স্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নিত্যসঙ্গী। যোগাযোগ এবং তথ্য সংগ্রহের মতো কাজগুলোকে সহজ করে তুলেছে এই ডিভাইস। তবে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গের মতে, স্মার্টফোনের যুগ শেষ হচ্ছে দ্রুতই। আর একে প্রতিস্থাপন করবে স্মার্ট চশমা।
নতুন এক বিবৃতিতে স্মার্টফোনের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নিজস্ব চিন্তাভাবনা প্রকাশ করেছেন জাকারবার্গ। তাঁর মতে, পরবর্তী বড় কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম হতে পারে স্মার্ট চশমা, যা প্রধান প্রযুক্তি ডিভাইস হিসেবে স্মার্টফোনকে প্রতিস্থাপন করবে।
বেশ কয়েক বছর ধরে মানুষের জীবনে অপরিহার্য অনুষঙ্গ স্মার্টফোন। তবে জাকারবার্গ বিশ্বাস করেন, সেগুলো এখন দ্বিতীয় কাতারে চলে যাওয়ার পথে। সম্প্রতি এক ভিডিওতে তিনি বলেন, পরিধানযোগ্য প্রযুক্তি, বিশেষ করে স্মার্ট চশমাগুলো ঐতিহ্যবাহী ফোনের তুলনায় আরও বেশি গভীর এবং কম বিঘ্নিত অভিজ্ঞতা দেয়।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি যে, কম্পিউটিংয়ের প্রবণতা আরও বেশি সর্বব্যাপী, প্রাকৃতিক ও সামাজিক হয়ে উঠবে। চারপাশের মানুষের সঙ্গে ইন্টারঅ্যাক্ট বা মিথস্ক্রিয়ার জন্য এবং ফোনের পর পরবর্তী বড় প্ল্যাটফর্ম হবে স্মার্ট চশমা।’
তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে, ২০৩০ সালের মধ্যে মানুষ তাদের ফোনে কম হাত দেবে। বরং নিরবচ্ছিন্ন ইন্টিগ্রেশন ও ব্যবহারের সুবিধার জন্য স্মার্ট চশমাকে বেশি পছন্দ করবে।
স্মার্ট চশমা উন্নয়নে বিপুল পরিমাণে সম্পদ বিনিয়োগ করছে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। প্রতিটি কোম্পানি তাদের নিজস্ব পরিধানযোগ্য প্রযুক্তির ধারণা নিয়ে কাজ করছে।
অ্যাপলের ভিশন প্রো এবং মেটার অরিয়ন প্রকল্প এই ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে। তবে দুটিই ভিন্ন প্রযুক্তি। অন্যান্য কোম্পানিও অগমেন্টেড রিয়্যালিটি চশমা তৈরি করতে কাজ করছে, যা অত্যাধুনিক কার্যকারিতা এবং দৈনন্দিন ব্যবহারযোগ্যতাকে একত্রিত করবে।
জাকারবার্গ মেটার প্রচেষ্টার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী। ভবিষ্যতে স্মার্ট চশমাগুলোতে রিয়েল টাইম অগমেন্টেড রিয়্যালিটি, চলতে চলতে তথ্য পাওয়া এবং ব্যক্তিগত সহায়তার মতো ফিচার পাবে। এগুলো এমন একধরনের ব্যক্তিগত সহকারী হবে, যা সব সময় আপনার সামনে থাকবে। পকেট থেকে ফোন বের করার আর দরকার হবে না।
মার্ক জাকারবার্গ আরও ব্যাখ্যা করেন যে, এই পরিবর্তন রাতারাতি ঘটবে না। স্মার্টফোন অনেক কাজের জন্য অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে থাকবে। তবে স্মার্ট চশমা ধীরে ধীরে সেই সব ক্ষেত্রে স্থান দখল করতে প্রস্তুত যেখানে কার্যকারিতা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, ‘এমন এক সময় আসবে যখন বাইরের চেয়ে পকেটে বেশি সময় কাটাবে স্মার্টফোন। যদিও কিছু কাজ ফোনে আরও কার্যকরভাবে সম্পন্ন করা যায়, ব্যবহারকারীরা স্মার্ট চশমার ব্যবহারের সুবিধার দিকে বেশি ঝুঁকবে।’
