কাশফিয়া আলম ঝিলিক, ঢাকা
আজ বইমেলার শেষ দিন। ২৮ দিনের বইমেলায় প্রকাশিত হলো গল্প, উপন্যাস, কবিতা, প্রবন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ের হাজার হাজার বই। শুধু বইয়ের স্টলই নয়, ছিল প্রযুক্তির স্টলও। প্রচুর মানুষ প্রযুক্তির বিষয়গুলো জানতে ছুটে গিয়েছিলেন সে স্টলগুলোতে। প্রযুক্তিবিষয়ক এই স্টলগুলো মূলত কাজ করেছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট নিয়ে।
বাংলা একাডেমির ফটক দিয়ে ঢুকতেই হাতের ডান দিকে ছিল ‘বাংলা’ নামের একটি স্টল। মূলত, বাংলা একটি ওয়েবসাইটের নাম। এই ওয়েবসাইটটিতে আছে ২০টি পাবলিক ফেসিং সার্ভিস, ৮ ধরনের স্ট্যান্ডার্ড ও প্রিন্টেড ম্যাটেরিয়াল, ১২ ধরনের জারপাস ও ডেটাসেট এবং ১৬ ধরনের টুলস ও রিসার্চ রিসোর্স। ভাষা প্রযুক্তি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর এই ২০টি পাবলিক ফেসিং সার্ভিস দেশের বিভিন্ন সেবাকে স্বয়ংক্রিয় করতে ভূমিকা রাখবে। এই সার্ভিসগুলো সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সাধারণ মানুষ ব্যবহার করতে পারবে। এই ২০টি সার্ভিসের একটি হচ্ছে ‘অনুবাদক’। এটিতে ১০টি ভাষায় যান্ত্রিক অনুবাদ পাওয়া যাবে।
এর অন্যান্য সার্ভিসের মধ্য আছে বাংলা বানান ও ব্যাকরণ সংশোধক, বাংলা ওসিআর। এ ছাড়া আছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ‘বাংলা বোর্ড’, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীদের ভাষা লেখার ‘ইউ-বোর্ড’, বাংলা শব্দকে লেখায় রূপান্তরিত করার জন্য ‘ইশারা’, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য বাংলা স্ক্রিন রিডার ‘আলো’, বাংলা লেখাকে শব্দে রূপান্তরিত করার জন্য ‘উচ্চারণ’, বাংলায় জনসাধারণের মতামত বিশ্লেষণের প্ল্যাটফর্ম ‘জনমত’। আরও আছে বাংলা এনকোডিং রূপান্তর ইঞ্জিন ‘রূপান্তর’, থ্রি-ডি পাপেটের বাংলা ইশারা ভাষায় অনুবাদ ‘ইশারা বন্ধু’, হাতের লেখা শনাক্ত করার জন্য ‘লেখা’, বাংলা লেখাকে ব্রেইলে রূপান্তরিত করার জন্য ‘বাংলা ব্রেইল’ ইত্যাদি। তবে এ সার্ভিসগুলোর মধ্যে ইতিমধ্যে চালু হয়েছে অনুবাদক, সঠিক, বর্ণ, ইউ-বোর্ড ও জনমত। আলো সার্ভিসটি চালু করা হয়নি, তবে এর একটি ডেমো প্রদর্শন করা হয়েছে বইমেলায়। গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধকরণের জন্য আইসিটি মন্ত্রণালয়, ডিজিটাল বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল মিলে এই ওয়েবসাইটের কাজ চালু করেছে। বাংলা ডট গভ ডট বিডি লিখে সার্চ দিলেই এই সেবাগুলো পাওয়া যাবে।
এ ছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ তথ্য ও সেবাকেন্দ্র বা এটুআইয়ের স্টলটিতে দেওয়া হচ্ছে নাগরিক সেবাবিষয়ক তথ্য। এ ছাড়া ২০৪১ সালে মানুষ কেমন বাংলাদেশ দেখতে চায়, এ বিষয়ে একটি জরিপ করা হয়েছে স্টলটি থেকে। এখান থেকে মাইগভ, ডিসট্রিক্ট ব্র্যান্ডিং, নাইস ই-পোর্টালসহ আরও বেশ কিছু ওয়েবসাইটের সেবা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে। এই সাইটের জনপ্রিয় সেবাগুলো হলো, জাতীয় ভোক্তা-অধিকার অভিযোগ ফরম, বিটিআরসি আবেদন, বয়স্ক ভাতা মঞ্জুরির আবেদন, বৃত্তি প্রদান, শিক্ষার্থীদের আর্থিক অনুদান। শিক্ষার্থীদের আর্থিক অনুদান দেওয়া হয় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা এবং কারিগরি মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে।
সরকারি অনেক সেবা সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যাবে এই ওয়েবসাইট থেকে। তবে বিভিন্ন সেবা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকায় সেবাগুলো মন্ত্রণালয়ই নিজে থেকে জনগণকে নিশ্চিত করবে। এ ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটটি একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে।
