
ঢাকা: চীনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ রোববার ভোরে অনিয়ন্ত্রিতভাবে পৃথিবীতে আছড়ে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের মহাকাশবিষয়ক গবেষণা সংস্থার পক্ষ থেকে এমনটি বলা হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার একটি টুইট বার্তায় যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারোস্পেস করপোরেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, রকেটটি নিউজিল্যান্ডের নর্থ আইল্যান্ডে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশি।
এ নিয়ে গতকাল চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াঙ ওয়েনবিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, বিষয়টি উদ্বেগজনক, কোনো সন্দেহ নেই। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধ্বংসাবশেষটি যে জায়গায় পড়বে, সেখানে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা খুবই কম।
চীনা মহাকাশ স্টেশনে স্থাপনের জন্য ‘লং মার্চ ৫বি রকেটটি গত ২৯ এপ্রিল উৎক্ষেপণ করা হয়। রকেটটিকে সফলভাবে তিয়ানহে স্পেস স্টেশনের মডিউলটিকে কক্ষপথে স্থাপন করা গেলেও পরে সেটির ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারায় গ্রাউন্ড স্টেশন। এটি এখন পৃথিবীর কক্ষপথে ঘুরছে। তবে, এর ভেতরের ১০০ ফুট লম্বা (৩০ মিটার) একটি অংশ রকেট থেকে আলাদা হয়ে ক্রমশ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকে পড়ছে।
রকেট লংমার্চ ৫-বি–এর টুকরোটির গতিপথ পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জানায়, লংমার্চ ৫-বি–এর ধ্বংসাবশেষ অনিয়ন্ত্রিত গতিতে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছে এবং এরই মধ্যে অ্যারোস্পেস ডট অর্গ রকেটটি ট্র্যাক করেছে ।
তবে চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম পিপলস ডেইলির ট্যাবলয়েড গ্লোবাল টাইমস বলছে, পশ্চিমা দেশগুলো রকেটটি ‘অনিয়ন্ত্রিত’ এবং এর কারণে ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে যা বলছে তা স্রেফ অপপ্রচার। মহাকাশখাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের বক্তব্য তুলে ধরে গ্লোবাল টাইমস জানাচ্ছে, এটি মোটেও আতঙ্কিত হওয়া মতো বিষয় নয়।
চীনা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, রকেট লংমার্চ ৫-বি–এর ধ্বংসাবশেষের বেশিরভাগ অংশই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনঃপ্রবেশের সময়ই পুড়ে যাবে। এর খুবই ক্ষুদ্র একটি অংশ ভূমিতে পড়তে পারে । এমনকি মানুষের তৎপরতা আছে এমন এলাকায় থেকে অনেক দূরে কোথাও বা সমুদ্রে পড়তে পারে এই ধ্বংসাবশেষ।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের সদস্য ম্যাকডোয়েল এবং ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির ধ্বংসাবশেষ অফিসের প্রধান হোলগার ক্রাক চীনা এই রকেটের ধ্বংসাবশেষ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, এই রকেটের ট্র্যাকিংয়ের আপডেট ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এখানে উল্লেখ করা দরকার, এর আগে ২০২০ সালের মে মাসে চীনের আরেকটি লংমার্চ ৫বি রকেটের খণ্ডাংশ আইভরি কোস্টে পড়েছিল। তখন কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তাতে কেউই আঘাত পাননি।

ঢাকা: চীনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ রোববার ভোরে অনিয়ন্ত্রিতভাবে পৃথিবীতে আছড়ে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের মহাকাশবিষয়ক গবেষণা সংস্থার পক্ষ থেকে এমনটি বলা হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার একটি টুইট বার্তায় যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারোস্পেস করপোরেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, রকেটটি নিউজিল্যান্ডের নর্থ আইল্যান্ডে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশি।
এ নিয়ে গতকাল চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াঙ ওয়েনবিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, বিষয়টি উদ্বেগজনক, কোনো সন্দেহ নেই। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধ্বংসাবশেষটি যে জায়গায় পড়বে, সেখানে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা খুবই কম।
চীনা মহাকাশ স্টেশনে স্থাপনের জন্য ‘লং মার্চ ৫বি রকেটটি গত ২৯ এপ্রিল উৎক্ষেপণ করা হয়। রকেটটিকে সফলভাবে তিয়ানহে স্পেস স্টেশনের মডিউলটিকে কক্ষপথে স্থাপন করা গেলেও পরে সেটির ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারায় গ্রাউন্ড স্টেশন। এটি এখন পৃথিবীর কক্ষপথে ঘুরছে। তবে, এর ভেতরের ১০০ ফুট লম্বা (৩০ মিটার) একটি অংশ রকেট থেকে আলাদা হয়ে ক্রমশ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকে পড়ছে।
রকেট লংমার্চ ৫-বি–এর টুকরোটির গতিপথ পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জানায়, লংমার্চ ৫-বি–এর ধ্বংসাবশেষ অনিয়ন্ত্রিত গতিতে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছে এবং এরই মধ্যে অ্যারোস্পেস ডট অর্গ রকেটটি ট্র্যাক করেছে ।
তবে চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম পিপলস ডেইলির ট্যাবলয়েড গ্লোবাল টাইমস বলছে, পশ্চিমা দেশগুলো রকেটটি ‘অনিয়ন্ত্রিত’ এবং এর কারণে ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে যা বলছে তা স্রেফ অপপ্রচার। মহাকাশখাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের বক্তব্য তুলে ধরে গ্লোবাল টাইমস জানাচ্ছে, এটি মোটেও আতঙ্কিত হওয়া মতো বিষয় নয়।
চীনা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, রকেট লংমার্চ ৫-বি–এর ধ্বংসাবশেষের বেশিরভাগ অংশই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনঃপ্রবেশের সময়ই পুড়ে যাবে। এর খুবই ক্ষুদ্র একটি অংশ ভূমিতে পড়তে পারে । এমনকি মানুষের তৎপরতা আছে এমন এলাকায় থেকে অনেক দূরে কোথাও বা সমুদ্রে পড়তে পারে এই ধ্বংসাবশেষ।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের সদস্য ম্যাকডোয়েল এবং ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির ধ্বংসাবশেষ অফিসের প্রধান হোলগার ক্রাক চীনা এই রকেটের ধ্বংসাবশেষ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, এই রকেটের ট্র্যাকিংয়ের আপডেট ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এখানে উল্লেখ করা দরকার, এর আগে ২০২০ সালের মে মাসে চীনের আরেকটি লংমার্চ ৫বি রকেটের খণ্ডাংশ আইভরি কোস্টে পড়েছিল। তখন কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তাতে কেউই আঘাত পাননি।

ঢাকা: চীনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ রোববার ভোরে অনিয়ন্ত্রিতভাবে পৃথিবীতে আছড়ে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের মহাকাশবিষয়ক গবেষণা সংস্থার পক্ষ থেকে এমনটি বলা হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার একটি টুইট বার্তায় যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারোস্পেস করপোরেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, রকেটটি নিউজিল্যান্ডের নর্থ আইল্যান্ডে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশি।