নেভিগেশন সহায়তা, ভয়েস অ্যাকটিভেটেড কমান্ড এবং এআর প্রযুক্তিভিত্তিক যোগাযোগের মতো ফিচারগুলোর মাধ্যমে ডিজিটাল জগৎ এবং একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের পদ্ধতিকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে পারে চশমাগুলো।
স্মার্টফোন থেকে স্মার্ট চশমায় পরিবর্তন প্রযুক্তির বৃহত্তর প্রবণতাকে প্রতিফলিত করে। যদি মেটা এবং অন্যান্য প্রযুক্তি জায়ান্ট সফল হয়, তাহলে স্মার্টফোনের মতো সর্বসাধারণের পছন্দের একটি ডিভাইস হয়ে উঠতে পারে স্মার্ট চশমাগুলো। সেই সঙ্গে বিশ্বের যোগাযোগের পদ্ধতিকে বদলে দিতে পারে।
যদিও এই পরিবর্তনে সময় লাগতে পারে। তবে, একটি বিষয় স্পষ্ট যে, ভবিষ্যতে পরিধানযোগ্য প্রযুক্তি বেশি গুরুত্ব পাবে।
তথ্যসূত্র: বেলস অ্যান্ড গালস
স্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নিত্যসঙ্গী। যোগাযোগ এবং তথ্য সংগ্রহের মতো কাজগুলোকে সহজ করে তুলেছে এই ডিভাইস। তবে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গের মতে, স্মার্টফোনের যুগ শেষ হচ্ছে দ্রুতই। আর একে প্রতিস্থাপন করবে স্মার্ট চশমা।
নতুন এক বিবৃতিতে স্মার্টফোনের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নিজস্ব চিন্তাভাবনা প্রকাশ করেছেন জাকারবার্গ। তাঁর মতে, পরবর্তী বড় কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম হতে পারে স্মার্ট চশমা, যা প্রধান প্রযুক্তি ডিভাইস হিসেবে স্মার্টফোনকে প্রতিস্থাপন করবে।
বেশ কয়েক বছর ধরে মানুষের জীবনে অপরিহার্য অনুষঙ্গ স্মার্টফোন। তবে জাকারবার্গ বিশ্বাস করেন, সেগুলো এখন দ্বিতীয় কাতারে চলে যাওয়ার পথে। সম্প্রতি এক ভিডিওতে তিনি বলেন, পরিধানযোগ্য প্রযুক্তি, বিশেষ করে স্মার্ট চশমাগুলো ঐতিহ্যবাহী ফোনের তুলনায় আরও বেশি গভীর এবং কম বিঘ্নিত অভিজ্ঞতা দেয়।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি যে, কম্পিউটিংয়ের প্রবণতা আরও বেশি সর্বব্যাপী, প্রাকৃতিক ও সামাজিক হয়ে উঠবে। চারপাশের মানুষের সঙ্গে ইন্টারঅ্যাক্ট বা মিথস্ক্রিয়ার জন্য এবং ফোনের পর পরবর্তী বড় প্ল্যাটফর্ম হবে স্মার্ট চশমা।’
তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে, ২০৩০ সালের মধ্যে মানুষ তাদের ফোনে কম হাত দেবে। বরং নিরবচ্ছিন্ন ইন্টিগ্রেশন ও ব্যবহারের সুবিধার জন্য স্মার্ট চশমাকে বেশি পছন্দ করবে।
স্মার্ট চশমা উন্নয়নে বিপুল পরিমাণে সম্পদ বিনিয়োগ করছে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। প্রতিটি কোম্পানি তাদের নিজস্ব পরিধানযোগ্য প্রযুক্তির ধারণা নিয়ে কাজ করছে।
অ্যাপলের ভিশন প্রো এবং মেটার অরিয়ন প্রকল্প এই ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে। তবে দুটিই ভিন্ন প্রযুক্তি। অন্যান্য কোম্পানিও অগমেন্টেড রিয়্যালিটি চশমা তৈরি করতে কাজ করছে, যা অত্যাধুনিক কার্যকারিতা এবং দৈনন্দিন ব্যবহারযোগ্যতাকে একত্রিত করবে।
জাকারবার্গ মেটার প্রচেষ্টার ব্যাপারে খুবই আশাবাদী। ভবিষ্যতে স্মার্ট চশমাগুলোতে রিয়েল টাইম অগমেন্টেড রিয়্যালিটি, চলতে চলতে তথ্য পাওয়া এবং ব্যক্তিগত সহায়তার মতো ফিচার পাবে। এগুলো এমন একধরনের ব্যক্তিগত সহকারী হবে, যা সব সময় আপনার সামনে থাকবে। পকেট থেকে ফোন বের করার আর দরকার হবে না।
