ফিচার ডেস্ক
শত শত বছর ধরে বিভিন্ন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন আমাদের জীবন সহজ করেছে। পৃথিবীকে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয়। এসব উদ্ভাবনের তালিকা দীর্ঘ। কিন্তু সামগ্রিকভাবে কিছু উদ্ভাবন আমাদের পৃথিবীকে ইতিবাচকভাবে বদলে দিয়েছে।
মুদ্রণ যন্ত্র
পনেরো শতকের মাঝামাঝি সময়ে জার্মান নাগরিক জোহানস গুটেনবার্গ আবিষ্কার করেছিলেন মুদ্রণ যন্ত্র। সেটি অসংখ্য বই উৎপাদন করতে পারত। এরপরেই জ্ঞানের আধার বই ছাপানো সহজ হয় এবং তা সহজলভ্য হতে থাকে।
স্টিম ইঞ্জিন
স্কটিশ প্রকৌশলী জেমস ওয়াট উদ্ভাবিত বাষ্পীয় ইঞ্জিন-পরবর্তী সময়ের পরিবহনব্যবস্থাকে প্রায় বদলে ফেলেছিল। এর কল্যাণে কৃষি ও বাণিজ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়া অর্থনীতি দ্রুত শিল্পভিত্তিক অর্থনীতিতে রূপান্তরিত হয়েছিল। এই উদ্ভাবন রেল, স্টিম শিপ এবং প্রথম টোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রির জন্ম দিয়েছিল।
বিজলি বাতি
এটি আগুন আবিষ্কারের পর বড় উদ্ভাবন হিসেবে গণ্য। কর্মস্থল থেকে শুরু করে ঘর পর্যন্ত আলোকিত হয়েছিল থমাস আলভা এডিসনের এই আবিষ্কারের কারণে। এটি হয়ে উঠেছিল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নিয়ামক।
টেলিফোন
আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল আবিষ্কৃত এই ডিভাইস যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটায়। এ উদ্ভাবন দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লবের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতিগুলোর অন্যতম।
বিমান
১৯০৩ সালে রাইট ভাইদের ১২ সেকেন্ড স্থায়ী নিরীক্ষা ছিল অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ভিত্তি। এই প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন বাণিজ্য, সংস্কৃতি, পর্যটনক্ষেত্রকে ব্যাপকভাবে বদলে দিয়েছে।
ব্যক্তিগত কম্পিউটার
মানুষের জীবনযাপন, কাজের পদ্ধতি ও কাজ—সবই বদলে দিয়েছে এই উদ্ভাবন। তথ্য সংরক্ষণ এবং দ্রুত ও কার্যকরভাবে তা প্রক্রিয়া করে পৃথিবীর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা আমূল বদলে দেয় ব্যক্তিগত কম্পিউটার।
ইন্টারনেট
বিশ্বকে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে প্রযুক্তিগত এই উদ্ভাবন। শুধু তা-ই নয়, এ প্রযুক্তি অর্থনীতির হিসাবনিকাশকে নিয়ে গেছে একেবারে ব্যক্তিগত পরিসরে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
প্রযুক্তির ইতিহাস বদলে দেওয়া প্রযুক্তিপণ্য হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এই প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের হাত ধরে আমাদের জীবনে প্রবেশ করেছে চ্যাটবট, ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট, স্বয়ংক্রিয় যানবাহন, রিয়েল টাইম অনুবাদক, কৃত্রিম দৃষ্টি, চ্যাটজিপিটি ইত্যাদি। এ বিষয়গুলো এরই মধ্যে তথ্যপ্রবাহ, বাণিজ্য, সৃজনশীলতা এবং অর্থনীতির ধারণা বদলে দিয়েছে। বলা হচ্ছে, ভবিষ্যৎ পৃথিবী চলে যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার হাতে।
মোবাইল ফোন
যোগাযোগ, তথ্য এবং অর্থনীতিকে ব্যক্তিগত পরিসরে নিয়ে গেছে ১৯৮৩ সালে ইঞ্জিনিয়ার মার্টিন কুপারের ডিজাইন করা এই উদ্ভাবন।
শত শত বছর ধরে বিভিন্ন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন আমাদের জীবন সহজ করেছে। পৃথিবীকে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয়। এসব উদ্ভাবনের তালিকা দীর্ঘ। কিন্তু সামগ্রিকভাবে কিছু উদ্ভাবন আমাদের পৃথিবীকে ইতিবাচকভাবে বদলে দিয়েছে।
মুদ্রণ যন্ত্র
পনেরো শতকের মাঝামাঝি সময়ে জার্মান নাগরিক জোহানস গুটেনবার্গ আবিষ্কার করেছিলেন মুদ্রণ যন্ত্র। সেটি অসংখ্য বই উৎপাদন করতে পারত। এরপরেই জ্ঞানের আধার বই ছাপানো সহজ হয় এবং তা সহজলভ্য হতে থাকে।
স্টিম ইঞ্জিন
