অনলাইন ডেস্ক
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১১-এর স্টার্ট মেনুতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনছে। সম্প্রতি সংস্থাটি একটি চওড়া, স্ক্রলযোগ্য স্টার্ট মেনু পরীক্ষা করছে, যেখানে দেখা যাবে উইন্ডোজ ফোনের মতো সাইডবার। নতুন এই ডিজাইন গত বছর চালু হওয়া ‘ক্যাটাগরি’ ভিউর ধারাবাহিকতা বলেই মনে করা হচ্ছে।
এই ‘ক্যাটাগরি’ ভিউ প্রথমে দেখা গিয়েছিল এক পরীক্ষামূলক সংস্করণে, পরে ফেব্রুয়ারিতে মাইক্রোসফট জানায়, এটি উইন্ডোজ ইনসাইডার টেস্ট চ্যানেলে আসছে শিগগির। এরপর এপ্রিলে এক্সের (সাবেক টুইটার) কয়েকজন প্রযুক্তি অনুসন্ধানকারী খুঁজে পান নতুন এক স্টার্ট মেনু; যেটি চওড়া, স্ক্রলযোগ্য এবং ছিল গোপনে সক্রিয়।
২০২৪ সালের জুনে মাইক্রোসফট একটি নতুন সাইডবার ফিচারও পরীক্ষা শুরু করে, যা স্টার্ট মেনু থেকেই অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সঙ্গে সংযুক্ত করা যায়। পরে এতে আইফোনের সমর্থনও যোগ করা হয়। এমনকি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের স্ক্রিনও এই সাইডবার থেকে মিরর করার একটি ফিচার পরীক্ষাধীন রয়েছে।
যাঁরা উইন্ডোজ ইনসাইডার প্রোগ্রামের ডেভ চ্যানেলে আছেন, তাঁরা এরই মধ্যে এই সব নতুন ফিচার একসঙ্গে পাচ্ছেন। যদিও স্ক্রিন মিররিং এখনো সর্বশেষ পরীক্ষামূলক সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়নি।
রেসপনসিভ স্টার্ট মেনু
মাইক্রোসফট আরও একটি ‘রেসপনসিভ’ স্টার্ট মেনু পরীক্ষা করছে। যদি ব্যবহারকারী অ্যাপ পিন করেন, তা ওপরে দেখা যাবে। না করলে ‘পিনড’ সারিটি ছোট হয়ে যাবে। এর নিচে থাকবে ‘রেকমেন্ডেড’ ফাইল, যা চাইলে উইন্ডোজের সেটিংস অ্যাপে গিয়ে বন্ধ করা যাবে।
এই অংশের নিচে থাকবে ‘অল অ্যাপস’ তালিকা, যা দুইভাবে দেখা যাবে: ক্যাটাগরি ভিউ ও গ্রিড ভিউ।
ক্যাটাগরি ভিউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে অ্যাপগুলোকে গুচ্ছ বা কার্ড আকারে সাজানো হবে। যেমন প্রোডাকটিভিটি, ক্রিয়েটিভিটি ও সোশ্যাল নামে বিভাগ দেখা যেতে পারে।
অন্যদিকে, গ্রিড ভিউ হবে পুরোনো স্টার্ট মেনুর মতো, যেখানে অ্যাপগুলো অক্ষর অনুযায়ী সাজানো থাকবে—‘A’ দিয়ে শুরু করে ‘B’, তারপর ‘C’, এইভাবে।
বড় পর্দায় আরও বড় স্টার্ট মেনু
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, বড় স্ক্রিনে ডিভাইস ব্যবহারকারীরা পাবেন আরও বড় স্টার্ট মেনু। সেখানে দেখা যাবে পিন করা অ্যাপের আটটি কলাম, ছয়টি ‘রেকমেন্ডেড’ অংশ এবং চারটি ক্যাটাগরি কলাম। ছোট ডিভাইসে থাকবে যথাক্রমে ছয়টি, চারটি ও তিনটি কলাম।
মোবাইলের সঙ্গে সংযোগ
আপনার কাছে যদি একটি স্মার্টফোন থাকে, তবে স্টার্ট মেনুতে ছোট একটি ‘ফোন’ আইকনে ক্লিক করলেই খুলে যাবে ফোনটির সাইডবার। সেখান থেকে আপনি মেসেজ, কলসহ আরও অনেক কিছুর অ্যাকসেস পেতে পারেন।
