মোস্তাফিজ মিঠু, ঢাকা
‘চিঠি দিয়ো প্রতিদিন, চিঠি দিয়ো...’
সাবিনা ইয়াসমীনের গাওয়া এই গানের মতো কেউ আর আকুল হয়ে বলে না, চিঠি দিয়ো। সেসব দিন নাকি শেষ হয়ে গেছে। চিঠি লেখা এখন ‘ব্যাকডেটেড প্র্যাকটিস’। তা বললে তো আর হলো না, কয়েক শ বছর ধরে গড়ে ওঠা যোগাযোগের এই মাধ্যমের সঙ্গে জড়িয়ে আছে মানুষের কত স্মৃতি। সব কি আর আধুনিকতার নামে, যন্ত্রের নামে ভুলে যাওয়া যায়?
ভুলে যাওয়া যায় না বটে; তবে যার উপযোগিতা ক্রমেই ক্ষীণ হয়ে আসছে, সেটা রেখেই-বা লাভ কী! আবার সবকিছুতে লাভ খুঁজেও ‘লাভ’ নেই, বরং প্রাচীনতাকে প্রযুক্তির ছাঁচে ফেলে যুগোপযোগী করা যায়। সেই স্মৃতি বা নস্টালজিয়া এর মধ্য দিয়ে কাজে লাগানো যায় বৈকি। সেটি হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘হুশ’ নামক অ্যাপের ব্যাপক জনপ্রিয়তার পর এসেছে ‘চিঠি’। আনন্দের বিষয় হলো, চিঠি অ্যাপটির নির্মাতা আমাদের দেশের এক তরুণ। নাম তাঁর সাজিদ হাসান। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তিনি। ছোটবেলা থেকে চিঠির প্রতি ছিল গভীর ভালোবাসা। সেই ভালোবাসা থেকে সাজিদ তৃতীয় বর্ষে উঠে পড়াশোনার পাশাপাশি তৈরি করেছেন ‘চিঠি ডট মি’। এটি চিঠি লেখার ডিজিটাল উপায়। চিঠিতে যা লিখতেন, চিঠি ডট মি অ্যাপ ব্যবহার করে তা-ই লিখবেন নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তি বরাবর; কিন্তু আপনার পরিচয় থাকবে গোপন।
প্রেরণার গল্প
সাজিদের বড় ভাই ছিলেন ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থী। ছোটবেলায় সাজিদ তাঁকে চিঠি লিখতেন। তখন থেকে চিঠির প্রতি তাঁর মোহ তৈরি হয়। যান্ত্রিক যোগাযোগের এই সময়ে পুরোনো অভ্যাস বদলে গেছে; কিন্তু ভেবেচিন্তে সুন্দর সুন্দর শব্দে লেখা চিঠির মোহ ছাড়তে পারেননি সাজিদ। এতে জড়িয়ে থাকা যত্ন ও ভালোবাসার নস্টালজিয়া থেকেই অনুপ্রাণিত হন তিনি। তৈরি করেন চিঠি ডট মি।
মনে পড়বে হাতের লেখা
চিঠি লেখার দিনগুলোতে আপনার হাতের লেখা কেমন ছিল, মনে করতে পারেন? খাড়া খাড়া স্পষ্ট নাকি ডান দিকে বাঁকা করে লিখতেন, আপনার হাতের লেখা ছিল গোল গোল কিংবা জড়ানো। মনে করতে না পারলেও সমস্যা নেই। চিঠি ডট মি অ্যাপের টেমপ্লেটে চারটি ভিন্ন ভিন্ন ফন্টে চিঠি লেখার সুযোগ রয়েছে। সেগুলো আপনার চিঠি লেখার বয়সে হাতের লেখা যেমন ছিল, প্রায় তেমনই। প্রিসেট থেকে পছন্দের ফন্ট বেছে নিতে হবে কাউকে কিছু লেখার জন্য। বাকি ব্যাপারটা যান্ত্রিক।
‘চিঠি দিয়ো প্রতিদিন, চিঠি দিয়ো...’
