অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাফল্যের খাতায় আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন যোগ হয়েছে। মানব বিশেষজ্ঞদের চেয়ে আরও নির্ভুলভাবে স্কটল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের হুইস্কির গন্ধের পার্থক্য চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছে এআই প্রযুক্তি। হুইস্কির অণু গঠনের ডেটার ভিত্তিতে এআই এখন জটিল গন্ধের পার্থক্যও বুঝতে পারে। এআইয়ের মাধ্যমে গন্ধের এই নির্ভুল বিশ্লেষণ হুইস্কির মান বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং পণ্যের গুণগত মানের ক্ষেত্রে আরও ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করবে।
সাধারণত হুইস্কির গন্ধের বিভিন্ন উপাদান যেমন কাঠের, ধোঁয়াটে, মাখন বা ক্যারামেল জাতীয় গন্ধ মূল্যায়ন করে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এই মূল্যায়নের উদ্দেশ্য হলো নিশ্চিত করা যে, হুইস্কির বিভিন্ন ব্যাচের মধ্যে (একই পণ্যের মধ্যে) গন্ধে বড় ধরনের পরিবর্তন না আসে। যেমন: হুইস্কির একটি ব্যাচের গন্ধ যদি কাঠের বা ধোঁয়াটে ধরনের হয়, তবে পরের ব্যাচেও সেই গন্ধের সাদৃশ্য বজায় রাখতে হবে, যাতে গ্রাহকেরা একই অভিজ্ঞতা পেতে পারেন।
জার্মানির ফ্রাউনহোফার ইনস্টিটিউট ফর প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের গবেষণার প্রধান ড. আন্দ্রিয়াস গ্রাসক্যাম্প বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুন্দর দিক হলো—এটি সব সময় একইভাবে কাজ করে। তবে এখনো প্রশিক্ষিত বিশেষজ্ঞদের মধ্যে কিছুটা ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ রয়ে যায়। আমরা মানুষের নাককে প্রতিস্থাপন করছি না, কিন্তু আমরা কার্যকারিতা এবং ধারাবাহিকতার মাধ্যমে সেটিকেই সমর্থন করছি।’
হুইস্কির সুগন্ধ নির্ধারণ করা সহজ কাজ নয়। এই পানীয়ের সবচেয়ে শক্তিশালী গন্ধগুলোর বেশির ভাগই রাসায়নিক উপাদানের একটি জটিল মিশ্রণ, যা নাকে প্রবেশ করার পর একে অপরের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। উপাদানগুলো একে অপরের প্রভাব কমিয়ে দেয়, ফলে একটি বিশেষ সুগন্ধ তৈরি হয়। এই প্রতিক্রিয়াগুলোর কারণে হুইস্কির রাসায়নিক সিগনেচার থেকে এর গন্ধ কেমন হবে তার পূর্বাভাস করা অত্যন্ত কঠিন। ।
গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্র এবং স্কটল্যান্ডের ১৬টি হুইস্কির রাসায়নিক উপাদান সংগ্রহ করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে–জ্যাকস ডেনিয়ালস, মার্কারস মার্ক, ল্যাফ্রোইগ, টেইলসকার। ১১ সদস্যবিশিষ্ট একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল থেকে এসব হুইস্কির গন্ধের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেছেন গবেষকেরা। এই তথ্যগুলো ব্যবহার করা হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অ্যালগরিদমগুলোকে প্রশিক্ষিত করার জন্য, যাতে তারা হুইস্কির অণু গঠন থেকে পানীয়গুলোর পাঁচটি প্রধান গন্ধ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারে।
এর মধ্যে একটি অ্যালগরিদম ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সঠিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র এবং স্কটল্যান্ডের হুইস্কি আলাদা করতে পেরেছে। তবে এটি যেসব পানীয় নিয়ে প্রশিক্ষিত হয়নি সেগুলোর ক্ষেত্রে এই এআই সঠিক ফলাফল নাও দেখাতে পারে। বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্যদের চেয়ে প্রতিটি হুইস্কির পাঁচটি শক্তিশালী নোট আরও সঠিকভাবে এবং ধারাবাহিকভাবে চিহ্নিত করেছিল এই অ্যালগরিদম।
গবেষণাটি কমিউনিকেশনস কেমিস্ট্রি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