এ নিয়ে গতকাল চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াঙ ওয়েনবিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, বিষয়টি উদ্বেগজনক, কোনো সন্দেহ নেই। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধ্বংসাবশেষটি যে জায়গায় পড়বে, সেখানে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা খুবই কম।
চীনা মহাকাশ স্টেশনে স্থাপনের জন্য ‘লং মার্চ ৫বি রকেটটি গত ২৯ এপ্রিল উৎক্ষেপণ করা হয়। রকেটটিকে সফলভাবে তিয়ানহে স্পেস স্টেশনের মডিউলটিকে কক্ষপথে স্থাপন করা গেলেও পরে সেটির ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারায় গ্রাউন্ড স্টেশন। এটি এখন পৃথিবীর কক্ষপথে ঘুরছে। তবে, এর ভেতরের ১০০ ফুট লম্বা (৩০ মিটার) একটি অংশ রকেট থেকে আলাদা হয়ে ক্রমশ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকে পড়ছে।
রকেট লংমার্চ ৫-বি–এর টুকরোটির গতিপথ পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জানায়, লংমার্চ ৫-বি–এর ধ্বংসাবশেষ অনিয়ন্ত্রিত গতিতে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছে এবং এরই মধ্যে অ্যারোস্পেস ডট অর্গ রকেটটি ট্র্যাক করেছে ।
তবে চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম পিপলস ডেইলির ট্যাবলয়েড গ্লোবাল টাইমস বলছে, পশ্চিমা দেশগুলো রকেটটি ‘অনিয়ন্ত্রিত’ এবং এর কারণে ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে যা বলছে তা স্রেফ অপপ্রচার। মহাকাশখাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের বক্তব্য তুলে ধরে গ্লোবাল টাইমস জানাচ্ছে, এটি মোটেও আতঙ্কিত হওয়া মতো বিষয় নয়।
চীনা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, রকেট লংমার্চ ৫-বি–এর ধ্বংসাবশেষের বেশিরভাগ অংশই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনঃপ্রবেশের সময়ই পুড়ে যাবে। এর খুবই ক্ষুদ্র একটি অংশ ভূমিতে পড়তে পারে । এমনকি মানুষের তৎপরতা আছে এমন এলাকায় থেকে অনেক দূরে কোথাও বা সমুদ্রে পড়তে পারে এই ধ্বংসাবশেষ।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের সদস্য ম্যাকডোয়েল এবং ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির ধ্বংসাবশেষ অফিসের প্রধান হোলগার ক্রাক চীনা এই রকেটের ধ্বংসাবশেষ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, এই রকেটের ট্র্যাকিংয়ের আপডেট ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এখানে উল্লেখ করা দরকার, এর আগে ২০২০ সালের মে মাসে চীনের আরেকটি লংমার্চ ৫বি রকেটের খণ্ডাংশ আইভরি কোস্টে পড়েছিল। তখন কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তাতে কেউই আঘাত পাননি।

ঢাকা: চীনা রকেটের ধ্বংসাবশেষ রোববার ভোরে অনিয়ন্ত্রিতভাবে পৃথিবীতে আছড়ে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের মহাকাশবিষয়ক গবেষণা সংস্থার পক্ষ থেকে এমনটি বলা হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার একটি টুইট বার্তায় যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারোস্পেস করপোরেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, রকেটটি নিউজিল্যান্ডের নর্থ আইল্যান্ডে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা বেশি।
এ নিয়ে গতকাল চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াঙ ওয়েনবিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, বিষয়টি উদ্বেগজনক, কোনো সন্দেহ নেই। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধ্বংসাবশেষটি যে জায়গায় পড়বে, সেখানে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা খুবই কম।
চীনা মহাকাশ স্টেশনে স্থাপনের জন্য ‘লং মার্চ ৫বি রকেটটি গত ২৯ এপ্রিল উৎক্ষেপণ করা হয়। রকেটটিকে সফলভাবে তিয়ানহে স্পেস স্টেশনের মডিউলটিকে কক্ষপথে স্থাপন করা গেলেও পরে সেটির ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারায় গ্রাউন্ড স্টেশন। এটি এখন পৃথিবীর কক্ষপথে ঘুরছে। তবে, এর ভেতরের ১০০ ফুট লম্বা (৩০ মিটার) একটি অংশ রকেট থেকে আলাদা হয়ে ক্রমশ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকে পড়ছে।
রকেট লংমার্চ ৫-বি–এর টুকরোটির গতিপথ পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জানায়, লংমার্চ ৫-বি–এর ধ্বংসাবশেষ অনিয়ন্ত্রিত গতিতে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছে এবং এরই মধ্যে অ্যারোস্পেস ডট অর্গ রকেটটি ট্র্যাক করেছে ।
তবে চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম পিপলস ডেইলির ট্যাবলয়েড গ্লোবাল টাইমস বলছে, পশ্চিমা দেশগুলো রকেটটি ‘অনিয়ন্ত্রিত’ এবং এর কারণে ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বলে যা বলছে তা স্রেফ অপপ্রচার। মহাকাশখাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের বক্তব্য তুলে ধরে গ্লোবাল টাইমস জানাচ্ছে, এটি মোটেও আতঙ্কিত হওয়া মতো বিষয় নয়।
চীনা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, রকেট লংমার্চ ৫-বি–এর ধ্বংসাবশেষের বেশিরভাগ অংশই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনঃপ্রবেশের সময়ই পুড়ে যাবে। এর খুবই ক্ষুদ্র একটি অংশ ভূমিতে পড়তে পারে । এমনকি মানুষের তৎপরতা আছে এমন এলাকায় থেকে অনেক দূরে কোথাও বা সমুদ্রে পড়তে পারে এই ধ্বংসাবশেষ।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের সদস্য ম্যাকডোয়েল এবং ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির ধ্বংসাবশেষ অফিসের প্রধান হোলগার ক্রাক চীনা এই রকেটের ধ্বংসাবশেষ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, এই রকেটের ট্র্যাকিংয়ের আপডেট ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এখানে উল্লেখ করা দরকার, এর আগে ২০২০ সালের মে মাসে চীনের আরেকটি লংমার্চ ৫বি রকেটের খণ্ডাংশ আইভরি কোস্টে পড়েছিল। তখন কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হলেও তাতে কেউই আঘাত পাননি।

অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট বন্ধে আগামী ১৬ ডিসেম্বর চালু হবে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার)। এ ব্যবস্থা চালু হলে অনেকের হাতে থাকা মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ। তবে বিটিআরসি জানিয়েছে, ১৬ ডিসেম্বরের আগপর্যন্ত যেসব হ্যান্ডসেট ব্যবহারকারীদের হাতে রয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ক্যারেক্টার এআই (ক্যারেক্টার এআই) চ্যাটবট প্ল্যাটফর্মে ভার্চুয়াল চরিত্রদের সঙ্গে কথোপকথন করা যায়। অনলাইনে তরুণ ব্যবহারকারীদের সঙ্গে এসব ভার্চুয়াল সঙ্গীর কথোপকথন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ১৮ বছরের কম বয়সী বা কিশোর-কিশোরীদের সরাসরি এই চ্যাটবটে কথা বলার সুযোগ বন্ধ করে..
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রতিদিনই নানা বিষয়ে জ্ঞান আহরণের জন্য ওপেনএআইয়ের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির দ্বারস্থ হই আমরা। কোনো কিছু নিয়ে জানার আগ্রহ হলেই চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করে বসি। গত জুলাইয়ে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট অ্যাক্সিওসকে চ্যাটজিপিটি জানিয়েছিল, দিনে গড়ে ২৫০ কোটির বেশি প্রম্পট...