মার্ক জাকারবার্গ আরও ব্যাখ্যা করেন যে, এই পরিবর্তন রাতারাতি ঘটবে না। স্মার্টফোন অনেক কাজের জন্য অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে থাকবে। তবে স্মার্ট চশমা ধীরে ধীরে সেই সব ক্ষেত্রে স্থান দখল করতে প্রস্তুত যেখানে কার্যকারিতা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, ‘এমন এক সময় আসবে যখন বাইরের চেয়ে পকেটে বেশি সময় কাটাবে স্মার্টফোন। যদিও কিছু কাজ ফোনে আরও কার্যকরভাবে সম্পন্ন করা যায়, ব্যবহারকারীরা স্মার্ট চশমার ব্যবহারের সুবিধার দিকে বেশি ঝুঁকবে।’
নেভিগেশন সহায়তা, ভয়েস অ্যাকটিভেটেড কমান্ড এবং এআর প্রযুক্তিভিত্তিক যোগাযোগের মতো ফিচারগুলোর মাধ্যমে ডিজিটাল জগৎ এবং একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের পদ্ধতিকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে পারে চশমাগুলো।
স্মার্টফোন থেকে স্মার্ট চশমায় পরিবর্তন প্রযুক্তির বৃহত্তর প্রবণতাকে প্রতিফলিত করে। যদি মেটা এবং অন্যান্য প্রযুক্তি জায়ান্ট সফল হয়, তাহলে স্মার্টফোনের মতো সর্বসাধারণের পছন্দের একটি ডিভাইস হয়ে উঠতে পারে স্মার্ট চশমাগুলো। সেই সঙ্গে বিশ্বের যোগাযোগের পদ্ধতিকে বদলে দিতে পারে।
যদিও এই পরিবর্তনে সময় লাগতে পারে। তবে, একটি বিষয় স্পষ্ট যে, ভবিষ্যতে পরিধানযোগ্য প্রযুক্তি বেশি গুরুত্ব পাবে।
তথ্যসূত্র: বেলস অ্যান্ড গালস
চ্যাটজিপিটি বা অন্যান্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই অ্যাপে) থেরাপি বা মানসিক সহায়তা নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের সতর্ক হওয়া উচিত। কারণ, এখনো এই প্রযুক্তিতে ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা রক্ষা করার উপযুক্ত আইনি কাঠামো তৈরি হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন ওপেনএআইয়ের প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান।
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাবেক নৌবাহিনী কর্মকর্তাদের প্রতিষ্ঠিত স্টার্টআপ স্পিয়ার এআই প্রথমবারের মতো বাইরের কোনো উৎস থেকে বিনিয়োগ পেয়েছে। কোম্পানিটি সাবমেরিন বা ডুবোজাহাজ থেকে সংগৃহীত জটিল ডেটা বিশ্লেষণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে থাকে।
১১ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইন্টেল তাদের ইতিহাসের অন্যতম বড় পুনর্গঠনের পথে হাঁটছে। মার্কিন এই কোম্পানি ২০২৫ সালের মধ্যে প্রায় ২৪ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে বলে নিশ্চিত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। খরচ কমাতে এবং কোম্পানিটিকে লাভজনক করতে নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) লিপ-বু টান এর নেতৃত্বে...
১১ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিখ্যাত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই আগামী আগস্টে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল জিপিটি-৫ উন্মোচনের পরিকল্পনা করছে। এ বছরের শুরুতেই মাইক্রোসফটের প্রকৌশলীরা নতুন এই মডেলের জন্য সার্ভার প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছিলেন। সে সময়ে গুঞ্জন ছিল, জিপিটি-৫ গত মে মাসের শেষ দিকে...
১৫ ঘণ্টা আগে