ড. অশোক কুমার রায়
আজকের পত্রিকা: এখন পর্যন্ত দক্ষতা উন্নয়নের জন্য বিকেআইআইসিটি থেকে কতজনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে?
ড. অশোক কুমার রায়: ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ৩ হাজার ২২৯ জন প্রশিক্ষণার্থী তাঁদের শর্ট কোর্স সম্পন্ন করেছেন। একই সময়ে লং কোর্সে সার্টিফিকেট পেয়েছেন ৮৪৬ জন। কোর্স সম্পন্ন করে সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য অন্তত ৮০ শতাংশ ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হয়। ক্লাসে ডিজিটাল অ্যাটেনডেন্স নেওয়া হয়। সার্টিফিকেট দেওয়া হয় অনলাইনে। তাই এখানে অনিয়মের সুযোগ নেই।
আজকের পত্রিকা: কোর্সে ভর্তি হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতা কী? এ পর্যন্ত কতগুলো কোর্স সম্পন্ন হয়েছে?
ড. অশোক কুমার রায়: কোর্সভেদে পার্থক্য আছে। বিস্তারিত বিকেআইআইসিটির ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। তবে আমাদের বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য ন্যূনতম এইচএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষায় পাস করতে হয়। অনেক কোর্সে আবার গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার পরই ভর্তি হওয়া যায়। যেমন পোস্টগ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন আইসিটি কোর্সের জন্য যেকোনো বিষয়ে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করতে হবে। পোস্টগ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমার ইতিমধ্যে ৪৩টি ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষ হয়েছে। প্রতি ব্যাচের আসনসংখ্যা ২০।
আজকের পত্রিকা: কোর্সের কারিকুলাম কীভাবে সেট করা হয়? উদ্দেশ্য কী থাকে?
ড. অশোক কুমার রায়: বর্তমানে সারা বিশ্বে আমরা এমন জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি যে ক্রমেই আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠছে প্রযুক্তি। যে দেশ যত দ্রুত নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারবে, তারা তত দ্রুত উন্নতি করতে পারবে। যে কারণে নিয়মিত আমাদের কোর্সগুলো একাডেমিয়া, ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট ও ডোমেইন এক্সপার্টদের পরামর্শ নিয়ে আপগ্রেড করে থাকি।
আজকের পত্রিকা: এখানে প্রশিক্ষণ দেন কারা?
ড. অশোক কুমার রায়: এখানে আমাদের একটা স্ট্রেংথ আছে যে যথাসম্ভব প্র্যাকটিক্যাল কাজ যাঁরা করছেন, এমন ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টদের নিয়ে আসছি প্রশিক্ষক হিসেবে। সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেশায় নিযুক্ত ব্যক্তি, তারপর সিএসই বিভাগের শিক্ষক এবং আরও যাঁরা প্রফেশনাল ট্রেইনার আছেন, তাঁরাই এখানে ক্লাস নেন। এখানে কিন্তু নন-টেকনিক্যাল কেউ ইন্টারফেয়ার করেন না। কোয়ালিটির দিক থেকে একেবারেই কোনো ছাড় দিই না। আমাদের নিজস্ব ট্রেইনার পুল আছে। সিভি জমা দিয়ে এবং পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রশিক্ষকেরা ট্রেইনার পুলে যুক্ত হয়ে থাকেন।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের কোর্সগুলো কত দিনের?
ড. অশোক কুমার রায়: আমাদের লং কোর্সের মেয়াদ ৬০০ ঘণ্টা, এক বছরে ১৫০ দিন, ৪ ঘণ্টা করে। এ ছাড়া অন্যান্য কোর্সের দৈর্ঘ্য সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত জানানো আছে।
আজকের পত্রিকা: প্রতিটি কোর্সে একবারে কতজন করে প্রশিক্ষণার্থী উপস্থিত থাকতে পারেন?
ড. অশোক কুমার রায়: আমাদের ১০টি ট্রেনিং ল্যাব আছে। প্রতিটি ল্যাবে ২০ জনকে একই সঙ্গে প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়। হাই স্পিড ইন্টারনেট, মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন সিস্টেমসহ ল্যাবগুলোতে পর্যাপ্তসংখ্যক ওয়ার্ক স্টেশন আছে। এ ছাড়া গেম ডেভেলপমেন্ট ও নেটওয়ার্কিংয়ের জন্য বিশেষ ল্যাব আছে।
আজকের পত্রিকা: প্রশিক্ষণের মানোন্নয়নের জন্য কোনো নতুন পদক্ষেপ আছে কি?
ড. অশোক কুমার রায়: আমাদের সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিতিসহ পরীক্ষাগুলোতে অংশগ্রহণ করতে হয় ঠিকমতো। কোর্সগুলো এতই রিজিড যে আমাদের সার্টিফিকেটের ওপর সবাই যথেষ্ট আস্থা রাখে। ভবিষ্যতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের সঙ্গে এফিলিয়েশনে আমরা এমএস কোর্স চালু করতে যাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: বিকেআইআইসিটি থেকে কোর্স সম্পন্ন করে সার্টিফিকেট নেওয়ার পর প্রশিক্ষণার্থীদের কর্মসংস্থানের কোন ধরনের সুযোগ হয়? তাঁদের ক্যারিয়ার গঠনে আপনারা আর কী ধরনের সহায়তা দেন?
