প্রোগ্রামিংয়ে সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল দেশের তালিকার শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। গত বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া ও পাকিস্তানে ডেভেলপারের সংখ্যা আগের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশে বেড়েছে সবচেয়ে বেশি, ৬৬ দশমিক ৫ শতাংশ। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের বৈশ্বিক প্ল্যাটফরম গিটহাবের সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গিট হাবের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলাদেশের ডেভেলপারদের সংখ্যা খুব দ্রুত বেড়েছে। ২০২২ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) দেশে মাত্র ৫ লাখ ৬৮ হাজার ১৪৫ জন ডেভেলপার ছিলেন। ২০২৩ সালের একই সময়ে গিটহাবে বাংলাদেশি ডেভেলপারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ লাখ ৪৫ হাজার ৬৯৬। অর্থাৎ, এক বছরের ব্যবধানে ডেভেলপারের সংখ্যা প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বেড়েছে।
প্রোগ্রামিং কাজ শুরু করার জন্য সারা বিশ্বের বেশির ভাগ ডেভেলপার গিটহাবে প্রোফাইল তৈরি করে। গিটহাব প্ল্যাটফর্ম সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে পারস্পরিক সহযোগিতার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। দীর্ঘকাল ধরে স্বতন্ত্র প্রোগ্রামারদের মূল্যায়নের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে গিটহাব। তবে প্ল্যাটফরমের ডেটা পৃথিবীর প্রতিটি দেশের ডেভেলপারদের কাজগুলোও দেখায়। এই প্ল্যাটফরমের ডেটা থেকে বোঝা যায়, কোন কোন দেশে ডেভেলপারদের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গিটহাব একটি প্রকল্পের অংশ হিসেবে ত্রৈমাসিকভাবে ডেটা প্রকাশ করে, যা এটিকে ইনোভেশন গ্রাফ বলা হয়। এটি চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারিতে প্রকাশিত হয়।
কিন্তু গিটহাবের দেওয়া তথ্যের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এই ডেটাতে শুধু গিটহাবে তৈরি করা অ্যাকাউন্টের সংখ্যা গণনা করা হয়। কিন্তু কারা প্ল্যাটফর্মটিতে কোড তৈরি করে সক্রিয় থাকে তা পর্যবেক্ষণ করা হয়নি। যার ফলে প্রকৃত ডেভেলপারদের সংখ্যা বৃদ্ধির সামগ্রিক ও প্রকৃত চিত্র তুলে ধরা হয়নি।
তবে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের সামগ্রিক ও প্রকৃত চিত্র তুলে ধরেছে ‘রেস্ট অফ দা ওয়ার্ল্ড’। এই সংস্থা ২০২৩ সালের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে (সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর) গিটহাবের ডেভেলপারদের সংখ্যা প্রকাশ করেছে। গিটহাবে সফটওয়্যার ডেভেলপারের সংখ্যায় এগিয়ে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে প্রায় দুই কোটি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক গিটহাব ব্যবহার করে।
যুক্তরাষ্ট্রের পর ভারতের অবস্থান। ভারতে গিটহাব ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৩ লাখেরও বেশি। এ ছাড়া চীনে সফটওয়্যার ডেভেলপার ৬৯ লাখের ওপরে, ব্রাজিলে ৫৪ লাখ। এই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও নাইজেরিয়ার গিটহাবে ডেভেলপার সংখ্যা ১০ লাখেরও কম।
হুট করে গিটহাবের অ্যাকাউন্ট সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়াকে দেশের প্রযুক্তি খাতের প্রসারের ইঙ্গিত দেয়ে বলে মনে করেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। তবে এটি প্রকৃত কাজের কমে যাওয়ারও নির্দেশনা হতে পারে। কারণ ডেভেলপাররা কাজ খুঁজে না পেলেই সাধারণত অবৈতনিক কাজের দিকে ঝুঁকে নিজের কাজের প্রচারণা করে।
ডেভেলপার পলিসির গিটহাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক লিংকসভায়ার রেস্ট অব ওয়ার্ল্ডকে বলে, কোনো দেশের প্রযুক্তি খাতে এই সংখ্যা কী অর্থ বহন করে তা বলা কঠিন।’
বাংলাদেশে জিডিপিতে অবিচ্ছিন্ন বৃদ্ধির ফলে লাখ লাখ তরুণ প্রথমবারের মতো ডিজিটাল টুলগুলো ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছে। ফলে দেশের আইটি খাতের প্রসার হচ্ছে।
এড–টেকের প্রতিষ্ঠাতা রেস্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ড কে বলেন, ১৮ কোটি ডেভেলপার পাওয়া গেছে ও এর মধ্যে ৯ কোটি ডেভেলপারদের বয়স ২৫ বছরের নিচে।
প্রোগ্রামিংয়ে সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল দেশের তালিকার শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। গত বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া ও পাকিস্তানে ডেভেলপারের সংখ্যা আগের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশে বেড়েছে সবচেয়ে বেশি, ৬৬ দশমিক ৫ শতাংশ। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের বৈশ্বিক প্ল্যাটফরম গিটহাবের সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গিট হাবের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলাদেশের ডেভেলপারদের সংখ্যা খুব দ্রুত বেড়েছে। ২০২২ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) দেশে মাত্র ৫ লাখ ৬৮ হাজার ১৪৫ জন ডেভেলপার ছিলেন। ২০২৩ সালের একই সময়ে গিটহাবে বাংলাদেশি ডেভেলপারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ লাখ ৪৫ হাজার ৬৯৬। অর্থাৎ, এক বছরের ব্যবধানে ডেভেলপারের সংখ্যা প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বেড়েছে।
