ভারতে চলমান কৃষক আন্দোলন সম্পর্কিত অ্যাকাউন্ট ও পোস্ট মুছে ফেলার কথা স্বীকার করেছে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স (সাবেক টুইটার)। প্ল্যাটফর্মটির দাবি, ভারত সরকার ‘নির্বাহী আদেশ’ দেওয়ার কারণে তারা পেজগুলো সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এক্স কর্তৃপক্ষ জানায়, কারাদণ্ড সহ সম্ভাব্য শাস্তি সাপেক্ষে এই আদেশগুলো দেওয়া হয়েছে। অ্যাকাউন্ট সরিয়ে ফেলা নিয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য না দিলেও প্ল্যাটফর্মটি জানায়, তারা এই পদক্ষেপকে সমর্থন করে না এবং এই পদক্ষেপটি মত প্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করার সমান।
এক্সের বিবৃতিটি তাদের অফিশিয়াল পেজে শেয়ার করা হয়।
এই পদক্ষেপের কারণে ভারতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের অধীনে বিদেশি প্রযুক্তি দানবদের দেশটিতে কার্যক্রম পরিচালনা করার বাধাগুলো উঠে এসেছে। মোদির সরকার ভারত–বিরোধী কনটেন্ট মোকাবিলায় যথেষ্ট পদক্ষেপ না নেওয়ার কারণে প্রায়ই গুগল, ফেসবুক এবং এক্সের সমালোচনা করে এবং এদের ভুয়া বলে সম্বোধিত করে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, এর আগে অনেক অধিকারকর্মীই অভিযোগ করে বলেছেন তাঁদের অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা হচ্ছে।
এক্স ব্যবহারকারী ও ভারতীয় সাংবাদিক মোহাম্মদ জুবায়ের গত সোমবার লেখেন, ‘ভারতে কৃষক আন্দোলন কভার করতে থাকা সাংবাদিক, ইনফ্লুয়েন্সার এবং বিশিষ্ট কৃষক ইউনিয়নবাদীদের অনেক প্রভাবশালী এক্স অ্যাকাউন্ট ‘স্থগিত’ করা হচ্ছে।’
বিবৃতিতে এক্স বলে, ‘শুধু ভারতেই এই নির্দেশ মেনে অ্যাকাউন্ট ও পোস্ট আটকে দেওয়া হচ্ছে’। তারা আরও বলেন, তারা সরকারের এ পদক্ষেপের সঙ্গে একমত নয় এবং এসব পোস্টের ক্ষেত্রেও মত প্রকাশের স্বাধীনতা দেওয়া উচিত।
প্ল্যাটফর্মটি আরও জানায়, তারা সরকারের ‘অবরোধের আদেশ’ আইনত চ্যালেঞ্জ করেছে। তবে তারা কোন আদালতে আবেদন করেছে তা নির্দিষ্ট করে উল্লেখ করেনি।
ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস পার্টি সামাজিক মাধ্যমে সরকারের এ কড়াকড়ি আরোপের সমালোচনা করে বলে, সরকার গণতান্ত্রিক দেশের বিরোধী কণ্ঠস্বরকে রোধ করতে চাইছে। অন্যান্য এক্স ব্যবহারকারীরাও সরকারের সমালোচনামূলক পোস্ট সরিয়ে ফেলার নিন্দা জানায়।
তবে সরকার এখনো এক্সের বিবৃতির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
কৃষিপণ্যের সর্বনিম্ন মূল্যসহ আরও বেশ কয়েকটি দাবি নিয়ে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ভারতের কৃষকেরা আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন। পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও উত্তর প্রদেশ থেকে লাখ লাখ কৃষক রাজধানী দিল্লি অভিমুখে যাত্রা শুরু করে। এ কর্মসূচি পালনের সময় পাঞ্জাব ও হরিয়ানার মধ্যবর্তী শম্ভু সীমান্ত পয়েন্টে তাঁদের ওপর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে পুলিশ।
