অনলাইন ডেস্ক
নতুন আইফোন ১৭ বাজারে আসার অপেক্ষায় রয়েছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা। তবে তার আগেই এক চমক এনে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ট্রাম্প অর্গানাইজেশন গতকাল সোমবার ৪৯৯ ডলারের ‘ট্রাম্প মোবাইল টি১’ স্মার্টফোন বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে। এর সঙ্গে চালু হয়েছে নতুন একটি মোবাইল ক্যারিয়ার সার্ভিসও, যার মাসিক খরচ ৪৭ দশমিক ৪৫ ডলার।
এই ঘোষণার পর স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে—যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে ইতিমধ্যে অসংখ্য মোবাইল ফোন পরিষেবা রয়েছে, সেখানে নতুন একটি ক্যারিয়ারের প্রয়োজনীয়তা আসলে কতটুকু? আর আধুনিক ফিচারে ভরপুর অসংখ্য স্মার্টফোনের ভিড়ে গ্রাহক কেনই বা বেছে নেবেন ট্রাম্প মোবাইল ফোন?
তবে প্রযুক্তিগত দিক থেকে ট্রাম্প মোবাইল টি১ ফোনকে বলা হচ্ছে পুরোনো ও নতুন প্রযুক্তির এক অনন্য মিশ্রণ। তাই এটি গ্রাহকদের নজর কাড়তে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
১. পুরোনো পোর্ট ফিরিয়ে আনা হয়েছে
বর্তমানে অধিকাংশ স্মার্টফোন, হোক সেটা অ্যান্ড্রয়েড বা আইফোন, ৩.৫ এমএম (মিলিমিটার) হেডফোন জ্যাক বাদ দিয়ে দিয়েছে। তবে ৬.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লের এই টি১ ফোনে সেই জ্যাক আবার ফিরেছে। তবে ফোনের সঙ্গে তারযুক্ত ইয়ারফোন থাকবে কি না, তা বলা হয়নি।
২. বাড়ানো যাবে মেমোরি
ফোনটির প্রাথমিক স্টোরেজ ২৫৬ গিগাবাইট। তবে বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, ফোনটিতে মেমোরি কার্ড স্লটও রয়েছে, যা এখনকার দিনে বিরল। এটি বোঝায় যে, ফোনের পেছনের কভার খোলা যেতে পারে এবং সম্ভবত ব্যাটারিটিও পরিবর্তনযোগ্য।
৩. প্রসেসর নিয়ে ধোঁয়াশা
১২ গিগাবাইট র্যাম ও ২৫৬ গিগাবাইট স্টোরেজ থাকলেও ফোনের প্রসেসর বিষয়ে কিছুই জানানো হয়নি। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি নতুন মোবাইল চিপ খুবই কম। তবে কিছু প্রতিবেদন বলছে, অ্যাপলের জন্য টিএসএমসি যে অ্যারিজোনায় এ১৬ চিপ তৈরি করছে, সেখান থেকেই টি১ ফোনটির প্রসেসর আসতে পারে। তবে প্রসেসরের নাম না জানা পর্যন্ত পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাবে।
৪. পুরোনো অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনে চলবে
ফোনটি অ্যান্ড্রয়েড ১৫-এ চলবে ফোনটি। তবে ফোনটি বাজারে ছাড়ার সময় অ্যান্ড্রয়েড ১৬ ও বেশ কিছু ফোনে চালু হয়ে যাবে। গুগল পিক্সেল এখনই অ্যান্ড্রয়েড ১৬ চালাচ্ছে। সামনের মাস দু-একেই স্যামসাং, ওয়ান প্লাস, ওপ্পোসহ আরও ফোনে এটি চলে আসবে।
৫. নেই আধুনিক এআই সুবিধা
এ যুগে এআই ছাড়া প্রযুক্তিপণ্য কল্পনাই করা যায় না। অথচ টি১ ফোনে আছে কেবল ‘এআই ফেস আনলক’ নামের একটি ফিচার। প্রসেসরের এআই সক্ষমতা না জানলে সেটি কতটা কার্যকর হবে, তাও স্পষ্ট নয়।
৬. দুর্বল ম্যাক্রো ক্যামেরা
