অনলাইন ডেস্ক
গুগল পিক্সেল ফোনে নিরাপত্তা ত্রুটি আবিষ্কার করেছেন নিরাপত্তা গবেষকেরা। ২০১৭ সাল থেকেই পিক্সেল ফোনে ত্রুটিটি রয়েছে। এই ত্রুটি হ্যাকাররা ব্যবহার করে ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে।
সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক কোম্পানি আইভেরিফাই এর মতে, ত্রুটিটি লুকানো অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ প্যাকেজের সঙ্গে সম্পর্কিত। এগুলো যুক্তরাষ্ট্রের বিক্রি হওয়া পিক্সেল ফোনে ইনস্টল করা হয়েছে।
এই প্রশ্নবিদ্ধ অ্যাপের কথা স্বীকার করেছে গুগল। এটি ফোনে ডিফল্টভাবে সক্রিয় থাকে না। ভবিষ্যতের পিক্সেল ফোনগুলো থেকে এটি সরিয়ে ফেলা হবে।
আইভ্যারিফাই বলেন, কোম্পানিটির ক্লায়েন্ট প্ল্যান্টিয়ার টেকনোলজিসে একটি অনিরাপদ স্মার্টফোন পাওয়া গেছে। স্মার্টফোনটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করার পর ‘শোকেস’ নামে একটি অ্যাপ্লিকেশন খুঁজে পাওয়া যায়। এটি সব পিক্সেল ফোনে আগে থেকেই ইনস্টল করা থাকে।
কোম্পানিটি বলছে, শোকেস অ্যাপ্লিকেশনটি পিক্সেল ফোনকে একটি ডেমো ডিভাইসে পরিণত করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যারাইজন স্টোরগুলো ডিভাইসটি দেখানোর জন্য অ্যাপটি ব্যবহার করা হয়। ত্রুটিযুক্ত অ্যাপ্লিকেশনগুলো ২০১৭ সাল থেকে পিক্সেল ফোনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।
শোকেস অ্যাপটি সিস্টেম লেভেলে কাজ করে। তাই এটি প্লে স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপ্লিকেশনের তুলনায় ব্যবহারকারীর ফোনে ডেটার আরও বেশি অ্যাকসেসে পায়। শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্টোরের ডেমোগুলোর জন্য এই অ্যাপ অন্তর্ভুক্ত করার পরিবর্তে গুগল কেন সব পিক্সেল ফোনে এটি যুক্ত করেছে তা স্পষ্ট নয়।
পিক্সেল স্মার্টফোনগুলোকে সবচেয়ে সুরক্ষিত অ্যান্ড্রয়েড ফোনগুলির মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে এই ত্রুটি থাকলে দূর থেকেই ক্ষতিকর কোড ফোনে প্রবেশ করিয়ে ও স্মার্টফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারবে হ্যাকাররা। এমনকি কোনো স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে ফোনে নজরদারি করতে পারে।
আইভ্যারিফাই বলছে, প্ল্যান্টিয়ার কোম্পানি থেকে পর্যায়ক্রমে পিক্সেল ফোনগুলো ব্যবহার বাদ দেওয়া হচ্ছে ও আগামী বছরগুলোতে আইফোন ব্যবহার শুরু করার পরিকল্পনা করছে।
নিরাপত্তা সংস্থাটি বলেছে গুগলকে এই ত্রুটি সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন জমা দেয়। কিন্তু কোম্পানির কাছ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পায়নি।
ভার্জকে দেওয়া এক বিবৃতিতে গুগলের মুখপাত্র বলেন, যে কোম্পানি শোকেস অ্যাপের ‘কোন সক্রিয় হুমকির কোনো প্রমাণ দেখেনি’ এবং ‘আগামী সপ্তাহে’ সব পিক্সেল স্মার্টফোন থেকে সরিয়ে এটি দেওয়া হবে।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস ৩৬০
