সৈকত দে

কথায় আছে ভালো ঘুম শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক। আমরা অনেকেই রাতে ভালো ঘুমানোর জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করি। নিয়মিত ঘুমাতে পারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো বিষয়। সুপরিকল্পিত হেডফোন এই সমস্যার সমাধানে কাজ করে চলেছে। বলা যায়, ছোটবেলার ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসির দায়িত্ব এখন নিয়েছে হেডফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশ্ববাজার ঘেঁটে পাওয়া সেরা চারটি হেডফোন নিয়ে সিএনএন অবলম্বনে এই রচনা।
অ্যাঙ্কার স্লিপ এ টেনের সাউন্ডকোর
সাউন্ডকোর ঘুমে সাহায্য করার জন্য শ্রেষ্ঠ হেডফোন। সারা রাত কানে রেখে দেওয়ার জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক। সঙ্গীর নাক ডাকা থেকে শুরু করে বাইরের সব শব্দ থেকে সুরক্ষা দিতে পারে এটি। নানা রকম সুশ্রাব্য শব্দের নিজস্ব সংগ্রহ আছে সাউন্ডকোরের, যা সহজে ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। গ্রাহকের স্বনির্বাচিত সুর ব্লুটুথে শোনার ব্যবস্থা রেখেছেন নির্মাতারা। ব্যবহারকারীদের রিভিউ থেকে জানা যায়, এই হেডফোনের এয়ার বাড কানে বাড়তি জটিলতা তৈরি করে না।
হালকা ওজনের হওয়ায় একপাশে কাত হয়ে শুলেও হেডফোনটি কার্যক্ষমতা হারায় না। মোবাইল ফোনের আকারের ওপর নির্ভর করে তিন আকৃতির হেডফোন পাওয়া যায়। এর ডানার মতো স্ট্যাবিলাইজার কানে সেঁটে থাকতে সাহায্য করে। কর্কশ শব্দ দূর করার ফিচার চালু না করলেও সাউন্ডকোর ট্রাফিক জ্যাম বা সঙ্গীর নাক ডাকার শব্দ থেকে মুক্তি দেয়। সাউন্ডকোর অ্যাপ থেকে ফোনে মন আনন্দে ভরে থাকার শব্দ ডাউনলোড করা যায় এবং ব্লুটুথের মাধ্যমে শুনতে শুনতে ঘুমিয়েও পড়া যায়। আমাজনে এই হেডফোনের দাম পড়বে ১৩০ ডলার; অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৪ হাজার ২৪৭ টাকা প্রায়।
কোয়ায়েট অন থ্রি পয়েন্ট ওয়ান স্লিপ এয়ার বাড
এটি উচ্চমানের সক্রিয় নয়েজ ক্যানসেলিং ইয়ার প্লাগ। এই এয়ার বাডে ব্লুটুথ নেই। এটি বাইরের শব্দকে বাধা দিতে এএনসি প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এতে শক্ত প্লাস্টিকের বদলে নরম ফোম ব্যবহার করায় কানে পরা আরামদায়ক। অল্প অর্থের বিনিময়ে ইয়ার বাড বদলে নেওয়ার ব্যবস্থা আছে। পাতলা, সাদা ডিম্বাকৃতির চার্জিং কেসে ক্ষুদ্রাকৃতির কোয়ায়েট অন থ্রি পয়েন্ট ওয়ান বাজারজাত করা হয়েছে। একবার চার্জে ২৮ ঘণ্টা পর্যন্ত চলে। রিচার্জেবল বক্স আরও বাড়তি দুদিন সচল রাখতে সাহায্য করে। এটি মিলবে ২৮৯ ডলার বা প্রায় ৩২ হাজার টাকায়।
অ্যাকুস্টিক শিপ স্লিপ ফোনস ওয়্যারলেস
তারহীন এই হেডফোন একমাত্র হেডব্যান্ড স্টাইলের হেডফোন। বারবার ধোয়ার মতো হেডব্যান্ডের ভেতরে ব্লুটুথ ইউনিট আর ফ্ল্যাট স্পিকার রাখা আছে। মাথার ওপরে পরে নিলে গান, পডকাস্ট এসব ফোন থেকে স্ট্রিম করে শোনা যাবে। মুক্ত থাকা যাবে বাইরের বিরক্তিকর শব্দ থেকে। নরম হেডব্যান্ড এক পাশ হয়ে শোয়া সুনিদ্রাপ্রত্যাশীদের জন্য ভালো। তবে এটি জোরালো শব্দ প্রতিরোধ করতে পারে না। ব্যবহারকারীরা জানাচ্ছেন, সারা রাত পরে থাকার ফলে গরমকালে ঘেমে যাওয়ার মতো অস্বস্তি তৈরি করে। প্রতি রাতে রিচার্জ করাও এই হেডব্যান্ড হেডফোনের গ্রহণযোগ্যতা খানিক কমাতে পারে। আমাজনে ১০০ ডলার বা প্রায় ১১ হাজার টাকায় মেলে এই পণ্য।
ফিলিপস স্লিপ হেডফোন উইথ কোকুন
কোকুন প্রযুক্তির ইয়ার বাড ফিলিপসের এই জাতীয় পণ্যের দ্বিতীয় সংস্করণ। ব্যবহারকারী টোবি জানিয়েছেন, প্রথমটির চেয়ে এটি বেশ স্বস্তিদায়ক। যদিও তারযুক্ত হওয়ায় অনেকেই আনন্দ পাবেন না। তবে কানে গুঁজে রাখা ফিলিপস স্লিপ হেডফোনের এয়ার বাড খুব একটা অস্বস্তিকর নয়। কানের পরিসরের ওপর নির্ভর করে পাঁচ ধরনের আকৃতিতে মিলবে এটি। ফিলিপস স্লিপ হেডফোনের আপডেটেড অ্যাপে গ্রাহকের ঘুমিয়ে পড়া চিহ্নিত করে সুরেলা শব্দের স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে আসা বা বন্ধ হয়ে থাকার ব্যবস্থা একে ইউনিক হেডফোনে পরিণত করেছে। এমনকি ঘুমের শিডিউল ঠিক করে নির্ধারিত সময়ে ঘুম ভাঙানোর ব্যবস্থাও আছে এতে। এটি মাত্র ১৮৮ ডলার বা প্রায় ২১ হাজার টাকায় মিলবে কোকুন টেকনোলজির অনলাইন মার্কেটে।

কথায় আছে ভালো ঘুম শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক। আমরা অনেকেই রাতে ভালো ঘুমানোর জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করি। নিয়মিত ঘুমাতে পারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো বিষয়। সুপরিকল্পিত হেডফোন এই সমস্যার সমাধানে কাজ করে চলেছে। বলা যায়, ছোটবেলার ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসির দায়িত্ব এখন নিয়েছে হেডফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশ্ববাজার ঘেঁটে পাওয়া সেরা চারটি হেডফোন নিয়ে সিএনএন অবলম্বনে এই রচনা।
অ্যাঙ্কার স্লিপ এ টেনের সাউন্ডকোর
সাউন্ডকোর ঘুমে সাহায্য করার জন্য শ্রেষ্ঠ হেডফোন। সারা রাত কানে রেখে দেওয়ার জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক। সঙ্গীর নাক ডাকা থেকে শুরু করে বাইরের সব শব্দ থেকে সুরক্ষা দিতে পারে এটি। নানা রকম সুশ্রাব্য শব্দের নিজস্ব সংগ্রহ আছে সাউন্ডকোরের, যা সহজে ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। গ্রাহকের স্বনির্বাচিত সুর ব্লুটুথে শোনার ব্যবস্থা রেখেছেন নির্মাতারা। ব্যবহারকারীদের রিভিউ থেকে জানা যায়, এই হেডফোনের এয়ার বাড কানে বাড়তি জটিলতা তৈরি করে না।