স্কটিশ প্রকৌশলী জেমস ওয়াট উদ্ভাবিত বাষ্পীয় ইঞ্জিন-পরবর্তী সময়ের পরিবহনব্যবস্থাকে প্রায় বদলে ফেলেছিল। এর কল্যাণে কৃষি ও বাণিজ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়া অর্থনীতি দ্রুত শিল্পভিত্তিক অর্থনীতিতে রূপান্তরিত হয়েছিল। এই উদ্ভাবন রেল, স্টিম শিপ এবং প্রথম টোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রির জন্ম দিয়েছিল।
বিজলি বাতি
এটি আগুন আবিষ্কারের পর বড় উদ্ভাবন হিসেবে গণ্য। কর্মস্থল থেকে শুরু করে ঘর পর্যন্ত আলোকিত হয়েছিল থমাস আলভা এডিসনের এই আবিষ্কারের কারণে। এটি হয়ে উঠেছিল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নিয়ামক।
টেলিফোন
আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল আবিষ্কৃত এই ডিভাইস যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটায়। এ উদ্ভাবন দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লবের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতিগুলোর অন্যতম।
বিমান
১৯০৩ সালে রাইট ভাইদের ১২ সেকেন্ড স্থায়ী নিরীক্ষা ছিল অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ভিত্তি। এই প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন বাণিজ্য, সংস্কৃতি, পর্যটনক্ষেত্রকে ব্যাপকভাবে বদলে দিয়েছে।
ব্যক্তিগত কম্পিউটার
মানুষের জীবনযাপন, কাজের পদ্ধতি ও কাজ—সবই বদলে দিয়েছে এই উদ্ভাবন। তথ্য সংরক্ষণ এবং দ্রুত ও কার্যকরভাবে তা প্রক্রিয়া করে পৃথিবীর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা আমূল বদলে দেয় ব্যক্তিগত কম্পিউটার।
ইন্টারনেট
বিশ্বকে হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে প্রযুক্তিগত এই উদ্ভাবন। শুধু তা-ই নয়, এ প্রযুক্তি অর্থনীতির হিসাবনিকাশকে নিয়ে গেছে একেবারে ব্যক্তিগত পরিসরে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
প্রযুক্তির ইতিহাস বদলে দেওয়া প্রযুক্তিপণ্য হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এই প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের হাত ধরে আমাদের জীবনে প্রবেশ করেছে চ্যাটবট, ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট, স্বয়ংক্রিয় যানবাহন, রিয়েল টাইম অনুবাদক, কৃত্রিম দৃষ্টি, চ্যাটজিপিটি ইত্যাদি। এ বিষয়গুলো এরই মধ্যে তথ্যপ্রবাহ, বাণিজ্য, সৃজনশীলতা এবং অর্থনীতির ধারণা বদলে দিয়েছে। বলা হচ্ছে, ভবিষ্যৎ পৃথিবী চলে যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার হাতে।
মোবাইল ফোন
যোগাযোগ, তথ্য এবং অর্থনীতিকে ব্যক্তিগত পরিসরে নিয়ে গেছে ১৯৮৩ সালে ইঞ্জিনিয়ার মার্টিন কুপারের ডিজাইন করা এই উদ্ভাবন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জেমিনিকে আরও কার্যকর করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গুগল। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে এবার ‘শিডিউলড অ্যাকশনস’ নামে একটি ফিচার চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারবে জেমিনি।
১ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি কোম্পানি মেটা তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। শুধু প্রার্থীদের দক্ষতা যাচাই নয়, বরং সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীদেরও মূল্যায়ন করবে এআই। মার্কিন অনলাইন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার–এর এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগেফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটার বিরুদ্ধে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীদের ওপর নজরদারির করার অভিযোগ আনা হয়েছে। কোম্পানিটি একটি নতুন ট্র্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করছে, যা ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকের মতো নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের অনলাইনে ট্র্যাক করে। র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটি এবং আইএমডিইএ নেটওয়ার্কসের এক
১ দিন আগে