ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অ্যান্টিট্রাস্ট তদন্ত সমাপ্ত করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে গুগল। নিজেদের বিজ্ঞাপন মার্কেটপ্লেস অ্যাডএক্স বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছে কোম্পানিটি। তবে ইউরোপীয় প্রকাশকেরা এই প্রস্তাবকে অপর্যাপ্ত বলে অভিহিত করেছেন। দুটি নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এসব তথ্য জানিয়েছে।
গত বছর ইউরোপীয় প্রকাশক পরিষদের একটি অভিযোগের পর গুগলের লাভজনক বিজ্ঞাপন প্রযুক্তি ব্যবসা ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রকদের নজর কাড়ে। এরপর গুগলের বিরুদ্ধে তাদের নিজস্ব বিজ্ঞাপন সেবাগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে ইউরোপীয় কমিশন। এর মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনের বিরুদ্ধে চতুর্থ মামলা কার্যক্রম শুরু করেছে ইইউ।
তিনজন আইনজীবীর মতে, প্রতিযোগিতা মামলা চলাকালীন গুগল কখনো কোনো সম্পদ বিক্রির প্রস্তাব দেয়নি।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে একটি মামলার সম্মুখীন গুগল। এই মামলায় অ্যান্টি ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গুগলকে তাদের অ্যাড ম্যানেজার পণ্যটি বিক্রি করতে বাধ্য করতে চায়। অ্যাড ম্যানেজারে অ্যাডএক্স ও গুগলের বিজ্ঞাপন প্রকাশক সার্ভার ডিএফপি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। অর্থাৎ, কর্তৃপক্ষ মনে করে যে, গুগলের পণ্যটি বাজারের প্রতিযোগিতাকে দমন করছে।
প্রকাশকেরা গুগলের প্রস্তাব অস্বীকার করেছেন, কারণ শুধু অ্যাডএক্স বিক্রি করলেই তাঁদের সমস্যা সমাধান হবে না। তাঁরা গুগলকে আরও বেশি সম্পদ বিক্রি করতে বলছেন, কারণ বিজ্ঞাপন প্রযুক্তি সরবরাহ শৃঙ্খলের সব স্তরে গুগলের উপস্থিতি স্বার্থের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করছে। সূত্রগুলো জানিয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিযোগিতা কর্তৃপক্ষ এই প্রস্তাবের বিষয়ে অবগত ছিল।
গুগলের মুখপাত্র বলেন, ইউরোপীয় কমিশন তাদের বিরুদ্ধে যে মামলা করেছে, তা বিজ্ঞাপন প্রযুক্তি খাতের সম্পর্কে ভুল ধারণার ওপর ভিত্তি করে। এই খাত খুব প্রতিযোগিতামূলক ও দ্রুত পরিবর্তনশীল। গুগল তাদের বিজ্ঞাপন ব্যবসার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইউরোপীয় কমিশন ও প্রকাশক পরিষদ এ সম্পর্কে মন্তব্য করেনি।
অ্যাডএক্স বা অ্যাড এক্সচেঞ্জ হলো একটি মার্কেটপ্লেস, যেখানে প্রকাশকেরা তাঁদের কনটেন্টের ভেতরে নির্দিষ্ট স্থানকে বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে কিছু সময়ে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বিক্রি করেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অ্যান্ট্রি ট্রাস্ট কমিশনের প্রধান মার্গ্রেথ ভেস্টাগার গত বছর পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, গুগল তাদের বিক্রয় পক্ষের টুল ডিএফপি ও অ্যাডএক্স বিক্রি করুক, যাতে স্বার্থগত দ্বন্দ্বের সমাধান হয়।
তবে বর্তমানে গুগলকে সম্পদ বিক্রি করতে বাধ্য করার সম্ভাবনা কম। আগামী মাসগুলোতে গুগলকে প্রতিযোগিতাবিরোধী কার্যকলাপ বন্ধ করতে নির্দেশ দিতে পারে।
কমিশন বলছে, গুগল ইউরোপের এই সিদ্ধান্ত মেনে না চললে আগামী মাসগুলোতে সম্পদ বিক্রির নির্দেশনা আসতে পারে।
২০২৩ সালে গুগলের সার্চ সেবা, জিমেইল, গুগল প্লে, গুগল ম্যাপস, ইউটিউব, গুগল অ্যাড ম্যানেজার, অ্যাডমব এবং অ্যাডসেন্স থেকে কোম্পানিটির বিজ্ঞাপন আয় এসেছে। এই বিজ্ঞাপন আয় মোট ২৩ হাজার ৭৮৫ কোটি ডলার, যা কোম্পানিটির মোট আয়ের ৭৭ শতাংশ। এটি বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ডিজিটাল বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফরম।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অ্যান্টিট্রাস্ট তদন্ত সমাপ্ত করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে গুগল। নিজেদের বিজ্ঞাপন মার্কেটপ্লেস অ্যাডএক্স বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছে কোম্পানিটি। তবে ইউরোপীয় প্রকাশকেরা এই প্রস্তাবকে অপর্যাপ্ত বলে অভিহিত করেছেন। দুটি নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এসব তথ্য জানিয়েছে।