হালকা ওজনের হওয়ায় একপাশে কাত হয়ে শুলেও হেডফোনটি কার্যক্ষমতা হারায় না। মোবাইল ফোনের আকারের ওপর নির্ভর করে তিন আকৃতির হেডফোন পাওয়া যায়। এর ডানার মতো স্ট্যাবিলাইজার কানে সেঁটে থাকতে সাহায্য করে। কর্কশ শব্দ দূর করার ফিচার চালু না করলেও সাউন্ডকোর ট্রাফিক জ্যাম বা সঙ্গীর নাক ডাকার শব্দ থেকে মুক্তি দেয়। সাউন্ডকোর অ্যাপ থেকে ফোনে মন আনন্দে ভরে থাকার শব্দ ডাউনলোড করা যায় এবং ব্লুটুথের মাধ্যমে শুনতে শুনতে ঘুমিয়েও পড়া যায়। আমাজনে এই হেডফোনের দাম পড়বে ১৩০ ডলার; অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৪ হাজার ২৪৭ টাকা প্রায়।
কোয়ায়েট অন থ্রি পয়েন্ট ওয়ান স্লিপ এয়ার বাড
এটি উচ্চমানের সক্রিয় নয়েজ ক্যানসেলিং ইয়ার প্লাগ। এই এয়ার বাডে ব্লুটুথ নেই। এটি বাইরের শব্দকে বাধা দিতে এএনসি প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এতে শক্ত প্লাস্টিকের বদলে নরম ফোম ব্যবহার করায় কানে পরা আরামদায়ক। অল্প অর্থের বিনিময়ে ইয়ার বাড বদলে নেওয়ার ব্যবস্থা আছে। পাতলা, সাদা ডিম্বাকৃতির চার্জিং কেসে ক্ষুদ্রাকৃতির কোয়ায়েট অন থ্রি পয়েন্ট ওয়ান বাজারজাত করা হয়েছে। একবার চার্জে ২৮ ঘণ্টা পর্যন্ত চলে। রিচার্জেবল বক্স আরও বাড়তি দুদিন সচল রাখতে সাহায্য করে। এটি মিলবে ২৮৯ ডলার বা প্রায় ৩২ হাজার টাকায়।
অ্যাকুস্টিক শিপ স্লিপ ফোনস ওয়্যারলেস
তারহীন এই হেডফোন একমাত্র হেডব্যান্ড স্টাইলের হেডফোন। বারবার ধোয়ার মতো হেডব্যান্ডের ভেতরে ব্লুটুথ ইউনিট আর ফ্ল্যাট স্পিকার রাখা আছে। মাথার ওপরে পরে নিলে গান, পডকাস্ট এসব ফোন থেকে স্ট্রিম করে শোনা যাবে। মুক্ত থাকা যাবে বাইরের বিরক্তিকর শব্দ থেকে। নরম হেডব্যান্ড এক পাশ হয়ে শোয়া সুনিদ্রাপ্রত্যাশীদের জন্য ভালো। তবে এটি জোরালো শব্দ প্রতিরোধ করতে পারে না। ব্যবহারকারীরা জানাচ্ছেন, সারা রাত পরে থাকার ফলে গরমকালে ঘেমে যাওয়ার মতো অস্বস্তি তৈরি করে। প্রতি রাতে রিচার্জ করাও এই হেডব্যান্ড হেডফোনের গ্রহণযোগ্যতা খানিক কমাতে পারে। আমাজনে ১০০ ডলার বা প্রায় ১১ হাজার টাকায় মেলে এই পণ্য।
ফিলিপস স্লিপ হেডফোন উইথ কোকুন
কোকুন প্রযুক্তির ইয়ার বাড ফিলিপসের এই জাতীয় পণ্যের দ্বিতীয় সংস্করণ। ব্যবহারকারী টোবি জানিয়েছেন, প্রথমটির চেয়ে এটি বেশ স্বস্তিদায়ক। যদিও তারযুক্ত হওয়ায় অনেকেই আনন্দ পাবেন না। তবে কানে গুঁজে রাখা ফিলিপস স্লিপ হেডফোনের এয়ার বাড খুব একটা অস্বস্তিকর নয়। কানের পরিসরের ওপর নির্ভর করে পাঁচ ধরনের আকৃতিতে মিলবে এটি। ফিলিপস স্লিপ হেডফোনের আপডেটেড অ্যাপে গ্রাহকের ঘুমিয়ে পড়া চিহ্নিত করে সুরেলা শব্দের স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে আসা বা বন্ধ হয়ে থাকার ব্যবস্থা একে ইউনিক হেডফোনে পরিণত করেছে। এমনকি ঘুমের শিডিউল ঠিক করে নির্ধারিত সময়ে ঘুম ভাঙানোর ব্যবস্থাও আছে এতে। এটি মাত্র ১৮৮ ডলার বা প্রায় ২১ হাজার টাকায় মিলবে কোকুন টেকনোলজির অনলাইন মার্কেটে।
সৈকত দে

কথায় আছে ভালো ঘুম শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক। আমরা অনেকেই রাতে ভালো ঘুমানোর জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করি। নিয়মিত ঘুমাতে পারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো বিষয়। সুপরিকল্পিত হেডফোন এই সমস্যার সমাধানে কাজ করে চলেছে। বলা যায়, ছোটবেলার ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসির দায়িত্ব এখন নিয়েছে হেডফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশ্ববাজার ঘেঁটে পাওয়া সেরা চারটি হেডফোন নিয়ে সিএনএন অবলম্বনে এই রচনা।
অ্যাঙ্কার স্লিপ এ টেনের সাউন্ডকোর
সাউন্ডকোর ঘুমে সাহায্য করার জন্য শ্রেষ্ঠ হেডফোন। সারা রাত কানে রেখে দেওয়ার জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক। সঙ্গীর নাক ডাকা থেকে শুরু করে বাইরের সব শব্দ থেকে সুরক্ষা দিতে পারে এটি। নানা রকম সুশ্রাব্য শব্দের নিজস্ব সংগ্রহ আছে সাউন্ডকোরের, যা সহজে ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। গ্রাহকের স্বনির্বাচিত সুর ব্লুটুথে শোনার ব্যবস্থা রেখেছেন নির্মাতারা। ব্যবহারকারীদের রিভিউ থেকে জানা যায়, এই হেডফোনের এয়ার বাড কানে বাড়তি জটিলতা তৈরি করে না।
হালকা ওজনের হওয়ায় একপাশে কাত হয়ে শুলেও হেডফোনটি কার্যক্ষমতা হারায় না। মোবাইল ফোনের আকারের ওপর নির্ভর করে তিন আকৃতির হেডফোন পাওয়া যায়। এর ডানার মতো স্ট্যাবিলাইজার কানে সেঁটে থাকতে সাহায্য করে। কর্কশ শব্দ দূর করার ফিচার চালু না করলেও সাউন্ডকোর ট্রাফিক জ্যাম বা সঙ্গীর নাক ডাকার শব্দ থেকে মুক্তি দেয়। সাউন্ডকোর অ্যাপ থেকে ফোনে মন আনন্দে ভরে থাকার শব্দ ডাউনলোড করা যায় এবং ব্লুটুথের মাধ্যমে শুনতে শুনতে ঘুমিয়েও পড়া যায়। আমাজনে এই হেডফোনের দাম পড়বে ১৩০ ডলার; অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৪ হাজার ২৪৭ টাকা প্রায়।
কোয়ায়েট অন থ্রি পয়েন্ট ওয়ান স্লিপ এয়ার বাড
