অনলাইন ডেস্ক
২০২৪ সালের প্রথম ছয় সপ্তাহে চীনের বাজারে আইফোন বিক্রি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৪ শতাংশ কমেছে। উল্টোদিকে হুয়াওয়ের স্মার্টফোনের বিক্রি ৬৪ শতাংশ বেড়েছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাউন্টার পয়েন্টের প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
চীনের স্থানীয় কোম্পানিগুলো সঙ্গে অ্যাপলের প্রতিযোগিতার জন্য আইফোনের বিক্রি কমছে বলে বিবিসি এক জানিয়েছে। তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি অ্যাপল ও হুয়াওয়ে ।
রিসার্চ কোম্পানির মেঙ্গমেঙ্গ ঝাং বলেন, চীনের বাজারে হুয়াওয়ের ডিভাইস ব্যয়বহুল হলেও অপো, ভিভো ও শাওমির মতো কোম্পানির কম দামী ফোনের প্রতিযোগিতার মাঝে অ্যাপলের বিক্রি কমে গিয়েছে।
কাউন্টার পয়েন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, একই সময়ে চীনের স্মার্টফোনের বাজারের সামগ্রিক বিক্রি ৭ শতাংশ কমে গিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় হুয়াওয়ে কোম্পানি কিছুটা সমস্যার মধ্যে পড়ে যায়। তবে গত বছরের আগস্টে মেট ৬০ সিরিজের ৫জি স্মার্টফোন বাজারে ছাড়ার পর কোম্পানিটির বিক্রি বেড়ে যায়। এটি একটি বিস্ময়কর ঘটনা হিসাবে দেখা হয়েছিল। কারণ নিষেধাজ্ঞার জন্য কোম্পানিটির নাগালের বাইরে ছিল ৫জি স্মার্টফোনের জন্য প্রয়োজনীয় চিপ ও প্রযুক্তি।
কাউন্টারপয়েন্টের মতে, এই বছরের প্রথম ছয় সপ্তাহে ভিভো, শাওমি ও অপ্পো কোম্পানির বিক্রিও কমে যায়। গত বছর চীনের বাজারে অ্যাপলের শেয়ার ১৯ শতাংশ থেকে কমে ১৫ দশমিক ৭ শতাংশ হয়। এর ফলে শেয়ার মূল্যের তালিকায় অ্যাপল দ্বিতীয় অবস্থান থেকে ষষ্ঠ অবস্থানে নেমে আসে।
অপরদিকে গত বছর চীনের বাজারে হুয়াওয়ের শেয়ার ৯ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে কোম্পানিটি শেয়ার বাজারে দ্বিতীয় অবস্থান দখল করে।
২০২৩ সালে কোম্পানিটির বিক্রি ১৫ শতাংশ কমলেও চীনের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত স্মার্টফোন নির্মাতা হিসেবে নাম লেখিয়েছে ভিভো।
আলিবাবার মার্কেটপ্লেস প্ল্যাটফর্ম টিমলের ফ্ল্যাগশিপ স্টোরগুলোর মাধ্যমে গত সপ্তাহ থেকে নির্দিষ্ট আইফোন মডেলগুলোয় ভর্তুকি দেওয়া শুরু করেছে অ্যাপল। গত মাসে চীনের অফিসিয়াল সাইটগুলোতেও ছাড় দেওয়া শুরু করেছে কোম্পানিটি।
চীনে আইফোনের কম চাহিদা অ্যাপলের আয়কে প্রভাবিত করতে পারে। গত মাসে কোম্পানির আয় প্রকাশের পর বিনিয়োগকারীর হতাশা প্রকাশ করেন।
অ্যাপল বলছে, ২০২৩ সালের শেষ ত্রৈমাসিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর) কোম্পানিটি ২ হাজার ৮২ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য বিক্রি করেছে, যা আগের বছর ছিল ২ হাজার ৩৯০ কোটি ডলার।
এই খবরে গত মঙ্গলবার অ্যাপলের শেয়ার ২ দশমিক ৮ শতাংশ কমে যায়।