১৭ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে ইউটিউব টিভিতে আর ইএসপিএন, এবিসি ও ডিজনির অন্যান্য চ্যানেলগুলো দেখা যাবে না। দীর্ঘ আলোচনার পরও লাইসেন্সিং চুক্তিতে সমঝোতা না হওয়ায় গুগল-মালিকানাধীন অনলাইন পে-টিভি প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব টিভিতে তাদের চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধ করছে বলে জানিয়েছে ডিজনি।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট বন্ধে আগামী ১৬ ডিসেম্বর চালু হবে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার)। এ ব্যবস্থা চালু হলে অনেকের হাতে থাকা মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ। তবে বিটিআরসি জানিয়েছে, ১৬ ডিসেম্বরের আগপর্যন্ত যেসব হ্যান্ডসেট ব্যবহারকারীদের হাতে রয়েছে, এনইআইআর চালু হলেও সেগুলো বন্ধ হবে না। ১৬ ডিসেম্বর থেকে যেসব হ্যান্ডসেট কেনা হবে, সেগুলো যাচাই করে নিয়মানুযায়ী কিনতে হবে।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আমিনুল হক জানান, নতুন যেসব মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কে যুক্ত হবে, তা প্রাথমিকভাবে নেটওয়ার্কে সচল রেখে এনইআইআরের মাধ্যমে বৈধতা যাচাই করা হবে। হ্যান্ডসেট বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হয়ে নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। অন্যদিকে, অবৈধ হ্যান্ডসেট সম্পর্কে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে অবহিত করে এক মাসের জন্য নেটওয়ার্কে সংযুক্ত রাখা হবে। এক মাস পেরিয়ে গেলে হ্যান্ডসেটটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। শুধু বিদেশ থেকে ব্যক্তিপর্যায়ে বৈধভাবে ক্রয় করা অথবা উপহার হিসেবে পাওয়া হ্যান্ডসেট বিশেষ নিবন্ধনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কে সচল করার সুযোগ থাকবে।
পুরোনো সেটের অবস্থা যাচাইয়ের প্রক্রিয়া
বর্তমানে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কে সচল থাকা সব হ্যান্ডসেট ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। ১৬ ডিসেম্বরের আগে ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট আলাদাভাবে নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই। ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা যাচাই করতে হ্যান্ডসেট থেকে *১৬১৬১# নম্বরে ডায়াল করতে হবে। অটোমেটিক বক্স এলে হ্যান্ডসেটের ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে সেন্ড করতে হবে। ফিরতি মেসেজে হ্যান্ডসেটের হালনাগাদ অবস্থা জানানো হবে।
নতুন হ্যান্ডসেট কেনার ক্ষেত্রে করণীয়
বিটিআরসি জানিয়েছে, ১৬ ডিসেম্বর থেকে যেকোনো মাধ্যম থেকে (বিক্রয় কেন্দ্র, অনলাইন বিক্রয় কেন্দ্র, ই-কমার্স সাইট ইত্যাদি) মোবাইল ফোন ক্রয়ের আগে অবশ্যই এর বৈধতা যাচাই করতে হবে। নতুন কেনা হ্যান্ডসেটের ক্রয় রসিদ সংরক্ষণ করতে হবে। মোবাইল হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনইআইআর সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD<space> ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে ১৬০০২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি মেসেজের মাধ্যমে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানা যাবে।
বিদেশ থেকে কেনা বা উপহার পাওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের প্রক্রিয়া বিদেশ থেকে ব্যক্তিপর্যায়ে বৈধভাবে কেনা বা উপহার হিসেবে পাওয়া হ্যান্ডসেট প্রাথমিকভাবে নেটওয়ার্কে সচল হবে এবং এসএমএসের মাধ্যমে পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে অনলাইনে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দাখিল করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হবে। দাখিল করা তথ্যাদি যাচাই-বাছাই করে শুধু বৈধ হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কে সচল করা হবে। বিদেশ থেকে কিনে আনা বা উপহার পাওয়া হ্যান্ডসেট নিবন্ধন করতে neir.btrc.gov.bd লিংকে ভিজিট করে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। পোর্টালের Special Registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল হ্যান্ডসেটের IMEI নম্বরটি দিতে হবে। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের ছবি বা স্ক্যান কপি (পাসপোর্টের ভিসা বা ইমিগ্রেশন, ক্রয় রসিদ ইত্যাদি) আপলোড করে Submit বাটন চাপতে হবে। হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। হ্যান্ডসেটটি বৈধ না হলে এসএমএসের মাধ্যমে গ্রাহককে অবহিত করে নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করা হবে। মোবাইল ফোন অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের (গ্রাহকসেবা কেন্দ্র) সাহায্যেও এ সেবা নেওয়া যাবে।
ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে দেশের নেটওয়ার্কে আগে ব্যবহৃত ব্যক্তিগত ১টি মোবাইল হ্যান্ডসেট ছাড়া সর্বোচ্চ ১টি হ্যান্ডসেট বিনা শুল্কে এবং শুল্ক দিয়ে আরও ১টি মোবাইল হ্যান্ডসেট আনতে পারবেন।
বিদেশ থেকে কিনে আনা হ্যান্ডসেটের বিশেষ নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজন হবে কিছু ডকুমেন্টস। সেগুলো হলো, পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যাদির পাতার স্ক্যান বা ছবি, পাসপোর্টে ইমিগ্রেশন কর্তৃক প্রদত্ত আগমনের সিলসংবলিত পাতার স্ক্যান বা ছবি, ক্রয় রসিদের স্ক্যান বা ছবি, কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ-সংক্রান্ত প্রমাণপত্রের স্ক্যান বা ছবি (১টি হ্যান্ডসেটের বেশি হলে)। আর বিদেশ থেকে উপহার পাওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেটের নিবন্ধনের ক্ষেত্রে এ ডকুমেন্টগুলোর সঙ্গে আরও দরকার হবে উপহার প্রদানকারীর প্রত্যয়নপত্র।
ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট চুরি হওয়া বা হারানো গেলে NEIR -এর Citizen Portal/Mobile Apps/মোবাইল অপারেটরের গ্রাহকসেবা কেন্দ্র থেকে যেকোনো সময়ে লক বা আনলক করা যাবে।
এনইআইআর-সম্পর্কিত যেকোনো বিষয়ে জানতে বিটিআরসির হেল্পডেস্ক নম্বর ১০০ অথবা মোবাইল ফোন অপারেটরদের কাস্টমার কেয়ার নম্বর ১২১-এ ডায়াল করতে হবে। অপারেটরদের গ্রাহকসেবা কেন্দ্রেও এ সেবা পাওয়া যাবে।

অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট বন্ধে আগামী ১৬ ডিসেম্বর চালু হবে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার)। এ ব্যবস্থা চালু হলে অনেকের হাতে থাকা মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ। তবে বিটিআরসি জানিয়েছে, ১৬ ডিসেম্বরের আগপর্যন্ত যেসব হ্যান্ডসেট ব্যবহারকারীদের হাতে রয়েছে, এনইআইআর চালু হলেও সেগুলো বন্ধ হবে না। ১৬ ডিসেম্বর থেকে যেসব হ্যান্ডসেট কেনা হবে, সেগুলো যাচাই করে নিয়মানুযায়ী কিনতে হবে।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আমিনুল হক জানান, নতুন যেসব মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কে যুক্ত হবে, তা প্রাথমিকভাবে নেটওয়ার্কে সচল রেখে এনইআইআরের মাধ্যমে বৈধতা যাচাই করা হবে। হ্যান্ডসেট বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হয়ে নেটওয়ার্কে সচল থাকবে। অন্যদিকে, অবৈধ হ্যান্ডসেট সম্পর্কে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে অবহিত করে এক মাসের জন্য নেটওয়ার্কে সংযুক্ত রাখা হবে। এক মাস পেরিয়ে গেলে হ্যান্ডসেটটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। শুধু বিদেশ থেকে ব্যক্তিপর্যায়ে বৈধভাবে ক্রয় করা অথবা উপহার হিসেবে পাওয়া হ্যান্ডসেট বিশেষ নিবন্ধনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কে সচল করার সুযোগ থাকবে।
পুরোনো সেটের অবস্থা যাচাইয়ের প্রক্রিয়া
বর্তমানে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কে সচল থাকা সব হ্যান্ডসেট ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। ১৬ ডিসেম্বরের আগে ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট আলাদাভাবে নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই। ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের বর্তমান অবস্থা যাচাই করতে হ্যান্ডসেট থেকে *১৬১৬১# নম্বরে ডায়াল করতে হবে। অটোমেটিক বক্স এলে হ্যান্ডসেটের ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে সেন্ড করতে হবে। ফিরতি মেসেজে হ্যান্ডসেটের হালনাগাদ অবস্থা জানানো হবে।
নতুন হ্যান্ডসেট কেনার ক্ষেত্রে করণীয়