গত বছর ইউরোপীয় প্রকাশক পরিষদের একটি অভিযোগের পর গুগলের লাভজনক বিজ্ঞাপন প্রযুক্তি ব্যবসা ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রকদের নজর কাড়ে। এরপর গুগলের বিরুদ্ধে তাদের নিজস্ব বিজ্ঞাপন সেবাগুলোকে অগ্রাধিকার দেওয়ার অভিযোগ তুলেছে ইউরোপীয় কমিশন। এর মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনের বিরুদ্ধে চতুর্থ মামলা কার্যক্রম শুরু করেছে ইইউ।
তিনজন আইনজীবীর মতে, প্রতিযোগিতা মামলা চলাকালীন গুগল কখনো কোনো সম্পদ বিক্রির প্রস্তাব দেয়নি।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে একটি মামলার সম্মুখীন গুগল। এই মামলায় অ্যান্টি ট্রাস্ট নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গুগলকে তাদের অ্যাড ম্যানেজার পণ্যটি বিক্রি করতে বাধ্য করতে চায়। অ্যাড ম্যানেজারে অ্যাডএক্স ও গুগলের বিজ্ঞাপন প্রকাশক সার্ভার ডিএফপি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। অর্থাৎ, কর্তৃপক্ষ মনে করে যে, গুগলের পণ্যটি বাজারের প্রতিযোগিতাকে দমন করছে।
প্রকাশকেরা গুগলের প্রস্তাব অস্বীকার করেছেন, কারণ শুধু অ্যাডএক্স বিক্রি করলেই তাঁদের সমস্যা সমাধান হবে না। তাঁরা গুগলকে আরও বেশি সম্পদ বিক্রি করতে বলছেন, কারণ বিজ্ঞাপন প্রযুক্তি সরবরাহ শৃঙ্খলের সব স্তরে গুগলের উপস্থিতি স্বার্থের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করছে। সূত্রগুলো জানিয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিযোগিতা কর্তৃপক্ষ এই প্রস্তাবের বিষয়ে অবগত ছিল।
গুগলের মুখপাত্র বলেন, ইউরোপীয় কমিশন তাদের বিরুদ্ধে যে মামলা করেছে, তা বিজ্ঞাপন প্রযুক্তি খাতের সম্পর্কে ভুল ধারণার ওপর ভিত্তি করে। এই খাত খুব প্রতিযোগিতামূলক ও দ্রুত পরিবর্তনশীল। গুগল তাদের বিজ্ঞাপন ব্যবসার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইউরোপীয় কমিশন ও প্রকাশক পরিষদ এ সম্পর্কে মন্তব্য করেনি।
অ্যাডএক্স বা অ্যাড এক্সচেঞ্জ হলো একটি মার্কেটপ্লেস, যেখানে প্রকাশকেরা তাঁদের কনটেন্টের ভেতরে নির্দিষ্ট স্থানকে বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে কিছু সময়ে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বিক্রি করেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অ্যান্ট্রি ট্রাস্ট কমিশনের প্রধান মার্গ্রেথ ভেস্টাগার গত বছর পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, গুগল তাদের বিক্রয় পক্ষের টুল ডিএফপি ও অ্যাডএক্স বিক্রি করুক, যাতে স্বার্থগত দ্বন্দ্বের সমাধান হয়।
তবে বর্তমানে গুগলকে সম্পদ বিক্রি করতে বাধ্য করার সম্ভাবনা কম। আগামী মাসগুলোতে গুগলকে প্রতিযোগিতাবিরোধী কার্যকলাপ বন্ধ করতে নির্দেশ দিতে পারে।
কমিশন বলছে, গুগল ইউরোপের এই সিদ্ধান্ত মেনে না চললে আগামী মাসগুলোতে সম্পদ বিক্রির নির্দেশনা আসতে পারে।
২০২৩ সালে গুগলের সার্চ সেবা, জিমেইল, গুগল প্লে, গুগল ম্যাপস, ইউটিউব, গুগল অ্যাড ম্যানেজার, অ্যাডমব এবং অ্যাডসেন্স থেকে কোম্পানিটির বিজ্ঞাপন আয় এসেছে। এই বিজ্ঞাপন আয় মোট ২৩ হাজার ৭৮৫ কোটি ডলার, যা কোম্পানিটির মোট আয়ের ৭৭ শতাংশ। এটি বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ডিজিটাল বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফরম।
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৩ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
১৯ ঘণ্টা আগে