বৈদ্যুতিক গাড়ি বা ইভি চার্জিংয়ের জন্য নতুন ধরনের সোলার পেইন্ট (সূর্যশক্তি শোষণকারী রং) তৈরি করছে জার্মানির গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানি মার্সিডিজ-বেঞ্চ। এই বিশেষ রঙটিতে ফোটোভোলটাইক সেল (সোলার প্যানেল) রয়েছে, যা সূর্যালোক শোষণ করে বৈদ্যুতিক শক্তিতে পরিণত করতে পারে। এই রংটি গাড়ির বাহ্যিক অংশে লাগানো হলে বৈদ্যুতিক পরিবহনের ব্যাটারি চার্জ করতে বা মোটরের শক্তি সরবরাহ করতে সাহায্য করবে।
রংটির সৌর কোষ থেকে উৎপন্ন বিদ্যুৎ শক্তি ড্রাইভিংয়ের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে অথবা সরাসরি একটি হাই-ভোল্টেজ ব্যাটারিতে স্থানান্তরিত করা যেতে পারে।
মার্সিডিজ বলেছে, ‘ফটোভোলটাইক সিস্টেমটি স্থায়ীভাবে সক্রিয় এবং যখন যানবাহনটি বন্ধ থাকে তখনো শক্তি উৎপন্ন করে। ভবিষ্যতে এটি আরও বেশি বৈদ্যুতিক সরবরাহ করবে। ফলে গাড়ির চার্জ দেওয়ার সংখ্যা কমে যাবে।
কোম্পানিটি আরও বলছে, ইভিগুলোর ওপর প্রয়োগ করা রঙের স্তরগুলো মানুষের চুলের চেয়েও অনেক বেশি পাতলা। তবে এর ফটোভোলটাইক সেলগুলো শক্তিতে পূর্ণ। একটি মাঝারি আকারের এসইউভির পৃষ্ঠে এই রংটি লাগালে আদর্শ পরিস্থিতিতে বছরে ৭ হাজার ৪৫৬ মাইল পর্যন্ত শক্তি উৎপন্ন করতে পারবে।
গাড়িকে অবশ্যই এমন ভৌগোলিক অবস্থানে থাকতে হবে যেখানে দিনের বেলা প্রচুর সূর্যের আলো পাওয়া যায়। তবে সূর্যের আলো কম পাওয়া জায়গাতে প্রাপ্ত শক্তি ইভি চার্জিংয়ে ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য তৈরি করতে পারে।
মার্সিডিজ জানায়, যেখানে বেশি সূর্যের আলো পাওয়া যায় (যেমন লস অ্যাঞ্জেলেস) এমন জায়গায় প্রতিদিন ৩২ মাইল গড় চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় শক্তির ১০০ শতাংশ এই সোলার পেইন্ট চার্জ সরবরাহ করতে পারে। কম সূর্যের আলো পাওয়া যায় এমন জায়গায়ও কাজ করবে সোলার পেইন্ট। যেমন মার্সিডিজের সদর দপ্তর স্টুটগার্ট, জার্মানিতে এটি ৬২ শতাংশ পথ চলাচলের জন্য যথেষ্ট শক্তি প্রদান করবে।
পরিবেশবান্ধব চালকদের জন্য একটি অতিরিক্ত সুবিধা হলো—কিছু সোলার প্যানেলের মতো এই সোলার পেইন্টে কোনো বিরল ধাতু বা সিলিকন নেই। এতে শুধুমাত্র যেসব উপাদান রয়েছে, যা সহজলভ্য। মার্সিডিজ আরও জানায়, এটি পুনঃপ্রক্রিয়াজাত করা সহজ এবং প্রচলিত সোলার প্যানেলের তুলনায় উৎপাদন খরচ অনেক কম।
অ্যাপেটার, সোনো মোটরস, লাইটইয়ার এবং হুন্ডাইও গবেষণা করছে কীভাবে সেরা উপায়ে সৌর শক্তি ব্যবহার করে ইভিকে চার্জ দেওয়া যায়।
তবে এখন পর্যন্ত সোলার প্যানেল ব্যবহার করে ছোট এবং হালকা যানবাহনগুলোর জন্য পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করা যায়। যেমন: অ্যাপেটারর তিন চাকার সোলার ইভি।
মার্সিডিজ জানায়, সোলার পেইন্ট বৈদ্যুতিক এসইউভি–এর বড় ধরনের যানবাহনগুলোর জন্য সৌর চার্জিংয়ের সুবিধা দিতে পারে।
বৈদ্যুতিক গাড়ি বা ইভি চার্জিংয়ের জন্য নতুন ধরনের সোলার পেইন্ট (সূর্যশক্তি শোষণকারী রং) তৈরি করছে জার্মানির গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানি মার্সিডিজ-বেঞ্চ। এই বিশেষ রঙটিতে ফোটোভোলটাইক সেল (সোলার প্যানেল) রয়েছে, যা সূর্যালোক শোষণ করে বৈদ্যুতিক শক্তিতে পরিণত করতে পারে। এই রংটি গাড়ির বাহ্যিক অংশে লাগানো হলে বৈদ্যুতিক পরিবহনের ব্যাটারি চার্জ করতে বা মোটরের শক্তি সরবরাহ করতে সাহায্য করবে।
রংটির সৌর কোষ থেকে উৎপন্ন বিদ্যুৎ শক্তি ড্রাইভিংয়ের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে অথবা সরাসরি একটি হাই-ভোল্টেজ ব্যাটারিতে স্থানান্তরিত করা যেতে পারে।