স্টার্ট মেনুতে এই পরিবর্তনগুলো একসঙ্গে কার্যকর হলে ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা যোগ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে মনে রাখতে হবে, ডেভ চ্যানেলে থাকা এসব ফিচার সব সময় সবার জন্য উন্মুক্ত হয় না। মাইক্রোসফট এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে—কী কাজ করে আর কী করে না, তা জানার জন্য।
বর্তমানে উইন্ডোজ ইনসাইডার প্রোগ্রামে যোগ দিয়ে এই নতুন অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে।
তথ্যসূত্র: পিসি ওয়ার্ল্ড
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১১-এর স্টার্ট মেনুতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনছে। সম্প্রতি সংস্থাটি একটি চওড়া, স্ক্রলযোগ্য স্টার্ট মেনু পরীক্ষা করছে, যেখানে দেখা যাবে উইন্ডোজ ফোনের মতো সাইডবার। নতুন এই ডিজাইন গত বছর চালু হওয়া ‘ক্যাটাগরি’ ভিউর ধারাবাহিকতা বলেই মনে করা হচ্ছে।
এই ‘ক্যাটাগরি’ ভিউ প্রথমে দেখা গিয়েছিল এক পরীক্ষামূলক সংস্করণে, পরে ফেব্রুয়ারিতে মাইক্রোসফট জানায়, এটি উইন্ডোজ ইনসাইডার টেস্ট চ্যানেলে আসছে শিগগির। এরপর এপ্রিলে এক্সের (সাবেক টুইটার) কয়েকজন প্রযুক্তি অনুসন্ধানকারী খুঁজে পান নতুন এক স্টার্ট মেনু; যেটি চওড়া, স্ক্রলযোগ্য এবং ছিল গোপনে সক্রিয়।
২০২৪ সালের জুনে মাইক্রোসফট একটি নতুন সাইডবার ফিচারও পরীক্ষা শুরু করে, যা স্টার্ট মেনু থেকেই অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সঙ্গে সংযুক্ত করা যায়। পরে এতে আইফোনের সমর্থনও যোগ করা হয়। এমনকি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের স্ক্রিনও এই সাইডবার থেকে মিরর করার একটি ফিচার পরীক্ষাধীন রয়েছে।
যাঁরা উইন্ডোজ ইনসাইডার প্রোগ্রামের ডেভ চ্যানেলে আছেন, তাঁরা এরই মধ্যে এই সব নতুন ফিচার একসঙ্গে পাচ্ছেন। যদিও স্ক্রিন মিররিং এখনো সর্বশেষ পরীক্ষামূলক সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়নি।
রেসপনসিভ স্টার্ট মেনু
মাইক্রোসফট আরও একটি ‘রেসপনসিভ’ স্টার্ট মেনু পরীক্ষা করছে। যদি ব্যবহারকারী অ্যাপ পিন করেন, তা ওপরে দেখা যাবে। না করলে ‘পিনড’ সারিটি ছোট হয়ে যাবে। এর নিচে থাকবে ‘রেকমেন্ডেড’ ফাইল, যা চাইলে উইন্ডোজের সেটিংস অ্যাপে গিয়ে বন্ধ করা যাবে।
এই অংশের নিচে থাকবে ‘অল অ্যাপস’ তালিকা, যা দুইভাবে দেখা যাবে: ক্যাটাগরি ভিউ ও গ্রিড ভিউ।
ক্যাটাগরি ভিউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে অ্যাপগুলোকে গুচ্ছ বা কার্ড আকারে সাজানো হবে। যেমন প্রোডাকটিভিটি, ক্রিয়েটিভিটি ও সোশ্যাল নামে বিভাগ দেখা যেতে পারে।
অন্যদিকে, গ্রিড ভিউ হবে পুরোনো স্টার্ট মেনুর মতো, যেখানে অ্যাপগুলো অক্ষর অনুযায়ী সাজানো থাকবে—‘A’ দিয়ে শুরু করে ‘B’, তারপর ‘C’, এইভাবে।
বড় পর্দায় আরও বড় স্টার্ট মেনু
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, বড় স্ক্রিনে ডিভাইস ব্যবহারকারীরা পাবেন আরও বড় স্টার্ট মেনু। সেখানে দেখা যাবে পিন করা অ্যাপের আটটি কলাম, ছয়টি ‘রেকমেন্ডেড’ অংশ এবং চারটি ক্যাটাগরি কলাম। ছোট ডিভাইসে থাকবে যথাক্রমে ছয়টি, চারটি ও তিনটি কলাম।
মোবাইলের সঙ্গে সংযোগ
আপনার কাছে যদি একটি স্মার্টফোন থাকে, তবে স্টার্ট মেনুতে ছোট একটি ‘ফোন’ আইকনে ক্লিক করলেই খুলে যাবে ফোনটির সাইডবার। সেখান থেকে আপনি মেসেজ, কলসহ আরও অনেক কিছুর অ্যাকসেস পেতে পারেন।
স্টার্ট মেনুতে এই পরিবর্তনগুলো একসঙ্গে কার্যকর হলে ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা যোগ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে মনে রাখতে হবে, ডেভ চ্যানেলে থাকা এসব ফিচার সব সময় সবার জন্য উন্মুক্ত হয় না। মাইক্রোসফট এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে—কী কাজ করে আর কী করে না, তা জানার জন্য।
বর্তমানে উইন্ডোজ ইনসাইডার প্রোগ্রামে যোগ দিয়ে এই নতুন অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে।
তথ্যসূত্র: পিসি ওয়ার্ল্ড
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দিতে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা। সোমবার (১৪ জুলাই) এক ফেসবুক পোস্টে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ বলেন, ২০২৬ সালে মেটার প্রথম এআই সুপারক্লাস্টার ‘প্রোমিথিয়াস’ চালু হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেশিশুতোষ টেলিভিশন অনুষ্ঠান সেসেমি স্ট্রিট-এর জনপ্রিয় পাপেট চরিত্র ‘এলমোর’ এক্স অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। হ্যাকিংয়ের পর অ্যাকাউন্টটি থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ‘পাপেট’ (হাতের পুতুল) বলাসহ ইহুদি নিধনের ডাক ও জে
১৩ ঘণ্টা আগেগত মাসের (জুনে) শুরুতে ‘দ্য ভেলভেট সানডাউন’ নামের একটি ব্যান্ড জনপ্রিয় মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম স্পটিফাইয়ে প্রোফাইল তৈরি করে। দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে তাদের গান। তবে পরে জানা যায়, এই ব্যান্ডটি পুরোপুরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। গান, প্রচারণার ছবি ও ব্যাকস্টোরি-সহ সবকিছুই তৈরি হয়েছে...
১৪ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিষ্ঠান এক্সএআই-এর সঙ্গে সর্বোচ্চ ২০০ মিলিয়ন বা ২০ কোটি ডলারের একটি চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। মন্ত্রাণালয়টিকে আধুনিকীকরণের লক্ষ্যে এই চুক্তি করা হয়েছে। কোম্পানিটির গ্রোক চ্যাটবটটি সম্প্রতি নিজেকে ‘মেকাহিটলার’ বলে পরিচয় দেওয়ার পর এবং এক্সের
১৮ ঘণ্টা আগে