শৈশবে ফর্মুলা ওয়ান দেখতেই বেশি ভালো লাগত ইয়ানিক সিনারের। মাঝে মধ্যে আবার ছুটে যেতেন মিলানে। ইতালিয়ান ক্লাব এসি মিলানের পাঁড় ভক্তও তিনি। এর মধ্যে কখন যে টেনিসের প্রেমে পড়া। এই অঙ্গনে তাঁর আইডল আবার রজার ফেদেরার এবং নোভাক জোকোভিচ। এর মধ্যে রজার অনেক আগেই ছেড়েছেন টেনিস। জোকো এখনো খেললেও এবার চোটে পড়ে আ
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার। আর আলেক্সান্দার জভেরেভ গত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলেছিলেন সেমিফাইনাল। র্যাঙ্কিংয়ের ১ নম্বর তারকা সিনার। ২ নম্বর জভেরেভ। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ছাড়া গত বছর ইউএস ওপেনও জিতেছিলেন সিনার। আর এখনো গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার স্বাদই নেওয়া হয়নি জভেরেভের...
আরিনা সাবালেঙ্কার সামনে তিনি ছিলেন আন্ডারডগ। সাবালেঙ্কা অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। আর অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে এবারই তাঁর প্রথম উঠে আসা। কিন্তু ফাইনালে বাজিমাত করলেন আন্ডারডগ ম্যাডিসন কিসই। মেয়েদের এককের ফাইনাল ৬-৩,২-৬, ৭-৫ গেমে জিতে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের নতুন রানি হিসেবে করলেন...
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন
কঠিন লড়াইয়ের পর প্রথম সেটের ফল নির্ধারণ হলো। কিন্তু দ্বিতীয় সেটে আর গেলেন না নোভাক জোকোভিচ, তার আগেই সরে দাঁড়ালেন। বাঁ পায়ের চোটে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে প্রথম সেটে হেরেই বিদায় জানালেন ২৪ বারের গ্র্যান্ড স্লামজয়ী। রড লেভার অ্যারেনায় প্রায় দেড় ঘণ্টা লড়াইয়ের পর শেষ হয় প্রথম সেট।
তাঁরা ভালো বন্ধু। এমনই যে আরিনা সাবালেঙ্কার ‘সাবা’-এর সঙ্গে বাদোসার ‘দোসা’ যোগ করে অনেকেই দুজনকে একত্রে ডাকেন সাবাদোসা। তো কাল অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে দুই বন্ধুর সেমিফাইনালে ৬-৪, ৬-২ গেমে জিতলেন বেলারুশের সাবালেঙ্কা। হারলেন স্পেনের বাদোসা।
তাঁরা ভালো বন্ধু। এমনই যে, আরিনা সাবালেঙ্কার ‘সাবা’-এর সঙ্গে বাদোসার ‘দোসা’ যোগ করে অনেকেই দুজনকে একত্রে ডাকেন সাবাদোসা। তো কাল অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে দুই বন্ধুর সেমিফাইনালে ৬-৪, ৬-২ গেমে জিতলেন বেলারুশের সাবালেঙ্কা। হারলেন স্পেনের বাদোসা।
আগের দিন কোয়ার্টার ফাইনালের বৈতরণি পেরিয়েছিলেন নোভাক জোকোভিচ ও আলেক্সান্দার জভেরভ। আর আজ কোয়ার্টার ফাইনালে জিতলেন ইয়ানিক সিনার ও বেন শেলটন। তাতে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের দ্বিতীয় সেমিফাইনালের লাইনআপও ঠিক হয়ে গেছে। ইয়ানিক সিনার খেলবেন শেলটনের বিপক্ষে।