মার্সিডিজ বলেছে, ‘ফটোভোলটাইক সিস্টেমটি স্থায়ীভাবে সক্রিয় এবং যখন যানবাহনটি বন্ধ থাকে তখনো শক্তি উৎপন্ন করে। ভবিষ্যতে এটি আরও বেশি বৈদ্যুতিক সরবরাহ করবে। ফলে গাড়ির চার্জ দেওয়ার সংখ্যা কমে যাবে।
কোম্পানিটি আরও বলছে, ইভিগুলোর ওপর প্রয়োগ করা রঙের স্তরগুলো মানুষের চুলের চেয়েও অনেক বেশি পাতলা। তবে এর ফটোভোলটাইক সেলগুলো শক্তিতে পূর্ণ। একটি মাঝারি আকারের এসইউভির পৃষ্ঠে এই রংটি লাগালে আদর্শ পরিস্থিতিতে বছরে ৭ হাজার ৪৫৬ মাইল পর্যন্ত শক্তি উৎপন্ন করতে পারবে।
গাড়িকে অবশ্যই এমন ভৌগোলিক অবস্থানে থাকতে হবে যেখানে দিনের বেলা প্রচুর সূর্যের আলো পাওয়া যায়। তবে সূর্যের আলো কম পাওয়া জায়গাতে প্রাপ্ত শক্তি ইভি চার্জিংয়ে ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য তৈরি করতে পারে।
মার্সিডিজ জানায়, যেখানে বেশি সূর্যের আলো পাওয়া যায় (যেমন লস অ্যাঞ্জেলেস) এমন জায়গায় প্রতিদিন ৩২ মাইল গড় চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় শক্তির ১০০ শতাংশ এই সোলার পেইন্ট চার্জ সরবরাহ করতে পারে। কম সূর্যের আলো পাওয়া যায় এমন জায়গায়ও কাজ করবে সোলার পেইন্ট। যেমন মার্সিডিজের সদর দপ্তর স্টুটগার্ট, জার্মানিতে এটি ৬২ শতাংশ পথ চলাচলের জন্য যথেষ্ট শক্তি প্রদান করবে।
পরিবেশবান্ধব চালকদের জন্য একটি অতিরিক্ত সুবিধা হলো—কিছু সোলার প্যানেলের মতো এই সোলার পেইন্টে কোনো বিরল ধাতু বা সিলিকন নেই। এতে শুধুমাত্র যেসব উপাদান রয়েছে, যা সহজলভ্য। মার্সিডিজ আরও জানায়, এটি পুনঃপ্রক্রিয়াজাত করা সহজ এবং প্রচলিত সোলার প্যানেলের তুলনায় উৎপাদন খরচ অনেক কম।
অ্যাপেটার, সোনো মোটরস, লাইটইয়ার এবং হুন্ডাইও গবেষণা করছে কীভাবে সেরা উপায়ে সৌর শক্তি ব্যবহার করে ইভিকে চার্জ দেওয়া যায়।
তবে এখন পর্যন্ত সোলার প্যানেল ব্যবহার করে ছোট এবং হালকা যানবাহনগুলোর জন্য পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করা যায়। যেমন: অ্যাপেটারর তিন চাকার সোলার ইভি।
মার্সিডিজ জানায়, সোলার পেইন্ট বৈদ্যুতিক এসইউভি–এর বড় ধরনের যানবাহনগুলোর জন্য সৌর চার্জিংয়ের সুবিধা দিতে পারে।
বিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
১১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের ইন্টারনেট গতির নতুন রেকর্ড গড়েছে জাপান। দেশটির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজির (এনআইসিটি) গবেষকেরা দাবি করেছে, তাঁরা প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ২৫ হাজার গিগাবাইট ডেটা স্থানান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন, যা প্রায় ১ হাজার ১২০ মাইল (১ হাজার ৮০২ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম...
১৪ ঘণ্টা আগেমাইক্রোসফট তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক সহকারী কোপাইলট ভিশনের নতুন আপডেট চালু করেছে, যা এখন ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের পুরো স্ক্রিন বা পর্দা স্ক্যান করতে পারবে। আগে এই টুলটি একসঙ্গে দুইটি অ্যাপ দেখতে পারত এবং সে অনুযায়ী বিশ্লেষণ করত। তবে নতুন আপডেটের ফলে এটি এখন সম্পূর্ণ ডেস্কটপ কিংবা নির্দিষ্ট
১৭ ঘণ্টা আগেডিজিটাল কনটেন্টের যুগে ইউটিউব কেবল একটি ভিডিও প্ল্যাটফর্ম নয়—এটি এখন এক বড় ক্যারিয়ার অপশন, ব্র্যান্ড তৈরির মাধ্যম, এমনকি অনেকের স্বপ্নপূরণের জায়গা। আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল খোলার কথা ভাবেন, তবে নিশ্চয়ই অনেক ধরনের আইডিয়া মাথায় ঘুরছে। তবে এতগুলো আইডিয়ার ভিড়ে কোনটা দিয়ে শুরু করবেন, সেটাই সবচেয়ে কঠিন
১৯ ঘণ্টা আগে