পরিবারের গল্প
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পারেরহাট উত্তরবঙ্গের আর দশটা গ্রামের মতোই ঘটনাহীন একটি গ্রাম। প্রচুর আম-কাঁঠালের গাছ, বাঁশঝাড় আর দিগন্তবিস্তারী ফসলের মাঠ। তাতে তামাক আর ধান চাষ হয় বেশি। এমন একটি গ্রামের মানুষ রায়হান মিয়া। বিশাল পরিবার নিয়ে তিনি সেখানেই থাকেন। পরিবারে আছে দাদি, বাবা, মা, ছয় ভাই ও তাঁদের স্ত্রী-সন্তান, সঙ্গে নিজের দুই মেয়ে ও স্ত্রী। পুরো পরিবারের দেখভালের দায়িত্ব তাঁর। স্কুলজীবন থেকে রায়হানকে পড়াশোনার পাশাপাশি আয়ের পথ খুঁজতে হয়েছে। কৃষক বাবা বিশাল পরিবারের দেখভাল করতে হিমশিম খেতেন। রায়হান কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী মডেল উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২০০৭ সালে এসএসসি পাস করে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কম্পিউটার বিভাগ থেকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেন।
যেভাবে ফ্রিল্যান্সার
ইউটিউব ও গুগল ঘেঁটে রায়হান জানতে পারেন, ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করা সম্ভব। ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শেখার জন্য তিনি ২০১২ সালে ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউটে গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স সম্পন্ন করেন। কিন্তু কাজের দেখা পাচ্ছিলেন না একদমই। ২০১২ থেকে ২০১৪ সালের মাঝামাঝি। ফ্রিল্যান্সিংয়ে একটি টাকাও আয় হয়নি তাঁর। ২০১৪ সালের শেষের দিকে আমেরিকান এক বায়ার তাঁকে প্রতি সপ্তাহে ৪৮০ ডলারের একটি কাজ দেন। এরপরের ইতিহাস সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে শুধুই ওঠা।
সাফল্যের ফিরিস্তি
১৫ বছর ধরে রায়হান আউট অব মার্কেটপ্লেসে কাজ করছেন। এর মধ্যে ১৪ বছর টপ রেটেড প্লাস ৩ শতাংশ স্ট্যাটাস বজায় রেখে ৭০০-র বেশি প্রজেক্ট করে ৪ কোটি টাকার বেশি আয় করেছেন। আউট অব মার্কেটপ্লেসে তাঁর আয় প্রায় ১ কোটি টাকা! তিনি মূলত লিড জেনারেশন, ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, ডেটা অটোমেশন ইত্যাদি বিষয়ের ওপর কাজ করেন। সাদিয়া আইটি নামে একটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার তিনি। এই প্রতিষ্ঠানে ১৫ জন ফ্রিল্যান্সার ফুলটাইম কাজ করেন। এখান থেকে শতাধিক মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শিখে কর্মজীবনে সাফল্য পেয়েছেন।
পরিবারের ভাগ্যবদলের ভাবনা
বড় বড় প্রজেক্টে অসংখ্য লোকের প্রয়োজন হয় রায়হানের। এখান থেকেই আসে পরিবারের সদস্যদের ফ্রিল্যান্সার তৈরি করার ভাবনা। এতে একদিকে লোকবলের চাহিদা পূরণ হবে, অন্যদিকে পরিবারের সদস্যরাও স্বাবলম্বী হয়ে উঠবে। এ ভাবনা থেকেই শুরু হয় পরিবারের সদস্যদের ফ্রিল্যান্সিং শেখানো। সবাই একই জায়গায় থাকার কারণে কাজটা বুঝে নেওয়া, সমস্যা হলে সমাধান করাসহ অনেক কিছুতেই বাড়তি সুবিধা পান রায়হান।