গুগল পিক্সেল ফোনে নিরাপত্তা ত্রুটি আবিষ্কার করেছেন নিরাপত্তা গবেষকেরা। ২০১৭ সাল থেকেই পিক্সেল ফোনে ত্রুটিটি রয়েছে। এই ত্রুটি হ্যাকাররা ব্যবহার করে ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে।
সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক কোম্পানি আইভেরিফাই এর মতে, ত্রুটিটি লুকানো অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ প্যাকেজের সঙ্গে সম্পর্কিত। এগুলো যুক্তরাষ্ট্রের বিক্রি হওয়া পিক্সেল ফোনে ইনস্টল করা হয়েছে।
এই প্রশ্নবিদ্ধ অ্যাপের কথা স্বীকার করেছে গুগল। এটি ফোনে ডিফল্টভাবে সক্রিয় থাকে না। ভবিষ্যতের পিক্সেল ফোনগুলো থেকে এটি সরিয়ে ফেলা হবে।
আইভ্যারিফাই বলেন, কোম্পানিটির ক্লায়েন্ট প্ল্যান্টিয়ার টেকনোলজিসে একটি অনিরাপদ স্মার্টফোন পাওয়া গেছে। স্মার্টফোনটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করার পর ‘শোকেস’ নামে একটি অ্যাপ্লিকেশন খুঁজে পাওয়া যায়। এটি সব পিক্সেল ফোনে আগে থেকেই ইনস্টল করা থাকে।
কোম্পানিটি বলছে, শোকেস অ্যাপ্লিকেশনটি পিক্সেল ফোনকে একটি ডেমো ডিভাইসে পরিণত করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যারাইজন স্টোরগুলো ডিভাইসটি দেখানোর জন্য অ্যাপটি ব্যবহার করা হয়। ত্রুটিযুক্ত অ্যাপ্লিকেশনগুলো ২০১৭ সাল থেকে পিক্সেল ফোনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।
শোকেস অ্যাপটি সিস্টেম লেভেলে কাজ করে। তাই এটি প্লে স্টোরের মাধ্যমে ইনস্টল করা অ্যাপ্লিকেশনের তুলনায় ব্যবহারকারীর ফোনে ডেটার আরও বেশি অ্যাকসেসে পায়। শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্টোরের ডেমোগুলোর জন্য এই অ্যাপ অন্তর্ভুক্ত করার পরিবর্তে গুগল কেন সব পিক্সেল ফোনে এটি যুক্ত করেছে তা স্পষ্ট নয়।
পিক্সেল স্মার্টফোনগুলোকে সবচেয়ে সুরক্ষিত অ্যান্ড্রয়েড ফোনগুলির মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে এই ত্রুটি থাকলে দূর থেকেই ক্ষতিকর কোড ফোনে প্রবেশ করিয়ে ও স্মার্টফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারবে হ্যাকাররা। এমনকি কোনো স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে ফোনে নজরদারি করতে পারে।
আইভ্যারিফাই বলছে, প্ল্যান্টিয়ার কোম্পানি থেকে পর্যায়ক্রমে পিক্সেল ফোনগুলো ব্যবহার বাদ দেওয়া হচ্ছে ও আগামী বছরগুলোতে আইফোন ব্যবহার শুরু করার পরিকল্পনা করছে।
নিরাপত্তা সংস্থাটি বলেছে গুগলকে এই ত্রুটি সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন জমা দেয়। কিন্তু কোম্পানির কাছ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পায়নি।
ভার্জকে দেওয়া এক বিবৃতিতে গুগলের মুখপাত্র বলেন, যে কোম্পানি শোকেস অ্যাপের ‘কোন সক্রিয় হুমকির কোনো প্রমাণ দেখেনি’ এবং ‘আগামী সপ্তাহে’ সব পিক্সেল স্মার্টফোন থেকে সরিয়ে এটি দেওয়া হবে।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস ৩৬০
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১১ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৩ ঘণ্টা আগে