বিটিআরসি জানিয়েছে, ১৬ ডিসেম্বর থেকে যেকোনো মাধ্যম থেকে (বিক্রয় কেন্দ্র, অনলাইন বিক্রয় কেন্দ্র, ই-কমার্স সাইট ইত্যাদি) মোবাইল ফোন ক্রয়ের আগে অবশ্যই এর বৈধতা যাচাই করতে হবে। নতুন কেনা হ্যান্ডসেটের ক্রয় রসিদ সংরক্ষণ করতে হবে। মোবাইল হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে এনইআইআর সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD<space> ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বরটি লিখে ১৬০০২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি মেসেজের মাধ্যমে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বৈধতা সম্পর্কে জানা যাবে।
বিদেশ থেকে কেনা বা উপহার পাওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের প্রক্রিয়া বিদেশ থেকে ব্যক্তিপর্যায়ে বৈধভাবে কেনা বা উপহার হিসেবে পাওয়া হ্যান্ডসেট প্রাথমিকভাবে নেটওয়ার্কে সচল হবে এবং এসএমএসের মাধ্যমে পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে অনলাইনে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দাখিল করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হবে। দাখিল করা তথ্যাদি যাচাই-বাছাই করে শুধু বৈধ হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কে সচল করা হবে। বিদেশ থেকে কিনে আনা বা উপহার পাওয়া হ্যান্ডসেট নিবন্ধন করতে neir.btrc.gov.bd লিংকে ভিজিট করে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। পোর্টালের Special Registration সেকশনে গিয়ে মোবাইল হ্যান্ডসেটের IMEI নম্বরটি দিতে হবে। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের ছবি বা স্ক্যান কপি (পাসপোর্টের ভিসা বা ইমিগ্রেশন, ক্রয় রসিদ ইত্যাদি) আপলোড করে Submit বাটন চাপতে হবে। হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হবে। হ্যান্ডসেটটি বৈধ না হলে এসএমএসের মাধ্যমে গ্রাহককে অবহিত করে নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করা হবে। মোবাইল ফোন অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের (গ্রাহকসেবা কেন্দ্র) সাহায্যেও এ সেবা নেওয়া যাবে।
ব্যাগেজ রুলস অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি বিদেশ থেকে দেশের নেটওয়ার্কে আগে ব্যবহৃত ব্যক্তিগত ১টি মোবাইল হ্যান্ডসেট ছাড়া সর্বোচ্চ ১টি হ্যান্ডসেট বিনা শুল্কে এবং শুল্ক দিয়ে আরও ১টি মোবাইল হ্যান্ডসেট আনতে পারবেন।
বিদেশ থেকে কিনে আনা হ্যান্ডসেটের বিশেষ নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজন হবে কিছু ডকুমেন্টস। সেগুলো হলো, পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যাদির পাতার স্ক্যান বা ছবি, পাসপোর্টে ইমিগ্রেশন কর্তৃক প্রদত্ত আগমনের সিলসংবলিত পাতার স্ক্যান বা ছবি, ক্রয় রসিদের স্ক্যান বা ছবি, কাস্টমস শুল্ক পরিশোধ-সংক্রান্ত প্রমাণপত্রের স্ক্যান বা ছবি (১টি হ্যান্ডসেটের বেশি হলে)। আর বিদেশ থেকে উপহার পাওয়া মোবাইল হ্যান্ডসেটের নিবন্ধনের ক্ষেত্রে এ ডকুমেন্টগুলোর সঙ্গে আরও দরকার হবে উপহার প্রদানকারীর প্রত্যয়নপত্র।
ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট চুরি হওয়া বা হারানো গেলে NEIR -এর Citizen Portal/Mobile Apps/মোবাইল অপারেটরের গ্রাহকসেবা কেন্দ্র থেকে যেকোনো সময়ে লক বা আনলক করা যাবে।
এনইআইআর-সম্পর্কিত যেকোনো বিষয়ে জানতে বিটিআরসির হেল্পডেস্ক নম্বর ১০০ অথবা মোবাইল ফোন অপারেটরদের কাস্টমার কেয়ার নম্বর ১২১-এ ডায়াল করতে হবে। অপারেটরদের গ্রাহকসেবা কেন্দ্রেও এ সেবা পাওয়া যাবে।

বিষয়টি উদ্বেগজনক, কোনো সন্দেহ নেই। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধ্বংসাবশেষটি যে জায়গায় পড়বে, সেখানে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা খুবই কম।
০৮ মে ২০২১
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ক্যারেক্টার এআই (ক্যারেক্টার এআই) চ্যাটবট প্ল্যাটফর্মে ভার্চুয়াল চরিত্রদের সঙ্গে কথোপকথন করা যায়। অনলাইনে তরুণ ব্যবহারকারীদের সঙ্গে এসব ভার্চুয়াল সঙ্গীর কথোপকথন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ১৮ বছরের কম বয়সী বা কিশোর-কিশোরীদের সরাসরি এই চ্যাটবটে কথা বলার সুযোগ বন্ধ করে..
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রতিদিনই নানা বিষয়ে জ্ঞান আহরণের জন্য ওপেনএআইয়ের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির দ্বারস্থ হই আমরা। কোনো কিছু নিয়ে জানার আগ্রহ হলেই চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করে বসি। গত জুলাইয়ে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট অ্যাক্সিওসকে চ্যাটজিপিটি জানিয়েছিল, দিনে গড়ে ২৫০ কোটির বেশি প্রম্পট...
১৭ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে ইউটিউব টিভিতে আর ইএসপিএন, এবিসি ও ডিজনির অন্যান্য চ্যানেলগুলো দেখা যাবে না। দীর্ঘ আলোচনার পরও লাইসেন্সিং চুক্তিতে সমঝোতা না হওয়ায় গুগল-মালিকানাধীন অনলাইন পে-টিভি প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব টিভিতে তাদের চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধ করছে বলে জানিয়েছে ডিজনি।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ক্যারেক্টার এআই (ক্যারেক্টার এআই) চ্যাটবট প্ল্যাটফর্মে ভার্চুয়াল চরিত্রদের সঙ্গে কথোপকথন করা যায়। অনলাইনে তরুণ ব্যবহারকারীদের সঙ্গে এসব ভার্চুয়াল সঙ্গীর কথোপকথন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ১৮ বছরের কম বয়সী বা কিশোর-কিশোরীদের সরাসরি এই চ্যাটবটে কথা বলার সুযোগ বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ ব্যবহারকারী ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে।
তবে, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে কয়েকজন অভিভাবক এই প্ল্যাটফর্মটির বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। সম্প্রতি এক কিশোরের মৃত্যুর ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগেও একটি মামলা করা হয়েছে। অনেকে এই প্ল্যাটফর্মকে তরুণ প্রজন্মের জন্য স্পষ্ট বিপদ বলে অভিহিত করেছেন।
এ অবস্থায় ক্যারেক্টার এআই জানিয়েছে, আগামী ২৫ নভেম্বর থেকে ১৮ বছরের কম বয়সীরা আর চ্যাটবটদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলার সুযোগ পাবেন না। এর পরিবর্তে তারা শুধু সেই চরিত্রগুলোর ব্যবহার করে ভিডিওর মতো কনটেন্ট তৈরি করতে পারবে।
অনলাইন নিরাপত্তার পক্ষে প্রচার চালানো ব্যক্তিরা ক্যারেক্টার এআই কর্তৃপক্ষের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তারা বলেছেন, এই সুবিধাটি শুরু থেকেই শিশুদের জন্য উন্মুক্ত থাকা উচিত ছিল না।
ক্যারেক্টার এআই জানিয়েছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ এবং অভিভাবকদের কিশোরদের সঙ্গে তাদের চ্যাটবটের মিথস্ক্রিয়া নিয়ে সৃষ্ট উদ্বেগের প্রতিবেদন ও মতামতের ভিত্তিতে তারা এই পরিবর্তন আনছে।
বিশেষজ্ঞরা আগেও সতর্ক করেছিলেন, এআই চ্যাটবটগুলো তরুণ ও সংবেদনশীল ব্যবহারকারীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। কারণ এগুলো কখনো কখনো ভুল তথ্য দিতে পারে, অতিরিক্ত উৎসাহ জোগাতে পারে কিংবা সহানুভূতির ভান করতে পারে।
ক্যারেক্টার এআই-এর প্রধান করনদীপ আনন্দ বিবিসি নিউজকে বলেন, ‘আমরা বিনোদনের উদ্দেশ্যে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ এআই প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে চাই। এ পদক্ষেপ সেই লক্ষ্যেই নেওয়া।’
তিনি আরও বলেন, ‘এআই নিরাপত্তা একটি চলমান লক্ষ্য। এটি ক্রমাগত পরিবর্তিত ও উন্নত হচ্ছে। তবে আমরা শুরু থেকেই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছি।’
অনলাইন নিরাপত্তা সংস্থা ইন্টারনেট ম্যাটার্স ক্যারেক্টার এআই-এর ঘোষণাকে স্বাগত জানালেও বলেছে, নিরাপত্তা ব্যবস্থাগুলো শুরু থেকেই অন্তর্ভুক্ত থাকা উচিত ছিল। সংস্থাটি জানায়, ‘আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, শিশুরা এআই ব্যবহারের সময়, বিশেষ করে এআই চ্যাটবটের সঙ্গে যোগাযোগের সময় ক্ষতিকর কনটেন্টের সংস্পর্শে আসছে এবং ঝুঁকিতে পড়ছে।’
ক্যারেক্টার এআই অতীতে সমালোচনার মুখে পড়েছিল এমন কিছু চ্যাটবটের কারণে যেগুলো শিশুদের জন্য সম্ভাব্যভাবে ক্ষতিকর বা আপত্তিকর হতে পারে।
২০২৪ সালে প্ল্যাটফর্মটিতে এমন কিছু অ্যাভাটার (ভার্চুয়াল চরিত্র) আবিষ্কৃত হয়, যারা ২০২৩ সালে নিহত ব্রিটিশ কিশোরী ব্রিয়ানা গে এবং ১৪ বছর বয়সে আত্মহত্যা করা মলি রাসেল-এর ছদ্মবেশে তৈরি ছিল। পরে সেগুলো সাইট থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।
পরে, ২০২৫ সালে, দ্য ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম (টিবিআইজে) এক তদন্তে জানতে পারে যে, শিশু নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত জেফরি এপস্টেইন-এর ওপর ভিত্তি করে তৈরি একটি চ্যাটবটের সঙ্গে ব্যবহারকারীরা ৩ হাজারেরও বেশি কথোপকথন করেছে।
