আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিজের ক্ষমতা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত ব্যবসায় লাভবান হওয়ার নজির তৈরি করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই সপ্তাহও ট্রাম্প ও তাঁর পরিবারের জন্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। কারণ গত সোমবার ট্রাম্পের পরিবার কাগজে কলমে হলেও প্রায় ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি ডলার আয় করেছে। তাদের সর্বশেষ ক্রিপ্টোকারেন্সি উদ্যোগ চালুর মাধ্যমে এই আয় হয়েছে।
এই ক্রিপ্টো ব্যবসার নাম ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল। গত বছর ট্রাম্প ও তাঁর দুই ছেলেসহ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই ব্যবসা। এবার তাঁদের ‘টোকেন’ পাবলিকলি ট্রেড হচ্ছে।
এই ক্রিপ্টো ব্যবসা দেখিয়েছে, ট্রাম্প ও তাঁর পরিবার কীভাবে ওভাল অফিস ব্যবহার করে ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হচ্ছেন। বিশেষ করে ক্রিপ্টো ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে। গত বছর ট্রাম্প ৬৩০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি আয়ের ঘোষণা দেন, যার মধ্যে ছিল ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি থেকে ৫৭ মিলিয়ন ডলার।
চলতি বছরের শুরুতে একটি ‘মিম কয়েন’ চালু করেন ট্রাম্প। এ ছাড়া নিজের নামে লাইসেন্স দিয়ে জুতা, ঘড়ি, গিটার ও বাইবেল বিক্রি করছেন তিনি।
এখন যে কেউ ‘$WLFI’ টোকেন কিনতে বা বিক্রি করতে পারেন। এই টোকেনের মাধ্যমে এখন কেউ চাইলে সহজেই প্রেসিডেন্টের অনুকূলে আসতে পারেন—আর তাতে সরাসরি ট্রাম্পের ব্যক্তিগত আয় বাড়ছে।
ফেডারেল ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স করপোরেশনের সাবেক ব্যাংকিং রেগুলেটর এবং আইনজীবী রস ডেলস্টন বলেন, ‘আগে মার-এ-লাগোয় (ট্রাম্পের ক্লাব) যোগ দিতে হতো। এখন এটা অনেক মজা। সকালে বিছানা থেকে উঠেও আপনি বিনিয়োগ করতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, ‘আপনি এই ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করলে ট্রাম্প আপনার বন্ধু হয়ে যাবেন। আর তা হতে পারে যে কেউ—কেউ হয়তো সন্দেহজনক, কেউ হয়তো কোনো অপরাধে দণ্ডিত কিংবা কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের হয়ে কাজ করছে।’
এই বিষয়কে আরও সরাসরি কটাক্ষ করেছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেন। তিনি বলেন, ‘এটা স্পষ্টভাবে দুর্নীতি।’ গত মঙ্গলবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদন শেয়ার করে এক্সে এই মন্তব্য করেন, যেখানে ট্রাম্প পরিবারের ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি ডলারের লাভের কথা বলা হয়েছে।
তবে হোয়াইট হাউস বারবার এসব সমালোচনাকে অস্বীকার করেছে এবং জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট বা তাঁর পরিবার কখনোই স্বার্থ সংঘাতের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বা হবেন না।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টির টোকেন বাজারে এলেও তা ক্রিপ্টো দুনিয়ায় খুব একটা সাড়া ফেলতে পারেনি। বাজারে চালুর পর টোকেনটির দাম কিছু সময়ের জন্য ৩২ সেন্টে উঠলেও, বুধবার বিকেল নাগাদ নেমে আসে প্রায় ২২ সেন্টে।
এ ছাড়া, এখনো ট্রাম্পরা নিজেদের টোকেন বিক্রি করার সুযোগ পাচ্ছেন না।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল জানিয়েছে, তাদের ‘দল’কে (যার মধ্যে ট্রাম্প পরিবারও রয়েছে) পাবলিক ট্রেড শুরু হওয়ার সময় থেকে নিজেদের টোকেন বিক্রি করতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
তবে টোকেনের লঞ্চের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক অর্থ উপার্জনের সুযোগ না থাকলেও এটি ট্রাম্প পরিবারের জন্য ক্রিপ্টো শিল্প থেকে লাভবান হওয়ার নতুন পথ খুলে দিয়েছে। এটি তাকে আবারও ক্ষমতায় পৌঁছাতে সাহায্য করেছে।