এটি উচ্চমানের সক্রিয় নয়েজ ক্যানসেলিং ইয়ার প্লাগ। এই এয়ার বাডে ব্লুটুথ নেই। এটি বাইরের শব্দকে বাধা দিতে এএনসি প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এতে শক্ত প্লাস্টিকের বদলে নরম ফোম ব্যবহার করায় কানে পরা আরামদায়ক। অল্প অর্থের বিনিময়ে ইয়ার বাড বদলে নেওয়ার ব্যবস্থা আছে। পাতলা, সাদা ডিম্বাকৃতির চার্জিং কেসে ক্ষুদ্রাকৃতির কোয়ায়েট অন থ্রি পয়েন্ট ওয়ান বাজারজাত করা হয়েছে। একবার চার্জে ২৮ ঘণ্টা পর্যন্ত চলে। রিচার্জেবল বক্স আরও বাড়তি দুদিন সচল রাখতে সাহায্য করে। এটি মিলবে ২৮৯ ডলার বা প্রায় ৩২ হাজার টাকায়।
অ্যাকুস্টিক শিপ স্লিপ ফোনস ওয়্যারলেস
তারহীন এই হেডফোন একমাত্র হেডব্যান্ড স্টাইলের হেডফোন। বারবার ধোয়ার মতো হেডব্যান্ডের ভেতরে ব্লুটুথ ইউনিট আর ফ্ল্যাট স্পিকার রাখা আছে। মাথার ওপরে পরে নিলে গান, পডকাস্ট এসব ফোন থেকে স্ট্রিম করে শোনা যাবে। মুক্ত থাকা যাবে বাইরের বিরক্তিকর শব্দ থেকে। নরম হেডব্যান্ড এক পাশ হয়ে শোয়া সুনিদ্রাপ্রত্যাশীদের জন্য ভালো। তবে এটি জোরালো শব্দ প্রতিরোধ করতে পারে না। ব্যবহারকারীরা জানাচ্ছেন, সারা রাত পরে থাকার ফলে গরমকালে ঘেমে যাওয়ার মতো অস্বস্তি তৈরি করে। প্রতি রাতে রিচার্জ করাও এই হেডব্যান্ড হেডফোনের গ্রহণযোগ্যতা খানিক কমাতে পারে। আমাজনে ১০০ ডলার বা প্রায় ১১ হাজার টাকায় মেলে এই পণ্য।
ফিলিপস স্লিপ হেডফোন উইথ কোকুন
কোকুন প্রযুক্তির ইয়ার বাড ফিলিপসের এই জাতীয় পণ্যের দ্বিতীয় সংস্করণ। ব্যবহারকারী টোবি জানিয়েছেন, প্রথমটির চেয়ে এটি বেশ স্বস্তিদায়ক। যদিও তারযুক্ত হওয়ায় অনেকেই আনন্দ পাবেন না। তবে কানে গুঁজে রাখা ফিলিপস স্লিপ হেডফোনের এয়ার বাড খুব একটা অস্বস্তিকর নয়। কানের পরিসরের ওপর নির্ভর করে পাঁচ ধরনের আকৃতিতে মিলবে এটি। ফিলিপস স্লিপ হেডফোনের আপডেটেড অ্যাপে গ্রাহকের ঘুমিয়ে পড়া চিহ্নিত করে সুরেলা শব্দের স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে আসা বা বন্ধ হয়ে থাকার ব্যবস্থা একে ইউনিক হেডফোনে পরিণত করেছে। এমনকি ঘুমের শিডিউল ঠিক করে নির্ধারিত সময়ে ঘুম ভাঙানোর ব্যবস্থাও আছে এতে। এটি মাত্র ১৮৮ ডলার বা প্রায় ২১ হাজার টাকায় মিলবে কোকুন টেকনোলজির অনলাইন মার্কেটে।

কথায় আছে ভালো ঘুম শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক। আমরা অনেকেই রাতে ভালো ঘুমানোর জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করি। নিয়মিত ঘুমাতে পারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো বিষয়। সুপরিকল্পিত হেডফোন এই সমস্যার সমাধানে কাজ করে চলেছে। বলা যায়, ছোটবেলার ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসির দায়িত্ব এখন নিয়েছে হেডফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশ্ববাজার ঘেঁটে পাওয়া সেরা চারটি হেডফোন নিয়ে সিএনএন অবলম্বনে এই রচনা।
অ্যাঙ্কার স্লিপ এ টেনের সাউন্ডকোর
সাউন্ডকোর ঘুমে সাহায্য করার জন্য শ্রেষ্ঠ হেডফোন। সারা রাত কানে রেখে দেওয়ার জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক। সঙ্গীর নাক ডাকা থেকে শুরু করে বাইরের সব শব্দ থেকে সুরক্ষা দিতে পারে এটি। নানা রকম সুশ্রাব্য শব্দের নিজস্ব সংগ্রহ আছে সাউন্ডকোরের, যা সহজে ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। গ্রাহকের স্বনির্বাচিত সুর ব্লুটুথে শোনার ব্যবস্থা রেখেছেন নির্মাতারা। ব্যবহারকারীদের রিভিউ থেকে জানা যায়, এই হেডফোনের এয়ার বাড কানে বাড়তি জটিলতা তৈরি করে না।
হালকা ওজনের হওয়ায় একপাশে কাত হয়ে শুলেও হেডফোনটি কার্যক্ষমতা হারায় না। মোবাইল ফোনের আকারের ওপর নির্ভর করে তিন আকৃতির হেডফোন পাওয়া যায়। এর ডানার মতো স্ট্যাবিলাইজার কানে সেঁটে থাকতে সাহায্য করে। কর্কশ শব্দ দূর করার ফিচার চালু না করলেও সাউন্ডকোর ট্রাফিক জ্যাম বা সঙ্গীর নাক ডাকার শব্দ থেকে মুক্তি দেয়। সাউন্ডকোর অ্যাপ থেকে ফোনে মন আনন্দে ভরে থাকার শব্দ ডাউনলোড করা যায় এবং ব্লুটুথের মাধ্যমে শুনতে শুনতে ঘুমিয়েও পড়া যায়। আমাজনে এই হেডফোনের দাম পড়বে ১৩০ ডলার; অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৪ হাজার ২৪৭ টাকা প্রায়।
কোয়ায়েট অন থ্রি পয়েন্ট ওয়ান স্লিপ এয়ার বাড
এটি উচ্চমানের সক্রিয় নয়েজ ক্যানসেলিং ইয়ার প্লাগ। এই এয়ার বাডে ব্লুটুথ নেই। এটি বাইরের শব্দকে বাধা দিতে এএনসি প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এতে শক্ত প্লাস্টিকের বদলে নরম ফোম ব্যবহার করায় কানে পরা আরামদায়ক। অল্প অর্থের বিনিময়ে ইয়ার বাড বদলে নেওয়ার ব্যবস্থা আছে। পাতলা, সাদা ডিম্বাকৃতির চার্জিং কেসে ক্ষুদ্রাকৃতির কোয়ায়েট অন থ্রি পয়েন্ট ওয়ান বাজারজাত করা হয়েছে। একবার চার্জে ২৮ ঘণ্টা পর্যন্ত চলে। রিচার্জেবল বক্স আরও বাড়তি দুদিন সচল রাখতে সাহায্য করে। এটি মিলবে ২৮৯ ডলার বা প্রায় ৩২ হাজার টাকায়।
অ্যাকুস্টিক শিপ স্লিপ ফোনস ওয়্যারলেস
তারহীন এই হেডফোন একমাত্র হেডব্যান্ড স্টাইলের হেডফোন। বারবার ধোয়ার মতো হেডব্যান্ডের ভেতরে ব্লুটুথ ইউনিট আর ফ্ল্যাট স্পিকার রাখা আছে। মাথার ওপরে পরে নিলে গান, পডকাস্ট এসব ফোন থেকে স্ট্রিম করে শোনা যাবে। মুক্ত থাকা যাবে বাইরের বিরক্তিকর শব্দ থেকে। নরম হেডব্যান্ড এক পাশ হয়ে শোয়া সুনিদ্রাপ্রত্যাশীদের জন্য ভালো। তবে এটি জোরালো শব্দ প্রতিরোধ করতে পারে না। ব্যবহারকারীরা জানাচ্ছেন, সারা রাত পরে থাকার ফলে গরমকালে ঘেমে যাওয়ার মতো অস্বস্তি তৈরি করে। প্রতি রাতে রিচার্জ করাও এই হেডব্যান্ড হেডফোনের গ্রহণযোগ্যতা খানিক কমাতে পারে। আমাজনে ১০০ ডলার বা প্রায় ১১ হাজার টাকায় মেলে এই পণ্য।