প্রকাশনাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, এক প্রতিবেদক যখন নিজেকে শিশু বলে পরিচয় দেন, তখনও তাঁর সঙ্গে ফ্লার্ট করতে থাকে ‘বেস্টি এপস্টেইন’ নামের ওই অ্যাভাটার। এটি ছিল একাধিক সমস্যাযুক্ত বটের মধ্যে একটি, যেগুলো পরবর্তীতে ক্যারেক্টার এআই সরিয়ে ফেলে।
মলি রাসেলের স্মরণে প্রতিষ্ঠিত ‘দ্য মলি রোজ ফাউন্ডেশন’ ক্যারেক্টার এআই-এর উদ্দেশ্য ও পদক্ষেপের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী অ্যান্ডি বুরোস বলেন, ‘আবারও দেখা গেল, কোনো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানকে সঠিক কাজটি করাতে মিডিয়া ও রাজনীতিকদের ক্রমাগত চাপই প্রয়োজন হয়েছে। মনে হচ্ছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো ব্যবস্থা নেওয়ার আগেই ক্যারেক্টার এআই এখন পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হচ্ছে।’
ক্যারেক্টার এআই-এর প্রধান বলেন, কোম্পানির নতুন লক্ষ্য হলো কিশোর ব্যবহারকারীদের জন্য ভূমিকা-নির্ভর গল্প বলার সুবিধা তৈরি করা, যা তার মতে উন্মুক্ত কথোপকথনমূলক বটের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপদ হবে।
তিনি আরও জানান, ক্যারেক্টার এআই নতুন বয়স যাচাই পদ্ধতি চালু করবে এবং একটি নতুন এআই নিরাপত্তা গবেষণা ল্যাব স্থাপনে অর্থায়ন করবে।
সোশ্যাল মিডিয়া বিশেষজ্ঞ ম্যাট নাভারা বলেন, এআই শিল্পের জন্য একে একটি ‘ওয়েক-আপ কল’ বা সতর্ক সংকেত হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।
এদিকে, এআই নিরাপত্তা গবেষক ড. নমিশা কুরিয়ান বলেন, কিশোরদের চ্যাটবট ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা আরোপ করা একটি বিচক্ষণ পদক্ষেপ। এটি শিশু নিরাপত্তাকে ক্রমবর্ধমানভাবে একটি জরুরি অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচনা করার গুরুত্ব তুলে ধরছে এবং সৃজনশীল খেলা ও ব্যক্তিগত বা আবেগঘন কথোপকথনের মধ্যে একটি স্পষ্ট পার্থক্য তৈরি করছে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ক্যারেক্টার এআই (ক্যারেক্টার এআই) চ্যাটবট প্ল্যাটফর্মে ভার্চুয়াল চরিত্রদের সঙ্গে কথোপকথন করা যায়। অনলাইনে তরুণ ব্যবহারকারীদের সঙ্গে এসব ভার্চুয়াল সঙ্গীর কথোপকথন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ১৮ বছরের কম বয়সী বা কিশোর-কিশোরীদের সরাসরি এই চ্যাটবটে কথা বলার সুযোগ বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ ব্যবহারকারী ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে।
তবে, সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে কয়েকজন অভিভাবক এই প্ল্যাটফর্মটির বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। সম্প্রতি এক কিশোরের মৃত্যুর ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগেও একটি মামলা করা হয়েছে। অনেকে এই প্ল্যাটফর্মকে তরুণ প্রজন্মের জন্য স্পষ্ট বিপদ বলে অভিহিত করেছেন।
এ অবস্থায় ক্যারেক্টার এআই জানিয়েছে, আগামী ২৫ নভেম্বর থেকে ১৮ বছরের কম বয়সীরা আর চ্যাটবটদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলার সুযোগ পাবেন না। এর পরিবর্তে তারা শুধু সেই চরিত্রগুলোর ব্যবহার করে ভিডিওর মতো কনটেন্ট তৈরি করতে পারবে।
অনলাইন নিরাপত্তার পক্ষে প্রচার চালানো ব্যক্তিরা ক্যারেক্টার এআই কর্তৃপক্ষের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তারা বলেছেন, এই সুবিধাটি শুরু থেকেই শিশুদের জন্য উন্মুক্ত থাকা উচিত ছিল না।
ক্যারেক্টার এআই জানিয়েছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ এবং অভিভাবকদের কিশোরদের সঙ্গে তাদের চ্যাটবটের মিথস্ক্রিয়া নিয়ে সৃষ্ট উদ্বেগের প্রতিবেদন ও মতামতের ভিত্তিতে তারা এই পরিবর্তন আনছে।
বিশেষজ্ঞরা আগেও সতর্ক করেছিলেন, এআই চ্যাটবটগুলো তরুণ ও সংবেদনশীল ব্যবহারকারীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। কারণ এগুলো কখনো কখনো ভুল তথ্য দিতে পারে, অতিরিক্ত উৎসাহ জোগাতে পারে কিংবা সহানুভূতির ভান করতে পারে।
ক্যারেক্টার এআই-এর প্রধান করনদীপ আনন্দ বিবিসি নিউজকে বলেন, ‘আমরা বিনোদনের উদ্দেশ্যে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ এআই প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে চাই। এ পদক্ষেপ সেই লক্ষ্যেই নেওয়া।’
তিনি আরও বলেন, ‘এআই নিরাপত্তা একটি চলমান লক্ষ্য। এটি ক্রমাগত পরিবর্তিত ও উন্নত হচ্ছে। তবে আমরা শুরু থেকেই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছি।’
অনলাইন নিরাপত্তা সংস্থা ইন্টারনেট ম্যাটার্স ক্যারেক্টার এআই-এর ঘোষণাকে স্বাগত জানালেও বলেছে, নিরাপত্তা ব্যবস্থাগুলো শুরু থেকেই অন্তর্ভুক্ত থাকা উচিত ছিল। সংস্থাটি জানায়, ‘আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, শিশুরা এআই ব্যবহারের সময়, বিশেষ করে এআই চ্যাটবটের সঙ্গে যোগাযোগের সময় ক্ষতিকর কনটেন্টের সংস্পর্শে আসছে এবং ঝুঁকিতে পড়ছে।’
ক্যারেক্টার এআই অতীতে সমালোচনার মুখে পড়েছিল এমন কিছু চ্যাটবটের কারণে যেগুলো শিশুদের জন্য সম্ভাব্যভাবে ক্ষতিকর বা আপত্তিকর হতে পারে।
২০২৪ সালে প্ল্যাটফর্মটিতে এমন কিছু অ্যাভাটার (ভার্চুয়াল চরিত্র) আবিষ্কৃত হয়, যারা ২০২৩ সালে নিহত ব্রিটিশ কিশোরী ব্রিয়ানা গে এবং ১৪ বছর বয়সে আত্মহত্যা করা মলি রাসেল-এর ছদ্মবেশে তৈরি ছিল। পরে সেগুলো সাইট থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।
পরে, ২০২৫ সালে, দ্য ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম (টিবিআইজে) এক তদন্তে জানতে পারে যে, শিশু নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত জেফরি এপস্টেইন-এর ওপর ভিত্তি করে তৈরি একটি চ্যাটবটের সঙ্গে ব্যবহারকারীরা ৩ হাজারেরও বেশি কথোপকথন করেছে।
প্রকাশনাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, এক প্রতিবেদক যখন নিজেকে শিশু বলে পরিচয় দেন, তখনও তাঁর সঙ্গে ফ্লার্ট করতে থাকে ‘বেস্টি এপস্টেইন’ নামের ওই অ্যাভাটার। এটি ছিল একাধিক সমস্যাযুক্ত বটের মধ্যে একটি, যেগুলো পরবর্তীতে ক্যারেক্টার এআই সরিয়ে ফেলে।
মলি রাসেলের স্মরণে প্রতিষ্ঠিত ‘দ্য মলি রোজ ফাউন্ডেশন’ ক্যারেক্টার এআই-এর উদ্দেশ্য ও পদক্ষেপের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী অ্যান্ডি বুরোস বলেন, ‘আবারও দেখা গেল, কোনো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানকে সঠিক কাজটি করাতে মিডিয়া ও রাজনীতিকদের ক্রমাগত চাপই প্রয়োজন হয়েছে। মনে হচ্ছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো ব্যবস্থা নেওয়ার আগেই ক্যারেক্টার এআই এখন পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হচ্ছে।’
ক্যারেক্টার এআই-এর প্রধান বলেন, কোম্পানির নতুন লক্ষ্য হলো কিশোর ব্যবহারকারীদের জন্য ভূমিকা-নির্ভর গল্প বলার সুবিধা তৈরি করা, যা তার মতে উন্মুক্ত কথোপকথনমূলক বটের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপদ হবে।
তিনি আরও জানান, ক্যারেক্টার এআই নতুন বয়স যাচাই পদ্ধতি চালু করবে এবং একটি নতুন এআই নিরাপত্তা গবেষণা ল্যাব স্থাপনে অর্থায়ন করবে।
সোশ্যাল মিডিয়া বিশেষজ্ঞ ম্যাট নাভারা বলেন, এআই শিল্পের জন্য একে একটি ‘ওয়েক-আপ কল’ বা সতর্ক সংকেত হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।
এদিকে, এআই নিরাপত্তা গবেষক ড. নমিশা কুরিয়ান বলেন, কিশোরদের চ্যাটবট ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা আরোপ করা একটি বিচক্ষণ পদক্ষেপ। এটি শিশু নিরাপত্তাকে ক্রমবর্ধমানভাবে একটি জরুরি অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচনা করার গুরুত্ব তুলে ধরছে এবং সৃজনশীল খেলা ও ব্যক্তিগত বা আবেগঘন কথোপকথনের মধ্যে একটি স্পষ্ট পার্থক্য তৈরি করছে।

বিষয়টি উদ্বেগজনক, কোনো সন্দেহ নেই। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধ্বংসাবশেষটি যে জায়গায় পড়বে, সেখানে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা খুবই কম।
০৮ মে ২০২১
অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট বন্ধে আগামী ১৬ ডিসেম্বর চালু হবে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার)। এ ব্যবস্থা চালু হলে অনেকের হাতে থাকা মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ। তবে বিটিআরসি জানিয়েছে, ১৬ ডিসেম্বরের আগপর্যন্ত যেসব হ্যান্ডসেট ব্যবহারকারীদের হাতে রয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগে
প্রতিদিনই নানা বিষয়ে জ্ঞান আহরণের জন্য ওপেনএআইয়ের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির দ্বারস্থ হই আমরা। কোনো কিছু নিয়ে জানার আগ্রহ হলেই চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করে বসি। গত জুলাইয়ে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট অ্যাক্সিওসকে চ্যাটজিপিটি জানিয়েছিল, দিনে গড়ে ২৫০ কোটির বেশি প্রম্পট...