কয়েক বছর আগেও ট্রাম্প ক্রিপ্টোকে ‘স্ক্যাম’ বা ‘প্রতারণার মাধ্যম’ বলেছিলেন। তবে এখন তিনি তা গ্রহণ করেছেন। গত বছর তিনি বড় বড় ক্রিপ্টো বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেছিলেন এবং যুক্তরাষ্ট্রকে ক্রিপ্টো বিশ্বের রাজধানী করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয়বার দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রিপ্টো-সমর্থক কর্মকর্তাদের নিয়োগ দিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি প্রশাসনের মধ্যে এমনকি সেই আর্থিক নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলোতেও কঠোরভাবে ক্রিপ্টো শিল্পকে নিয়ন্ত্রণ করতেন।
বাইডেন প্রশাসনের অধীনে ক্রিপ্টো কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে জোরালো ব্যবস্থা নিয়েছিল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। অনেককেই প্রতারণা এবং মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করেছিল। এতে হতাশ ক্রিপ্টো বিনিয়োগকারীরা ২০২৪ সালের নির্বাচনে ব্যাপক অর্থ ব্যয় করে ট্রাম্পের পক্ষে ভোট দেন। গত বছর ক্রিপ্টো সমর্থক পল অ্যাটকিন্সকে এসইসির প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন ট্রাম্প।
একই সময়ে ট্রাম্প ও তাঁর পরিবারের শুরু করা ক্রিপ্টো উদ্যোগগুলো তাঁদের এমন অবস্থানে নিয়ে গেছে, যেখানে প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিথিল নিয়মকানুনের সুবিধা নিয়ে সহজেই লাভবান হওয়া সম্ভব।
এখন ট্রাম্প তাঁর ব্যক্তিগত ও প্রেসিডেনশিয়াল ক্রিপ্টো স্বার্থকে যেভাবে মিলিয়ে ফেলছেন, তা নিয়ন্ত্রণ করার তেমন কোনো ব্যবস্থা আর নেই।
তথ্যসূত্র: এনপিআর
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিজের ক্ষমতা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত ব্যবসায় লাভবান হওয়ার নজির তৈরি করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই সপ্তাহও ট্রাম্প ও তাঁর পরিবারের জন্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। কারণ গত সোমবার ট্রাম্পের পরিবার কাগজে কলমে হলেও প্রায় ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি ডলার আয় করেছে। তাদের সর্বশেষ ক্রিপ্টোকারেন্সি উদ্যোগ চালুর মাধ্যমে এই আয় হয়েছে।
এই ক্রিপ্টো ব্যবসার নাম ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল। গত বছর ট্রাম্প ও তাঁর দুই ছেলেসহ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই ব্যবসা। এবার তাঁদের ‘টোকেন’ পাবলিকলি ট্রেড হচ্ছে।
এই ক্রিপ্টো ব্যবসা দেখিয়েছে, ট্রাম্প ও তাঁর পরিবার কীভাবে ওভাল অফিস ব্যবহার করে ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হচ্ছেন। বিশেষ করে ক্রিপ্টো ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে। গত বছর ট্রাম্প ৬৩০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি আয়ের ঘোষণা দেন, যার মধ্যে ছিল ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি থেকে ৫৭ মিলিয়ন ডলার।
চলতি বছরের শুরুতে একটি ‘মিম কয়েন’ চালু করেন ট্রাম্প। এ ছাড়া নিজের নামে লাইসেন্স দিয়ে জুতা, ঘড়ি, গিটার ও বাইবেল বিক্রি করছেন তিনি।
এখন যে কেউ ‘$WLFI’ টোকেন কিনতে বা বিক্রি করতে পারেন। এই টোকেনের মাধ্যমে এখন কেউ চাইলে সহজেই প্রেসিডেন্টের অনুকূলে আসতে পারেন—আর তাতে সরাসরি ট্রাম্পের ব্যক্তিগত আয় বাড়ছে।
ফেডারেল ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স করপোরেশনের সাবেক ব্যাংকিং রেগুলেটর এবং আইনজীবী রস ডেলস্টন বলেন, ‘আগে মার-এ-লাগোয় (ট্রাম্পের ক্লাব) যোগ দিতে হতো। এখন এটা অনেক মজা। সকালে বিছানা থেকে উঠেও আপনি বিনিয়োগ করতে পারেন।
তিনি আরও বলেন, ‘আপনি এই ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করলে ট্রাম্প আপনার বন্ধু হয়ে যাবেন। আর তা হতে পারে যে কেউ—কেউ হয়তো সন্দেহজনক, কেউ হয়তো কোনো অপরাধে দণ্ডিত কিংবা কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের হয়ে কাজ করছে।’
এই বিষয়কে আরও সরাসরি কটাক্ষ করেছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেন। তিনি বলেন, ‘এটা স্পষ্টভাবে দুর্নীতি।’ গত মঙ্গলবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদন শেয়ার করে এক্সে এই মন্তব্য করেন, যেখানে ট্রাম্প পরিবারের ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি ডলারের লাভের কথা বলা হয়েছে।