সাবিনা ইয়াসমীনের গাওয়া এই গানের মতো কেউ আর আকুল হয়ে বলে না, চিঠি দিয়ো। সেসব দিন নাকি শেষ হয়ে গেছে। চিঠি লেখা এখন ‘ব্যাকডেটেড প্র্যাকটিস’। তা বললে তো আর হলো না, কয়েক শ বছর ধরে গড়ে ওঠা যোগাযোগের এই মাধ্যমের সঙ্গে জড়িয়ে আছে মানুষের কত স্মৃতি। সব কি আর আধুনিকতার নামে, যন্ত্রের নামে ভুলে যাওয়া যায়?
ভুলে যাওয়া যায় না বটে; তবে যার উপযোগিতা ক্রমেই ক্ষীণ হয়ে আসছে, সেটা রেখেই-বা লাভ কী! আবার সবকিছুতে লাভ খুঁজেও ‘লাভ’ নেই, বরং প্রাচীনতাকে প্রযুক্তির ছাঁচে ফেলে যুগোপযোগী করা যায়। সেই স্মৃতি বা নস্টালজিয়া এর মধ্য দিয়ে কাজে লাগানো যায় বৈকি। সেটি হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘হুশ’ নামক অ্যাপের ব্যাপক জনপ্রিয়তার পর এসেছে ‘চিঠি’। আনন্দের বিষয় হলো, চিঠি অ্যাপটির নির্মাতা আমাদের দেশের এক তরুণ। নাম তাঁর সাজিদ হাসান। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তিনি। ছোটবেলা থেকে চিঠির প্রতি ছিল গভীর ভালোবাসা। সেই ভালোবাসা থেকে সাজিদ তৃতীয় বর্ষে উঠে পড়াশোনার পাশাপাশি তৈরি করেছেন ‘চিঠি ডট মি’। এটি চিঠি লেখার ডিজিটাল উপায়। চিঠিতে যা লিখতেন, চিঠি ডট মি অ্যাপ ব্যবহার করে তা-ই লিখবেন নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তি বরাবর; কিন্তু আপনার পরিচয় থাকবে গোপন।
প্রেরণার গল্প
সাজিদের বড় ভাই ছিলেন ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থী। ছোটবেলায় সাজিদ তাঁকে চিঠি লিখতেন। তখন থেকে চিঠির প্রতি তাঁর মোহ তৈরি হয়। যান্ত্রিক যোগাযোগের এই সময়ে পুরোনো অভ্যাস বদলে গেছে; কিন্তু ভেবেচিন্তে সুন্দর সুন্দর শব্দে লেখা চিঠির মোহ ছাড়তে পারেননি সাজিদ। এতে জড়িয়ে থাকা যত্ন ও ভালোবাসার নস্টালজিয়া থেকেই অনুপ্রাণিত হন তিনি। তৈরি করেন চিঠি ডট মি।
মনে পড়বে হাতের লেখা
চিঠি লেখার দিনগুলোতে আপনার হাতের লেখা কেমন ছিল, মনে করতে পারেন? খাড়া খাড়া স্পষ্ট নাকি ডান দিকে বাঁকা করে লিখতেন, আপনার হাতের লেখা ছিল গোল গোল কিংবা জড়ানো। মনে করতে না পারলেও সমস্যা নেই। চিঠি ডট মি অ্যাপের টেমপ্লেটে চারটি ভিন্ন ভিন্ন ফন্টে চিঠি লেখার সুযোগ রয়েছে। সেগুলো আপনার চিঠি লেখার বয়সে হাতের লেখা যেমন ছিল, প্রায় তেমনই। প্রিসেট থেকে পছন্দের ফন্ট বেছে নিতে হবে কাউকে কিছু লেখার জন্য। বাকি ব্যাপারটা যান্ত্রিক।
বিশ্বজুড়েই ম্যারাথনে মানুষই দৌড়ায়। তবে চীনে দেখা গেল ভিন্ন দৃশ্য। সেখানে হাফ ম্যারাথনে দৌড়াল রোবট। একটি কিংবা দুটি নয়, ২০টি রোবট দৌড়াল সেই ম্যারাথনে।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসার প্রসারে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ও জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ সক্রিয় থাকেন। ব্যবসাকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ও পণ্য বা সেবার ব্যাপারে বিশ্বাস তৈরি করতে ফেসবুক বিজনেস পেজ তৈরি করা
১৫ ঘণ্টা আগেআগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৫ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
১৬ ঘণ্টা আগে