ফিলিপস স্লিপ হেডফোন উইথ কোকুন
কোকুন প্রযুক্তির ইয়ার বাড ফিলিপসের এই জাতীয় পণ্যের দ্বিতীয় সংস্করণ। ব্যবহারকারী টোবি জানিয়েছেন, প্রথমটির চেয়ে এটি বেশ স্বস্তিদায়ক। যদিও তারযুক্ত হওয়ায় অনেকেই আনন্দ পাবেন না। তবে কানে গুঁজে রাখা ফিলিপস স্লিপ হেডফোনের এয়ার বাড খুব একটা অস্বস্তিকর নয়। কানের পরিসরের ওপর নির্ভর করে পাঁচ ধরনের আকৃতিতে মিলবে এটি। ফিলিপস স্লিপ হেডফোনের আপডেটেড অ্যাপে গ্রাহকের ঘুমিয়ে পড়া চিহ্নিত করে সুরেলা শব্দের স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে আসা বা বন্ধ হয়ে থাকার ব্যবস্থা একে ইউনিক হেডফোনে পরিণত করেছে। এমনকি ঘুমের শিডিউল ঠিক করে নির্ধারিত সময়ে ঘুম ভাঙানোর ব্যবস্থাও আছে এতে। এটি মাত্র ১৮৮ ডলার বা প্রায় ২১ হাজার টাকায় মিলবে কোকুন টেকনোলজির অনলাইন মার্কেটে।

অপো বাংলাদেশে একমাত্র স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হিসেবে নতুন উন্মোচিত হওয়া অপো এ৬ এবং অপো এ৬এক্স মডেলের স্মার্টফোনের সঙ্গে দুই বছরের ওয়ারেন্টিসহ ৯০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি নিয়ে এসেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছেড়ে দেন তাঁরা।
১ দিন আগে
এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অপো বাংলাদেশে একমাত্র স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হিসেবে নতুন উন্মোচিত হওয়া অপো এ৬ এবং অপো এ৬এক্স মডেলের স্মার্টফোনের সঙ্গে দুই বছরের ওয়ারেন্টিসহ ৯০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি নিয়ে এসেছে। বার্ষিক ও’ফ্যানস ফেস্টিভাল উপলক্ষে চালু হয়েছে এই প্রথম সুরক্ষা ব্যবস্থা। ক্রেতারা কেনার তারিখ থেকে সম্পূর্ণ ৯০ দিনের জন্য রিপ্লেসমেন্ট সাপোর্ট উপভোগ করতে পারবেন।
অপো এ৬ ডিভাইসে ব্যবহার করা হয়েছে ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। অতিরিক্ত সুরক্ষা হিসেবে এতে রয়েছে আইপি ৬৯ আল্টিমেট ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেসিস্ট্যান্স এবং ডিভাইসের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য রয়েছে উন্নত সুপারকুল ভিসি সিস্টেম। ডিভাইসটি অরোরা গোল্ড ও স্যাফায়ার ব্লুর মতো প্রাণবন্ত রঙে বাজারে এসেছে।
অপো এ৬এক্স ফোনে রয়েছে শক্তিশালী স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫ প্রসেসর, ৬৫০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারি এবং ১২০ হার্জ আলট্রা ব্রাইট ডিসপ্লে। আইস ব্লু ও প্লাম পার্পলের মতো আকর্ষণীয় রঙে পাওয়া যাচ্ছে ডিভাইসটি।
অপো বাংলাদেশের অথোরাইজড এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেমন ইয়ং বলেন, অপো এ৬ ও এ৬এক্স ইন্ডাস্ট্রিতে প্রথমবারের মতো ৯০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট পলিসি ও বর্ধিত দুই বছরের ওয়ারেন্টি নিয়ে এসেছে। এই উদ্যোগটি গুণগত মানের প্রতি আমাদের অবিচল প্রতিশ্রুতি এবং একইসাথে, ও’ফ্যানস কমিউনিটির প্রতি আমাদের গভীর নিষ্ঠার শক্তিশালী প্রতিফলন।

অপো বাংলাদেশে একমাত্র স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হিসেবে নতুন উন্মোচিত হওয়া অপো এ৬ এবং অপো এ৬এক্স মডেলের স্মার্টফোনের সঙ্গে দুই বছরের ওয়ারেন্টিসহ ৯০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি নিয়ে এসেছে। বার্ষিক ও’ফ্যানস ফেস্টিভাল উপলক্ষে চালু হয়েছে এই প্রথম সুরক্ষা ব্যবস্থা। ক্রেতারা কেনার তারিখ থেকে সম্পূর্ণ ৯০ দিনের জন্য রিপ্লেসমেন্ট সাপোর্ট উপভোগ করতে পারবেন।
অপো এ৬ ডিভাইসে ব্যবহার করা হয়েছে ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। অতিরিক্ত সুরক্ষা হিসেবে এতে রয়েছে আইপি ৬৯ আল্টিমেট ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেসিস্ট্যান্স এবং ডিভাইসের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য রয়েছে উন্নত সুপারকুল ভিসি সিস্টেম। ডিভাইসটি অরোরা গোল্ড ও স্যাফায়ার ব্লুর মতো প্রাণবন্ত রঙে বাজারে এসেছে।
অপো এ৬এক্স ফোনে রয়েছে শক্তিশালী স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫ প্রসেসর, ৬৫০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারি এবং ১২০ হার্জ আলট্রা ব্রাইট ডিসপ্লে। আইস ব্লু ও প্লাম পার্পলের মতো আকর্ষণীয় রঙে পাওয়া যাচ্ছে ডিভাইসটি।
অপো বাংলাদেশের অথোরাইজড এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেমন ইয়ং বলেন, অপো এ৬ ও এ৬এক্স ইন্ডাস্ট্রিতে প্রথমবারের মতো ৯০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট পলিসি ও বর্ধিত দুই বছরের ওয়ারেন্টি নিয়ে এসেছে। এই উদ্যোগটি গুণগত মানের প্রতি আমাদের অবিচল প্রতিশ্রুতি এবং একইসাথে, ও’ফ্যানস কমিউনিটির প্রতি আমাদের গভীর নিষ্ঠার শক্তিশালী প্রতিফলন।