২০২৪ সালের প্রথম ছয় সপ্তাহে চীনের বাজারে আইফোন বিক্রি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৪ শতাংশ কমেছে। উল্টোদিকে হুয়াওয়ের স্মার্টফোনের বিক্রি ৬৪ শতাংশ বেড়েছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাউন্টার পয়েন্টের প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
চীনের স্থানীয় কোম্পানিগুলো সঙ্গে অ্যাপলের প্রতিযোগিতার জন্য আইফোনের বিক্রি কমছে বলে বিবিসি এক জানিয়েছে। তবে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি অ্যাপল ও হুয়াওয়ে ।
রিসার্চ কোম্পানির মেঙ্গমেঙ্গ ঝাং বলেন, চীনের বাজারে হুয়াওয়ের ডিভাইস ব্যয়বহুল হলেও অপো, ভিভো ও শাওমির মতো কোম্পানির কম দামী ফোনের প্রতিযোগিতার মাঝে অ্যাপলের বিক্রি কমে গিয়েছে।
কাউন্টার পয়েন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, একই সময়ে চীনের স্মার্টফোনের বাজারের সামগ্রিক বিক্রি ৭ শতাংশ কমে গিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় হুয়াওয়ে কোম্পানি কিছুটা সমস্যার মধ্যে পড়ে যায়। তবে গত বছরের আগস্টে মেট ৬০ সিরিজের ৫জি স্মার্টফোন বাজারে ছাড়ার পর কোম্পানিটির বিক্রি বেড়ে যায়। এটি একটি বিস্ময়কর ঘটনা হিসাবে দেখা হয়েছিল। কারণ নিষেধাজ্ঞার জন্য কোম্পানিটির নাগালের বাইরে ছিল ৫জি স্মার্টফোনের জন্য প্রয়োজনীয় চিপ ও প্রযুক্তি।
কাউন্টারপয়েন্টের মতে, এই বছরের প্রথম ছয় সপ্তাহে ভিভো, শাওমি ও অপ্পো কোম্পানির বিক্রিও কমে যায়। গত বছর চীনের বাজারে অ্যাপলের শেয়ার ১৯ শতাংশ থেকে কমে ১৫ দশমিক ৭ শতাংশ হয়। এর ফলে শেয়ার মূল্যের তালিকায় অ্যাপল দ্বিতীয় অবস্থান থেকে ষষ্ঠ অবস্থানে নেমে আসে।
অপরদিকে গত বছর চীনের বাজারে হুয়াওয়ের শেয়ার ৯ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে কোম্পানিটি শেয়ার বাজারে দ্বিতীয় অবস্থান দখল করে।
২০২৩ সালে কোম্পানিটির বিক্রি ১৫ শতাংশ কমলেও চীনের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত স্মার্টফোন নির্মাতা হিসেবে নাম লেখিয়েছে ভিভো।
আলিবাবার মার্কেটপ্লেস প্ল্যাটফর্ম টিমলের ফ্ল্যাগশিপ স্টোরগুলোর মাধ্যমে গত সপ্তাহ থেকে নির্দিষ্ট আইফোন মডেলগুলোয় ভর্তুকি দেওয়া শুরু করেছে অ্যাপল। গত মাসে চীনের অফিসিয়াল সাইটগুলোতেও ছাড় দেওয়া শুরু করেছে কোম্পানিটি।
চীনে আইফোনের কম চাহিদা অ্যাপলের আয়কে প্রভাবিত করতে পারে। গত মাসে কোম্পানির আয় প্রকাশের পর বিনিয়োগকারীর হতাশা প্রকাশ করেন।
অ্যাপল বলছে, ২০২৩ সালের শেষ ত্রৈমাসিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর) কোম্পানিটি ২ হাজার ৮২ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য বিক্রি করেছে, যা আগের বছর ছিল ২ হাজার ৩৯০ কোটি ডলার।
এই খবরে গত মঙ্গলবার অ্যাপলের শেয়ার ২ দশমিক ৮ শতাংশ কমে যায়।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৫ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১০ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১২ ঘণ্টা আগে