সুপ্রিয় সিকদার, ঢাকা
ইয়ামাহার মাইলফলক একটি মোটরসাইকেল ফেজার। বাজারে মূলত বাইকটি তার স্বতন্ত্র ব্রেকিং সিস্টেম ও কন্ট্রোলিংয়ের জন্য অতিপরিচিত। ১৫০ সিসির বাইকের তালিকায় ইয়ামাহা ফেজার বাইকের দাম তুলনামূলক বেশি হলেও দেশে বাইকটির জনপ্রিয়তা এখনো বেশ তুঙ্গে।
দেশে কমিউটার বাইকের যাত্রা বেশ আগে। ২০০৯ সালে ইয়ামাহা প্রথম দেশে নিয়ে আসে দুটি হেডলাইট ও কিটসহ বাইক ইয়ামাহা ফেজার। সেই থেকে দেশের বাজারে যাত্রা শুরু ইয়ামাহা ফেজারের। এখনো বাইকপ্রেমীদের কাছে একই রকমের জায়গা করে আছে বাইকটি। ইয়ামাহা ফেজার বাইকটি আপডেট হয়ে এখন চলছে ইয়ামাহা ফেজার এফআই ভার্সন ২। আগে কার্বুরেটর ইঞ্জিন থাকলেও নতুন ভার্সনটিতে যুক্ত করা হয়েছে এফআই সিস্টেম, যা আপনার তেল খরচের পরিমাণ কমিয়ে দেবে অনেক অংশে।
ভারতের বাজারে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে যাত্রা করে ইয়ামাহা ফেজার এফআই ভার্সন ২। বাংলাদেশে আসে একই বছরের ডিসেম্বর মাসের দিকে। সেই থেকেই বাইকপ্রেমীদের এক আকর্ষণের নাম ইয়ামাহা ফেজার এফআই ভার্সন ২।
ইয়ামাহা ফেজার এফআই ভার্সন ২ বাইকটিতে স্পোর্টস ট্যুরিং এবং স্টানিং লুক রয়েছে আগের মতোই। আগের ভার্সন থেকে নতুন ভার্সনটিতে এফআইয়ের পাশাপাশি গ্রাফিকস, স্লিট সিট (টু পার্ট সিট), টায়ার সাইজ, সাইলেন্সার পাইপের ধরনেও এনেছে ব্যাপক পরিবর্তন। আগের ভার্সনটিতে কিক (পা দিয়ে স্টার্ট) থাকলেও নতুন ভার্সনটিতে কিক নেই।
১২ লিটার তেল ধারণক্ষমতার বাইকটিতে রয়েছে সামনের চাকায় ২৬৭ মিমি ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকায় ১৩০ মিমি ড্রাম ব্রেক। ২ লাখ ৬১ হাজার টাকা দামের এই বাইক অনেকের কাছে বেশ অপছন্দেরও। কারণ, বাইকটির পেছনের চাকার ড্রাম ব্রেক। বাইকপ্রেমীদের মতে, এই বাজেটে পেছনে ডিস্ক ব্রেক এবং সামনের চাকায় এবিএস সিস্টেম দিতেই পারত ইয়ামাহা। তবে বাস্তবে, নতুন এফআই ভার্সনটিতে ডিস্ক ও ড্রাম ব্রেকের কম্বোতে ব্রেকিং সিস্টেম এক কথায় দারুণ। সহজেই ১৩৭ কেজির বাইকটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়া যায় যেকোনো মুহূর্তে। বাইকটির চাকাতেও রয়েছে বিশেষত্ব। সামনে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ এবং পেছনে ১৪০ সাইজের চাকা।
আপনি যদি বাইক চালিয়ে কমফোর্টে থাকতে চান, তাহলে ফেজার এফআই ভার্সন ২ বাইকটি আপনার জন্য। বাইকটি সামনে ব্যবহার করা হয়েছে টেলিস্কোপ সাসপেনশন, পেছনে মনোশক সাসপেনশন। ফলে সহজেই আপনি বাইকটি নিয়ে লং রাইড দিতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে বাইকটি আপনার শারীরিক জটিলতার কারণ হবে না।