কথায় আছে ভালো ঘুম শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক। আমরা অনেকেই রাতে ভালো ঘুমানোর জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করি। নিয়মিত ঘুমাতে পারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো বিষয়। সুপরিকল্পিত হেডফোন এই সমস্যার সমাধানে কাজ করে চলেছে। বলা যায়, ছোটবেলার ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসির দায়িত্ব এখন নিয়েছে হেডফোন নির্মাতা
০৯ এপ্রিল ২০২৪
ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছেড়ে দেন তাঁরা।
১ দিন আগে
এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব অ্যাপ্লাইড অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার সায়েন্স’-এ প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই উদ্বেগের বিষয়টি উঠে এসেছে।
গবেষকেরা ১৬২টি বহুল প্রচারিত ভিডিও বিশ্লেষণ করেছেন, যেখানে সরাসরি নিষ্ঠুরতা দেখানো না হলেও পোষ্যদের জন্য সম্ভাব্য ঝুঁকির প্রমাণ মিলেছে। এই ভিডিওগুলো মূলত মানুষের হাসি বা বিনোদনের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হলেও, এর ফলে প্রাণীরা নীরব যন্ত্রণার শিকার হচ্ছে।
বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এই ভিডিওগুলোর ৫৩ শতাংশেরও বেশি প্রাণীকে আঘাতের ঝুঁকিতে ফেলেছে এবং ৮২ শতাংশে মানসিক চাপের স্পষ্ট আচরণগত লক্ষণ দেখা গিয়েছিল। বহু ক্ষেত্রেই ভিডিওতে থাকা মানুষদের পোষ্যদের উত্ত্যক্ত করতে, ভয় দেখাতে বা অপ্রয়োজনীয় হয়রানি করতে দেখা গেছে।
গবেষণায় মোট চার ধরনের ভিডিও চিহ্নিত করা হয়েছে, যা পশু-কল্যাণে সরাসরি সমস্যার সৃষ্টি করে:
১. ক্ষতিকারক চ্যালেঞ্জ: বিশ্লেষণ করা ভিডিওগুলোর ৬ দশমিক ২ শতাংশে এমন ভাইরাল চ্যালেঞ্জ দেখা গেছে, যা পশুর কল্যাণে সরাসরি আঘাত হানে। উদাহরণস্বরূপ, এমন প্রবণতা যেখানে পোষ্যদের বিনা কারণে ‘থাপ্পড়’ মারা হয় বা এমন কাজ করতে বাধ্য করা হয় যা তাদের ব্যথা দেয়।
২. সংবেদনশীল পোষ্যদের লক্ষ্য করে তৈরি চ্যালেঞ্জ: এই ধরনের ভিডিওতে সাধারণত প্রাণীদের তাদের স্বভাব বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো কাজ করতে বা বিরক্ত করার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া দেখাতে বাধ্য করা হয়, যা তাদের বিরক্তি বা যন্ত্রণা সৃষ্টি করে।
৩. নিছক মজার জন্য তৈরি ভিডিও: এগুলো মানুষের উপভোগের জন্য তৈরি হলেও, প্রায়শই খেলার ছলে পোষ্যের আচরণগত সীমাকে অতিক্রম করে যায়।
৪. মানুষের মতো সাজানো বা অ্যানথ্রোপোমরফিক কনটেন্ট: প্রায় ৬ দশমিক ২ শতাংশ ভিডিওতে পোষ্যদের এমন অদ্ভুত পোশাক পরানো হয় বা মানুষের মতো সাজানো হয়, যা তাদের স্বাভাবিক চলাফেরা বা শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা দেয় এবং তীব্র অস্বস্তি সৃষ্টি করে।
চাপের যে লক্ষণগুলো উপেক্ষা করা হয়:
ভিডিওগুলোতে থাকা পোষ্যদের মধ্যে মানসিক চাপের স্পষ্ট লক্ষণগুলো প্রায়শই মজার মোড়কে ঢাকা পড়ে যায়। এই লক্ষণগুলো পশু-কল্যাণ বিশেষজ্ঞদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:
কুকুরদের ক্ষেত্রে: সাধারণত চোখ বড় করে তাকানো, কান পেছনে টেনে নেওয়া, হাই তোলা, ঠোঁট চাটা এবং পরিস্থিতি বা মানুষটিকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা দেখা গেছে।
বিড়ালদের ক্ষেত্রে: চোখ বিস্ফারিত হওয়া, চোখের মণি বড় হয়ে যাওয়া, কান ফ্ল্যাট (পেছনের দিকে চেপে) করে রাখা এবং শরীরের পেশি শক্ত করে রাখার মতো চাপ ও ভয়ের লক্ষণ ছিল।
প্রজনন-সংক্রান্ত এবং শারীরিক সমস্যা:
গবেষণায় সোশ্যাল মিডিয়া ভিডিওগুলোর মাধ্যমে প্রচারিত কিছু দীর্ঘমেয়াদি পশু-কল্যাণ সমস্যার দিকেও আলোকপাত করা হয়েছে। বহু ভিডিওতে এমন প্রাণীদের দেখানো হয়, যাদের প্রজনন-সংক্রান্ত কারণে আজীবন স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে। যেমন—স্কটিশ ফোল্ড বিড়াল (যারা জেনেটিক কারণে অস্থিসন্ধির সমস্যায় ভোগে) বা ফ্ল্যাট-ফেসেড কুকুর (যেমন পাগ্ বা বুলডগ, যাদের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা থাকে)। এ ছাড়া, কান কাটা, লেজ কাটা বা অতিরিক্ত স্থূলকায় পোষ্যদেরও এসব ভিডিওতে বিনোদনের সামগ্রী হিসেবে দেখানো হয়।
গবেষকদের চূড়ান্ত সতর্কবার্তা:
গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, পোষ্যদের সহজাত মাধুর্য নেতিবাচক অনলাইন অভিজ্ঞতাকে প্রশমিত করে। তবে, একটি আবেগপূর্ণ বা হাস্যকর উপস্থাপনা প্রায়শই পোষ্যের কষ্টের লক্ষণগুলো থেকে মনোযোগ সরিয়ে দিয়ে প্রকৃত পশু-কল্যাণ সমস্যাকে আড়াল করতে পারে।
গবেষণাপত্রের লেখকেরা সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছেন, যেন তাঁরা পোষ্যদের মধ্যে মানসিক চাপের লক্ষণগুলো চিনতে শেখেন এবং এমন ভাইরাল ‘চ্যালেঞ্জ’-এ অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকেন যা প্রাণীদের ক্ষতি করতে পারে। তাঁরা আরও উৎসাহিত করেছেন যে, ভিডিওতে যদি কোনো প্রাণীর কষ্ট বা নিগ্রহের লক্ষণ দেখা যায়, তবে সেই ভিডিওগুলোকে রিপোর্ট বা হাইড করা উচিত।

ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব অ্যাপ্লাইড অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার সায়েন্স’-এ প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই উদ্বেগের বিষয়টি উঠে এসেছে।