১৭ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে ইউটিউব টিভিতে আর ইএসপিএন, এবিসি ও ডিজনির অন্যান্য চ্যানেলগুলো দেখা যাবে না। দীর্ঘ আলোচনার পরও লাইসেন্সিং চুক্তিতে সমঝোতা না হওয়ায় গুগল-মালিকানাধীন অনলাইন পে-টিভি প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব টিভিতে তাদের চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধ করছে বলে জানিয়েছে ডিজনি।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রতিদিনই নানা বিষয়ে জ্ঞান আহরণের জন্য ওপেনএআইয়ের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির দ্বারস্থ হই আমরা। কোনো কিছু নিয়ে জানার আগ্রহ হলেই চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করে বসি। গত জুলাইয়ে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট অ্যাক্সিওসকে চ্যাটজিপিটি জানিয়েছিল, দিনে গড়ে ২৫০ কোটির বেশি প্রম্পট বা প্রশ্ন পেয়ে থাকে তারা। এবার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, প্রশ্নকর্তা যত রূঢ়ভাবে প্রশ্ন করে বা নির্দেশ (প্রম্পট) দেয়, চ্যাটজিপিটি তত নির্ভুল ও সঠিকভাবে উত্তর দিয়ে থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি (পেন স্টেট)-এর এক নতুন গবেষণায় এই ফল পাওয়া গেছে বলে ফরচুন ম্যাগাজিনের প্রতিবেদনে জানা গেছে।
গবেষকেরা ওপেনএআইয়ের জিপিটি-৪ও (GPT-4 o) মডেলে ২৫০টির বেশি ভিন্ন ভিন্ন নির্দেশনা (প্রম্পট) পরীক্ষা করেছেন। এগুলোর মধ্যে কিছু ছিল অত্যন্ত ভদ্র আর কিছু ছিল একেবারেই রূঢ় ভাষায়। এই পরীক্ষার ফল ছিল চমকপ্রদ।
পিয়ার-রিভিউ না হওয়া এই প্রি-প্রিন্ট গবেষণায় দেখা গেছে, অভদ্র বা সরাসরি নির্দেশ দিলে এআই মডেলটি সেরা পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। যখন চ্যাটজিপিটিকে ‘এই, এটা খুঁজে বের করে দাও’ (Hey, gofer, figure this out) এমন ধরনের রূঢ় প্রম্পটের মাধ্যমে কিছু খুঁজে বের করতে বলা হয়, তখন এর নির্ভুলতার মাত্রা ৮৪.৮ শতাংশে দাঁড়ায়। আবার যখন একে ‘আপনি কি দয়া করে এই প্রশ্নটির সমাধান করে দিতে পারেন?’ —এমন প্রম্পটে কিছু জানতে চাওয়া হয় তাঁর নির্ভুলতার মাত্রা রূঢ় প্রম্পটের প্রায় ৪ শতাংশ কম।
গবেষকদের মতে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো প্রম্পটের ভাষার ধরন ও নির্দেশনার গঠন অনুযায়ী ভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া জানায় বলে এই ফলাফল ইঙ্গিত দেয়। এতে বোঝা যায়, মানুষ ও এআইয়ের মিথস্ক্রিয়ার জটিলতা আগে যেমনটা ধারণা করা হয়েছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে।
গবেষণার সহলেখক ও পেন স্টেটের অধ্যাপক অখিল কুমার বলেন, ‘একটি প্রশ্ন কীভাবে করা হচ্ছে, তার সামান্য পরিবর্তনও ফলাফলে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।’
তবে গবেষণায় সম্ভাব্য ঝুঁকি সম্পর্কেও সতর্ক করা হয়েছে। গবেষকদের মতে, রূঢ় প্রম্পট ব্যবহার ক্ষতিকর যোগাযোগের অভ্যাসকে উৎসাহিত করতে পারে এবং এআই ব্যবহারে অন্তর্ভুক্তি ও সহজপ্রাপ্যতা ব্যাহত হতে পারে।
যদিও এই ধরনের নির্দেশনায় পারফরম্যান্সের কিছুটা উন্নতি দেখা গেছে, তবে গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, এআইয়ের সঙ্গে কথোপকথনে ‘অশালীন বা অশোভন ভাষা’ ব্যবহারকে স্বাভাবিক করে তোলা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
আগের গবেষণাগুলোতে দেখা গেছে, এআই চ্যাটবটগুলো ইনপুট বা নির্দেশনার মান ও টোনের প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল। কিছু ক্ষেত্রে বারবার নিম্নমানের কনটেন্টের সংস্পর্শে আসার ফলে তাদের উত্তর দেওয়ার দক্ষতা ধীরে ধীরে কমে গেছে। যাকে গবেষকেরা ‘ব্রেন রট’ বা মস্তিষ্কের ক্ষয় হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
গবেষক অধ্যাপক অখিল কুমার ফরচুন ম্যাগাজিনকে বলেন, ‘দীর্ঘকাল ধরে আমরা মানুষ-যন্ত্রের কথোপকথনমূলক ইন্টারফেস চাইছিলাম। কিন্তু এখন আমরা বুঝতে পারছি, এমন ইন্টারফেসেরও কিছু সীমাবদ্ধতা ও নেতিবাচক দিক আছে এবং কাঠামোবদ্ধ এপিআই ব্যবহারেরও আলাদা গুরুত্ব রয়েছে।’
পেন স্টেটের এই গবেষণাটি কেবল এআইকে আমরা কী জিজ্ঞাসা করছি, তা নয়, বরং কীভাবে জিজ্ঞাসা করছি, সেটা বোঝার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে। এটি মানব-এআই মিথস্ক্রিয়ার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নৈতিক প্রশ্নও উত্থাপন করেছে।

প্রতিদিনই নানা বিষয়ে জ্ঞান আহরণের জন্য ওপেনএআইয়ের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির দ্বারস্থ হই আমরা। কোনো কিছু নিয়ে জানার আগ্রহ হলেই চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করে বসি। গত জুলাইয়ে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট অ্যাক্সিওসকে চ্যাটজিপিটি জানিয়েছিল, দিনে গড়ে ২৫০ কোটির বেশি প্রম্পট বা প্রশ্ন পেয়ে থাকে তারা। এবার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, প্রশ্নকর্তা যত রূঢ়ভাবে প্রশ্ন করে বা নির্দেশ (প্রম্পট) দেয়, চ্যাটজিপিটি তত নির্ভুল ও সঠিকভাবে উত্তর দিয়ে থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি (পেন স্টেট)-এর এক নতুন গবেষণায় এই ফল পাওয়া গেছে বলে ফরচুন ম্যাগাজিনের প্রতিবেদনে জানা গেছে।
গবেষকেরা ওপেনএআইয়ের জিপিটি-৪ও (GPT-4 o) মডেলে ২৫০টির বেশি ভিন্ন ভিন্ন নির্দেশনা (প্রম্পট) পরীক্ষা করেছেন। এগুলোর মধ্যে কিছু ছিল অত্যন্ত ভদ্র আর কিছু ছিল একেবারেই রূঢ় ভাষায়। এই পরীক্ষার ফল ছিল চমকপ্রদ।
পিয়ার-রিভিউ না হওয়া এই প্রি-প্রিন্ট গবেষণায় দেখা গেছে, অভদ্র বা সরাসরি নির্দেশ দিলে এআই মডেলটি সেরা পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। যখন চ্যাটজিপিটিকে ‘এই, এটা খুঁজে বের করে দাও’ (Hey, gofer, figure this out) এমন ধরনের রূঢ় প্রম্পটের মাধ্যমে কিছু খুঁজে বের করতে বলা হয়, তখন এর নির্ভুলতার মাত্রা ৮৪.৮ শতাংশে দাঁড়ায়। আবার যখন একে ‘আপনি কি দয়া করে এই প্রশ্নটির সমাধান করে দিতে পারেন?’ —এমন প্রম্পটে কিছু জানতে চাওয়া হয় তাঁর নির্ভুলতার মাত্রা রূঢ় প্রম্পটের প্রায় ৪ শতাংশ কম।
গবেষকদের মতে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো প্রম্পটের ভাষার ধরন ও নির্দেশনার গঠন অনুযায়ী ভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া জানায় বলে এই ফলাফল ইঙ্গিত দেয়। এতে বোঝা যায়, মানুষ ও এআইয়ের মিথস্ক্রিয়ার জটিলতা আগে যেমনটা ধারণা করা হয়েছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে।
গবেষণার সহলেখক ও পেন স্টেটের অধ্যাপক অখিল কুমার বলেন, ‘একটি প্রশ্ন কীভাবে করা হচ্ছে, তার সামান্য পরিবর্তনও ফলাফলে বড় প্রভাব ফেলতে পারে।’
তবে গবেষণায় সম্ভাব্য ঝুঁকি সম্পর্কেও সতর্ক করা হয়েছে। গবেষকদের মতে, রূঢ় প্রম্পট ব্যবহার ক্ষতিকর যোগাযোগের অভ্যাসকে উৎসাহিত করতে পারে এবং এআই ব্যবহারে অন্তর্ভুক্তি ও সহজপ্রাপ্যতা ব্যাহত হতে পারে।
যদিও এই ধরনের নির্দেশনায় পারফরম্যান্সের কিছুটা উন্নতি দেখা গেছে, তবে গবেষকেরা সতর্ক করে বলেছেন, এআইয়ের সঙ্গে কথোপকথনে ‘অশালীন বা অশোভন ভাষা’ ব্যবহারকে স্বাভাবিক করে তোলা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
আগের গবেষণাগুলোতে দেখা গেছে, এআই চ্যাটবটগুলো ইনপুট বা নির্দেশনার মান ও টোনের প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল। কিছু ক্ষেত্রে বারবার নিম্নমানের কনটেন্টের সংস্পর্শে আসার ফলে তাদের উত্তর দেওয়ার দক্ষতা ধীরে ধীরে কমে গেছে। যাকে গবেষকেরা ‘ব্রেন রট’ বা মস্তিষ্কের ক্ষয় হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
গবেষক অধ্যাপক অখিল কুমার ফরচুন ম্যাগাজিনকে বলেন, ‘দীর্ঘকাল ধরে আমরা মানুষ-যন্ত্রের কথোপকথনমূলক ইন্টারফেস চাইছিলাম। কিন্তু এখন আমরা বুঝতে পারছি, এমন ইন্টারফেসেরও কিছু সীমাবদ্ধতা ও নেতিবাচক দিক আছে এবং কাঠামোবদ্ধ এপিআই ব্যবহারেরও আলাদা গুরুত্ব রয়েছে।’
পেন স্টেটের এই গবেষণাটি কেবল এআইকে আমরা কী জিজ্ঞাসা করছি, তা নয়, বরং কীভাবে জিজ্ঞাসা করছি, সেটা বোঝার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে। এটি মানব-এআই মিথস্ক্রিয়ার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নৈতিক প্রশ্নও উত্থাপন করেছে।

বিষয়টি উদ্বেগজনক, কোনো সন্দেহ নেই। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধ্বংসাবশেষটি যে জায়গায় পড়বে, সেখানে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা খুবই কম।
০৮ মে ২০২১
অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট বন্ধে আগামী ১৬ ডিসেম্বর চালু হবে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার)। এ ব্যবস্থা চালু হলে অনেকের হাতে থাকা মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ। তবে বিটিআরসি জানিয়েছে, ১৬ ডিসেম্বরের আগপর্যন্ত যেসব হ্যান্ডসেট ব্যবহারকারীদের হাতে রয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ক্যারেক্টার এআই (ক্যারেক্টার এআই) চ্যাটবট প্ল্যাটফর্মে ভার্চুয়াল চরিত্রদের সঙ্গে কথোপকথন করা যায়। অনলাইনে তরুণ ব্যবহারকারীদের সঙ্গে এসব ভার্চুয়াল সঙ্গীর কথোপকথন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ১৮ বছরের কম বয়সী বা কিশোর-কিশোরীদের সরাসরি এই চ্যাটবটে কথা বলার সুযোগ বন্ধ করে..
১৩ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে ইউটিউব টিভিতে আর ইএসপিএন, এবিসি ও ডিজনির অন্যান্য চ্যানেলগুলো দেখা যাবে না। দীর্ঘ আলোচনার পরও লাইসেন্সিং চুক্তিতে সমঝোতা না হওয়ায় গুগল-মালিকানাধীন অনলাইন পে-টিভি প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব টিভিতে তাদের চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধ করছে বলে জানিয়েছে ডিজনি।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এখন থেকে ইউটিউব টিভিতে আর ইএসপিএন, এবিসি ও ডিজনির অন্যান্য চ্যানেলগুলো দেখা যাবে না। দীর্ঘ আলোচনার পরও লাইসেন্সিং চুক্তিতে সমঝোতা না হওয়ায় গুগল-মালিকানাধীন অনলাইন পে-টিভি প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব টিভিতে তাদের চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধ করছে বলে জানিয়েছে ডিজনি।
ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি আরও জানায়, শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে উপলব্ধ গুগলের মালিকানাধীন এই অনলাইন পে-টিভি প্ল্যাটফর্মটি তাদের কনটেন্টের জন্য ন্যায্য মূল্য দিতে অস্বীকার করেছে। এ কনটেন্টের তালিকায় ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ও ডিজনি চ্যানেলও রয়েছে।
অন্যদিকে, ইউটিউব টিভি এক বিবৃতিতে বলেছে, ডিজনির প্রস্তাবিত শর্তগুলো তাদের গ্রাহকদের ক্ষতিগ্রস্ত করবে, অথচ ডিজনির নিজস্ব লাইভ টিভি পণ্যগুলোকে সুবিধা দেবে।
উত্তেজনাপূর্ণ আলোচনার পর নতুন চুক্তিতে পৌঁছানোর সময়সীমা অর্থাৎ বৃহস্পতিবার মধ্যরাতের ঠিক আগে চ্যানেলগুলো ইউটিউব টিভি থেকে উধাও হয়ে যায়। এই সম্প্রচার বন্ধের (ব্ল্যাকআউট) কারণে প্রায় ১ কোটি গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
ইউটিউব টিভি জানিয়েছে, যদি ডিজনি চ্যানেলগুলো দীর্ঘ সময়ের জন্য স্থগিত থাকে, তবে তারা গ্রাহকদের ২০ ডলার করে ক্রেডিট বা ছাড় দেবে।
এ মাসের শুরুর দিকে গুগল শেষ মুহূর্তে কমকাস্ট-মালিকানাধীন এনবিসিইউনিভার্সাল-এর সঙ্গে চুক্তি করে ’সানডে নাইট ফুটবল’-এর মতো অনুষ্ঠানগুলো ইউটিউব টিভিতে রাখতে সক্ষম হয়। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে তারা প্যারামাউন্ট এবং ফক্সের সঙ্গেও চুক্তিতে পৌঁছেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ইউটিউব ও ডিজনির মালিকানাধীন হুলু দেশটির সবচেয়ে বড় অনলাইন টিভি প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে অন্যতম।
চলতি বছর একই বিষয়ে অন্যান্য কিছু মিডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ইউটিউবের অনুরূপ বিতর্কিত আলোচনা হয়েছিল, যার ফলে ইউটিউব টিভির গ্রাহকদের জন্য ওই সব চ্যানেল দেখার সুযোগ সীমিত হওয়ার হুমকি তৈরি করেছিল।
চলতি মাসের শুরুর দিকে গুগল শেষ মুহূর্তে কমকাস্টের মালিকানাধীন এনবিসি ইউনিভার্সালের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছায়, যার ফলে ‘সানডে নাইট ফুটবল’-এর মতো জনপ্রিয় অনুষ্ঠানগুলো ইউটিউব টিভিতে প্রচার অব্যাহত থাকে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে প্রতিষ্ঠানটি প্যারামাউন্ট ও ফক্সের সঙ্গেও সমঝোতায় পৌঁছেছে।
গুগল এবং ডিজনি উভয়ই পৃথক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইউটিউব টিভিতে ডিজনি কনটেন্ট ফিরিয়ে আনতে তারা সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। ফি বা মূল্য নির্ধারণ নিয়ে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মতপার্থক্য এখনো রয়ে গেছে।
