মো. আশিকুর রহমান
দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে প্রযুক্তির গুরুত্ব অনস্বীকার্য। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার না করলে কম সময়ে বেশি কাজ করা অসম্ভব। সঠিক প্রযুক্তির সাহায্যে ব্যক্তি এবং পেশাগত জীবনে কর্মদক্ষ ও বেশি উৎপাদনশীল হয়ে ওঠা যায়।
কাজের ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তি
বেশ কিছু প্রযুক্তি টুল রয়েছে; যেগুলো কাজের গতি সঠিক পথে পরিচালনা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
নোশন: এটি একটি অল-ইন-ওয়ান ওয়ার্ক স্পেস। নোট নেওয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট, ডেটাবেইস তৈরি এবং দলীয় পরিকল্পনা করা সম্ভব এর মাধ্যমে। এটি ব্যক্তিগত এবং পেশাগত ক্ষেত্রে কাজের গতি ও গুণগত মান বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
গুগল ক্যালেন্ডার: সময় ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে এটি অত্যন্ত কার্যকর। গুগল ক্যালেন্ডার ইভেন্ট, মিটিং এবং ডেডলাইনগুলোর সঠিক ট্র্যাক রাখে, যা সময়ের সঠিক ব্যবহারে সহায়ক।
টগল: এটি সময় ট্র্যাকিং টুল। বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যয় করা সময় রেকর্ড করে এবং অকার্যকর সময়ের জায়গাগুলো চিহ্নিত করে। এর মাধ্যমে সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়।
প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের উপকার
উৎপাদনশীলতা বাড়ানো: পরিকল্পনা ও সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কাজের গতি ও উৎপাদনশীলতা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
সময় বাঁচানো: প্রযুক্তির সাহায্যে অপ্রয়োজনীয় সময় অপচয় রোধ করা সম্ভব এবং সেই সময়টি কাজে লাগানো যায়।
সৃজনশীলতা বাড়ানো: পরিকল্পনা ও কাজের সুসংগঠিত পদ্ধতির কারণে সৃজনশীল চিন্তা বাড়ে, যা নতুন আইডিয়া এবং উদ্ভাবনী চিন্তা গড়ে তুলতে সহায়ক।
কাজের গুণগত মান উন্নত করা: প্রযুক্তির মাধ্যমে কাজের গুণগত মান বৃদ্ধি পায় এবং পরিশ্রমের ফল হিসেবে আরও উন্নত কাজ অর্জন করা সম্ভব হয়।
প্রযুক্তি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র সহজ ও উন্নত করেছে। এটি যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা না হয়, তাহলে এর পূর্ণ সুবিধা নেওয়া সম্ভব নয়।
দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে প্রযুক্তির গুরুত্ব অনস্বীকার্য। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার না করলে কম সময়ে বেশি কাজ করা অসম্ভব। সঠিক প্রযুক্তির সাহায্যে ব্যক্তি এবং পেশাগত জীবনে কর্মদক্ষ ও বেশি উৎপাদনশীল হয়ে ওঠা যায়।
কাজের ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তি
বেশ কিছু প্রযুক্তি টুল রয়েছে; যেগুলো কাজের গতি সঠিক পথে পরিচালনা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
নোশন: এটি একটি অল-ইন-ওয়ান ওয়ার্ক স্পেস। নোট নেওয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট, ডেটাবেইস তৈরি এবং দলীয় পরিকল্পনা করা সম্ভব এর মাধ্যমে। এটি ব্যক্তিগত এবং পেশাগত ক্ষেত্রে কাজের গতি ও গুণগত মান বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
গুগল ক্যালেন্ডার: সময় ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে এটি অত্যন্ত কার্যকর। গুগল ক্যালেন্ডার ইভেন্ট, মিটিং এবং ডেডলাইনগুলোর সঠিক ট্র্যাক রাখে, যা সময়ের সঠিক ব্যবহারে সহায়ক।
টগল: এটি সময় ট্র্যাকিং টুল। বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যয় করা সময় রেকর্ড করে এবং অকার্যকর সময়ের জায়গাগুলো চিহ্নিত করে। এর মাধ্যমে সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়।
প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের উপকার
উৎপাদনশীলতা বাড়ানো: পরিকল্পনা ও সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কাজের গতি ও উৎপাদনশীলতা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
সময় বাঁচানো: প্রযুক্তির সাহায্যে অপ্রয়োজনীয় সময় অপচয় রোধ করা সম্ভব এবং সেই সময়টি কাজে লাগানো যায়।
সৃজনশীলতা বাড়ানো: পরিকল্পনা ও কাজের সুসংগঠিত পদ্ধতির কারণে সৃজনশীল চিন্তা বাড়ে, যা নতুন আইডিয়া এবং উদ্ভাবনী চিন্তা গড়ে তুলতে সহায়ক।
কাজের গুণগত মান উন্নত করা: প্রযুক্তির মাধ্যমে কাজের গুণগত মান বৃদ্ধি পায় এবং পরিশ্রমের ফল হিসেবে আরও উন্নত কাজ অর্জন করা সম্ভব হয়।
প্রযুক্তি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র সহজ ও উন্নত করেছে। এটি যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা না হয়, তাহলে এর পূর্ণ সুবিধা নেওয়া সম্ভব নয়।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১১ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৫ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৮ ঘণ্টা আগে