শুধু রেদোয়ান ও রিপন মিয়াই নন; ভাগনে জুয়েল রানা, ভাই আবদুল্লাহ আল মারজান ও শ্যালক সাকিব হাসানকেও ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ লাখ টাকা আয় করার পথ দেখিয়েছেন রায়হান মিয়া। তাঁদের মধ্যে জুয়েল আপওয়ার্ক টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার এবং ফাইবারে লেভেল ২ সেলার। ফ্রিল্যান্সিংয়ে তাঁর এখন পর্যন্ত মোট আয় ৩০ লাখ টাকার বেশি। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের একটি সেক্টরের লিড জেনারেশন, ডেটা এন্ট্রি, ডেটা মাইনিং, লিস্ট বিল্ডিং, লিংকডইন প্রসপেক্টিং, ই-মেইল লিস্ট বিল্ডিং, কন্টাক্ট লিস্ট বিল্ডিং ইত্যাদি নিয়ে কাজ করেন তিনি। আবদুল্লাহ আল মারজান বিটুবি লিড জেনারেশন, ডেটা এন্ট্রি, ডেটা মিনিং, ই-কমার্স লিড ইত্যাদি বিষয়ে কাজ করে গত দুই বছরে আয় করেছেন ৩ লাখ টাকার বেশি। আর সাকিব হাসান আপওয়ার্ক টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার। এ পর্যন্ত আয় করেছেন ৫ লাখ টাকার বেশি। সাকিব ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের বিটুবি লিড-জেনারেশন, ডেটা এন্ট্রি ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এবং ই-মেইল মার্কেটিংয়ের ওপর কাজ করছেন।
সব কৃতিত্ব বড় ভাইয়ের
—রেদোয়ান আলী
রায়হানের তৃতীয় ভাই রেদোয়ান আলী। বড় ভাইয়ের কাছে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ২০২০ সাল থেকে মার্কেটপ্লেসে কাজ করছেন। ২০২২ সাল থেকে পুরোদমে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের লিড জেনারেশন তাঁর কাজ। এ পর্যন্ত তিনি ফ্রিল্যান্সিং করে ৩০ লাখ টাকার বেশি আয় করেছেন। মাসে তাঁর আয় লাখ টাকার ওপরে। রায়হানের কাজ দেখে ভালো লেগে যায় রেদোয়ানের। এরপর ভাইয়ের পরামর্শেই শিখতে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ। বিশ্বাস ছিল তিনি সফল হতে পারবেন। এখন রেদোয়ান আপওয়ার্ক টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার। এ বছরের প্রথম তিন মাসে ৮ হাজার ডলার আয় করেছেন তিনি। রেদোয়ান আর্কিটেকচার ও ইন্টেরিয়র ডিজাইনে ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থকে ডিপ্লোমা পাস করেছেন।
দুই বছরে প্রায় ২২ লাখ টাকা আয় করেছি
—রিপন মিয়া
ডিজিটাল মার্কেটিং, লিড জেনারেশন, ডেটা এন্ট্রি—এসব বিষয়ের ওপর কাজ করে গত দুই বছরে মো. রিপন মিয়া আয় করেছেন ২২ লাখ টাকার বেশি। ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতে মামা রায়হান মিয়ার হাত ধরে তাঁর যাত্রা। প্রতি মাসে মার্কেটপ্লেস এবং মার্কেটপ্লেসের বাইরে থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা আয় করেন তিনি। রিপন ফাইবারে লেভেল ২ সেলার। গড় রেটিং ৪.৯। ফাইবারে ৫০০টির বেশি প্রজেক্ট সফলভাবে শেষ করেছেন। একসময় যিনি অভাবের তাড়নায় হন্যে হয়ে চাকরি খুঁজেছেন, ফ্রিল্যান্সিং করে সেই রিপন মিয়া এখন বাড়ি করেছেন, কিনেছেন বাইক।
পরিবারের গল্প
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার পারেরহাট উত্তরবঙ্গের আর দশটা গ্রামের মতোই ঘটনাহীন একটি গ্রাম। প্রচুর আম-কাঁঠালের গাছ, বাঁশঝাড় আর দিগন্তবিস্তারী ফসলের মাঠ। তাতে তামাক আর ধান চাষ হয় বেশি। এমন একটি গ্রামের মানুষ রায়হান মিয়া। বিশাল পরিবার নিয়ে তিনি সেখানেই থাকেন। পরিবারে আছে দাদি, বাবা, মা, ছয় ভাই ও তাঁদের স্ত্রী-সন্তান, সঙ্গে নিজের দুই মেয়ে ও স্ত্রী। পুরো পরিবারের দেখভালের দায়িত্ব তাঁর। স্কুলজীবন থেকে রায়হানকে পড়াশোনার পাশাপাশি আয়ের পথ খুঁজতে হয়েছে। কৃষক বাবা বিশাল পরিবারের দেখভাল করতে হিমশিম খেতেন। রায়হান কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী মডেল উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২০০৭ সালে এসএসসি পাস করে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কম্পিউটার বিভাগ থেকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেন।