গবেষকেরা ১৬২টি বহুল প্রচারিত ভিডিও বিশ্লেষণ করেছেন, যেখানে সরাসরি নিষ্ঠুরতা দেখানো না হলেও পোষ্যদের জন্য সম্ভাব্য ঝুঁকির প্রমাণ মিলেছে। এই ভিডিওগুলো মূলত মানুষের হাসি বা বিনোদনের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হলেও, এর ফলে প্রাণীরা নীরব যন্ত্রণার শিকার হচ্ছে।
বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এই ভিডিওগুলোর ৫৩ শতাংশেরও বেশি প্রাণীকে আঘাতের ঝুঁকিতে ফেলেছে এবং ৮২ শতাংশে মানসিক চাপের স্পষ্ট আচরণগত লক্ষণ দেখা গিয়েছিল। বহু ক্ষেত্রেই ভিডিওতে থাকা মানুষদের পোষ্যদের উত্ত্যক্ত করতে, ভয় দেখাতে বা অপ্রয়োজনীয় হয়রানি করতে দেখা গেছে।
গবেষণায় মোট চার ধরনের ভিডিও চিহ্নিত করা হয়েছে, যা পশু-কল্যাণে সরাসরি সমস্যার সৃষ্টি করে:
১. ক্ষতিকারক চ্যালেঞ্জ: বিশ্লেষণ করা ভিডিওগুলোর ৬ দশমিক ২ শতাংশে এমন ভাইরাল চ্যালেঞ্জ দেখা গেছে, যা পশুর কল্যাণে সরাসরি আঘাত হানে। উদাহরণস্বরূপ, এমন প্রবণতা যেখানে পোষ্যদের বিনা কারণে ‘থাপ্পড়’ মারা হয় বা এমন কাজ করতে বাধ্য করা হয় যা তাদের ব্যথা দেয়।
২. সংবেদনশীল পোষ্যদের লক্ষ্য করে তৈরি চ্যালেঞ্জ: এই ধরনের ভিডিওতে সাধারণত প্রাণীদের তাদের স্বভাব বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো কাজ করতে বা বিরক্ত করার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া দেখাতে বাধ্য করা হয়, যা তাদের বিরক্তি বা যন্ত্রণা সৃষ্টি করে।
৩. নিছক মজার জন্য তৈরি ভিডিও: এগুলো মানুষের উপভোগের জন্য তৈরি হলেও, প্রায়শই খেলার ছলে পোষ্যের আচরণগত সীমাকে অতিক্রম করে যায়।
৪. মানুষের মতো সাজানো বা অ্যানথ্রোপোমরফিক কনটেন্ট: প্রায় ৬ দশমিক ২ শতাংশ ভিডিওতে পোষ্যদের এমন অদ্ভুত পোশাক পরানো হয় বা মানুষের মতো সাজানো হয়, যা তাদের স্বাভাবিক চলাফেরা বা শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা দেয় এবং তীব্র অস্বস্তি সৃষ্টি করে।
চাপের যে লক্ষণগুলো উপেক্ষা করা হয়:
ভিডিওগুলোতে থাকা পোষ্যদের মধ্যে মানসিক চাপের স্পষ্ট লক্ষণগুলো প্রায়শই মজার মোড়কে ঢাকা পড়ে যায়। এই লক্ষণগুলো পশু-কল্যাণ বিশেষজ্ঞদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:
কুকুরদের ক্ষেত্রে: সাধারণত চোখ বড় করে তাকানো, কান পেছনে টেনে নেওয়া, হাই তোলা, ঠোঁট চাটা এবং পরিস্থিতি বা মানুষটিকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা দেখা গেছে।
বিড়ালদের ক্ষেত্রে: চোখ বিস্ফারিত হওয়া, চোখের মণি বড় হয়ে যাওয়া, কান ফ্ল্যাট (পেছনের দিকে চেপে) করে রাখা এবং শরীরের পেশি শক্ত করে রাখার মতো চাপ ও ভয়ের লক্ষণ ছিল।
প্রজনন-সংক্রান্ত এবং শারীরিক সমস্যা:
গবেষণায় সোশ্যাল মিডিয়া ভিডিওগুলোর মাধ্যমে প্রচারিত কিছু দীর্ঘমেয়াদি পশু-কল্যাণ সমস্যার দিকেও আলোকপাত করা হয়েছে। বহু ভিডিওতে এমন প্রাণীদের দেখানো হয়, যাদের প্রজনন-সংক্রান্ত কারণে আজীবন স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে। যেমন—স্কটিশ ফোল্ড বিড়াল (যারা জেনেটিক কারণে অস্থিসন্ধির সমস্যায় ভোগে) বা ফ্ল্যাট-ফেসেড কুকুর (যেমন পাগ্ বা বুলডগ, যাদের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা থাকে)। এ ছাড়া, কান কাটা, লেজ কাটা বা অতিরিক্ত স্থূলকায় পোষ্যদেরও এসব ভিডিওতে বিনোদনের সামগ্রী হিসেবে দেখানো হয়।
গবেষকদের চূড়ান্ত সতর্কবার্তা:
গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, পোষ্যদের সহজাত মাধুর্য নেতিবাচক অনলাইন অভিজ্ঞতাকে প্রশমিত করে। তবে, একটি আবেগপূর্ণ বা হাস্যকর উপস্থাপনা প্রায়শই পোষ্যের কষ্টের লক্ষণগুলো থেকে মনোযোগ সরিয়ে দিয়ে প্রকৃত পশু-কল্যাণ সমস্যাকে আড়াল করতে পারে।
গবেষণাপত্রের লেখকেরা সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি জোরালো আহ্বান জানিয়েছেন, যেন তাঁরা পোষ্যদের মধ্যে মানসিক চাপের লক্ষণগুলো চিনতে শেখেন এবং এমন ভাইরাল ‘চ্যালেঞ্জ’-এ অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকেন যা প্রাণীদের ক্ষতি করতে পারে। তাঁরা আরও উৎসাহিত করেছেন যে, ভিডিওতে যদি কোনো প্রাণীর কষ্ট বা নিগ্রহের লক্ষণ দেখা যায়, তবে সেই ভিডিওগুলোকে রিপোর্ট বা হাইড করা উচিত।

কথায় আছে ভালো ঘুম শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক। আমরা অনেকেই রাতে ভালো ঘুমানোর জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করি। নিয়মিত ঘুমাতে পারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো বিষয়। সুপরিকল্পিত হেডফোন এই সমস্যার সমাধানে কাজ করে চলেছে। বলা যায়, ছোটবেলার ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসির দায়িত্ব এখন নিয়েছে হেডফোন নির্মাতা
০৯ এপ্রিল ২০২৪
অপো বাংলাদেশে একমাত্র স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হিসেবে নতুন উন্মোচিত হওয়া অপো এ৬ এবং অপো এ৬এক্স মডেলের স্মার্টফোনের সঙ্গে দুই বছরের ওয়ারেন্টিসহ ৯০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি নিয়ে এসেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছেড়ে দেন তাঁরা।
১ দিন আগে
এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছাড়েন তাঁরা।
