প্রযুক্তি ডেস্ক
আইফোন ১৪ সিরিজ বাদে অন্য সব আইফোনের ব্যাটারি পাল্টাতে এবার বাড়তি ডলার খরচ গুনতে হবে। আইফোন ছাড়াও আইপ্যাড এবং ম্যাকের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে এটি। অ্যাপলের সার্ভিস সেন্টার বা অ্যাপলের অনুমোদিত দোকানে এই বাড়তি ফি কার্যকর হবে আগামী ১ মার্চ থেকে।
দ্য ভার্জের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিভাইসগুলোর ওয়ারেন্টির মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সার্ভিস ফি তে অতিরিক্ত ২০ ডলার খরচ করতে হবে ব্যবহারকারীদের। তবে যারাঁ অ্যাপল কেয়ার প্লাস সেবার গ্রাহক, তাঁদের ক্ষেত্রে এই বর্ধিত দাম প্রযোজ্য হবে না।
বর্তমানে আইফোন ১৩, আইফোন ১২, আইফোন ১১ ও আইফোন ১০-এর ব্যাটারি পাল্টানোর খরচ ৬৯ ডলার। নতুন নির্ধারিত দাম অনুসারে, আগামী মার্চ থেকে এই খরচ বেড়ে দাঁড়াবে ৮৯ ডলারে।
এর আগে ২০১৮ সালে ব্যাটারি পরিবর্তনের খরচ অনেকটাই কমিয়ে এনেছিল অ্যাপল। তখন মাত্র ২৯ ডলারেই পুরোনো ব্যাটারি বদলে ফেলা যেত। অ্যাপলের নতুন আপডেটের সঙ্গে ব্যাটারির আয়ু কমতে থাকার অভিযোগের কারণেই ব্যাটারি পরিবর্তনের খরচ কমিয়ে আনতে বাধ্য হয়েছিল অ্যাপল। এরপর ২০১৯ সালে খরচ বাড়িয়ে ৬৯ ডলার করা হয়।
গত ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীদের মেরামত খরচ কমাতে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জার্মানি, ইতালি, পোল্যান্ড, সুইডেন ও স্পেনে ‘সেলফ সার্ভিস রিপেয়ার’ কার্যক্রম চালু করেছে অ্যাপল। গত বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রে এই সুবিধা চালু করেছিল অ্যাপল। অ্যাপলের সেলফ সার্ভিস রিপেয়ার কার্যক্রমের আওতায় নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ কিনতে হবে এবং এগুলোর মাধ্যমে ১২ ও ১৩ সিরিজের আইফোন ও ম্যাকবুক মেরামত করা যাবে। মেরামতের জন্য বিনা মূল্যে নির্দেশিকাও দেবে অ্যাপল। এ ছাড়া অ্যাপল পণ্য মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় টুলকিটও ভাড়া নেওয়া যাবে। ফলে যাঁদের ইলেকট্রনিক যন্ত্র সম্পর্কে ধারণা রয়েছে, তাঁরা সহজেই ঘরে বসে তাঁদের আইফোন কিংবা ম্যাকবুক মেরামত করতে পারবেন।
একই কার্যক্রমের আওতায় পরবর্তী সময়ে ঘরে বসে ‘অ্যাপল পিসি’ মেরামত করার সুবিধাও আনে অ্যাপল। তবে এ ধরনের মেরামতে মেরামতকারীর প্রয়োজন যথেষ্ট দক্ষতা।
এ ছাড়া কিছু যন্ত্রাংশের দামও অনেক বেশি হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, স্টুডিও ডিসপ্লের ক্ষেত্রে একজন ব্যবহারকারী যদি নিজেই প্যানেলটি পরিবর্তন করতে চান, তবে তাঁকে গুনতে হবে মোটা অঙ্কের টাকা। অ্যাপলের এই ন্যানো-টেক্সচার ডিসপ্লে পরিবর্তন করতে খরচ পড়বে ৯৬৭ ডলার ১২ সেন্ট। তবে ব্যবহারকারীর আসল ভাঙা স্ক্রিন ফেরত দেওয়ার পরে দাম কমে নেমে আসবে ৮৭৯ ডলার ১২ সেন্টে। এ ছাড়া টুলকিটের দাম পড়বে ৪৯ ডলার।
অ্যাপল জানিয়েছিল, অনুমোদিত মেরামত কেন্দ্রগুলোতে যে মানের যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয়, একই মানের যন্ত্রাংশ পাওয়া যাবে ‘সেলফ সার্ভিস রিপেয়ার’ কার্যক্রমে। এতে যন্ত্রাংশের মান নিয়ে গ্রাহকদের দুশ্চিন্তা করতে হবে না। এমনকি ব্যবহারকারীরা চাইলে পণ্য মেরামতের পর পুরোনো যন্ত্রাংশগুলো অ্যাপলের কাছে বিক্রিও করার সুযোগ পাবেন।
আইফোন ১৪ সিরিজ বাদে অন্য সব আইফোনের ব্যাটারি পাল্টাতে এবার বাড়তি ডলার খরচ গুনতে হবে। আইফোন ছাড়াও আইপ্যাড এবং ম্যাকের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে এটি। অ্যাপলের সার্ভিস সেন্টার বা অ্যাপলের অনুমোদিত দোকানে এই বাড়তি ফি কার্যকর হবে আগামী ১ মার্চ থেকে।
দ্য ভার্জের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিভাইসগুলোর ওয়ারেন্টির মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সার্ভিস ফি তে অতিরিক্ত ২০ ডলার খরচ করতে হবে ব্যবহারকারীদের। তবে যারাঁ অ্যাপল কেয়ার প্লাস সেবার গ্রাহক, তাঁদের ক্ষেত্রে এই বর্ধিত দাম প্রযোজ্য হবে না।