যেভাবে ফ্রিল্যান্সার
ইউটিউব ও গুগল ঘেঁটে রায়হান জানতে পারেন, ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করা সম্ভব। ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শেখার জন্য তিনি ২০১২ সালে ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউটে গ্রাফিক ডিজাইন কোর্স সম্পন্ন করেন। কিন্তু কাজের দেখা পাচ্ছিলেন না একদমই। ২০১২ থেকে ২০১৪ সালের মাঝামাঝি। ফ্রিল্যান্সিংয়ে একটি টাকাও আয় হয়নি তাঁর। ২০১৪ সালের শেষের দিকে আমেরিকান এক বায়ার তাঁকে প্রতি সপ্তাহে ৪৮০ ডলারের একটি কাজ দেন। এরপরের ইতিহাস সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে শুধুই ওঠা।
সাফল্যের ফিরিস্তি
১৫ বছর ধরে রায়হান আউট অব মার্কেটপ্লেসে কাজ করছেন। এর মধ্যে ১৪ বছর টপ রেটেড প্লাস ৩ শতাংশ স্ট্যাটাস বজায় রেখে ৭০০-র বেশি প্রজেক্ট করে ৪ কোটি টাকার বেশি আয় করেছেন। আউট অব মার্কেটপ্লেসে তাঁর আয় প্রায় ১ কোটি টাকা! তিনি মূলত লিড জেনারেশন, ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, ডেটা অটোমেশন ইত্যাদি বিষয়ের ওপর কাজ করেন। সাদিয়া আইটি নামে একটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার তিনি। এই প্রতিষ্ঠানে ১৫ জন ফ্রিল্যান্সার ফুলটাইম কাজ করেন। এখান থেকে শতাধিক মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শিখে কর্মজীবনে সাফল্য পেয়েছেন।
পরিবারের ভাগ্যবদলের ভাবনা
বড় বড় প্রজেক্টে অসংখ্য লোকের প্রয়োজন হয় রায়হানের। এখান থেকেই আসে পরিবারের সদস্যদের ফ্রিল্যান্সার তৈরি করার ভাবনা। এতে একদিকে লোকবলের চাহিদা পূরণ হবে, অন্যদিকে পরিবারের সদস্যরাও স্বাবলম্বী হয়ে উঠবে। এ ভাবনা থেকেই শুরু হয় পরিবারের সদস্যদের ফ্রিল্যান্সিং শেখানো। সবাই একই জায়গায় থাকার কারণে কাজটা বুঝে নেওয়া, সমস্যা হলে সমাধান করাসহ অনেক কিছুতেই বাড়তি সুবিধা পান রায়হান।
শুধু রেদোয়ান ও রিপন মিয়াই নন; ভাগনে জুয়েল রানা, ভাই আবদুল্লাহ আল মারজান ও শ্যালক সাকিব হাসানকেও ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ লাখ টাকা আয় করার পথ দেখিয়েছেন রায়হান মিয়া। তাঁদের মধ্যে জুয়েল আপওয়ার্ক টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার এবং ফাইবারে লেভেল ২ সেলার। ফ্রিল্যান্সিংয়ে তাঁর এখন পর্যন্ত মোট আয় ৩০ লাখ টাকার বেশি। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের একটি সেক্টরের লিড জেনারেশন, ডেটা এন্ট্রি, ডেটা মাইনিং, লিস্ট বিল্ডিং, লিংকডইন প্রসপেক্টিং, ই-মেইল লিস্ট বিল্ডিং, কন্টাক্ট লিস্ট বিল্ডিং ইত্যাদি নিয়ে কাজ করেন তিনি। আবদুল্লাহ আল মারজান বিটুবি লিড জেনারেশন, ডেটা এন্ট্রি, ডেটা মিনিং, ই-কমার্স লিড ইত্যাদি বিষয়ে কাজ করে গত দুই বছরে আয় করেছেন ৩ লাখ টাকার বেশি। আর সাকিব হাসান আপওয়ার্ক টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার। এ পর্যন্ত আয় করেছেন ৫ লাখ টাকার বেশি। সাকিব ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের বিটুবি লিড-জেনারেশন, ডেটা এন্ট্রি ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এবং ই-মেইল মার্কেটিংয়ের ওপর কাজ করছেন।
সব কৃতিত্ব বড় ভাইয়ের
