অনলাইনে শিশুদের সুরক্ষা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের শুনানিতে তোপের মুখে পড়েছেন মেটার প্রধান মার্ক জাকারবার্গ। ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে যৌন হয়রানির শিকার হয়ে মৃত শিশুদের অভিভাবকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন তিনি। বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি নিয়ে গতকাল বুধবার মার্কিন কংগ্রেসের শুনানিতে মেটা, টিকটক ও এক্সের মতো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন। পাঁচ নির্বাহীর পেছনে অনলাইনে যৌন নিপীড়ন বা হয়রানির শিকার হয়ে মৃত সন্তানদের ছবি নিয়ে বসে ছিলেন অভিভাবকেরা। উত্তেজনার এক পর্যায়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাবা–মায়ের দিকে ফিরে ক্ষমা চাইলেন মার্ক জাকারবার্গ।
অভিভাবকদের কষ্টের সঙ্গে সহানুভূতি প্রকাশ করতে জাকারবার্গ বলেন, ‘আপনারা যে যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছেন, সে জন্য আমি দুঃখিত। এটি ভয়ানক অনুভূতি। আপনাদের পরিবার যে ক্ষতির শিকার হয়েছে, এ রকম হওয়া উচিত নয়। কেউ যেন কখনো এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে না যায়।’
প্রযুক্তি খাতের নেতৃত্বকে প্রশ্ন করার বিরল সুযোগ ছিল এই শুনানি। অনলাইনে শিশুদের সুরক্ষার জন্য প্রযুক্তি নেতারা কি করছেন আইনপ্রণেতারা তা জানতে চান।
জাকারবার্গ ও টিকটকের সিইও শউ জি চিউ স্বেচ্ছায় সাক্ষ্য দিতে রাজি হয়েছিলেন। তবে স্ন্যাপচ্যাট, এক্স (টুইটার) এবং ডিসকর্ডের প্রধানেরা প্রথমে এই শুনানিতে সাক্ষ্য দিতে অসম্মতি জানিয়েছিলেন। পরবর্তীতে সরকার নোটিশ পাঠালে তারা এই শুনানিতে হাজিরা দিতে বাধ্য হন।
যখন সিইওরা আদালতে প্রবেশ করে তখন অভিভাবকেররা মুখ দিয়ে বিদ্রুপমূলক শব্দ করে। আর যখন আইনপ্রণেতারা তাদের তুলোধুনো করছিল তখন বাবা–মায়েরা করতালি দিয়ে সমর্থন করছিল।
অনলাইন যৌন শোষণ থেকে শিশুদের সুরক্ষার বিষয়ে শুনানিতে আলোকপাত করা হয়, তবে একসঙ্গে পাঁচজন শক্তিশালী নির্বাহীকে পেয়ে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন সিনেটররা।
যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের ডেটা কোম্পানিটি চীন সরকারের সঙ্গে ভাগ করেছে কিনা তা টিকটকের নির্বাহী চিউকে জিজ্ঞাসা করা হয়। তবে তিনি তা অস্বীকার করেন।
চিউ বলেন, ‘তিনটি ছোট বাচ্চার বাবা হিসাবে আমি নিজেই জানি, আজকে যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করছি তা ভয়ংকর এবং এসব প্রতিটি বাবা–মায়ের জন্য দুঃস্বপ্ন।’ নিজের সন্তানরাও টিকটক ব্যবহার করে না বলে তিনি স্বীকার করেন।
মেটার প্রধান নির্বাহী জাকারবার্গ সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন করা হয়। কারণ তিনি কংগ্রেসের সামনে অষ্টমবারের মতো সাক্ষ্য দেন।
একপর্যায়ে রিপাবলিকান সিনেটর টেড ক্রুজ, জাকারবার্গকে একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্ট দেখান। সেই পোস্টে শিশু যৌন নির্যাতনের কনটেন্ট দেখা যাবে বলে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করা হয় কিন্তু তারপরও এটি দেখা যাওয়ার অপশন রাখা হয়।
এ সম্পর্কে মার্ক জাকারবার্গ বলেন, তিনি বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে দেখবেন।
রিপাবলিকান সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহামের জিজ্ঞাসাবাদের এক সময়ে মার্ক জাকারবার্গকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের কাছে ক্ষমা চাইতে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
অনলাইনে শিশুদের সুরক্ষা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের শুনানিতে তোপের মুখে পড়েছেন মেটার প্রধান মার্ক জাকারবার্গ। ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে যৌন হয়রানির শিকার হয়ে মৃত শিশুদের অভিভাবকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন তিনি। বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি নিয়ে গতকাল বুধবার মার্কিন কংগ্রেসের শুনানিতে মেটা, টিকটক ও এক্সের মতো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন। পাঁচ নির্বাহীর পেছনে অনলাইনে যৌন নিপীড়ন বা হয়রানির শিকার হয়ে মৃত সন্তানদের ছবি নিয়ে বসে ছিলেন অভিভাবকেরা। উত্তেজনার এক পর্যায়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাবা–মায়ের দিকে ফিরে ক্ষমা চাইলেন মার্ক জাকারবার্গ।
অভিভাবকদের কষ্টের সঙ্গে সহানুভূতি প্রকাশ করতে জাকারবার্গ বলেন, ‘আপনারা যে যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গেছেন, সে জন্য আমি দুঃখিত। এটি ভয়ানক অনুভূতি। আপনাদের পরিবার যে ক্ষতির শিকার হয়েছে, এ রকম হওয়া উচিত নয়। কেউ যেন কখনো এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে না যায়।’
প্রযুক্তি খাতের নেতৃত্বকে প্রশ্ন করার বিরল সুযোগ ছিল এই শুনানি। অনলাইনে শিশুদের সুরক্ষার জন্য প্রযুক্তি নেতারা কি করছেন আইনপ্রণেতারা তা জানতে চান।
জাকারবার্গ ও টিকটকের সিইও শউ জি চিউ স্বেচ্ছায় সাক্ষ্য দিতে রাজি হয়েছিলেন। তবে স্ন্যাপচ্যাট, এক্স (টুইটার) এবং ডিসকর্ডের প্রধানেরা প্রথমে এই শুনানিতে সাক্ষ্য দিতে অসম্মতি জানিয়েছিলেন। পরবর্তীতে সরকার নোটিশ পাঠালে তারা এই শুনানিতে হাজিরা দিতে বাধ্য হন।
যখন সিইওরা আদালতে প্রবেশ করে তখন অভিভাবকেররা মুখ দিয়ে বিদ্রুপমূলক শব্দ করে। আর যখন আইনপ্রণেতারা তাদের তুলোধুনো করছিল তখন বাবা–মায়েরা করতালি দিয়ে সমর্থন করছিল।
অনলাইন যৌন শোষণ থেকে শিশুদের সুরক্ষার বিষয়ে শুনানিতে আলোকপাত করা হয়, তবে একসঙ্গে পাঁচজন শক্তিশালী নির্বাহীকে পেয়ে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন সিনেটররা।
যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের ডেটা কোম্পানিটি চীন সরকারের সঙ্গে ভাগ করেছে কিনা তা টিকটকের নির্বাহী চিউকে জিজ্ঞাসা করা হয়। তবে তিনি তা অস্বীকার করেন।
চিউ বলেন, ‘তিনটি ছোট বাচ্চার বাবা হিসাবে আমি নিজেই জানি, আজকে যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করছি তা ভয়ংকর এবং এসব প্রতিটি বাবা–মায়ের জন্য দুঃস্বপ্ন।’ নিজের সন্তানরাও টিকটক ব্যবহার করে না বলে তিনি স্বীকার করেন।
মেটার প্রধান নির্বাহী জাকারবার্গ সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন করা হয়। কারণ তিনি কংগ্রেসের সামনে অষ্টমবারের মতো সাক্ষ্য দেন।
একপর্যায়ে রিপাবলিকান সিনেটর টেড ক্রুজ, জাকারবার্গকে একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্ট দেখান। সেই পোস্টে শিশু যৌন নির্যাতনের কনটেন্ট দেখা যাবে বলে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করা হয় কিন্তু তারপরও এটি দেখা যাওয়ার অপশন রাখা হয়।
এ সম্পর্কে মার্ক জাকারবার্গ বলেন, তিনি বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে দেখবেন।
রিপাবলিকান সিনেটর লিন্ডসে গ্রাহামের জিজ্ঞাসাবাদের এক সময়ে মার্ক জাকারবার্গকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের কাছে ক্ষমা চাইতে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১৮ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১৮ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
২১ ঘণ্টা আগে