টি ১ ফোনে ৫০ মেগাপিক্সেল মূল ক্যামেরা ও ১৬ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা থাকলেও, ২ মেগাপিক্সেলের ম্যাক্রো ক্যামেরাটি হতাশাজনক। ওয়ানপ্লাস বছর কয়েক আগে এমন ক্যামেরা দিয়েছিল, তবে তা দিয়ে পাওয়া যায় ঝাপসা ও কম রেজল্যুশন ছবি। আর রয়েছে একটি ২ মেগাপিক্সেল ডেপথ ক্যামেরা। তবে এই কম রেজল্যুশন দিয়ে তেমন ভালো ছবি তোলা সম্ভব নয়।
৭. বড় ব্যাটারি
৪৯৯ ডলারের একটি ফোনে ৫ হাজার এমএএইচ ব্যাটারি থাকাটা ইতিবাচক। তবে এটি কতটা ভালো মানের, তা জানাটা জরুরি। বাজে ব্যাটারি দ্রুত চার্জ শেষ করে ফেলতে পারে বা ফুলে যেতে পারে।
তবে ভালো খবর হলো, ফোনে ২০ ওয়াট পিডি ফাস্ট চার্জিংয়ের সমর্থন রয়েছে। যদি ফোনের সঙ্গে ২০ ওয়াট চার্জারও দেওয়া হয়, তাহলেও এটি আইফোনে থেকে এগিয়ে থাকবে।
৮. অদ্ভুত নকশা
ট্রাম্প ফোনটি আইফোনের মতো রোজ গোল্ড হবে না, বরং সোনালি রঙের হবে। ফোনের ক্যামেরা লেন্সগুলোর অদ্ভুত বিন্যাস ও ডিসপ্লে সাইজ (৬.৭৮ ইঞ্চি) নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। ট্রাম্প মোবাইল বলছে ফোনটি ৬.৮ ইঞ্চি, তবে দেখতে লম্বাটে মনে হয়। ফোনের সঠিক মাপও এখনো প্রকাশ করা হয়নি। ফোনটি দেখলেই চোখে পড়ে ক্যামেরা লেন্সগুলোর অদ্ভুত বিন্যাস।
৯. ‘মেড ইন ইউএসএ’ দাবি কতটুকু
ট্রাম্প মোবাইল দাবি করেছে, ফোনটি যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি। তবে এটি বাস্তবের চেয়ে অনেকটা কৌশলগত প্রচারণার অংশ হওয়ারই সম্ভাবনা বেশি।
কারণ ফোনটি যুক্তরাষ্ট্রেই সংযোজন করা হলেও চিপসেট, সেলুলার রেডিও, জিপিএস, অ্যামলেড স্ক্রিন, ক্যামেরা—এসব সবই আসবে বিদেশ থেকে।
অ্যারিজোনায় প্রসেসর বানালেও, ফোনের বেশির ভাগ যন্ত্রাংশই আমদানি নির্ভর।
১০. ট্রাম্প পরিবারের নতুন উদ্যোগ
যদিও ফোনটির নাম ট্রাম্প মোবাইল, এতে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরাসরি সম্পৃক্ততার কথা বলা হয়নি। ফোনটির ঘোষণা দিয়েছেন তাঁর দুই ছেলে—ডোনাল্ড জুনিয়র ও এরিক ট্রাম্প। তাঁরা এর আগে ট্রাম্পের ক্রিপ্টো ব্যবসাও পরিচালনা করেছেন।
তাই এটিকে ট্রাম্প পারিবারিক পণ্য বলা যায়, তবে এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অফিশিয়াল ফোন নয়।
তথ্যসূত্র: টেক রেডার
নতুন আইফোন ১৭ বাজারে আসার অপেক্ষায় রয়েছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা। তবে তার আগেই এক চমক এনে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ট্রাম্প অর্গানাইজেশন গতকাল সোমবার ৪৯৯ ডলারের ‘ট্রাম্প মোবাইল টি১’ স্মার্টফোন বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে। এর সঙ্গে চালু হয়েছে নতুন একটি মোবাইল ক্যারিয়ার সার্ভিসও, যার মাসিক খরচ ৪৭ দশমিক ৪৫ ডলার।
এই ঘোষণার পর স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে—যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে ইতিমধ্যে অসংখ্য মোবাইল ফোন পরিষেবা রয়েছে, সেখানে নতুন একটি ক্যারিয়ারের প্রয়োজনীয়তা আসলে কতটুকু? আর আধুনিক ফিচারে ভরপুর অসংখ্য স্মার্টফোনের ভিড়ে গ্রাহক কেনই বা বেছে নেবেন ট্রাম্প মোবাইল ফোন?
