অনলাইন ডেস্ক
গরম খাবার খেতে গিয়ে জিভ পুড়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কমবেশি সবারই রয়েছে। আবার ব্যস্ততার সময় ফুঁ দিয়ে খাবার বা পানীয় ঠান্ডা করাও একটি বিরক্তির বিষয়। তবে এ ধরনের সমস্যা সমাধানের জন্য ‘নেকোজিতা ক্যাট ফুফু’ নামের ছোট একটি বিড়াল রোবট তৈরি করেছে জাপানের ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং স্টার্টআপ। কফি, স্যুপ বা অন্য কোনো গরম খাবারে ঠান্ডা বাতাস দিয়ে সেগুলোর তাপমাত্রায় সহনীয় পর্যায়ে এনে দেয় রোবটটি। আর এ কাজটি করতে মাত্র তিন মিনিট সময় নেয়।
ফুফু খুবই ছোট আকারের রোবট, যা সহজেই জামার পকেটে রাখা যাবে। মগ বা বাটির ওপর বসে ঠান্ডা বাতাস দিয়ে গরম খাবার ঠান্ডা করে রোবটটি।
রোবটটি দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি এর নামের অর্থও চমকপ্রদ। গরম খাবার ঠান্ডা করতে মুখ দিয়ে বাতাস বের করার সময় ফুঁ ফুঁ শব্দ হয়। এই শব্দ থেকেই রোবটটির নাম ফুফু রাখা হয়েছে। আবার জাপানি ‘নেকোজিতা’ শব্দের অর্থ ‘বিড়ালের জিভ’। যারা গরম খাবার সহ্য করতে পারে না, তাদের ক্ষেত্রে রূপক অর্থে শব্দটি ব্যবহার করা হয়। এই রোবটটির ধারণাটি প্রথমে ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দলের সদস্যের মাথায় এসেছিল। তিনি তাঁর সন্তানের খাবার ঠান্ডা করার সহজ উপায় খুঁজছিলেন।
মজাদার রোবট তৈরির জন্য পরিচিত জাপানি স্টার্টআপ ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং। সাধারণত বেশির ভাগ রোবট পণ্যগুলো মেঝে পরিষ্কার বা আগাছা কাটার মতো কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন—রোবট ভ্যাকুয়াম ক্লিনার বা রোবট লন মওয়ার। তবে ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে কাজ করে। স্টার্টআপটি এমন ডিজাইন তৈরি করে যা সহজেই বহনযোগ্য, কার্যকর ও হাস্যরস সৃষ্টি করে।
এই রোবটটির মধ্যে একটি পাখা রয়েছে। পাখাটি মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুকরণে এলোমেলো ছন্দে বাতাস বের করে।
এই রোবটটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যেন হাতে সহজেই বসিয়ে রাখা যায়। অর্থাৎ এটি পোর্টেবল বা বহনযোগ্য। যদি আপনার বিশেষভাবে গরম খাবারে অস্বস্তি হয়, তাহলে এটি আপনার ব্যাগে রেখে যেকোনো ক্যাফে বা রেস্টুরেন্টে নিয়ে গিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে খাবারের তাপমাত্রা দ্রুত সহনীয় পর্যায়ে চলে আসে।
বছরের শুরুতেই যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত প্রযুক্তির মহাসম্মেলন সিইএস ২০২৫–এ উন্মোচন করা হয় রোবটটি। এই পণ্যটি কির্কস্টাটারে কিনতে পাওয়া যাবে, যার মূল্য ২৫ ডলার। উল্লেখ্য, কিকস্টার্টার হলো একটি ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফর্ম, যেখানে উদ্ভাবকেরা বা স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নতুন পণ্য বা প্রকল্পের জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে পারেন।
তথ্যসূত্র: সিনেট ও টি৩ ডটকম
গরম খাবার খেতে গিয়ে জিভ পুড়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কমবেশি সবারই রয়েছে। আবার ব্যস্ততার সময় ফুঁ দিয়ে খাবার বা পানীয় ঠান্ডা করাও একটি বিরক্তির বিষয়। তবে এ ধরনের সমস্যা সমাধানের জন্য ‘নেকোজিতা ক্যাট ফুফু’ নামের ছোট একটি বিড়াল রোবট তৈরি করেছে জাপানের ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং স্টার্টআপ। কফি, স্যুপ বা অন্য কোনো গরম খাবারে ঠান্ডা বাতাস দিয়ে সেগুলোর তাপমাত্রায় সহনীয় পর্যায়ে এনে দেয় রোবটটি। আর এ কাজটি করতে মাত্র তিন মিনিট সময় নেয়।
ফুফু খুবই ছোট আকারের রোবট, যা সহজেই জামার পকেটে রাখা যাবে। মগ বা বাটির ওপর বসে ঠান্ডা বাতাস দিয়ে গরম খাবার ঠান্ডা করে রোবটটি।
রোবটটি দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি এর নামের অর্থও চমকপ্রদ। গরম খাবার ঠান্ডা করতে মুখ দিয়ে বাতাস বের করার সময় ফুঁ ফুঁ শব্দ হয়। এই শব্দ থেকেই রোবটটির নাম ফুফু রাখা হয়েছে। আবার জাপানি ‘নেকোজিতা’ শব্দের অর্থ ‘বিড়ালের জিভ’। যারা গরম খাবার সহ্য করতে পারে না, তাদের ক্ষেত্রে রূপক অর্থে শব্দটি ব্যবহার করা হয়। এই রোবটটির ধারণাটি প্রথমে ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দলের সদস্যের মাথায় এসেছিল। তিনি তাঁর সন্তানের খাবার ঠান্ডা করার সহজ উপায় খুঁজছিলেন।
মজাদার রোবট তৈরির জন্য পরিচিত জাপানি স্টার্টআপ ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং। সাধারণত বেশির ভাগ রোবট পণ্যগুলো মেঝে পরিষ্কার বা আগাছা কাটার মতো কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন—রোবট ভ্যাকুয়াম ক্লিনার বা রোবট লন মওয়ার। তবে ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে কাজ করে। স্টার্টআপটি এমন ডিজাইন তৈরি করে যা সহজেই বহনযোগ্য, কার্যকর ও হাস্যরস সৃষ্টি করে।
এই রোবটটির মধ্যে একটি পাখা রয়েছে। পাখাটি মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুকরণে এলোমেলো ছন্দে বাতাস বের করে।
এই রোবটটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যেন হাতে সহজেই বসিয়ে রাখা যায়। অর্থাৎ এটি পোর্টেবল বা বহনযোগ্য। যদি আপনার বিশেষভাবে গরম খাবারে অস্বস্তি হয়, তাহলে এটি আপনার ব্যাগে রেখে যেকোনো ক্যাফে বা রেস্টুরেন্টে নিয়ে গিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে খাবারের তাপমাত্রা দ্রুত সহনীয় পর্যায়ে চলে আসে।
বছরের শুরুতেই যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত প্রযুক্তির মহাসম্মেলন সিইএস ২০২৫–এ উন্মোচন করা হয় রোবটটি। এই পণ্যটি কির্কস্টাটারে কিনতে পাওয়া যাবে, যার মূল্য ২৫ ডলার। উল্লেখ্য, কিকস্টার্টার হলো একটি ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফর্ম, যেখানে উদ্ভাবকেরা বা স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নতুন পণ্য বা প্রকল্পের জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে পারেন।
তথ্যসূত্র: সিনেট ও টি৩ ডটকম
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৫ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১০ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১২ ঘণ্টা আগে