—রেদোয়ান আলী
রায়হানের তৃতীয় ভাই রেদোয়ান আলী। বড় ভাইয়ের কাছে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ২০২০ সাল থেকে মার্কেটপ্লেসে কাজ করছেন। ২০২২ সাল থেকে পুরোদমে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের লিড জেনারেশন তাঁর কাজ। এ পর্যন্ত তিনি ফ্রিল্যান্সিং করে ৩০ লাখ টাকার বেশি আয় করেছেন। মাসে তাঁর আয় লাখ টাকার ওপরে। রায়হানের কাজ দেখে ভালো লেগে যায় রেদোয়ানের। এরপর ভাইয়ের পরামর্শেই শিখতে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ। বিশ্বাস ছিল তিনি সফল হতে পারবেন। এখন রেদোয়ান আপওয়ার্ক টপ রেটেড ফ্রিল্যান্সার। এ বছরের প্রথম তিন মাসে ৮ হাজার ডলার আয় করেছেন তিনি। রেদোয়ান আর্কিটেকচার ও ইন্টেরিয়র ডিজাইনে ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থকে ডিপ্লোমা পাস করেছেন।
দুই বছরে প্রায় ২২ লাখ টাকা আয় করেছি
—রিপন মিয়া
ডিজিটাল মার্কেটিং, লিড জেনারেশন, ডেটা এন্ট্রি—এসব বিষয়ের ওপর কাজ করে গত দুই বছরে মো. রিপন মিয়া আয় করেছেন ২২ লাখ টাকার বেশি। ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতে মামা রায়হান মিয়ার হাত ধরে তাঁর যাত্রা। প্রতি মাসে মার্কেটপ্লেস এবং মার্কেটপ্লেসের বাইরে থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা আয় করেন তিনি। রিপন ফাইবারে লেভেল ২ সেলার। গড় রেটিং ৪.৯। ফাইবারে ৫০০টির বেশি প্রজেক্ট সফলভাবে শেষ করেছেন। একসময় যিনি অভাবের তাড়নায় হন্যে হয়ে চাকরি খুঁজেছেন, ফ্রিল্যান্সিং করে সেই রিপন মিয়া এখন বাড়ি করেছেন, কিনেছেন বাইক।
জনসমক্ষে মতপ্রকাশের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম এক্স (আগের টুইটার)। যেখানে ব্যবহারকারীরা নির্দ্বিধায় তাঁদের চিন্তা, মতামত ও ভাইরাল ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তবে ২০২২ সালে ইলন মাস্ক এক্স কিনে নেওয়ার পর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে আরও ব্যক্তিগত ও বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
৩৬ মিনিট আগেমেটার ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপসহ অন্য জনপ্রিয় অ্যাপের আপডেটের সময় ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তার ঝুঁকি মূল্যায়নে এবার দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) সিস্টেম। এআই ব্যবস্থাটি কোম্পানির মোট আপডেটের ৯০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যায়নের কাজ করতে পারে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম এনপিআর।
২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির উত্তর দেখে অনেকেই অবাক হন। কারণ, এটি প্রতিবারই প্রাসঙ্গিক ও গোছানো উত্তর দেয়। তবে এর পেছনের জটিল প্রযুক্তি ও বিশাল প্রশিক্ষণের বিষয়টি অনেকেরই অজানা। প্রযুক্তির এই যুগে চ্যাটজিপিটির মতো এআই ব্যবস্থাকে শুধু ব্যবহার করলেই চলবে না, এর কাজের ধরনটাও...
৩ ঘণ্টা আগেটিকটকে ট্রেন্ডিং থাকা মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক শীর্ষ ১০০টি ভিডিও বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এর অর্ধেকেরও বেশি ভিডিওতে ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান পরিচালিত এক অনুসন্ধানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগে