অনলাইন ডেস্ক
আগামী তিন দশকের মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপ্রতিরোধ্য উন্নয়ন মানবজাতির বিলুপ্তির ঝুঁকি ১০ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে তুলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন এআই ‘গডফাদার’ খ্যাত ব্রিটিশ-কানাডিয়ান কম্পিউটার বিজ্ঞানী জিওফ্রে হিন্টন।
সম্প্রতি বিবিসি রেডিও ৪-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হিন্টন বলেন, ‘এমন কিছু তৈরি হচ্ছে যা আমাদের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান। ইতিহাসে এমন উদাহরণ খুব কম যেখানে একটি কম বুদ্ধিমান সত্তা, একটি বেশি বুদ্ধিমান সত্তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে।’
জিওফ্রে হিন্টন ২০২৪ সালে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) তথা মেশিন লার্নিংয়ের কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের মৌলিক ভিত্তি উদ্ভাবনের জন্য পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁর মতে, এআইয়ের বর্তমান অগ্রগতি আমাদের প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী ২০ বছরের মধ্যে মানুষের চেয়েও বুদ্ধিমান এআই প্রযুক্তি তৈরি হবে। তবে এটি অত্যন্ত ভয়ংকর একটি চিন্তা।’
হিন্টন বলেন, ‘মানুষের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করা কখনোই সহজ নয়। আমাদের এমন অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু বর্তমান অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, আমরা তিন বছরের শিশু আর এআই আমাদের তুলনায় অনেক বেশি বুদ্ধিমান।’
হিন্টন জোর দিয়ে বলেন, ‘শুধুমাত্র বড় কোম্পানিগুলোর মুনাফা দেখে এআই-কে নিরাপদ বলা যাবে না। এ ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ন্ত্রণ দরকার।’
২০২৩ সালে গুগলের চাকরি ছাড়ার সময় হিন্টন বলেছিলেন, ‘এআইয়ের সীমাহীন উন্নয়ন মানবজাতির জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।’ তাঁর মতে, মানুষ খারাপ উদ্দেশ্যে এআই-এর অপব্যবহার করতে পারে।
হিন্টন ছাড়াও অন্যান্য এআই বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। এটি মানবজাতির অস্তিত্বের জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারে।
তবে এআই নিয়ে সবার দৃষ্টিভঙ্গি এক নয়। হিন্টনের সহকর্মী ও মেটার প্রধান এআই বিজ্ঞানী ইয়ান লেকুন মনে করেন, ‘এআই মানবজাতির জন্য ইতিবাচক হতে পারে। এমনকি মানবজাতিকে বিলুপ্তির হাত থেকেও রক্ষা করতে পারে।’
হিন্টনের সতর্কবার্তা আমাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে। এআইয়ের অগ্রগতির পাশাপাশি আমাদের দায়িত্ব হলো নিরাপদ ও মানবিক কাজে এর ব্যবহার নিশ্চিত করা। এ ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও নীতিমালা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
আগামী তিন দশকের মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপ্রতিরোধ্য উন্নয়ন মানবজাতির বিলুপ্তির ঝুঁকি ১০ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে তুলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন এআই ‘গডফাদার’ খ্যাত ব্রিটিশ-কানাডিয়ান কম্পিউটার বিজ্ঞানী জিওফ্রে হিন্টন।
সম্প্রতি বিবিসি রেডিও ৪-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হিন্টন বলেন, ‘এমন কিছু তৈরি হচ্ছে যা আমাদের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান। ইতিহাসে এমন উদাহরণ খুব কম যেখানে একটি কম বুদ্ধিমান সত্তা, একটি বেশি বুদ্ধিমান সত্তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে।’
জিওফ্রে হিন্টন ২০২৪ সালে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) তথা মেশিন লার্নিংয়ের কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের মৌলিক ভিত্তি উদ্ভাবনের জন্য পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁর মতে, এআইয়ের বর্তমান অগ্রগতি আমাদের প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী ২০ বছরের মধ্যে মানুষের চেয়েও বুদ্ধিমান এআই প্রযুক্তি তৈরি হবে। তবে এটি অত্যন্ত ভয়ংকর একটি চিন্তা।’
হিন্টন বলেন, ‘মানুষের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করা কখনোই সহজ নয়। আমাদের এমন অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু বর্তমান অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, আমরা তিন বছরের শিশু আর এআই আমাদের তুলনায় অনেক বেশি বুদ্ধিমান।’
হিন্টন জোর দিয়ে বলেন, ‘শুধুমাত্র বড় কোম্পানিগুলোর মুনাফা দেখে এআই-কে নিরাপদ বলা যাবে না। এ ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ন্ত্রণ দরকার।’
২০২৩ সালে গুগলের চাকরি ছাড়ার সময় হিন্টন বলেছিলেন, ‘এআইয়ের সীমাহীন উন্নয়ন মানবজাতির জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।’ তাঁর মতে, মানুষ খারাপ উদ্দেশ্যে এআই-এর অপব্যবহার করতে পারে।
হিন্টন ছাড়াও অন্যান্য এআই বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। এটি মানবজাতির অস্তিত্বের জন্য হুমকি হয়ে উঠতে পারে।
তবে এআই নিয়ে সবার দৃষ্টিভঙ্গি এক নয়। হিন্টনের সহকর্মী ও মেটার প্রধান এআই বিজ্ঞানী ইয়ান লেকুন মনে করেন, ‘এআই মানবজাতির জন্য ইতিবাচক হতে পারে। এমনকি মানবজাতিকে বিলুপ্তির হাত থেকেও রক্ষা করতে পারে।’
হিন্টনের সতর্কবার্তা আমাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে। এআইয়ের অগ্রগতির পাশাপাশি আমাদের দায়িত্ব হলো নিরাপদ ও মানবিক কাজে এর ব্যবহার নিশ্চিত করা। এ ক্ষেত্রে সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও নীতিমালা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৫ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৭ ঘণ্টা আগে