ড. অশোক কুমার রায়: প্রতিবন্ধী প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য আমরা জব ফেয়ার আয়োজন করি। সেখানে ইন্ডাস্ট্রি থেকে নিয়োগকর্তারা আসেন। এ ছাড়া সব প্রশিক্ষণার্থীর রেকর্ড সংরক্ষণ করি। ভবিষ্যতে আমরা তাঁদের নিয়ে একটা ডেটাবেইস তৈরি করব বলে আশা করছি; যাতে এই ডেটাবেইস থেকে সহজেই বিভিন্ন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান দক্ষতা অনুযায়ী আইটি কর্মীদের নিয়োগ করতে পারে।
আজকের পত্রিকা: সরকারি কর্মকর্তাদের আইটিবিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন আপনারা। ই-গভর্ন্যান্স বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আপনাদের প্রশিক্ষণ কতটা কার্যকর বলে মনে করেন?
ড. অশোক কুমার রায়: নবীন অফিসারদের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, তাঁরা খুব সহজেই আইসিটি দক্ষতা অর্জন করতে পারছেন। এ ছাড়া প্রবীণ অফিসাররা, যাঁরা ডোমেইন এক্সপার্ট, তাঁরা নির্দেশনা দিচ্ছেন বিজনেস প্রসেস সম্পর্কে। এর ফলে কারিগরি দক্ষতা ও অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের সমন্বয়ে সরকারি কর্মকর্তারা দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সঙ্গে সহজেই মানিয়ে নিতে পারছেন।
আজকের পত্রিকা: আমাদের সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ড. অশোক কুমার রায়: আজকের পত্রিকাকেও ধন্যবাদ।
আজকের পত্রিকা: এখন পর্যন্ত দক্ষতা উন্নয়নের জন্য বিকেআইআইসিটি থেকে কতজনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে?
ড. অশোক কুমার রায়: ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ৩ হাজার ২২৯ জন প্রশিক্ষণার্থী তাঁদের শর্ট কোর্স সম্পন্ন করেছেন। একই সময়ে লং কোর্সে সার্টিফিকেট পেয়েছেন ৮৪৬ জন। কোর্স সম্পন্ন করে সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য অন্তত ৮০ শতাংশ ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হয়। ক্লাসে ডিজিটাল অ্যাটেনডেন্স নেওয়া হয়। সার্টিফিকেট দেওয়া হয় অনলাইনে। তাই এখানে অনিয়মের সুযোগ নেই।
আজকের পত্রিকা: কোর্সে ভর্তি হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতা কী? এ পর্যন্ত কতগুলো কোর্স সম্পন্ন হয়েছে?
ড. অশোক কুমার রায়: কোর্সভেদে পার্থক্য আছে। বিস্তারিত বিকেআইআইসিটির ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। তবে আমাদের বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য ন্যূনতম এইচএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষায় পাস করতে হয়। অনেক কোর্সে আবার গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার পরই ভর্তি হওয়া যায়। যেমন পোস্টগ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন আইসিটি কোর্সের জন্য যেকোনো বিষয়ে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করতে হবে। পোস্টগ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমার ইতিমধ্যে ৪৩টি ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষ হয়েছে। প্রতি ব্যাচের আসনসংখ্যা ২০।
আজকের পত্রিকা: কোর্সের কারিকুলাম কীভাবে সেট করা হয়? উদ্দেশ্য কী থাকে?
ড. অশোক কুমার রায়: বর্তমানে সারা বিশ্বে আমরা এমন জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি যে ক্রমেই আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠছে প্রযুক্তি। যে দেশ যত দ্রুত নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারবে, তারা তত দ্রুত উন্নতি করতে পারবে। যে কারণে নিয়মিত আমাদের কোর্সগুলো একাডেমিয়া, ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট ও ডোমেইন এক্সপার্টদের পরামর্শ নিয়ে আপগ্রেড করে থাকি।
আজকের পত্রিকা: এখানে প্রশিক্ষণ দেন কারা?
ড. অশোক কুমার রায়: এখানে আমাদের একটা স্ট্রেংথ আছে যে যথাসম্ভব প্র্যাকটিক্যাল কাজ যাঁরা করছেন, এমন ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টদের নিয়ে আসছি প্রশিক্ষক হিসেবে। সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেশায় নিযুক্ত ব্যক্তি, তারপর সিএসই বিভাগের শিক্ষক এবং আরও যাঁরা প্রফেশনাল ট্রেইনার আছেন, তাঁরাই এখানে ক্লাস নেন। এখানে কিন্তু নন-টেকনিক্যাল কেউ ইন্টারফেয়ার করেন না। কোয়ালিটির দিক থেকে একেবারেই কোনো ছাড় দিই না। আমাদের নিজস্ব ট্রেইনার পুল আছে। সিভি জমা দিয়ে এবং পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে প্রশিক্ষকেরা ট্রেইনার পুলে যুক্ত হয়ে থাকেন।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের কোর্সগুলো কত দিনের?
