অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের জেফ বেজোস ও তাঁর বাগ্দত্তা লরেন সানচেজ ভেনিসের সান জর্জিও দ্বীপে বিয়ে করতে যাচ্ছেন। বিয়ের নির্দিষ্ট তারিখ গোপন রাখা হলেও তিন দিনের এই বিলাসবহুল অনুষ্ঠান (২৩ থেকে ২৫ জুন) ঘিরে ইতালির এই ঐতিহাসিক শহরে তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য। তবে উৎসবের আবহের মাঝেই শুরু হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রকাশ করেছেন প্রবল ক্ষোভ ও প্রতিবাদ।
ইতালীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, এই বিয়ের আনুমানিক খরচ ১৫ থেকে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছেন কিম কার্দাশিয়ান, ওপ্রাহ উইনফ্রে, ক্রিস জেনার, ইভা লংগোরিয়া, অরল্যান্ডো ব্লুমসহ বহু হলিউড তারকা এবং সম্ভবত ট্রাম্প পরিবারের সদস্যরাও। বেজোসের ৫০০ মিলিয়ন ডলারের সুপারইয়ট ‘কোরু’ ইতিমধ্যে দ্বীপে নোঙর করেছে।
তবে এই জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন ভেনিসের স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার করেছে। শহরের নানা প্রান্তে দেখা যাচ্ছে প্রতিবাদমূলক পোস্টার, গ্রাফিতি ও ব্যানার—যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে ‘নো স্পেস ফর বেজোস’ (এখানে বেজোসের কোনো স্থান নেই) বার্তাটি।
একটি পোস্টারে বেজোসের চোখে লাল টেপ এবং মুখে উল্টো অ্যামাজনের লোগো বসানো হয়েছে। এসব প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়ও।
ন্যদিকে শহরের মেয়র লুইজি ব্রুগনারো এই প্রতিবাদকে ‘লজ্জাজনক’ বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেন, ‘বিশ্বের আর কোনো শহর কি এমন একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির বিয়েতে প্রতিবাদ করে?’
বিয়ের মূল আয়োজন হবে ঐতিহাসিক ‘সান জর্জিও মাজোরে বাসিলিকা’তে, যা জনসাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে। আয়োজনে প্রতিবাদ জানানোর অংশ হিসেবে কিছু কর্মী নৌকা ও প্যাডলবোর্ড দিয়ে খালগুলোতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি, এমনকি খালে ঝাঁপ দিয়ে প্রতিবাদ জানানোর পরিকল্পনা করেছেন।
ভেনিস বহুদিন ধরেই পর্যটকের চাপের কারণে সমস্যায় ভুগছে। শহরের মূল অংশে মাত্র ৬০ হাজার বাসিন্দা থাকলেও, প্রতিদিনই হাজার হাজার পর্যটক শহরটিতে ভিড় জমান। ২০২৩ সালে শহর প্রশাসন এই প্রবাহ কমাতে কিছু পদক্ষেপ নেয়, তবে বাস্তবে তাতে বড় কোনো পরিবর্তন আসেনি।
এর আগেও ২০১৪ সালে জর্জ ও আমাল ক্লুনির বিয়েতে ভেনিস একই ধরনের অবস্থা দেখেছিল।
প্রতিবাদকারীদের মতে, ভেনিসকে ধনী বিদেশিদের ব্যক্তিগত মঞ্চে পরিণত করা হচ্ছে, যা শহরের প্রকৃত সমস্যা—‘ওভার ট্যুরিজম ও বসবাসের সংকট’কে আরও ঘনীভূত করছে।
স্থানীয় অধিকারকর্মী ফেদেরিকা তোনিনেল্লি বলেন, ‘ভেনিস এখন যেন কেবল একটি প্রদর্শনীর মঞ্চ। শহর বিক্রির প্রতীক এই বিয়ে।’
তথ্যসূত্র: ডেইলি মেইল
বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের জেফ বেজোস ও তাঁর বাগ্দত্তা লরেন সানচেজ ভেনিসের সান জর্জিও দ্বীপে বিয়ে করতে যাচ্ছেন। বিয়ের নির্দিষ্ট তারিখ গোপন রাখা হলেও তিন দিনের এই বিলাসবহুল অনুষ্ঠান (২৩ থেকে ২৫ জুন) ঘিরে ইতালির এই ঐতিহাসিক শহরে তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য। তবে উৎসবের আবহের মাঝেই শুরু হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রকাশ করেছেন প্রবল ক্ষোভ ও প্রতিবাদ।
ইতালীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, এই বিয়ের আনুমানিক খরচ ১৫ থেকে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছেন কিম কার্দাশিয়ান, ওপ্রাহ উইনফ্রে, ক্রিস জেনার, ইভা লংগোরিয়া, অরল্যান্ডো ব্লুমসহ বহু হলিউড তারকা এবং সম্ভবত ট্রাম্প পরিবারের সদস্যরাও। বেজোসের ৫০০ মিলিয়ন ডলারের সুপারইয়ট ‘কোরু’ ইতিমধ্যে দ্বীপে নোঙর করেছে।
তবে এই জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন ভেনিসের স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার করেছে। শহরের নানা প্রান্তে দেখা যাচ্ছে প্রতিবাদমূলক পোস্টার, গ্রাফিতি ও ব্যানার—যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে ‘নো স্পেস ফর বেজোস’ (এখানে বেজোসের কোনো স্থান নেই) বার্তাটি।
একটি পোস্টারে বেজোসের চোখে লাল টেপ এবং মুখে উল্টো অ্যামাজনের লোগো বসানো হয়েছে। এসব প্রতিবাদ ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়ও।
ন্যদিকে শহরের মেয়র লুইজি ব্রুগনারো এই প্রতিবাদকে ‘লজ্জাজনক’ বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেন, ‘বিশ্বের আর কোনো শহর কি এমন একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির বিয়েতে প্রতিবাদ করে?’