প্রোগ্রামিং কাজ শুরু করার জন্য সারা বিশ্বের বেশির ভাগ ডেভেলপার গিটহাবে প্রোফাইল তৈরি করে। গিটহাব প্ল্যাটফর্ম সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে পারস্পরিক সহযোগিতার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। দীর্ঘকাল ধরে স্বতন্ত্র প্রোগ্রামারদের মূল্যায়নের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে গিটহাব। তবে প্ল্যাটফরমের ডেটা পৃথিবীর প্রতিটি দেশের ডেভেলপারদের কাজগুলোও দেখায়। এই প্ল্যাটফরমের ডেটা থেকে বোঝা যায়, কোন কোন দেশে ডেভেলপারদের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গিটহাব একটি প্রকল্পের অংশ হিসেবে ত্রৈমাসিকভাবে ডেটা প্রকাশ করে, যা এটিকে ইনোভেশন গ্রাফ বলা হয়। এটি চলতি বছরের ১৮ জানুয়ারিতে প্রকাশিত হয়।
কিন্তু গিটহাবের দেওয়া তথ্যের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এই ডেটাতে শুধু গিটহাবে তৈরি করা অ্যাকাউন্টের সংখ্যা গণনা করা হয়। কিন্তু কারা প্ল্যাটফর্মটিতে কোড তৈরি করে সক্রিয় থাকে তা পর্যবেক্ষণ করা হয়নি। যার ফলে প্রকৃত ডেভেলপারদের সংখ্যা বৃদ্ধির সামগ্রিক ও প্রকৃত চিত্র তুলে ধরা হয়নি।
তবে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের সামগ্রিক ও প্রকৃত চিত্র তুলে ধরেছে ‘রেস্ট অফ দা ওয়ার্ল্ড’। এই সংস্থা ২০২৩ সালের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে (সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর) গিটহাবের ডেভেলপারদের সংখ্যা প্রকাশ করেছে। গিটহাবে সফটওয়্যার ডেভেলপারের সংখ্যায় এগিয়ে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে প্রায় দুই কোটি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক গিটহাব ব্যবহার করে।
যুক্তরাষ্ট্রের পর ভারতের অবস্থান। ভারতে গিটহাব ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৩ লাখেরও বেশি। এ ছাড়া চীনে সফটওয়্যার ডেভেলপার ৬৯ লাখের ওপরে, ব্রাজিলে ৫৪ লাখ। এই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও নাইজেরিয়ার গিটহাবে ডেভেলপার সংখ্যা ১০ লাখেরও কম।
হুট করে গিটহাবের অ্যাকাউন্ট সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়াকে দেশের প্রযুক্তি খাতের প্রসারের ইঙ্গিত দেয়ে বলে মনে করেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা। তবে এটি প্রকৃত কাজের কমে যাওয়ারও নির্দেশনা হতে পারে। কারণ ডেভেলপাররা কাজ খুঁজে না পেলেই সাধারণত অবৈতনিক কাজের দিকে ঝুঁকে নিজের কাজের প্রচারণা করে।
ডেভেলপার পলিসির গিটহাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক লিংকসভায়ার রেস্ট অব ওয়ার্ল্ডকে বলে, কোনো দেশের প্রযুক্তি খাতে এই সংখ্যা কী অর্থ বহন করে তা বলা কঠিন।’
বাংলাদেশে জিডিপিতে অবিচ্ছিন্ন বৃদ্ধির ফলে লাখ লাখ তরুণ প্রথমবারের মতো ডিজিটাল টুলগুলো ব্যবহারের সুযোগ পেয়েছে। ফলে দেশের আইটি খাতের প্রসার হচ্ছে।
এড–টেকের প্রতিষ্ঠাতা রেস্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ড কে বলেন, ১৮ কোটি ডেভেলপার পাওয়া গেছে ও এর মধ্যে ৯ কোটি ডেভেলপারদের বয়স ২৫ বছরের নিচে।
ইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি কোম্পানি মেটা তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। শুধু প্রার্থীদের দক্ষতা যাচাই নয়, বরং সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীদেরও মূল্যায়ন করবে এআই। মার্কিন অনলাইন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার–এর এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগেফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটার বিরুদ্ধে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীদের ওপর নজরদারির করার অভিযোগ আনা হয়েছে। কোম্পানিটি একটি নতুন ট্র্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করছে, যা ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকের মতো নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের অনলাইনে ট্র্যাক করে। র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটি এবং আইএমডিইএ নেটওয়ার্কসের এক
১ দিন আগেআমরা প্রতিদিন অসংখ্য ইনস্টাগ্রাম পোস্টে লাইক দিয়ে থাকি। তবে পরে চাইলে সেই লাইক দেওয়া পোস্টগুলো খুঁজে পাওয়া সহজ না। প্রিয় কোনো ছবি, ভিডিও বা তথ্যভিত্তিক কনটেন্ট আবার দেখতে চাইলে অনেক সময় খুঁজে পেতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তবে ভালো খবর হলো, ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের জন্য এমন একটি ফিচার রয়েছে
১ দিন আগে