বাইকটির ইঞ্জিনেও রয়েছে বিশেষত্ব। ব্লু-কোর ১৪৯ সিসি ইঞ্জিনে রয়েছে ৪-স্ট্রোক সিংগেল সিলিন্ডার। ফুয়েল ইনজেকটেড, যেটা ১২.৯ বিএইচপি ৮০০০ আরপিএম ক্ষমতা তৈরি করতে পারে এবং টর্ক ১২.৮ এনএম ৬০০০ আরপিএম। বাইকটিতে মাল্টি-প্লেট ক্লাচ সিস্টেমের সঙ্গে রয়েছে ৫ স্পিড গিয়ার ট্রান্সমিশন। এখানে বলে রাখা ভালো, ব্লু-কোর ইয়ামাহার এমন এক প্রযুক্তি, যা বাইকের ইঞ্জিনের সক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি তেল খরচ কমিয়ে দেয়।
সিটি রাইড ও হাইওয়ে রাইডে বাইকটির তেল খরচও কম। আপনি সহজে এক লিটার তেলে সিটিতে ৪০ থেকে ৪২ কিলোমিটার এবং হাইওয়েতে ৪৫ থেকে ৪৮ মাইলেজ পাবেন। বাইকটির পিলিয়ন (পেছনে যে বসে) বসার সিট বেশ আরামদায়ক। টু পার্ট সিট, সিটিং পজিশন এবং পেছনের মনোশক সাসপেনশনের কারণে পিলিয়ন বেশ আরামে বসে থাকতে পারেন দীর্ঘক্ষণ।
বাইকটি বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে বার্নিং রেড (Burning Red) এবং কালো (Black) রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
ইয়ামাহার মাইলফলক একটি মোটরসাইকেল ফেজার। বাজারে মূলত বাইকটি তার স্বতন্ত্র ব্রেকিং সিস্টেম ও কন্ট্রোলিংয়ের জন্য অতিপরিচিত। ১৫০ সিসির বাইকের তালিকায় ইয়ামাহা ফেজার বাইকের দাম তুলনামূলক বেশি হলেও দেশে বাইকটির জনপ্রিয়তা এখনো বেশ তুঙ্গে।
দেশে কমিউটার বাইকের যাত্রা বেশ আগে। ২০০৯ সালে ইয়ামাহা প্রথম দেশে নিয়ে আসে দুটি হেডলাইট ও কিটসহ বাইক ইয়ামাহা ফেজার। সেই থেকে দেশের বাজারে যাত্রা শুরু ইয়ামাহা ফেজারের। এখনো বাইকপ্রেমীদের কাছে একই রকমের জায়গা করে আছে বাইকটি। ইয়ামাহা ফেজার বাইকটি আপডেট হয়ে এখন চলছে ইয়ামাহা ফেজার এফআই ভার্সন ২। আগে কার্বুরেটর ইঞ্জিন থাকলেও নতুন ভার্সনটিতে যুক্ত করা হয়েছে এফআই সিস্টেম, যা আপনার তেল খরচের পরিমাণ কমিয়ে দেবে অনেক অংশে।
ভারতের বাজারে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে যাত্রা করে ইয়ামাহা ফেজার এফআই ভার্সন ২। বাংলাদেশে আসে একই বছরের ডিসেম্বর মাসের দিকে। সেই থেকেই বাইকপ্রেমীদের এক আকর্ষণের নাম ইয়ামাহা ফেজার এফআই ভার্সন ২।
ইয়ামাহা ফেজার এফআই ভার্সন ২ বাইকটিতে স্পোর্টস ট্যুরিং এবং স্টানিং লুক রয়েছে আগের মতোই। আগের ভার্সন থেকে নতুন ভার্সনটিতে এফআইয়ের পাশাপাশি গ্রাফিকস, স্লিট সিট (টু পার্ট সিট), টায়ার সাইজ, সাইলেন্সার পাইপের ধরনেও এনেছে ব্যাপক পরিবর্তন। আগের ভার্সনটিতে কিক (পা দিয়ে স্টার্ট) থাকলেও নতুন ভার্সনটিতে কিক নেই।