তবে প্রযুক্তিগত দিক থেকে ট্রাম্প মোবাইল টি১ ফোনকে বলা হচ্ছে পুরোনো ও নতুন প্রযুক্তির এক অনন্য মিশ্রণ। তাই এটি গ্রাহকদের নজর কাড়তে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
১. পুরোনো পোর্ট ফিরিয়ে আনা হয়েছে
বর্তমানে অধিকাংশ স্মার্টফোন, হোক সেটা অ্যান্ড্রয়েড বা আইফোন, ৩.৫ এমএম (মিলিমিটার) হেডফোন জ্যাক বাদ দিয়ে দিয়েছে। তবে ৬.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লের এই টি১ ফোনে সেই জ্যাক আবার ফিরেছে। তবে ফোনের সঙ্গে তারযুক্ত ইয়ারফোন থাকবে কি না, তা বলা হয়নি।
২. বাড়ানো যাবে মেমোরি
ফোনটির প্রাথমিক স্টোরেজ ২৫৬ গিগাবাইট। তবে বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, ফোনটিতে মেমোরি কার্ড স্লটও রয়েছে, যা এখনকার দিনে বিরল। এটি বোঝায় যে, ফোনের পেছনের কভার খোলা যেতে পারে এবং সম্ভবত ব্যাটারিটিও পরিবর্তনযোগ্য।
৩. প্রসেসর নিয়ে ধোঁয়াশা
১২ গিগাবাইট র্যাম ও ২৫৬ গিগাবাইট স্টোরেজ থাকলেও ফোনের প্রসেসর বিষয়ে কিছুই জানানো হয়নি। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি নতুন মোবাইল চিপ খুবই কম। তবে কিছু প্রতিবেদন বলছে, অ্যাপলের জন্য টিএসএমসি যে অ্যারিজোনায় এ১৬ চিপ তৈরি করছে, সেখান থেকেই টি১ ফোনটির প্রসেসর আসতে পারে। তবে প্রসেসরের নাম না জানা পর্যন্ত পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাবে।
৪. পুরোনো অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনে চলবে
ফোনটি অ্যান্ড্রয়েড ১৫-এ চলবে ফোনটি। তবে ফোনটি বাজারে ছাড়ার সময় অ্যান্ড্রয়েড ১৬ ও বেশ কিছু ফোনে চালু হয়ে যাবে। গুগল পিক্সেল এখনই অ্যান্ড্রয়েড ১৬ চালাচ্ছে। সামনের মাস দু-একেই স্যামসাং, ওয়ান প্লাস, ওপ্পোসহ আরও ফোনে এটি চলে আসবে।
৫. নেই আধুনিক এআই সুবিধা
এ যুগে এআই ছাড়া প্রযুক্তিপণ্য কল্পনাই করা যায় না। অথচ টি১ ফোনে আছে কেবল ‘এআই ফেস আনলক’ নামের একটি ফিচার। প্রসেসরের এআই সক্ষমতা না জানলে সেটি কতটা কার্যকর হবে, তাও স্পষ্ট নয়।
৬. দুর্বল ম্যাক্রো ক্যামেরা
টি ১ ফোনে ৫০ মেগাপিক্সেল মূল ক্যামেরা ও ১৬ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা থাকলেও, ২ মেগাপিক্সেলের ম্যাক্রো ক্যামেরাটি হতাশাজনক। ওয়ানপ্লাস বছর কয়েক আগে এমন ক্যামেরা দিয়েছিল, তবে তা দিয়ে পাওয়া যায় ঝাপসা ও কম রেজল্যুশন ছবি। আর রয়েছে একটি ২ মেগাপিক্সেল ডেপথ ক্যামেরা। তবে এই কম রেজল্যুশন দিয়ে তেমন ভালো ছবি তোলা সম্ভব নয়।
৭. বড় ব্যাটারি
৪৯৯ ডলারের একটি ফোনে ৫ হাজার এমএএইচ ব্যাটারি থাকাটা ইতিবাচক। তবে এটি কতটা ভালো মানের, তা জানাটা জরুরি। বাজে ব্যাটারি দ্রুত চার্জ শেষ করে ফেলতে পারে বা ফুলে যেতে পারে।
তবে ভালো খবর হলো, ফোনে ২০ ওয়াট পিডি ফাস্ট চার্জিংয়ের সমর্থন রয়েছে। যদি ফোনের সঙ্গে ২০ ওয়াট চার্জারও দেওয়া হয়, তাহলেও এটি আইফোনে থেকে এগিয়ে থাকবে।
৮. অদ্ভুত নকশা