বিয়ের মূল আয়োজন হবে ঐতিহাসিক ‘সান জর্জিও মাজোরে বাসিলিকা’তে, যা জনসাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে। আয়োজনে প্রতিবাদ জানানোর অংশ হিসেবে কিছু কর্মী নৌকা ও প্যাডলবোর্ড দিয়ে খালগুলোতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি, এমনকি খালে ঝাঁপ দিয়ে প্রতিবাদ জানানোর পরিকল্পনা করেছেন।
ভেনিস বহুদিন ধরেই পর্যটকের চাপের কারণে সমস্যায় ভুগছে। শহরের মূল অংশে মাত্র ৬০ হাজার বাসিন্দা থাকলেও, প্রতিদিনই হাজার হাজার পর্যটক শহরটিতে ভিড় জমান। ২০২৩ সালে শহর প্রশাসন এই প্রবাহ কমাতে কিছু পদক্ষেপ নেয়, তবে বাস্তবে তাতে বড় কোনো পরিবর্তন আসেনি।
এর আগেও ২০১৪ সালে জর্জ ও আমাল ক্লুনির বিয়েতে ভেনিস একই ধরনের অবস্থা দেখেছিল।
প্রতিবাদকারীদের মতে, ভেনিসকে ধনী বিদেশিদের ব্যক্তিগত মঞ্চে পরিণত করা হচ্ছে, যা শহরের প্রকৃত সমস্যা—‘ওভার ট্যুরিজম ও বসবাসের সংকট’কে আরও ঘনীভূত করছে।
স্থানীয় অধিকারকর্মী ফেদেরিকা তোনিনেল্লি বলেন, ‘ভেনিস এখন যেন কেবল একটি প্রদর্শনীর মঞ্চ। শহর বিক্রির প্রতীক এই বিয়ে।’
তথ্যসূত্র: ডেইলি মেইল
সিনেমা বানানো মানে বিশাল সেট, অনেক কলাকুশলী আর কোটি টাকার বাজেট। সেই দৃশ্য এখনো আছে। কিন্তু এর সঙ্গে বিকল্প এক পথ তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বদৌলতে। কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ আর একটি এআই টুল দিয়ে বানানো যাচ্ছে শর্ট ফিল্ম, বিজ্ঞাপন, এমনকি ফিচার ফিল্মও।
২ ঘণ্টা আগেআমাদের প্রতিদিনের অনেক কাজ এখন সহজ করে দিচ্ছে চ্যাটজিপিটি। কিছু একটা বুঝতে পারছেন না, চ্যাটজিপিটিকে জানালেই সে সেটির ব্যাখ্যাসহ আপনার সামনে উপস্থাপন করবে। শিক্ষার্থীদের প্রেজেন্টেশন পরিকল্পনা হোক অথবা অফিসের কোনো কাজ—সব জায়গায় রয়েছে চ্যাটজিপিটির প্রভাব।
২ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে যোগাযোগপ্রক্রিয়া সহজ করার জন্য প্ল্যাটফর্মটিতে বেশ কিছু ফিচার রেখেছে মেটা। এর মধ্যে একটি হলো, শিডিউল মেসেজ ফিচার। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাঁদের বার্তা আগেই টাইপ করে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে পাঠাতে পারবেন। যাঁরা প্রায়ই বিশেষ দিনে কাউকে শুভেচ্ছা জানাতে ভুলে যান, তাঁদের জন্য এটি..
২ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তিবিশ্বে পশ্চিমা জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে টেক্কা দিয়ে চলতে চীন সব সময় কয়েক ধাপ এগিয়ে। মার্কিনরা বিভিন্নভাবে চীনের জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে দমিয়ে রাখতে চাইলেও হচ্ছে হিতে বিপরীত। তবে এসব আলোচনা বাইরে রেখে প্রযুক্তি বাজারে চীনের উত্থানের দিকে চোখ পুরো বিশ্বের।
৩ ঘণ্টা আগে