আজ বইমেলার শেষ দিন। ২৮ দিনের বইমেলায় প্রকাশিত হলো গল্প, উপন্যাস, কবিতা, প্রবন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ের হাজার হাজার বই। শুধু বইয়ের স্টলই নয়, ছিল প্রযুক্তির স্টলও। প্রচুর মানুষ প্রযুক্তির বিষয়গুলো জানতে ছুটে গিয়েছিলেন সে স্টলগুলোতে। প্রযুক্তিবিষয়ক এই স্টলগুলো মূলত কাজ করেছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট নিয়ে।
বাংলা একাডেমির ফটক দিয়ে ঢুকতেই হাতের ডান দিকে ছিল ‘বাংলা’ নামের একটি স্টল। মূলত, বাংলা একটি ওয়েবসাইটের নাম। এই ওয়েবসাইটটিতে আছে ২০টি পাবলিক ফেসিং সার্ভিস, ৮ ধরনের স্ট্যান্ডার্ড ও প্রিন্টেড ম্যাটেরিয়াল, ১২ ধরনের জারপাস ও ডেটাসেট এবং ১৬ ধরনের টুলস ও রিসার্চ রিসোর্স। ভাষা প্রযুক্তি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর এই ২০টি পাবলিক ফেসিং সার্ভিস দেশের বিভিন্ন সেবাকে স্বয়ংক্রিয় করতে ভূমিকা রাখবে। এই সার্ভিসগুলো সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ সাধারণ মানুষ ব্যবহার করতে পারবে। এই ২০টি সার্ভিসের একটি হচ্ছে ‘অনুবাদক’। এটিতে ১০টি ভাষায় যান্ত্রিক অনুবাদ পাওয়া যাবে।
এর অন্যান্য সার্ভিসের মধ্য আছে বাংলা বানান ও ব্যাকরণ সংশোধক, বাংলা ওসিআর। এ ছাড়া আছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন ‘বাংলা বোর্ড’, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীদের ভাষা লেখার ‘ইউ-বোর্ড’, বাংলা শব্দকে লেখায় রূপান্তরিত করার জন্য ‘ইশারা’, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য বাংলা স্ক্রিন রিডার ‘আলো’, বাংলা লেখাকে শব্দে রূপান্তরিত করার জন্য ‘উচ্চারণ’, বাংলায় জনসাধারণের মতামত বিশ্লেষণের প্ল্যাটফর্ম ‘জনমত’। আরও আছে বাংলা এনকোডিং রূপান্তর ইঞ্জিন ‘রূপান্তর’, থ্রি-ডি পাপেটের বাংলা ইশারা ভাষায় অনুবাদ ‘ইশারা বন্ধু’, হাতের লেখা শনাক্ত করার জন্য ‘লেখা’, বাংলা লেখাকে ব্রেইলে রূপান্তরিত করার জন্য ‘বাংলা ব্রেইল’ ইত্যাদি। তবে এ সার্ভিসগুলোর মধ্যে ইতিমধ্যে চালু হয়েছে অনুবাদক, সঠিক, বর্ণ, ইউ-বোর্ড ও জনমত। আলো সার্ভিসটি চালু করা হয়নি, তবে এর একটি ডেমো প্রদর্শন করা হয়েছে বইমেলায়। গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধকরণের জন্য আইসিটি মন্ত্রণালয়, ডিজিটাল বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল মিলে এই ওয়েবসাইটের কাজ চালু করেছে। বাংলা ডট গভ ডট বিডি লিখে সার্চ দিলেই এই সেবাগুলো পাওয়া যাবে।
এ ছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ তথ্য ও সেবাকেন্দ্র বা এটুআইয়ের স্টলটিতে দেওয়া হচ্ছে নাগরিক সেবাবিষয়ক তথ্য। এ ছাড়া ২০৪১ সালে মানুষ কেমন বাংলাদেশ দেখতে চায়, এ বিষয়ে একটি জরিপ করা হয়েছে স্টলটি থেকে। এখান থেকে মাইগভ, ডিসট্রিক্ট ব্র্যান্ডিং, নাইস ই-পোর্টালসহ আরও বেশ কিছু ওয়েবসাইটের সেবা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়েছে। এই সাইটের জনপ্রিয় সেবাগুলো হলো, জাতীয় ভোক্তা-অধিকার অভিযোগ ফরম, বিটিআরসি আবেদন, বয়স্ক ভাতা মঞ্জুরির আবেদন, বৃত্তি প্রদান, শিক্ষার্থীদের আর্থিক অনুদান। শিক্ষার্থীদের আর্থিক অনুদান দেওয়া হয় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা এবং কারিগরি মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে।
সরকারি অনেক সেবা সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যাবে এই ওয়েবসাইট থেকে। তবে বিভিন্ন সেবা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকায় সেবাগুলো মন্ত্রণালয়ই নিজে থেকে জনগণকে নিশ্চিত করবে। এ ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটটি একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
৪ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৭ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
১০ ঘণ্টা আগে