ড. অশোক কুমার রায়: আমাদের লং কোর্সের মেয়াদ ৬০০ ঘণ্টা, এক বছরে ১৫০ দিন, ৪ ঘণ্টা করে। এ ছাড়া অন্যান্য কোর্সের দৈর্ঘ্য সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত জানানো আছে।
আজকের পত্রিকা: প্রতিটি কোর্সে একবারে কতজন করে প্রশিক্ষণার্থী উপস্থিত থাকতে পারেন?
ড. অশোক কুমার রায়: আমাদের ১০টি ট্রেনিং ল্যাব আছে। প্রতিটি ল্যাবে ২০ জনকে একই সঙ্গে প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়। হাই স্পিড ইন্টারনেট, মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন সিস্টেমসহ ল্যাবগুলোতে পর্যাপ্তসংখ্যক ওয়ার্ক স্টেশন আছে। এ ছাড়া গেম ডেভেলপমেন্ট ও নেটওয়ার্কিংয়ের জন্য বিশেষ ল্যাব আছে।
আজকের পত্রিকা: প্রশিক্ষণের মানোন্নয়নের জন্য কোনো নতুন পদক্ষেপ আছে কি?
ড. অশোক কুমার রায়: আমাদের সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিতিসহ পরীক্ষাগুলোতে অংশগ্রহণ করতে হয় ঠিকমতো। কোর্সগুলো এতই রিজিড যে আমাদের সার্টিফিকেটের ওপর সবাই যথেষ্ট আস্থা রাখে। ভবিষ্যতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের সঙ্গে এফিলিয়েশনে আমরা এমএস কোর্স চালু করতে যাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: বিকেআইআইসিটি থেকে কোর্স সম্পন্ন করে সার্টিফিকেট নেওয়ার পর প্রশিক্ষণার্থীদের কর্মসংস্থানের কোন ধরনের সুযোগ হয়? তাঁদের ক্যারিয়ার গঠনে আপনারা আর কী ধরনের সহায়তা দেন?
ড. অশোক কুমার রায়: প্রতিবন্ধী প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য আমরা জব ফেয়ার আয়োজন করি। সেখানে ইন্ডাস্ট্রি থেকে নিয়োগকর্তারা আসেন। এ ছাড়া সব প্রশিক্ষণার্থীর রেকর্ড সংরক্ষণ করি। ভবিষ্যতে আমরা তাঁদের নিয়ে একটা ডেটাবেইস তৈরি করব বলে আশা করছি; যাতে এই ডেটাবেইস থেকে সহজেই বিভিন্ন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান দক্ষতা অনুযায়ী আইটি কর্মীদের নিয়োগ করতে পারে।
আজকের পত্রিকা: সরকারি কর্মকর্তাদের আইটিবিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন আপনারা। ই-গভর্ন্যান্স বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আপনাদের প্রশিক্ষণ কতটা কার্যকর বলে মনে করেন?
ড. অশোক কুমার রায়: নবীন অফিসারদের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, তাঁরা খুব সহজেই আইসিটি দক্ষতা অর্জন করতে পারছেন। এ ছাড়া প্রবীণ অফিসাররা, যাঁরা ডোমেইন এক্সপার্ট, তাঁরা নির্দেশনা দিচ্ছেন বিজনেস প্রসেস সম্পর্কে। এর ফলে কারিগরি দক্ষতা ও অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের সমন্বয়ে সরকারি কর্মকর্তারা দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সঙ্গে সহজেই মানিয়ে নিতে পারছেন।
আজকের পত্রিকা: আমাদের সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ড. অশোক কুমার রায়: আজকের পত্রিকাকেও ধন্যবাদ।
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অন্তভুক্ত করলে বিভিন্ন কাজ দ্রুত ও সহজভাবে করা যায়। তাই এআই নিয়ে অতী উৎসাহী ব্যবসায়ীরা। তবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। বিশেষ করে নেতৃত্ব পর্যায়ে এই প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণার অভাব থাকায় সংস্থাগুলোর মধ্যে...
১ ঘণ্টা আগেটেক জায়ান্ট গুগল তার ‘প্ল্যাটফর্মস অ্যান্ড ডিভাইস’ দলে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কর্মীদের জন্য একটি ‘ভলিউন্টারি এক্সিট’ প্রোগ্রাম চালু করছে। অর্থাৎ এই বিভাগে কর্মীরা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে পারবে। পিক্সেল এবং অ্যান্ড্রয়েড প্রকল্পগুলো একত্রিত করে গত বছর এই ডিভিশন তৈরি করে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপে ১০০ সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তির ওপর নজরদারি করেছে ইসরায়েলি সংস্থা প্যারাগন সলিউশনস। মেটা-মালিকানাধীন এই ম্যাসেজিং অ্যাপের এক কর্মী জানিয়েছে, কিছু হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট ‘সম্ভবত আক্রান্ত’ হয়েছে স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে। তাদের ডিভাইসের নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
২০ ঘণ্টা আগে