এ বিষয়ে মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশের (এমবিসিবি) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শামীম মোল্লা রাত সোয়া ৯টায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা রাস্তা ছেড়ে দিয়েছি। তবে আমাদের শাট ডাউন কর্মসূচি চলবে। সারা দেশে মোবাইল বিক্রির দোকান বন্ধ থাকবে। আগামী মঙ্গলবার বিটিআরসি আমাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে। তারা যদি আমাদের দাবি মেনে নেয়, তাহলে আমরা দোকান খুলব। না হলে আমাদের কর্মসূচি চলবে।’
এর আগে, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) সংস্কারসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনের সামনে এমবিসিবির ব্যানারে জড়ো হন ব্যবসায়ীরা। এতে ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ওই এলাকায় একাধিক হাসপাতাল থাকায় ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
ব্যবসায়ীদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, এনইআইআর সংস্কার, সিন্ডিকেট প্রথা বাতিল এবং মোবাইল ফোন আমদানির সুযোগ উন্মুক্ত করা।
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এনইআইআর বাস্তবায়ন হলে লাখ লাখ ব্যবসায়ী ও তাঁদের পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হবে। নতুন এই নিয়মের ফলে বিশেষ একটি গোষ্ঠী লাভবান হবে এবং বাড়তি করের চাপে গ্রাহক পর্যায়ে মোবাইলের দাম বেড়ে যাবে।
১৬ ডিসেম্বর থেকে এনইআইআর কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বিটিআরসি আশা করছে, এনইআইআর কার্যকর হলে অবৈধভাবে দেশে আসা মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ হবে। একই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছাড়েন তাঁরা।
এ বিষয়ে মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশের (এমবিসিবি) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শামীম মোল্লা রাত সোয়া ৯টায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা রাস্তা ছেড়ে দিয়েছি। তবে আমাদের শাট ডাউন কর্মসূচি চলবে। সারা দেশে মোবাইল বিক্রির দোকান বন্ধ থাকবে। আগামী মঙ্গলবার বিটিআরসি আমাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে। তারা যদি আমাদের দাবি মেনে নেয়, তাহলে আমরা দোকান খুলব। না হলে আমাদের কর্মসূচি চলবে।’
এর আগে, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) সংস্কারসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনের সামনে এমবিসিবির ব্যানারে জড়ো হন ব্যবসায়ীরা। এতে ভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ওই এলাকায় একাধিক হাসপাতাল থাকায় ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
ব্যবসায়ীদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, এনইআইআর সংস্কার, সিন্ডিকেট প্রথা বাতিল এবং মোবাইল ফোন আমদানির সুযোগ উন্মুক্ত করা।
ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এনইআইআর বাস্তবায়ন হলে লাখ লাখ ব্যবসায়ী ও তাঁদের পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হবে। নতুন এই নিয়মের ফলে বিশেষ একটি গোষ্ঠী লাভবান হবে এবং বাড়তি করের চাপে গ্রাহক পর্যায়ে মোবাইলের দাম বেড়ে যাবে।
১৬ ডিসেম্বর থেকে এনইআইআর কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। বিটিআরসি আশা করছে, এনইআইআর কার্যকর হলে অবৈধভাবে দেশে আসা মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ হবে। একই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে।

কথায় আছে ভালো ঘুম শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক। আমরা অনেকেই রাতে ভালো ঘুমানোর জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করি। নিয়মিত ঘুমাতে পারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো বিষয়। সুপরিকল্পিত হেডফোন এই সমস্যার সমাধানে কাজ করে চলেছে। বলা যায়, ছোটবেলার ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসির দায়িত্ব এখন নিয়েছে হেডফোন নির্মাতা
০৯ এপ্রিল ২০২৪
অপো বাংলাদেশে একমাত্র স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হিসেবে নতুন উন্মোচিত হওয়া অপো এ৬ এবং অপো এ৬এক্স মডেলের স্মার্টফোনের সঙ্গে দুই বছরের ওয়ারেন্টিসহ ৯০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি নিয়ে এসেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি।
১৬ ঘণ্টা আগে
এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, আগামী বছর (২০২৬ সাল) যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করবে স্পেন। ফাইনালে দেশটি বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে ২–১ গোলে হারাবে। এর পরের বিশ্বকাপেই অর্থাৎ ২০৩০ সালে ‘হেক্সা’ জয়ের লক্ষ্য পূরণ করবে ব্রাজিল। ফাইনালে ফ্রান্সকে ৩-১ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে বিশ্বকাপের শিরোপা নিয়ে যাবে দেশটি। ১৯৯৮ সালের ফাইনালে ফরাসিদের কাছে ৩–০ গোলে হারের প্রতিশোধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হবে ওই ম্যাচটিকে।
২০৩৪ সালে শিরোপা উঠবে ফ্রান্সের হাতে। ফাইনালে তারা জার্মানিকে ২–০ গোলে হারাবে। আর ২০৩৮ সালে ব্রাজিলকে ১–০ ব্যবধানে পরাজিত করে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ জিতবে ইংল্যান্ড।