মেন্থল এবং সিট্রোনেললোল যৌগগুলি যুক্তরাষ্ট্রের হুইস্কি চিহ্নিত করতে সাহায্য করেছে, যেগুলোর মধ্যে সাধারণত ক্যারামেল-জাতীয় গন্ধ থাকে। মিথাইল ডেকানোয়েট এবং হেপটানোইক অ্যাসিড স্কটল্যান্ডের হুইস্কি চিহ্নিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ছিল, যেগুলোর গন্ধ সাধারণত ধোঁয়াটে বা ওষুধের মতো হয়।
গবেষকেরা হুইস্কির বাইরে আরও অনেক ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তির ব্যবহারের সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন। যেমন গন্ধের মধ্যে অস্বাভাবিকতা থেকে, নকল পণ্য শনাক্ত করা বা নতুন পণ্যে পুরোনো প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহার করে খারাপ গন্ধ ছাড়া তাদের ভালোভাবে ব্যবহার করা।
গ্লাসগোর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নে সিনিয়র লেকচারার ড. উইলিয়াম পেভেলার বলেছেন, এই পদ্ধতি বিশেষজ্ঞ প্যানেলের চেয়ে বেশি ‘স্থিতিশীল’ ফলাফল দিতে পারে।
তিনি বলেন, ‘একটি হুইস্কি ব্র্যান্ডের স্বাদের নোটগুলো রাসায়নিক চিহ্নের মাধ্যমে দ্রুতভাবে এক ব্যাচ থেকে অন্য ব্যাচ বা এক ব্লেন্ড থেকে অন্য ব্লেন্ডে পরীক্ষা করা যেতে পারে, যাতে নিশ্চিত করা যায় যে কোন ব্র্যান্ডের স্টাইলটির ধারাবাহিক থাকে।’
গবেষণাটিতে শুধু কিছু হুইস্কি ব্যবহার করা হয়েছিল। তাই আরও হুইস্কির মুখোমুখি হলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কীভাবে কাজ করবে তা স্পষ্ট নয়।
ড. উইলিয়াম পেভেলার বলেন, ‘স্বাদের অনুভূতি অনেকটাই নির্ভর করে যেখানে এটি পান করা হয় এবং অন্যান্য বাহ্যিক কারণে। তাই এমন একটি আবেগময় পণ্যের স্বাদ অনুভূতি এবং পূর্বাভাসের ওপর প্রভাব ফেলা এমন অন্যান্য উপাদান নিয়েও কিছু কাজ করা হতে পারে।’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাফল্যের খাতায় আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন যোগ হয়েছে। মানব বিশেষজ্ঞদের চেয়ে আরও নির্ভুলভাবে স্কটল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের হুইস্কির গন্ধের পার্থক্য চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছে এআই প্রযুক্তি। হুইস্কির অণু গঠনের ডেটার ভিত্তিতে এআই এখন জটিল গন্ধের পার্থক্যও বুঝতে পারে। এআইয়ের মাধ্যমে গন্ধের এই নির্ভুল বিশ্লেষণ হুইস্কির মান বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং পণ্যের গুণগত মানের ক্ষেত্রে আরও ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করবে।
সাধারণত হুইস্কির গন্ধের বিভিন্ন উপাদান যেমন কাঠের, ধোঁয়াটে, মাখন বা ক্যারামেল জাতীয় গন্ধ মূল্যায়ন করে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এই মূল্যায়নের উদ্দেশ্য হলো নিশ্চিত করা যে, হুইস্কির বিভিন্ন ব্যাচের মধ্যে (একই পণ্যের মধ্যে) গন্ধে বড় ধরনের পরিবর্তন না আসে। যেমন: হুইস্কির একটি ব্যাচের গন্ধ যদি কাঠের বা ধোঁয়াটে ধরনের হয়, তবে পরের ব্যাচেও সেই গন্ধের সাদৃশ্য বজায় রাখতে হবে, যাতে গ্রাহকেরা একই অভিজ্ঞতা পেতে পারেন।
জার্মানির ফ্রাউনহোফার ইনস্টিটিউট ফর প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের গবেষণার প্রধান ড. আন্দ্রিয়াস গ্রাসক্যাম্প বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুন্দর দিক হলো—এটি সব সময় একইভাবে কাজ করে। তবে এখনো প্রশিক্ষিত বিশেষজ্ঞদের মধ্যে কিছুটা ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ রয়ে যায়। আমরা মানুষের নাককে প্রতিস্থাপন করছি না, কিন্তু আমরা কার্যকারিতা এবং ধারাবাহিকতার মাধ্যমে সেটিকেই সমর্থন করছি।’