আসছে মে’তে সাঁইত্রিশ পেরিয়ে আটত্রিশে পা রাখবেন নোভাক জোকোভিচ। এই বয়সেও কোর্টে তাঁর কী কৈশোরীয় চাঞ্চল্য! সে চাঞ্চল্যরের কাছে হার মানতে হয় তাঁর বয়সের অর্ধেকের কম, ২১ বছর বয়সী কার্লোস আলকারাসকে! তিন ঘণ্টা ৩৭ মিনিট লড়াইয়ে বর্ষীয়ান জোকোভিচ জিতেছেন ৪-৬, ৬-৪, ৬-৩,৬-৩ গেমে। এই জয়ে সেমিফাইনালে উঠে গেছেন সার্
এটাই তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। কিন্তু মেলবোর্ন পার্কে যেভাবে খেললেন ১৯ বছর বয়সী লারনার তিয়েন; তাতে এটা তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান বলে মেনে নেওয়াটা কঠিন। অবাছাই প্রতিযোগী হয়ে খেলতে এসে তরতরিয়ে উঠে যান চতুর্থ রাউন্ডে।
উইম্বলডনের টানা দুই আসরে কার্লোস আলকারাজের কাছে হেরে গ্র্যান্ড স্ল্যাম হাত ছাড়া করেন নোভাক জোকোভিচ। এবার বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে সেই আলকারাজকেই পেলেন জোকো।
এর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
বোঝাই যাচ্ছিল, একটা অস্বস্তিতে আছেন। শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল তাঁর। চিকিৎসা বিরতি নিয়ে ইনহেলার সেবন করতেও দেখা গেল। তারপরও তৃতীয় রাউন্ডে সরাসরি সেটে হারিয়ে দিলেন চেক প্রজাতন্ত্রের টমাস ম্যাচাককে।
বয়স মাত্র ২৩। এই বয়সেই খেলে ফেলেছেন ১১টি গ্র্যান্ড স্লাম। অবশ্য ইভা লিসের গ্র্যান্ড স্লাম মানেই প্রথম রাউন্ডেই বিদায় নেওয়া। শুধু একবারই প্রথম রাউন্ডের বৈতরণি পেরিয়ে উঠেছিলেন দ্বিতীয় রাউন্ডে। এবং সেটি ২০২৩ সালে ইউএস ওপেনে।
সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লাম, ওয়ার্ল্ড ট্যুর ফাইনালসের ট্রফি কিংবা হাজার মাস্টার্স—কোন রেকর্ডেই না আছেন তিনি! সবচেয়ে বেশি সপ্তাহ র্যাঙ্কিং শীর্ষে থাকার রজার ফেদেরারের রেকর্ডটিও ভেঙে দিয়েছেন নোভাক জোকোভিচ। এবার রেকর্ড বইয়ের আরও একটা পাতায় সুইস কিংবদন্তিকে আড়াল করে দিলেন সার্বিয়ান তারকা। নিজের করে নিল
টেনিসের ‘ব্যাডবয়’ খ্যাত অস্ট্রেলিয়ার নিক কিরিওস মাঝে মধ্যেই এমনটা করতেন। কালে ভদ্রে বুলগেরিয়ার গিগর দিমিতভ থেকে শুরু করে সার্বিয়ান টেনিস কিংবদন্তি নোভাক জোকোভিচেরও কোর্টে র্যাকেট ভাঙার নজির আছে। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে এবার র্যাকেট ভাঙলেন দানিল মেদভেদেভ। শুধু র্যাকেটই নয়, র্যাকেট দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে দিয়
একটা সময় ছিল, যখন ধরেই নেওয়া হতো ‘বড় তিন’-এর কেউ না কেউ শিরোপা জিতবে। কিন্তু কালের আবর্তে বড় তিনের সেই প্রভাব আর নেই। রজার ফেদেরারের পথ ধরে টেনিস ছেড়েছেন রাফায়েল নাদালও। বড় তিনের শেষ প্রতিনিধি
রজার ফেদেরারের ২০টি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা। আর কোনো শিরোপা তো নয়ই, কখনো গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালেই খেলা হয়নি গায়েল মনফিলসের। তবে রেকর্ড বইয়ের একটা পাতায় কিন্তু কিংবদন্তি রজার ফেদেরারকেও ছাড়িয়ে গেছেন মনফিলস।