১২ লিটার তেল ধারণক্ষমতার বাইকটিতে রয়েছে সামনের চাকায় ২৬৭ মিমি ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনের চাকায় ১৩০ মিমি ড্রাম ব্রেক। ২ লাখ ৬১ হাজার টাকা দামের এই বাইক অনেকের কাছে বেশ অপছন্দেরও। কারণ, বাইকটির পেছনের চাকার ড্রাম ব্রেক। বাইকপ্রেমীদের মতে, এই বাজেটে পেছনে ডিস্ক ব্রেক এবং সামনের চাকায় এবিএস সিস্টেম দিতেই পারত ইয়ামাহা। তবে বাস্তবে, নতুন এফআই ভার্সনটিতে ডিস্ক ও ড্রাম ব্রেকের কম্বোতে ব্রেকিং সিস্টেম এক কথায় দারুণ। সহজেই ১৩৭ কেজির বাইকটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়া যায় যেকোনো মুহূর্তে। বাইকটির চাকাতেও রয়েছে বিশেষত্ব। সামনে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ এবং পেছনে ১৪০ সাইজের চাকা।
আপনি যদি বাইক চালিয়ে কমফোর্টে থাকতে চান, তাহলে ফেজার এফআই ভার্সন ২ বাইকটি আপনার জন্য। বাইকটি সামনে ব্যবহার করা হয়েছে টেলিস্কোপ সাসপেনশন, পেছনে মনোশক সাসপেনশন। ফলে সহজেই আপনি বাইকটি নিয়ে লং রাইড দিতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে বাইকটি আপনার শারীরিক জটিলতার কারণ হবে না।
বাইকটির ইঞ্জিনেও রয়েছে বিশেষত্ব। ব্লু-কোর ১৪৯ সিসি ইঞ্জিনে রয়েছে ৪-স্ট্রোক সিংগেল সিলিন্ডার। ফুয়েল ইনজেকটেড, যেটা ১২.৯ বিএইচপি ৮০০০ আরপিএম ক্ষমতা তৈরি করতে পারে এবং টর্ক ১২.৮ এনএম ৬০০০ আরপিএম। বাইকটিতে মাল্টি-প্লেট ক্লাচ সিস্টেমের সঙ্গে রয়েছে ৫ স্পিড গিয়ার ট্রান্সমিশন। এখানে বলে রাখা ভালো, ব্লু-কোর ইয়ামাহার এমন এক প্রযুক্তি, যা বাইকের ইঞ্জিনের সক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি তেল খরচ কমিয়ে দেয়।
সিটি রাইড ও হাইওয়ে রাইডে বাইকটির তেল খরচও কম। আপনি সহজে এক লিটার তেলে সিটিতে ৪০ থেকে ৪২ কিলোমিটার এবং হাইওয়েতে ৪৫ থেকে ৪৮ মাইলেজ পাবেন। বাইকটির পিলিয়ন (পেছনে যে বসে) বসার সিট বেশ আরামদায়ক। টু পার্ট সিট, সিটিং পজিশন এবং পেছনের মনোশক সাসপেনশনের কারণে পিলিয়ন বেশ আরামে বসে থাকতে পারেন দীর্ঘক্ষণ।
বাইকটি বর্তমানে বাংলাদেশের বাজারে বার্নিং রেড (Burning Red) এবং কালো (Black) রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১১ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৬ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৮ ঘণ্টা আগে