খেলাধুলার জগৎ সব সময় গতিশীল। প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এর গতিকে অন্য স্তরে নিয়ে গেছে। পারফরম্যান্সের উন্নতি থেকে শুরু করে ভক্তরা কোনো খেলাধুলার সঙ্গে কীভাবে সম্পর্কিত থাকবে, সেটাও এখন নির্ধারণ করে প্রযুক্তি। চলছে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ, অর্থাৎ অলিম্পিক। এ সময় দেখে নেওয়া যাক খেলাধুলার জগতে প্রযুক্তি কতটা বদল এনেছে।
ক্রীড়াবিদদের কর্মক্ষমতা উন্নয়ন
প্রযুক্তির অগ্রগতি ক্রীড়াবিদদের দক্ষতা ও পারফরম্যান্স বাড়াতে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখে এখন। ক্রীড়াবিদদের নাড়ির গতি, এমনকি ঘুমের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এখন ক্ষুদ্র ডিভাইসের সাহায্যে পর্যবেক্ষণ করা হয়। ক্রীড়াবিদেরা তাঁদের প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামগুলো আরও কার্যকরভাবে মানিয়ে নিতে এসব ডিভাইসের তথ্য ব্যবহার করেন। চুলচেরা বিশ্লেষণে তাঁদের শারীরিক আঘাতের পূর্বাভাসও দিতে পারে কোনো কোনো ডিভাইস। ফলে সেগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। এ ছাড়া উচ্চ প্রযুক্তির স্পোর্টস গিয়ার পাওয়া যায় এখন। সেগুলো খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এগুলোর মধ্যে আছে উচ্চ পারফরম্যান্সের জন্য চলমান জুতা বা বিশেষ ধরনের সাঁতারের পোশাক।
ফ্যান এনগেজমেন্টে পরিবর্তন
খেলাধুলার সঙ্গে ভক্তদের জড়িত থাকার পদ্ধতিকে প্রযুক্তি দারুণভাবে এগিয়ে নিয়ে গেছে। যেমন আল্টনারের মতো আইগেমিং প্ল্যাটফর্মের কথা বলা যায়। অগমেন্টেড রিয়্যালিটি বা এআর এবং ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি বা ভিআর এখন দারুণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে ভক্তদের। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো ক্রীড়াবিদ এবং দলগুলোর সঙ্গে রিয়েল টাইম ইন্টারঅ্যাকশনে সক্ষম। সেগুলো বড় দল এবং খেলোয়াড়দের নতুন ফ্যান তৈরি করে দ্রুততম সময়ে।
উন্নত প্রশিক্ষণ কৌশল
কোচ এবং প্রশিক্ষকেরা এখন তাঁদের কাজের অংশ হিসেবে অত্যন্ত উন্নত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করেন। যেমন এখন একজন ক্রীড়াবিদের প্রতিটি পদক্ষেপ হাই ডেফিনেশন ফিল্মে ক্যাপচার করা যায়। সেগুলো বিশ্লেষণ করা যায় বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার করে। ফুটবল ও ক্রিকেটের মতো খেলায় এ ধরনের যন্ত্রপাতির বহুল ব্যবহার চোখে পড়ে। এসব যন্ত্রের ব্যবহার এবং এগুলো থেকে পাওয়া তথ্য-উপাত্ত ক্রীড়াবিদদের পারফরম্যান্স বাড়াতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ অ্যাপ্লিকেশনের বিকাশ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে ক্রীড়াবিদদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করে। এ ধরনের সিমুলেশন মনস্তাত্ত্বিক এবং শারীরিকভাবে ক্রীড়াবিদদের বাস্তব প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত করে। এআই-চালিত অ্যাপ্লিকেশন তাঁদের বিভিন্ন প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে সুনির্দিষ্ট তথ্য সরবরাহ করে।
অ্যাডভান্সড স্পোর্টস মেডিসিন
প্রযুক্তিগত অগ্রগতি স্পোর্টস মেডিসিন খাতে উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। যেমন ক্রিওথেরাপি। এটি এমন একটি পদ্ধতি, যা খেলোয়াড়দের প্রদাহ কমাতে পারে। এটি খেলোয়াড়দের গতি বাড়ানোর জন্য দ্রুত শরীর শীতল করে। এটি এখন ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। একইভাবে লেজার ব্যবহার করে শরীরের ব্যথা কমানো যায়। এ ছাড়া আছে স্মার্টওয়াচ বা ফিটনেস ট্র্যাকারের মতো প্রযুক্তি। এগুলো হার্ট রেট এবং হাইড্রেশনের বিভিন্ন স্তর সূক্ষ্মভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারে। এতে দ্রুত চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়।
ডেটাচালিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ
ডেটা বিশ্লেষণ ক্রীড়া কৌশলের গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হয়ে উঠেছে। দলগুলো এখন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য প্রচুর ডেটার ওপর নির্ভর করে। এর জন্য ডেটা বিশ্লেষক পদে বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ দেওয়া হয়। খেলোয়াড় নির্বাচন থেকে শুরু করে খেলার কৌশল নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের ভিত্তিতে। বিস্তারিত পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণ দলের এবং পৃথক পৃথক খেলোয়াড়দের শক্তি ও দুর্বলতা শনাক্ত করতে সহায়তা করে।