ট্রাম্প ফোনটি আইফোনের মতো রোজ গোল্ড হবে না, বরং সোনালি রঙের হবে। ফোনের ক্যামেরা লেন্সগুলোর অদ্ভুত বিন্যাস ও ডিসপ্লে সাইজ (৬.৭৮ ইঞ্চি) নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। ট্রাম্প মোবাইল বলছে ফোনটি ৬.৮ ইঞ্চি, তবে দেখতে লম্বাটে মনে হয়। ফোনের সঠিক মাপও এখনো প্রকাশ করা হয়নি। ফোনটি দেখলেই চোখে পড়ে ক্যামেরা লেন্সগুলোর অদ্ভুত বিন্যাস।
৯. ‘মেড ইন ইউএসএ’ দাবি কতটুকু
ট্রাম্প মোবাইল দাবি করেছে, ফোনটি যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি। তবে এটি বাস্তবের চেয়ে অনেকটা কৌশলগত প্রচারণার অংশ হওয়ারই সম্ভাবনা বেশি।
কারণ ফোনটি যুক্তরাষ্ট্রেই সংযোজন করা হলেও চিপসেট, সেলুলার রেডিও, জিপিএস, অ্যামলেড স্ক্রিন, ক্যামেরা—এসব সবই আসবে বিদেশ থেকে।
অ্যারিজোনায় প্রসেসর বানালেও, ফোনের বেশির ভাগ যন্ত্রাংশই আমদানি নির্ভর।
১০. ট্রাম্প পরিবারের নতুন উদ্যোগ
যদিও ফোনটির নাম ট্রাম্প মোবাইল, এতে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরাসরি সম্পৃক্ততার কথা বলা হয়নি। ফোনটির ঘোষণা দিয়েছেন তাঁর দুই ছেলে—ডোনাল্ড জুনিয়র ও এরিক ট্রাম্প। তাঁরা এর আগে ট্রাম্পের ক্রিপ্টো ব্যবসাও পরিচালনা করেছেন।
তাই এটিকে ট্রাম্প পারিবারিক পণ্য বলা যায়, তবে এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অফিশিয়াল ফোন নয়।
তথ্যসূত্র: টেক রেডার
বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে এবার থেকে দেখা যাবে বিজ্ঞাপন। গতকাল সোমবার এক ব্লগ পোস্টে মেটা জানায়, অ্যাপটির আপডেটস ট্যাবে বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে। প্রথমবারের মতো হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা অ্যাপের ভেতরেই স্পনসর্ড কনটেন্ট দেখতে পাবেন।
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ভিডিও প্ল্যাটফর্ম এখন যুক্তরাষ্ট্রে প্রধান সংবাদ উৎস হয়ে উঠেছে। এমনকি প্রচলিত টিভি চ্যানেল ও সংবাদ ওয়েবসাইটকে ছাড়িয়ে গেছে এসব মাধ্যম। নতুন এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগেগত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের এক বড় অংশ অভিযোগ করে আসছেন, কোনো ধরনের নীতিমালা লঙ্ঘন না করেও তাঁদের অ্যাকাউন্ট ব্যানড (নিষিদ্ধ) বা সাসপেন্ড করা হচ্ছে। ব্যবহারকারীরা এই সমস্যার জন্য এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমকে দায়ী করছেন। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চ
৭ ঘণ্টা আগেআগে বিমানচালকেরা শুধু জমিতে থাকা সংকেত ও মানচিত্রের ওপর নির্ভর করতেন। এতে ভুল হওয়ার আশঙ্কা ছিল এখনকার চেয়ে বেশি। পৃথিবীজুড়ে থাকা স্যাটেলাইট থেকে বিমান সম্পর্কে সবকিছু এখন সঠিকভাবে জানা যায়। এই জিপিএস প্রযুক্তির সাহায্যে বিমান নির্দিষ্ট ও সরল পথ ধরে যায়। ফলে সময় বাঁচে এবং জ্বালানি কম খরচ হয়। এ ছাড়া
৯ ঘণ্টা আগে