ডিজনির এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘৩ ট্রিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্যের মালিক গুগল বাজারে নিজেদের আধিপত্য ব্যবহার করে প্রতিযোগিতা দূর করতে চাচ্ছে এবং শিল্পে প্রচলিত সেই মানদণ্ডকে ভেঙে দিচ্ছে, যা আমরা অন্য সব পরিবেশকের সঙ্গে সফলভাবে চুক্তির মাধ্যমে বজায় রেখেছি।’
অন্যদিকে, ইউটিউব এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ডিজনি এমন ‘ব্যয়বহুল আর্থিক শর্ত’ প্রস্তাব করেছে, যা ইউটিউব টিভির গ্রাহকদের জন্য মূল্য বৃদ্ধি এবং কনটেন্টের বিকল্প সীমিত করে ফেলবে। এর ফলে ডিজনির নিজস্ব লাইভ টিভি পরিষেবা, যেমন হুলু+ লাইভ টিভি সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে।

এখন থেকে ইউটিউব টিভিতে আর ইএসপিএন, এবিসি ও ডিজনির অন্যান্য চ্যানেলগুলো দেখা যাবে না। দীর্ঘ আলোচনার পরও লাইসেন্সিং চুক্তিতে সমঝোতা না হওয়ায় গুগল-মালিকানাধীন অনলাইন পে-টিভি প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব টিভিতে তাদের চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধ করছে বলে জানিয়েছে ডিজনি।
ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি আরও জানায়, শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে উপলব্ধ গুগলের মালিকানাধীন এই অনলাইন পে-টিভি প্ল্যাটফর্মটি তাদের কনটেন্টের জন্য ন্যায্য মূল্য দিতে অস্বীকার করেছে। এ কনটেন্টের তালিকায় ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ও ডিজনি চ্যানেলও রয়েছে।
অন্যদিকে, ইউটিউব টিভি এক বিবৃতিতে বলেছে, ডিজনির প্রস্তাবিত শর্তগুলো তাদের গ্রাহকদের ক্ষতিগ্রস্ত করবে, অথচ ডিজনির নিজস্ব লাইভ টিভি পণ্যগুলোকে সুবিধা দেবে।
উত্তেজনাপূর্ণ আলোচনার পর নতুন চুক্তিতে পৌঁছানোর সময়সীমা অর্থাৎ বৃহস্পতিবার মধ্যরাতের ঠিক আগে চ্যানেলগুলো ইউটিউব টিভি থেকে উধাও হয়ে যায়। এই সম্প্রচার বন্ধের (ব্ল্যাকআউট) কারণে প্রায় ১ কোটি গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
ইউটিউব টিভি জানিয়েছে, যদি ডিজনি চ্যানেলগুলো দীর্ঘ সময়ের জন্য স্থগিত থাকে, তবে তারা গ্রাহকদের ২০ ডলার করে ক্রেডিট বা ছাড় দেবে।
এ মাসের শুরুর দিকে গুগল শেষ মুহূর্তে কমকাস্ট-মালিকানাধীন এনবিসিইউনিভার্সাল-এর সঙ্গে চুক্তি করে ’সানডে নাইট ফুটবল’-এর মতো অনুষ্ঠানগুলো ইউটিউব টিভিতে রাখতে সক্ষম হয়। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে তারা প্যারামাউন্ট এবং ফক্সের সঙ্গেও চুক্তিতে পৌঁছেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ইউটিউব ও ডিজনির মালিকানাধীন হুলু দেশটির সবচেয়ে বড় অনলাইন টিভি প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে অন্যতম।
চলতি বছর একই বিষয়ে অন্যান্য কিছু মিডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ইউটিউবের অনুরূপ বিতর্কিত আলোচনা হয়েছিল, যার ফলে ইউটিউব টিভির গ্রাহকদের জন্য ওই সব চ্যানেল দেখার সুযোগ সীমিত হওয়ার হুমকি তৈরি করেছিল।
চলতি মাসের শুরুর দিকে গুগল শেষ মুহূর্তে কমকাস্টের মালিকানাধীন এনবিসি ইউনিভার্সালের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছায়, যার ফলে ‘সানডে নাইট ফুটবল’-এর মতো জনপ্রিয় অনুষ্ঠানগুলো ইউটিউব টিভিতে প্রচার অব্যাহত থাকে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে প্রতিষ্ঠানটি প্যারামাউন্ট ও ফক্সের সঙ্গেও সমঝোতায় পৌঁছেছে।
গুগল এবং ডিজনি উভয়ই পৃথক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইউটিউব টিভিতে ডিজনি কনটেন্ট ফিরিয়ে আনতে তারা সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। ফি বা মূল্য নির্ধারণ নিয়ে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মতপার্থক্য এখনো রয়ে গেছে।
ডিজনির এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘৩ ট্রিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্যের মালিক গুগল বাজারে নিজেদের আধিপত্য ব্যবহার করে প্রতিযোগিতা দূর করতে চাচ্ছে এবং শিল্পে প্রচলিত সেই মানদণ্ডকে ভেঙে দিচ্ছে, যা আমরা অন্য সব পরিবেশকের সঙ্গে সফলভাবে চুক্তির মাধ্যমে বজায় রেখেছি।’
অন্যদিকে, ইউটিউব এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ডিজনি এমন ‘ব্যয়বহুল আর্থিক শর্ত’ প্রস্তাব করেছে, যা ইউটিউব টিভির গ্রাহকদের জন্য মূল্য বৃদ্ধি এবং কনটেন্টের বিকল্প সীমিত করে ফেলবে। এর ফলে ডিজনির নিজস্ব লাইভ টিভি পরিষেবা, যেমন হুলু+ লাইভ টিভি সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে।

বিষয়টি উদ্বেগজনক, কোনো সন্দেহ নেই। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধ্বংসাবশেষটি যে জায়গায় পড়বে, সেখানে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা খুবই কম।
০৮ মে ২০২১
অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট বন্ধে আগামী ১৬ ডিসেম্বর চালু হবে এনইআইআর (ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার)। এ ব্যবস্থা চালু হলে অনেকের হাতে থাকা মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন কেউ কেউ। তবে বিটিআরসি জানিয়েছে, ১৬ ডিসেম্বরের আগপর্যন্ত যেসব হ্যান্ডসেট ব্যবহারকারীদের হাতে রয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ক্যারেক্টার এআই (ক্যারেক্টার এআই) চ্যাটবট প্ল্যাটফর্মে ভার্চুয়াল চরিত্রদের সঙ্গে কথোপকথন করা যায়। অনলাইনে তরুণ ব্যবহারকারীদের সঙ্গে এসব ভার্চুয়াল সঙ্গীর কথোপকথন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ১৮ বছরের কম বয়সী বা কিশোর-কিশোরীদের সরাসরি এই চ্যাটবটে কথা বলার সুযোগ বন্ধ করে..
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রতিদিনই নানা বিষয়ে জ্ঞান আহরণের জন্য ওপেনএআইয়ের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির দ্বারস্থ হই আমরা। কোনো কিছু নিয়ে জানার আগ্রহ হলেই চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করে বসি। গত জুলাইয়ে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট অ্যাক্সিওসকে চ্যাটজিপিটি জানিয়েছিল, দিনে গড়ে ২৫০ কোটির বেশি প্রম্পট...
১৭ ঘণ্টা আগে