আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নতুন গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে একের পর এক প্রণোদনা দিচ্ছে বিশ্বজুড়ে উচ্চগতির স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। এবার যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলের জন্য তারা নিয়ে এসেছে তাদের ইতিহাসের অন্যতম বড় ছাড়।
স্টারলিংকের রেসিডেনসিয়াল ইন্টারনেট প্ল্যানের (গতি ১৫০ থেকে ২৫০ এমবিপিএস পর্যন্ত), মাসিক মূল্য কমিয়ে আনা হয়েছে ১২০ ডলার (প্রায় ১৪ হাজার ৫৯৭ টাকা) থেকে ৯৯ ডলারে (প্রায় ১২ হাজার ৪২ টাকা)। অন্যদিকে ‘রেসিডেনসিয়াল লাইট’ প্ল্যানের (গতি ৪০ থেকে ১৩৫ এমবিপিএস পর্যন্ত) দাম ১৫ ডলার (প্রায় ১ হাজার ৮২৪) কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ ডলার (প্রায় ৭ হাজার ৯০৬ টাকা)।
এ ছাড়া, স্যাটেলাইট ডিশের দামও অর্ধেকে নামিয়ে আনা হয়েছে—৩৪৯ ডলারের (প্রায় ৪২ হাজার ৪৫৩ টাকা) বদলে এখন সেটি ১৭৫ ডলারে (প্রায় ২১ হাজার ৮৭ টাকা) কেনা যাবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ২৬টি অঙ্গরাজ্যে গ্রাহকেরা বিনা মূল্যে স্টারলিংকের ডিশ পাচ্ছেন। তবে এর জন্য একটি শর্ত রয়েছে—গ্রাহককে অন্তত এক বছরের জন্য স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা ব্যবহার করতে হবে।
তবে এসব অফারের সঙ্গে একটা গুরুত্বপূর্ণ শর্ত বা ব্যতিক্রম রয়েছে, যেটা খেয়াল রাখা জরুরি। এই ছাড়গুলো শুধু সেই এলাকাগুলোর জন্য প্রযোজ্য, যেখানে স্টারলিংকের ব্যান্ডউইথ অতিরিক্ত আছে। যেমন: যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের মতো শহরে যেখানে চাহিদা অনেক বেশি, সেখানে নতুন গ্রাহকদের অতিরিক্ত ১ হাজার ডলার পর্যন্ত ফি গুনতে হতে পারে।
এই ছাড় মূলত গ্রামীণ বা তুলনামূলকভাবে কম জনবসতিপূর্ণ এলাকায় প্রযোজ্য—যেখানে আগে স্টারলিংক বিনা মূল্যে স্যাটেলাইট ডিশ দেওয়ার অফার দিয়েছিল।
পেন স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতি বর্গমাইলে সর্বোচ্চ ৬ দশমিক ৬৬টি পরিবার স্টারলিংক ব্যবহার করতে পারলে ন্যূনতম ব্রডব্যান্ড স্পিড বজায় থাকে। এর চেয়ে বেশি হলে গতি কমে যায়।
প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম পিসিম্যাগের মতে, এই ছাড় শুধু প্রথম ১২ মাসের জন্য প্রযোজ্য। এক বছর পর ব্যবহারকারীদের নিয়মিত মূল্যে ফিরতে হবে।
স্টারলিংকের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘আপনার স্যাটলাইটের কিট অ্যাকটিভেশনের তারিখ থেকে ১২ মাসের প্রমোশনাল পিরিয়ড শুরু হবে। এরপর আপনাকে নিয়মিত মাসিক ফি দিতে হবে।’
এ ছাড়া, একাধিক প্রতিবেশী মিলে একসঙ্গে স্টারলিংক ব্যবহার করলে (কমিউনিটি ডিল) খরচ আরও কমানো সম্ভব হতে পারে বলেও জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
তথ্যসূত্র: সিনেট
নতুন গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে একের পর এক প্রণোদনা দিচ্ছে বিশ্বজুড়ে উচ্চগতির স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। এবার যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলের জন্য তারা নিয়ে এসেছে তাদের ইতিহাসের অন্যতম বড় ছাড়।
স্টারলিংকের রেসিডেনসিয়াল ইন্টারনেট প্ল্যানের (গতি ১৫০ থেকে ২৫০ এমবিপিএস পর্যন্ত), মাসিক মূল্য কমিয়ে আনা হয়েছে ১২০ ডলার (প্রায় ১৪ হাজার ৫৯৭ টাকা) থেকে ৯৯ ডলারে (প্রায় ১২ হাজার ৪২ টাকা)। অন্যদিকে ‘রেসিডেনসিয়াল লাইট’ প্ল্যানের (গতি ৪০ থেকে ১৩৫ এমবিপিএস পর্যন্ত) দাম ১৫ ডলার (প্রায় ১ হাজার ৮২৪) কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৫ ডলার (প্রায় ৭ হাজার ৯০৬ টাকা)।