ভারতে চলমান কৃষক আন্দোলন সম্পর্কিত অ্যাকাউন্ট ও পোস্ট মুছে ফেলার কথা স্বীকার করেছে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স (সাবেক টুইটার)। প্ল্যাটফর্মটির দাবি, ভারত সরকার ‘নির্বাহী আদেশ’ দেওয়ার কারণে তারা পেজগুলো সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এক্স কর্তৃপক্ষ জানায়, কারাদণ্ড সহ সম্ভাব্য শাস্তি সাপেক্ষে এই আদেশগুলো দেওয়া হয়েছে। অ্যাকাউন্ট সরিয়ে ফেলা নিয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য না দিলেও প্ল্যাটফর্মটি জানায়, তারা এই পদক্ষেপকে সমর্থন করে না এবং এই পদক্ষেপটি মত প্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করার সমান।
এক্সের বিবৃতিটি তাদের অফিশিয়াল পেজে শেয়ার করা হয়।
এই পদক্ষেপের কারণে ভারতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরকারের অধীনে বিদেশি প্রযুক্তি দানবদের দেশটিতে কার্যক্রম পরিচালনা করার বাধাগুলো উঠে এসেছে। মোদির সরকার ভারত–বিরোধী কনটেন্ট মোকাবিলায় যথেষ্ট পদক্ষেপ না নেওয়ার কারণে প্রায়ই গুগল, ফেসবুক এবং এক্সের সমালোচনা করে এবং এদের ভুয়া বলে সম্বোধিত করে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, এর আগে অনেক অধিকারকর্মীই অভিযোগ করে বলেছেন তাঁদের অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা হচ্ছে।
এক্স ব্যবহারকারী ও ভারতীয় সাংবাদিক মোহাম্মদ জুবায়ের গত সোমবার লেখেন, ‘ভারতে কৃষক আন্দোলন কভার করতে থাকা সাংবাদিক, ইনফ্লুয়েন্সার এবং বিশিষ্ট কৃষক ইউনিয়নবাদীদের অনেক প্রভাবশালী এক্স অ্যাকাউন্ট ‘স্থগিত’ করা হচ্ছে।’
বিবৃতিতে এক্স বলে, ‘শুধু ভারতেই এই নির্দেশ মেনে অ্যাকাউন্ট ও পোস্ট আটকে দেওয়া হচ্ছে’। তারা আরও বলেন, তারা সরকারের এ পদক্ষেপের সঙ্গে একমত নয় এবং এসব পোস্টের ক্ষেত্রেও মত প্রকাশের স্বাধীনতা দেওয়া উচিত।
প্ল্যাটফর্মটি আরও জানায়, তারা সরকারের ‘অবরোধের আদেশ’ আইনত চ্যালেঞ্জ করেছে। তবে তারা কোন আদালতে আবেদন করেছে তা নির্দিষ্ট করে উল্লেখ করেনি।
ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস পার্টি সামাজিক মাধ্যমে সরকারের এ কড়াকড়ি আরোপের সমালোচনা করে বলে, সরকার গণতান্ত্রিক দেশের বিরোধী কণ্ঠস্বরকে রোধ করতে চাইছে। অন্যান্য এক্স ব্যবহারকারীরাও সরকারের সমালোচনামূলক পোস্ট সরিয়ে ফেলার নিন্দা জানায়।
তবে সরকার এখনো এক্সের বিবৃতির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
কৃষিপণ্যের সর্বনিম্ন মূল্যসহ আরও বেশ কয়েকটি দাবি নিয়ে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ভারতের কৃষকেরা আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন। পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও উত্তর প্রদেশ থেকে লাখ লাখ কৃষক রাজধানী দিল্লি অভিমুখে যাত্রা শুরু করে। এ কর্মসূচি পালনের সময় পাঞ্জাব ও হরিয়ানার মধ্যবর্তী শম্ভু সীমান্ত পয়েন্টে তাঁদের ওপর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে পুলিশ।
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৪ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৫ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৬ ঘণ্টা আগে