স্টেডিয়ামের আধুনিকায়ন
শুধু যে দল গঠন বা খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স বাড়াতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়, তা নয়। প্রযুক্তির দারুণ বিকাশ দেখা যায় স্টেডিয়াম নির্মাণের ক্ষেত্রেও। ইউরোপের স্টেডিয়ামগুলো এ ক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে। এদিকে গত ফুটবল বিশ্বকাপে কাতার এমন স্টেডিয়াম তৈরি করে চমক দিয়েছিল পৃথিবীকে। দ্রুততম সময়ে স্টেডিয়ামের পানি থেকে শুরু করে বর্জ্য অপসারণের জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে স্টেডিয়ামে। অনেক স্টেডিয়ামে এলইডি আলো, সৌর প্যানেল এবং পানি পুনর্ব্যবহারযোগ্য সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো একই সঙ্গে খেলায় যেমন উৎকর্ষ এনেছে, তেমনি জনসমাগমের সঙ্গে সম্পর্কিত পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমাতেও সহায়তা করছে।
প্রযুক্তি ক্রীড়াশিল্পে বিপ্লব ঘটাচ্ছে। এ বিপ্লব আমাদের বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে, প্রযুক্তির সংহত ব্যবহার আরও চমৎকার সম্ভাবনা তৈরি করে।
পল লিটম্যানের লেখা থেকে সংক্ষিপ্ত অনুবাদ
সূত্র: জেপোস্ট ডটকম
খেলাধুলার জগৎ সব সময় গতিশীল। প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এর গতিকে অন্য স্তরে নিয়ে গেছে। পারফরম্যান্সের উন্নতি থেকে শুরু করে ভক্তরা কোনো খেলাধুলার সঙ্গে কীভাবে সম্পর্কিত থাকবে, সেটাও এখন নির্ধারণ করে প্রযুক্তি। চলছে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ, অর্থাৎ অলিম্পিক। এ সময় দেখে নেওয়া যাক খেলাধুলার জগতে প্রযুক্তি কতটা বদল এনেছে।
ক্রীড়াবিদদের কর্মক্ষমতা উন্নয়ন
প্রযুক্তির অগ্রগতি ক্রীড়াবিদদের দক্ষতা ও পারফরম্যান্স বাড়াতে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখে এখন। ক্রীড়াবিদদের নাড়ির গতি, এমনকি ঘুমের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এখন ক্ষুদ্র ডিভাইসের সাহায্যে পর্যবেক্ষণ করা হয়। ক্রীড়াবিদেরা তাঁদের প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামগুলো আরও কার্যকরভাবে মানিয়ে নিতে এসব ডিভাইসের তথ্য ব্যবহার করেন। চুলচেরা বিশ্লেষণে তাঁদের শারীরিক আঘাতের পূর্বাভাসও দিতে পারে কোনো কোনো ডিভাইস। ফলে সেগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। এ ছাড়া উচ্চ প্রযুক্তির স্পোর্টস গিয়ার পাওয়া যায় এখন। সেগুলো খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এগুলোর মধ্যে আছে উচ্চ পারফরম্যান্সের জন্য চলমান জুতা বা বিশেষ ধরনের সাঁতারের পোশাক।
ফ্যান এনগেজমেন্টে পরিবর্তন
খেলাধুলার সঙ্গে ভক্তদের জড়িত থাকার পদ্ধতিকে প্রযুক্তি দারুণভাবে এগিয়ে নিয়ে গেছে। যেমন আল্টনারের মতো আইগেমিং প্ল্যাটফর্মের কথা বলা যায়। অগমেন্টেড রিয়্যালিটি বা এআর এবং ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি বা ভিআর এখন দারুণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে ভক্তদের। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো ক্রীড়াবিদ এবং দলগুলোর সঙ্গে রিয়েল টাইম ইন্টারঅ্যাকশনে সক্ষম। সেগুলো বড় দল এবং খেলোয়াড়দের নতুন ফ্যান তৈরি করে দ্রুততম সময়ে।
উন্নত প্রশিক্ষণ কৌশল
কোচ এবং প্রশিক্ষকেরা এখন তাঁদের কাজের অংশ হিসেবে অত্যন্ত উন্নত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করেন। যেমন এখন একজন ক্রীড়াবিদের প্রতিটি পদক্ষেপ হাই ডেফিনেশন ফিল্মে ক্যাপচার করা যায়। সেগুলো বিশ্লেষণ করা যায় বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার করে। ফুটবল ও ক্রিকেটের মতো খেলায় এ ধরনের যন্ত্রপাতির বহুল ব্যবহার চোখে পড়ে। এসব যন্ত্রের ব্যবহার এবং এগুলো থেকে পাওয়া তথ্য-উপাত্ত ক্রীড়াবিদদের পারফরম্যান্স বাড়াতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ভার্চুয়াল প্রশিক্ষণ অ্যাপ্লিকেশনের বিকাশ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে ক্রীড়াবিদদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করে। এ ধরনের সিমুলেশন মনস্তাত্ত্বিক এবং শারীরিকভাবে ক্রীড়াবিদদের বাস্তব প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত করে। এআই-চালিত অ্যাপ্লিকেশন তাঁদের বিভিন্ন প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করে সুনির্দিষ্ট তথ্য সরবরাহ করে।
