নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে ইন্টারনেট সেবায় বিঘ্ন দেখা দিয়েছে। মোবাইল ডেটা ব্যবহার করে ফেসবুক, মেসেঞ্জারসহ অন্যান্য কিছুই ব্রাউজ ব্যবহার করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ব্যবহারকারীরা। তবে ব্রডব্যান্ড লাইনে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবা অব্যাহত আছে।
রাজধানী ঢাকার রামপুরা, বনশ্রী, মালিবাগ, কারওয়ান বাজার, বাড্ডা, ধানমন্ডি, নীলক্ষেত, পলাশী, সায়েন্স ল্যাব, গ্রিনরোড, যাত্রাবাড়ী এবং পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুরের টঙ্গী ও গাজীপুর মহানগরের বিভিন্ন এলাকায়ও মোবাইল ডেটা দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাচ্ছে না। একই সঙ্গে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক এলাকাগুলো থেকেও একই খবর পাওয়া গেছে।
রামপুরার বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘বুধবার সকাল থেকেই মেসেঞ্জার চালু করা যাচ্ছে না। ফেসবুকে নতুন কিছুই নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কমিশনার শেখ রিয়াজ আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোবাইল ডেটা বন্ধ করার এমন কোনো নির্দেশনা বিটিআরসি থেকে দেওয়া হয়নি। এমন হওয়ার কথাও না।’
তবে মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
গ্রাহকেরা বলছেন, গতকাল বুধবার রাত থেকেই এমন অবস্থার শুরু। তবে আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে মোবাইল ফনে ইন্টারনেট মোটেও কাজ করছে না। নেটওয়ার্ক অপশনে ফোরজি সাইন এলেও ফেসবুক ও মেসেঞ্জার কাজ করছে না। পর্যাপ্ত ডেটা থাকার পরও অনলাইনে কোনো কাজ করা যাচ্ছে না।
গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের সিম ব্যবহারকারী সবার একই অবস্থা। তবে স্বাভাবিক রয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ। বাসা-বাড়িতে এবং বিভিন্ন অফিসে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না।
প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বাতিলের দাবিতে দেশব্যাপী শিক্ষার্থীদের আন্দোলন এবং সংঘর্ষের ঘটনার পর থেকেই মোবাইল ডেটা ব্যবহারের ক্ষেত্রে ধীরগতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে গ্রাহকদের।
অবশ্য ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ‘কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়ার ফলে সারা দেশে ব্যাপক সংঘর্ষ ও প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটেছে। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোনো কিছু দেখে যাচাই-বাছাই না করে শিক্ষার্থীদের কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।’
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে ইন্টারনেট সেবায় বিঘ্ন দেখা দিয়েছে। মোবাইল ডেটা ব্যবহার করে ফেসবুক, মেসেঞ্জারসহ অন্যান্য কিছুই ব্রাউজ ব্যবহার করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ব্যবহারকারীরা। তবে ব্রডব্যান্ড লাইনে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবা অব্যাহত আছে।
রাজধানী ঢাকার রামপুরা, বনশ্রী, মালিবাগ, কারওয়ান বাজার, বাড্ডা, ধানমন্ডি, নীলক্ষেত, পলাশী, সায়েন্স ল্যাব, গ্রিনরোড, যাত্রাবাড়ী এবং পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুরের টঙ্গী ও গাজীপুর মহানগরের বিভিন্ন এলাকায়ও মোবাইল ডেটা দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাচ্ছে না। একই সঙ্গে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক এলাকাগুলো থেকেও একই খবর পাওয়া গেছে।
রামপুরার বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘বুধবার সকাল থেকেই মেসেঞ্জার চালু করা যাচ্ছে না। ফেসবুকে নতুন কিছুই নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কমিশনার শেখ রিয়াজ আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোবাইল ডেটা বন্ধ করার এমন কোনো নির্দেশনা বিটিআরসি থেকে দেওয়া হয়নি। এমন হওয়ার কথাও না।’
তবে মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
গ্রাহকেরা বলছেন, গতকাল বুধবার রাত থেকেই এমন অবস্থার শুরু। তবে আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে মোবাইল ফনে ইন্টারনেট মোটেও কাজ করছে না। নেটওয়ার্ক অপশনে ফোরজি সাইন এলেও ফেসবুক ও মেসেঞ্জার কাজ করছে না। পর্যাপ্ত ডেটা থাকার পরও অনলাইনে কোনো কাজ করা যাচ্ছে না।
গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এয়ারটেল ও টেলিটকের সিম ব্যবহারকারী সবার একই অবস্থা। তবে স্বাভাবিক রয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ। বাসা-বাড়িতে এবং বিভিন্ন অফিসে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না।
প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বাতিলের দাবিতে দেশব্যাপী শিক্ষার্থীদের আন্দোলন এবং সংঘর্ষের ঘটনার পর থেকেই মোবাইল ডেটা ব্যবহারের ক্ষেত্রে ধীরগতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে গ্রাহকদের।
অবশ্য ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ‘কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়ার ফলে সারা দেশে ব্যাপক সংঘর্ষ ও প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটেছে। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোনো কিছু দেখে যাচাই-বাছাই না করে শিক্ষার্থীদের কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।’
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৩ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৪ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৫ ঘণ্টা আগে