বর্তমানে আইফোন ১৩, আইফোন ১২, আইফোন ১১ ও আইফোন ১০-এর ব্যাটারি পাল্টানোর খরচ ৬৯ ডলার। নতুন নির্ধারিত দাম অনুসারে, আগামী মার্চ থেকে এই খরচ বেড়ে দাঁড়াবে ৮৯ ডলারে।
এর আগে ২০১৮ সালে ব্যাটারি পরিবর্তনের খরচ অনেকটাই কমিয়ে এনেছিল অ্যাপল। তখন মাত্র ২৯ ডলারেই পুরোনো ব্যাটারি বদলে ফেলা যেত। অ্যাপলের নতুন আপডেটের সঙ্গে ব্যাটারির আয়ু কমতে থাকার অভিযোগের কারণেই ব্যাটারি পরিবর্তনের খরচ কমিয়ে আনতে বাধ্য হয়েছিল অ্যাপল। এরপর ২০১৯ সালে খরচ বাড়িয়ে ৬৯ ডলার করা হয়।
গত ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীদের মেরামত খরচ কমাতে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, জার্মানি, ইতালি, পোল্যান্ড, সুইডেন ও স্পেনে ‘সেলফ সার্ভিস রিপেয়ার’ কার্যক্রম চালু করেছে অ্যাপল। গত বছরের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রে এই সুবিধা চালু করেছিল অ্যাপল। অ্যাপলের সেলফ সার্ভিস রিপেয়ার কার্যক্রমের আওতায় নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ কিনতে হবে এবং এগুলোর মাধ্যমে ১২ ও ১৩ সিরিজের আইফোন ও ম্যাকবুক মেরামত করা যাবে। মেরামতের জন্য বিনা মূল্যে নির্দেশিকাও দেবে অ্যাপল। এ ছাড়া অ্যাপল পণ্য মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় টুলকিটও ভাড়া নেওয়া যাবে। ফলে যাঁদের ইলেকট্রনিক যন্ত্র সম্পর্কে ধারণা রয়েছে, তাঁরা সহজেই ঘরে বসে তাঁদের আইফোন কিংবা ম্যাকবুক মেরামত করতে পারবেন।
একই কার্যক্রমের আওতায় পরবর্তী সময়ে ঘরে বসে ‘অ্যাপল পিসি’ মেরামত করার সুবিধাও আনে অ্যাপল। তবে এ ধরনের মেরামতে মেরামতকারীর প্রয়োজন যথেষ্ট দক্ষতা।
এ ছাড়া কিছু যন্ত্রাংশের দামও অনেক বেশি হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, স্টুডিও ডিসপ্লের ক্ষেত্রে একজন ব্যবহারকারী যদি নিজেই প্যানেলটি পরিবর্তন করতে চান, তবে তাঁকে গুনতে হবে মোটা অঙ্কের টাকা। অ্যাপলের এই ন্যানো-টেক্সচার ডিসপ্লে পরিবর্তন করতে খরচ পড়বে ৯৬৭ ডলার ১২ সেন্ট। তবে ব্যবহারকারীর আসল ভাঙা স্ক্রিন ফেরত দেওয়ার পরে দাম কমে নেমে আসবে ৮৭৯ ডলার ১২ সেন্টে। এ ছাড়া টুলকিটের দাম পড়বে ৪৯ ডলার।
অ্যাপল জানিয়েছিল, অনুমোদিত মেরামত কেন্দ্রগুলোতে যে মানের যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয়, একই মানের যন্ত্রাংশ পাওয়া যাবে ‘সেলফ সার্ভিস রিপেয়ার’ কার্যক্রমে। এতে যন্ত্রাংশের মান নিয়ে গ্রাহকদের দুশ্চিন্তা করতে হবে না। এমনকি ব্যবহারকারীরা চাইলে পণ্য মেরামতের পর পুরোনো যন্ত্রাংশগুলো অ্যাপলের কাছে বিক্রিও করার সুযোগ পাবেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডেটা সেন্টার চালানোর জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারমাণবিক এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা। এ জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করতে চাচ্ছে কোম্পানিটি। গত মঙ্গলবার মেটা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের অঙ্গরাজ্যের একটি পারমাণবিক চুল্লি ২০ বছর
৩২ মিনিট আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জেমিনিকে আরও কার্যকর করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গুগল। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে এবার ‘শিডিউলড অ্যাকশনস’ নামে একটি ফিচার চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারবে জেমিনি।
৩ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি কোম্পানি মেটা তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। শুধু প্রার্থীদের দক্ষতা যাচাই নয়, বরং সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীদেরও মূল্যায়ন করবে এআই। মার্কিন অনলাইন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার–এর এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগে