিম অ্যাফিসিয়েনাদোসের সদস্য তিনজন। এর মধ্যে আছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী মাইশা সোবহান মুনা ও সামিয়া মেহনাজ এবং সাউথ পয়েন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্রী মার্জিয়া আফিফা পৃথিবী।
আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান করতে বলে দেওয়া হয়। এটিকে বলা হয় মূল থিম। এবারের আসরের মূল থিম বা টপিক ছিল ‘স্মার্ট সিটি’; অর্থাৎ একটি স্মার্ট শহর তৈরি করতে গেলে সেই শহরে কী কী সুবিধা থাকা দরকার এবং রোবটের মাধ্যমে কীভাবে সেই সুবিধাগুলো দেওয়া যেতে পারে, এটিই ছিল এবারের থিম।
বাংলাদেশের খুদে এই প্রতিযোগীদের জন্য বিষয়টি বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল। স্মার্ট সিটির একটি সুনির্দিষ্ট সমস্যা ভেন্যুতে তাৎক্ষণিকভাবে সমাধানের জন্য বলা হয় অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দলকে। এ ক্ষেত্রে স্বর্ণজয়ী বাংলাদেশ দলের টপিক ছিল ডেলিভারি রোবট।
টিম অ্যাফিসিয়েনাদোস মোট ৬টি রোবট বানিয়েছিল। কোনোটি পণ্য ডেলিভারি এবং বাধা বা প্রতিকূলতা অতিক্রম করে চলতে পারে। কোনোটি আগুন নেভাতে পারে আবার কোনোটি হাত-পা নাড়িয়ে কথা বলতে পারে। পাশাপাশি রান্না করার জন্যও রোবট বানায় তারা। কোনো কিছুর ঢাকনাও খুলতে পারে তাদের বানানো রোবট!
একটি রোবটে বেশ কিছু উপাদান থাকে। যেমন একটি মাইক্রোকন্ট্রোলার বা একটি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড প্রয়োজন হয়। তারা সেখানে আরডুইনো ব্যবহার করেছে।
আরডুইনোকে তাদের তৈরি রোবটের ব্রেইন বলা যেতে পারে, যা রোবটের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করবে। রোবটগুলোতে সেন্সর ব্যবহার করতে হয়েছে। আগুন নেভানোর জন্য ফায়ার ডিটেকশন সেন্সর, কোনো বাধা শনাক্ত করতে সোনার সেন্সর ইত্যাদি। বিভিন্ন সেন্সরের মাধ্যমে রোবটগুলো বিভিন্ন অনুভূতি শনাক্ত করতে পারবে। আবার পানি ঢালার জন্য পাম্প ব্যবহার করেছে তারা।
রোবট নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্লুটুথ মডিউল ব্যবহারের পাশাপাশি মোবাইল ফোনের নির্দিষ্ট অ্যাপ ব্যবহার করেছে প্রতিযোগীরা। রোবট খাবার রান্না করার সময় খাবার নাড়ার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে সারভো মোটর। এ ছাড়া কোনো কিছুর ঢাকনা খোলার জন্যও একই মোটর ব্যবহার করেছে তারা। এগুলো ছিল হার্ডওয়্যারের অংশ। পাশাপাশি জিনিসগুলোকে প্রোগ্রামিং করতে হয়। প্রোগ্রামিং করার জন্য আরডুইনো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়েছে। এটি সি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের সমতুল্য সিনট্যাক্সের একটি ল্যাঙ্গুয়েজ। পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ তো ছিলই।
অনুভূতি কেমন
কঠিন কাজ জয় করলে তার অনুভূতিও বেশি থাকে। বাংলাদেশ দলের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে সে রকমই বোঝা গেল।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সবাই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছিল বিজয়ীদের। সে দৃশ্য মনে গেঁথে আছে সবার মনে।
স্বর্ণজয়ী দলের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বোঝা গেল, তারা বেশ উত্তেজনার মধ্যেই আছে। কলকল করে সবাই যা বলল, তার গল্পটা সরল করে বললে এমন দাঁড়ায়, রোবটিকসে আমাদের যাত্রাটা বেশি দিনের নয়। এ আসরে স্বর্ণপদক পাওয়াও কারও উদ্দেশ্য ছিল না। রোবটিকস নিয়ে জানা হবে, শেখা হবে এবং এর হাত ধরে এগিয়ে যাওয়া শুরু হবে বাংলাদেশের—এটাই ছিল মূল ভাবনা। কিন্তু প্রথমবার অংশ নিয়েই যে স্বর্ণপদক পেয়ে যাবে দলটি, সেটা