হুইস্কির সুগন্ধ নির্ধারণ করা সহজ কাজ নয়। এই পানীয়ের সবচেয়ে শক্তিশালী গন্ধগুলোর বেশির ভাগই রাসায়নিক উপাদানের একটি জটিল মিশ্রণ, যা নাকে প্রবেশ করার পর একে অপরের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। উপাদানগুলো একে অপরের প্রভাব কমিয়ে দেয়, ফলে একটি বিশেষ সুগন্ধ তৈরি হয়। এই প্রতিক্রিয়াগুলোর কারণে হুইস্কির রাসায়নিক সিগনেচার থেকে এর গন্ধ কেমন হবে তার পূর্বাভাস করা অত্যন্ত কঠিন। ।
গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্র এবং স্কটল্যান্ডের ১৬টি হুইস্কির রাসায়নিক উপাদান সংগ্রহ করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে–জ্যাকস ডেনিয়ালস, মার্কারস মার্ক, ল্যাফ্রোইগ, টেইলসকার। ১১ সদস্যবিশিষ্ট একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল থেকে এসব হুইস্কির গন্ধের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেছেন গবেষকেরা। এই তথ্যগুলো ব্যবহার করা হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অ্যালগরিদমগুলোকে প্রশিক্ষিত করার জন্য, যাতে তারা হুইস্কির অণু গঠন থেকে পানীয়গুলোর পাঁচটি প্রধান গন্ধ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারে।
এর মধ্যে একটি অ্যালগরিদম ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সঠিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র এবং স্কটল্যান্ডের হুইস্কি আলাদা করতে পেরেছে। তবে এটি যেসব পানীয় নিয়ে প্রশিক্ষিত হয়নি সেগুলোর ক্ষেত্রে এই এআই সঠিক ফলাফল নাও দেখাতে পারে। বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্যদের চেয়ে প্রতিটি হুইস্কির পাঁচটি শক্তিশালী নোট আরও সঠিকভাবে এবং ধারাবাহিকভাবে চিহ্নিত করেছিল এই অ্যালগরিদম।
গবেষণাটি কমিউনিকেশনস কেমিস্ট্রি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
মেন্থল এবং সিট্রোনেললোল যৌগগুলি যুক্তরাষ্ট্রের হুইস্কি চিহ্নিত করতে সাহায্য করেছে, যেগুলোর মধ্যে সাধারণত ক্যারামেল-জাতীয় গন্ধ থাকে। মিথাইল ডেকানোয়েট এবং হেপটানোইক অ্যাসিড স্কটল্যান্ডের হুইস্কি চিহ্নিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ছিল, যেগুলোর গন্ধ সাধারণত ধোঁয়াটে বা ওষুধের মতো হয়।
গবেষকেরা হুইস্কির বাইরে আরও অনেক ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তির ব্যবহারের সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন। যেমন গন্ধের মধ্যে অস্বাভাবিকতা থেকে, নকল পণ্য শনাক্ত করা বা নতুন পণ্যে পুরোনো প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহার করে খারাপ গন্ধ ছাড়া তাদের ভালোভাবে ব্যবহার করা।
গ্লাসগোর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নে সিনিয়র লেকচারার ড. উইলিয়াম পেভেলার বলেছেন, এই পদ্ধতি বিশেষজ্ঞ প্যানেলের চেয়ে বেশি ‘স্থিতিশীল’ ফলাফল দিতে পারে।
তিনি বলেন, ‘একটি হুইস্কি ব্র্যান্ডের স্বাদের নোটগুলো রাসায়নিক চিহ্নের মাধ্যমে দ্রুতভাবে এক ব্যাচ থেকে অন্য ব্যাচ বা এক ব্লেন্ড থেকে অন্য ব্লেন্ডে পরীক্ষা করা যেতে পারে, যাতে নিশ্চিত করা যায় যে কোন ব্র্যান্ডের স্টাইলটির ধারাবাহিক থাকে।’
গবেষণাটিতে শুধু কিছু হুইস্কি ব্যবহার করা হয়েছিল। তাই আরও হুইস্কির মুখোমুখি হলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কীভাবে কাজ করবে তা স্পষ্ট নয়।
ড. উইলিয়াম পেভেলার বলেন, ‘স্বাদের অনুভূতি অনেকটাই নির্ভর করে যেখানে এটি পান করা হয় এবং অন্যান্য বাহ্যিক কারণে। তাই এমন একটি আবেগময় পণ্যের স্বাদ অনুভূতি এবং পূর্বাভাসের ওপর প্রভাব ফেলা এমন অন্যান্য উপাদান নিয়েও কিছু কাজ করা হতে পারে।’
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১৩ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৮ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
২০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
২০ ঘণ্টা আগে