এ ছাড়া, স্যাটেলাইট ডিশের দামও অর্ধেকে নামিয়ে আনা হয়েছে—৩৪৯ ডলারের (প্রায় ৪২ হাজার ৪৫৩ টাকা) বদলে এখন সেটি ১৭৫ ডলারে (প্রায় ২১ হাজার ৮৭ টাকা) কেনা যাবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ২৬টি অঙ্গরাজ্যে গ্রাহকেরা বিনা মূল্যে স্টারলিংকের ডিশ পাচ্ছেন। তবে এর জন্য একটি শর্ত রয়েছে—গ্রাহককে অন্তত এক বছরের জন্য স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা ব্যবহার করতে হবে।
তবে এসব অফারের সঙ্গে একটা গুরুত্বপূর্ণ শর্ত বা ব্যতিক্রম রয়েছে, যেটা খেয়াল রাখা জরুরি। এই ছাড়গুলো শুধু সেই এলাকাগুলোর জন্য প্রযোজ্য, যেখানে স্টারলিংকের ব্যান্ডউইথ অতিরিক্ত আছে। যেমন: যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের মতো শহরে যেখানে চাহিদা অনেক বেশি, সেখানে নতুন গ্রাহকদের অতিরিক্ত ১ হাজার ডলার পর্যন্ত ফি গুনতে হতে পারে।
এই ছাড় মূলত গ্রামীণ বা তুলনামূলকভাবে কম জনবসতিপূর্ণ এলাকায় প্রযোজ্য—যেখানে আগে স্টারলিংক বিনা মূল্যে স্যাটেলাইট ডিশ দেওয়ার অফার দিয়েছিল।
পেন স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতি বর্গমাইলে সর্বোচ্চ ৬ দশমিক ৬৬টি পরিবার স্টারলিংক ব্যবহার করতে পারলে ন্যূনতম ব্রডব্যান্ড স্পিড বজায় থাকে। এর চেয়ে বেশি হলে গতি কমে যায়।
প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম পিসিম্যাগের মতে, এই ছাড় শুধু প্রথম ১২ মাসের জন্য প্রযোজ্য। এক বছর পর ব্যবহারকারীদের নিয়মিত মূল্যে ফিরতে হবে।
স্টারলিংকের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘আপনার স্যাটলাইটের কিট অ্যাকটিভেশনের তারিখ থেকে ১২ মাসের প্রমোশনাল পিরিয়ড শুরু হবে। এরপর আপনাকে নিয়মিত মাসিক ফি দিতে হবে।’
এ ছাড়া, একাধিক প্রতিবেশী মিলে একসঙ্গে স্টারলিংক ব্যবহার করলে (কমিউনিটি ডিল) খরচ আরও কমানো সম্ভব হতে পারে বলেও জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
তথ্যসূত্র: সিনেট
প্রথমবারের মতো নিজস্ব মাইক্রো আরজিবি প্রযুক্তির টিভি বাজারে আনলো স্যামসাং। চলতি বছর সিইএস ২০২৫-এ প্রথমবারের মতো জনসম্মুখে আনার পর এবার দক্ষিণ কোরিয়ায় এই অত্যাধুনিক টিভির বিক্রি শুরু করেছে প্রযুক্তি জায়ান্টটি। ১১৫ ইঞ্চির এই টিভিটির মূল্য ধরা হয়েছে ৪৪ দশমিক ৯ মিলিয়ন কোরিয়ান ওন (প্রায় ৩৯ লাখ ৩৫ হাজার ৯
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় তিন দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করে রাখা এওএল (AOL) অবশেষে তার ডায়াল-আপ মডেম সেবা বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে এই সেবা আর পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
৩ ঘণ্টা আগেগুগলের জনপ্রিয় ইন্টারনেট ব্রাউজার ক্রোম কিনতে চায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) স্টার্টআপ পারপ্লেক্সিটি। এর জন্য একটি আকর্ষনীয় প্রস্তাব দিয়েছে তারা। ক্রোম কেনার জন্য ৩৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রস্তাব করেছে তারা!
৪ ঘণ্টা আগেকোড হোস্টের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গিটহাবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) থমাস ডোমকে পদত্যাগ করেছেন। এই পদত্যাগের মধ্য দিয়ে মাইক্রোসফট গিটহাবকে তাদের কোরএআই দলের অধীনে আরও ঘনিষ্ঠভাবে অন্তর্ভুক্ত করছে। প্রায় চার বছর সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর ডোমকে গিটহাব ও মাইক্রোসফট ছেড়ে নতুন একটি স্টার্টআপ শুরু
৬ ঘণ্টা আগে