কল্পনায়ও ছিল না! এই অকল্পনীয় সাফল্যেই হয়তো তারা সমস্যাগুলোর কথা ভুলে গেছে। আর্থিক সমস্যা যেমন ছিল, তেমনি ছিল প্রথমে ভালোভাবে কিছু করতে না পারাও। তবে সবকিছু কাটিয়ে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছেছে দলটি। একজন জানালেন, ‘মঞ্চে আমাদের নাম ঘোষণার পর বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না। তারপর আমাদের কো-অর্ডিনেটর মিশাল স্যার বললেন, ‘“তোমরা মঞ্চে যাচ্ছো না কেন?” তখন মনে হয়েছে যে আমরা কিছু একটা হয়েছি।’
আরও যত পদক
আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের এবারের আসরে স্বর্ণপদকের পাশাপাশি রোবট ইন মুভি ক্যাটাগরিতে জুনিয়র গ্রুপ রৌপ্যপদক অর্জন করেছে। এ টিমের নাম ছিল রোবোস্পারকার্স। এর সদস্য জাইমা যাহিন ওয়ারা, মাহরুজ মোহাম্মদ আয়মান ও শবনম খান। অন্যদিকে ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরি চ্যালেঞ্জ গ্রুপে রৌপ্যপদক অর্জন করে জিরোথ টিমের সদস্য নুসাইবা তাজরিন তানিশা, সাদিয়া আনজুম পুষ্প ও বি এম হামীম। ব্রোঞ্জপদক অর্জন করেছে যথাক্রমে রোবট ইন মুভি চ্যালেঞ্জ গ্রুপে জিরোথ টিমের সদস্য নুসাইবা তাজরিন তানিশা, সাদিয়া আনজুম পুষ্প ও বি এম হামীম এবং রোবটাইগার্স টিমের সদস্য নাশীতাত যাইনাহ্ রহমান ও কাজী মোস্তাহিদ লাবিব।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বর্ণপদক বিজয়ীরা জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ অব্যাহত রাখতে চায় তারা। এবারের বানানো রোবটগুলোতে কিছুটা ভুলত্রুটি ছিল। সেগুলো আপডেট করার চেষ্টা করতে চায় দলটির সদস্যরা।
আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ দলের কো-অর্ডিনেটর ও মেন্টর মিশাল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিবছর আমরা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে মেধার স্বাক্ষর রাখতে চাই। পাশাপাশি চাই, এই শিক্ষার্থীরা যেন ভালো জায়গায় পড়াশোনার সুযোগ পায় এবং আরও গবেষণা করে রোবটিকস নিয়ে। আমাদের ছেলেমেয়েরা দেশের জন্য অবদান রাখবে, এটাই আমাদের চাওয়া।’
বিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি কোম্পানি মেটা তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। শুধু প্রার্থীদের দক্ষতা যাচাই নয়, বরং সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীদেরও মূল্যায়ন করবে এআই। মার্কিন অনলাইন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার–এর এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১৬ ঘণ্টা আগেফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটার বিরুদ্ধে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীদের ওপর নজরদারির করার অভিযোগ আনা হয়েছে। কোম্পানিটি একটি নতুন ট্র্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করছে, যা ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকের মতো নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের অনলাইনে ট্র্যাক করে। র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটি এবং আইএমডিইএ নেটওয়ার্কসের এক
১৯ ঘণ্টা আগেআমরা প্রতিদিন অসংখ্য ইনস্টাগ্রাম পোস্টে লাইক দিয়ে থাকি। তবে পরে চাইলে সেই লাইক দেওয়া পোস্টগুলো খুঁজে পাওয়া সহজ না। প্রিয় কোনো ছবি, ভিডিও বা তথ্যভিত্তিক কনটেন্ট আবার দেখতে চাইলে অনেক সময় খুঁজে পেতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তবে ভালো খবর হলো, ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের জন্য এমন একটি ফিচার রয়েছে
১ দিন আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (এআই) কাজে লাগিয়ে তাদের ডেলিভারি এবং গুদাম ব্যবস্থাপনায় নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে আমাজন। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে পণ্য সরবরাহ প্রক্রিয়া আরও দ্রুত, দক্ষ ও পরিবেশবান্ধব করা হচ্ছে।
২ দিন আগে