সবচেয়ে চমকপ্রদ পূর্বাভাস আসে ২০৪২ সালে। গ্রোক এআই বলছে—প্রথম আফ্রিকান দেশ হিসেবে সেবার বিশ্বকাপ জয় করবে নাইজেরিয়া। ফাইনালে তারা আর্জেন্টিনাকে ২–১ গোলে হারিয়ে দেবে। এর পরের বিশ্বকাপ অর্থাৎ ২০৪৬ সালে স্পেনকে ৩–২ ব্যবধানে হারিয়ে বিশ্বকাপ নেবে জার্মানি।
২০৫০ সালে আবারও বিশ্বকাপ জয় করে ২৮ বছরের খরা দূর করবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। এই বিশ্বকাপ নিয়ে এক রসিক ব্যাখ্যায় গ্রোক বলেছে—ফাইনালে দেখা যাবে ৬৩ বছর বয়সী লিওনেল মেসি এবং ৬৫ বছরের রোনালদোকে। তাঁরা থাকবেন গ্যালারিতে।
২০৫৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করবে মেক্সিকোকে হারিয়ে। ২০৫৮ সালে এশিয়ার দেশ হিসেবে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করবে জাপান। ফ্রান্সকে তারা ১–০ গোলের ব্যবধানে হারাবে।
এভাবে ২০৬৬ সালে মরক্কো হবে প্রথম আরব চ্যাম্পিয়ন। ২০৭৪ সালে অস্ট্রেলিয়া প্রথম শিরোপা জিতবে। আর ২০৮২ সালে সেনেগাল হবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। এ ছাড়া ২০৯০ সালে মেক্সিকো, ২০৯৪ সালে ব্রাজিলকে পেনাল্টিতে হারিয়ে শিরোপা জয় করবে ভারত। ২০৯৮ সালে অবশ্য শিরোপা ইউরোপের দখলেই থাকবে। সেবার বিশ্বকাপ জয় করবে জার্মানি।
বিশ্ব ফুটবলে বাস্তবে এই পূর্বাভাস আদৌ সত্য হবে কিনা, তা সময়ই বলে দেবে। তবে গ্রোক এআই-এর এই দীর্ঘমেয়াদি ভবিষ্যদ্বাণী ইতিমধ্যেই ফুটবলভক্তদের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে।

এক সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গ্রোক এআই’। এই ভবিষ্যদ্বাণীতে ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে ২০৯৮ সাল পর্যন্ত ফিফা বিশ্বকাপে কোন কোন দেশ চ্যাম্পিয়ন হবে সেই তালিকা তুলে ধরা হয়েছে। অ্যালগরিদম-ভিত্তিক এই পূর্বাভাসে রয়েছে বহু চমক।
ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, আগামী বছর (২০২৬ সাল) যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করবে স্পেন। ফাইনালে দেশটি বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে ২–১ গোলে হারাবে। এর পরের বিশ্বকাপেই অর্থাৎ ২০৩০ সালে ‘হেক্সা’ জয়ের লক্ষ্য পূরণ করবে ব্রাজিল। ফাইনালে ফ্রান্সকে ৩-১ গোলের ব্যবধানে হারিয়ে বিশ্বকাপের শিরোপা নিয়ে যাবে দেশটি। ১৯৯৮ সালের ফাইনালে ফরাসিদের কাছে ৩–০ গোলে হারের প্রতিশোধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হবে ওই ম্যাচটিকে।
২০৩৪ সালে শিরোপা উঠবে ফ্রান্সের হাতে। ফাইনালে তারা জার্মানিকে ২–০ গোলে হারাবে। আর ২০৩৮ সালে ব্রাজিলকে ১–০ ব্যবধানে পরাজিত করে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ জিতবে ইংল্যান্ড।
সবচেয়ে চমকপ্রদ পূর্বাভাস আসে ২০৪২ সালে। গ্রোক এআই বলছে—প্রথম আফ্রিকান দেশ হিসেবে সেবার বিশ্বকাপ জয় করবে নাইজেরিয়া। ফাইনালে তারা আর্জেন্টিনাকে ২–১ গোলে হারিয়ে দেবে। এর পরের বিশ্বকাপ অর্থাৎ ২০৪৬ সালে স্পেনকে ৩–২ ব্যবধানে হারিয়ে বিশ্বকাপ নেবে জার্মানি।
২০৫০ সালে আবারও বিশ্বকাপ জয় করে ২৮ বছরের খরা দূর করবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। এই বিশ্বকাপ নিয়ে এক রসিক ব্যাখ্যায় গ্রোক বলেছে—ফাইনালে দেখা যাবে ৬৩ বছর বয়সী লিওনেল মেসি এবং ৬৫ বছরের রোনালদোকে। তাঁরা থাকবেন গ্যালারিতে।
২০৫৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করবে মেক্সিকোকে হারিয়ে। ২০৫৮ সালে এশিয়ার দেশ হিসেবে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করবে জাপান। ফ্রান্সকে তারা ১–০ গোলের ব্যবধানে হারাবে।
এভাবে ২০৬৬ সালে মরক্কো হবে প্রথম আরব চ্যাম্পিয়ন। ২০৭৪ সালে অস্ট্রেলিয়া প্রথম শিরোপা জিতবে। আর ২০৮২ সালে সেনেগাল হবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। এ ছাড়া ২০৯০ সালে মেক্সিকো, ২০৯৪ সালে ব্রাজিলকে পেনাল্টিতে হারিয়ে শিরোপা জয় করবে ভারত। ২০৯৮ সালে অবশ্য শিরোপা ইউরোপের দখলেই থাকবে। সেবার বিশ্বকাপ জয় করবে জার্মানি।
বিশ্ব ফুটবলে বাস্তবে এই পূর্বাভাস আদৌ সত্য হবে কিনা, তা সময়ই বলে দেবে। তবে গ্রোক এআই-এর এই দীর্ঘমেয়াদি ভবিষ্যদ্বাণী ইতিমধ্যেই ফুটবলভক্তদের মধ্যে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে।

কথায় আছে ভালো ঘুম শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক। আমরা অনেকেই রাতে ভালো ঘুমানোর জন্য রীতিমতো যুদ্ধ করি। নিয়মিত ঘুমাতে পারা অনেকের কাছেই স্বপ্নের মতো বিষয়। সুপরিকল্পিত হেডফোন এই সমস্যার সমাধানে কাজ করে চলেছে। বলা যায়, ছোটবেলার ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসির দায়িত্ব এখন নিয়েছে হেডফোন নির্মাতা
০৯ এপ্রিল ২০২৪
অপো বাংলাদেশে একমাত্র স্মার্টফোন ব্র্যান্ড হিসেবে নতুন উন্মোচিত হওয়া অপো এ৬ এবং অপো এ৬এক্স মডেলের স্মার্টফোনের সঙ্গে দুই বছরের ওয়ারেন্টিসহ ৯০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি নিয়ে এসেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং ইউটিউবে কুকুর ও বিড়ালের শত শত জনপ্রিয় ভিডিও আপাতদৃষ্টিতে হাসি-খুশি ও নিরীহ মনে হলেও, সেগুলোর একটি বড় অংশে লুকিয়ে আছে প্রাণীদের শারীরিক ক্ষতি বা তীব্র মানসিক চাপের ঝুঁকি।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। অবরোধের প্রায় ১০ ঘণ্টা পর আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে সড়ক ছেড়ে দেন তাঁরা।
১ দিন আগে