তবে হোয়াইট হাউস বারবার এসব সমালোচনাকে অস্বীকার করেছে এবং জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট বা তাঁর পরিবার কখনোই স্বার্থ সংঘাতের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বা হবেন না।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টির টোকেন বাজারে এলেও তা ক্রিপ্টো দুনিয়ায় খুব একটা সাড়া ফেলতে পারেনি। বাজারে চালুর পর টোকেনটির দাম কিছু সময়ের জন্য ৩২ সেন্টে উঠলেও, বুধবার বিকেল নাগাদ নেমে আসে প্রায় ২২ সেন্টে।
এ ছাড়া, এখনো ট্রাম্পরা নিজেদের টোকেন বিক্রি করার সুযোগ পাচ্ছেন না।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল জানিয়েছে, তাদের ‘দল’কে (যার মধ্যে ট্রাম্প পরিবারও রয়েছে) পাবলিক ট্রেড শুরু হওয়ার সময় থেকে নিজেদের টোকেন বিক্রি করতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
তবে টোকেনের লঞ্চের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক অর্থ উপার্জনের সুযোগ না থাকলেও এটি ট্রাম্প পরিবারের জন্য ক্রিপ্টো শিল্প থেকে লাভবান হওয়ার নতুন পথ খুলে দিয়েছে। এটি তাকে আবারও ক্ষমতায় পৌঁছাতে সাহায্য করেছে।
কয়েক বছর আগেও ট্রাম্প ক্রিপ্টোকে ‘স্ক্যাম’ বা ‘প্রতারণার মাধ্যম’ বলেছিলেন। তবে এখন তিনি তা গ্রহণ করেছেন। গত বছর তিনি বড় বড় ক্রিপ্টো বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেছিলেন এবং যুক্তরাষ্ট্রকে ক্রিপ্টো বিশ্বের রাজধানী করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয়বার দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রিপ্টো-সমর্থক কর্মকর্তাদের নিয়োগ দিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি প্রশাসনের মধ্যে এমনকি সেই আর্থিক নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলোতেও কঠোরভাবে ক্রিপ্টো শিল্পকে নিয়ন্ত্রণ করতেন।
বাইডেন প্রশাসনের অধীনে ক্রিপ্টো কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে জোরালো ব্যবস্থা নিয়েছিল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। অনেককেই প্রতারণা এবং মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করেছিল। এতে হতাশ ক্রিপ্টো বিনিয়োগকারীরা ২০২৪ সালের নির্বাচনে ব্যাপক অর্থ ব্যয় করে ট্রাম্পের পক্ষে ভোট দেন। গত বছর ক্রিপ্টো সমর্থক পল অ্যাটকিন্সকে এসইসির প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন ট্রাম্প।
একই সময়ে ট্রাম্প ও তাঁর পরিবারের শুরু করা ক্রিপ্টো উদ্যোগগুলো তাঁদের এমন অবস্থানে নিয়ে গেছে, যেখানে প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিথিল নিয়মকানুনের সুবিধা নিয়ে সহজেই লাভবান হওয়া সম্ভব।
এখন ট্রাম্প তাঁর ব্যক্তিগত ও প্রেসিডেনশিয়াল ক্রিপ্টো স্বার্থকে যেভাবে মিলিয়ে ফেলছেন, তা নিয়ন্ত্রণ করার তেমন কোনো ব্যবস্থা আর নেই।
তথ্যসূত্র: এনপিআর
‘আমি ভেবেছিলাম এই চ্যাটবটগুলোকে দেশের বাইরে পাঠানো হবে। কিন্তু ২৫ বছর কাজ করার পর যে এই চ্যাটবটকে আমার স্থলাভিষিক্ত করে আমাকে চাকরিচ্যুত করা হবে তা আমি কল্পনাও করিনি। নিজের অজান্তেই আমি আমার চাকরি খোয়ানোর ব্যবস্থা করছিলাম!’
৩৮ মিনিট আগেনামের বিভ্রাট যে কতটা বিড়ম্বনার কারণ হতে পারে, তার এক জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের দেউলিয়াত্ব বিষয়ক আইনজীবী মার্ক এস. জাকারবার্গ। তিনি ফেসবুকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেভিডিও কনটেন্টের জগতে টিকটক এখন অন্যতম জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। তবে শুধু ভালো কনটেন্ট তৈরি করলেই হবে না, সেটি কতক্ষণ দেখানো হচ্ছে তা দর্শকের মনোযোগ ধরে রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। টিকটকে ভিডিওর দৈর্ঘ্য ঠিক করার ক্ষেত্রে বিষয় অনুযায়ী সঠিক দৈর্ঘ্য বাছাই করা গেলে, আপনার বার্তা অনেক বেশি কার্যকর ও প্রভা
৫ ঘণ্টা আগেএকসময় প্রেমে প্রতারণা মানেই ছিল গোপনে দেখা-সাক্ষাৎ, বার্তা লুকানো বা সন্দেহজনক ফোনকল। তবে প্রযুক্তির এই যুগে প্রতারণার ধরন পাল্টে গেছে। অনেকেই প্রেমে পড়ছেন বা যৌন বার্তা পাঠাচ্ছেন এআই চ্যাটবটের সঙ্গে। নতুন এক গবেষণা বলছে, এটুকুই যথেষ্ট একটি সম্পর্ক ভেঙে দেওয়ার জন্য।
২০ ঘণ্টা আগে