অ্যাডভান্সড স্পোর্টস মেডিসিন
প্রযুক্তিগত অগ্রগতি স্পোর্টস মেডিসিন খাতে উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। যেমন ক্রিওথেরাপি। এটি এমন একটি পদ্ধতি, যা খেলোয়াড়দের প্রদাহ কমাতে পারে। এটি খেলোয়াড়দের গতি বাড়ানোর জন্য দ্রুত শরীর শীতল করে। এটি এখন ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। একইভাবে লেজার ব্যবহার করে শরীরের ব্যথা কমানো যায়। এ ছাড়া আছে স্মার্টওয়াচ বা ফিটনেস ট্র্যাকারের মতো প্রযুক্তি। এগুলো হার্ট রেট এবং হাইড্রেশনের বিভিন্ন স্তর সূক্ষ্মভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারে। এতে দ্রুত চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়।
ডেটাচালিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ
ডেটা বিশ্লেষণ ক্রীড়া কৌশলের গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হয়ে উঠেছে। দলগুলো এখন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য প্রচুর ডেটার ওপর নির্ভর করে। এর জন্য ডেটা বিশ্লেষক পদে বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ দেওয়া হয়। খেলোয়াড় নির্বাচন থেকে শুরু করে খেলার কৌশল নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের ভিত্তিতে। বিস্তারিত পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণ দলের এবং পৃথক পৃথক খেলোয়াড়দের শক্তি ও দুর্বলতা শনাক্ত করতে সহায়তা করে।
স্টেডিয়ামের আধুনিকায়ন
শুধু যে দল গঠন বা খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স বাড়াতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়, তা নয়। প্রযুক্তির দারুণ বিকাশ দেখা যায় স্টেডিয়াম নির্মাণের ক্ষেত্রেও। ইউরোপের স্টেডিয়ামগুলো এ ক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে। এদিকে গত ফুটবল বিশ্বকাপে কাতার এমন স্টেডিয়াম তৈরি করে চমক দিয়েছিল পৃথিবীকে। দ্রুততম সময়ে স্টেডিয়ামের পানি থেকে শুরু করে বর্জ্য অপসারণের জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে স্টেডিয়ামে। অনেক স্টেডিয়ামে এলইডি আলো, সৌর প্যানেল এবং পানি পুনর্ব্যবহারযোগ্য সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলো একই সঙ্গে খেলায় যেমন উৎকর্ষ এনেছে, তেমনি জনসমাগমের সঙ্গে সম্পর্কিত পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমাতেও সহায়তা করছে।
প্রযুক্তি ক্রীড়াশিল্পে বিপ্লব ঘটাচ্ছে। এ বিপ্লব আমাদের বিশ্বাস করতে বাধ্য করছে, প্রযুক্তির সংহত ব্যবহার আরও চমৎকার সম্ভাবনা তৈরি করে।
পল লিটম্যানের লেখা থেকে সংক্ষিপ্ত অনুবাদ
সূত্র: জেপোস্ট ডটকম
ইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি কোম্পানি মেটা তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। শুধু প্রার্থীদের দক্ষতা যাচাই নয়, বরং সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীদেরও মূল্যায়ন করবে এআই। মার্কিন অনলাইন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার–এর এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগেফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটার বিরুদ্ধে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীদের ওপর নজরদারির করার অভিযোগ আনা হয়েছে। কোম্পানিটি একটি নতুন ট্র্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করছে, যা ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকের মতো নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের অনলাইনে ট্র্যাক করে। র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটি এবং আইএমডিইএ নেটওয়ার্কসের এক
১ দিন আগেআমরা প্রতিদিন অসংখ্য ইনস্টাগ্রাম পোস্টে লাইক দিয়ে থাকি। তবে পরে চাইলে সেই লাইক দেওয়া পোস্টগুলো খুঁজে পাওয়া সহজ না। প্রিয় কোনো ছবি, ভিডিও বা তথ্যভিত্তিক কনটেন্ট আবার দেখতে চাইলে অনেক সময় খুঁজে পেতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তবে ভালো খবর হলো, ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের জন্য এমন একটি ফিচার রয়েছে
১ দিন আগে