চোটের কারণে রাফায়েল নাদালের উইম্বলডন খেলা নিয়েই ছিল শঙ্কা। সেই তিনিই কাল কোয়ার্টার ফাইনালে ৪ ঘণ্টা ২০ মিনিটের রোমাঞ্চ উপহার দিয়ে উঠে গেলেন সেমিফাইনালে। ২৪ বছর বয়সী টেলর ফ্রিজের বিপক্ষে দাঁতে দাঁত চেপে শেষ পর্যন্ত লড়ে নাদাল জিতেছেন ৩-৬, ৭-৫, ৩-৬, ৭-৫, ৭-৬(১০-৪) গেমে।
চোটগ্রস্ত নাদালকে ম্যাচের মধ্যেও চোট চোখ রাঙাচ্ছিল। প্রথম সেটে তাই সুবিধা করতে পারেননি। দ্বিতীয় সেটের মাঝপথে চোটের কারণে কোর্ট ছেড়ে গিয়ে মেডিকেল টাইম-আউট নিতে হয় ৩৬ বছর বয়সী এই স্প্যানিশ তারকাকে। এমনকি তাঁর বাবা তাঁকে খেলা চালিয়ে না যাওয়ার অনুরোধও করেছিলেন। কিন্তু নাদাল তাঁর বাবার অনুরোধ কানে নেননি। দর্শকদের বিপুল করতালির মধ্যে ফিরে আসেন কোর্টে। দ্বিতীয় সেট জিতে সমতা টানেন ম্যাচে।
চোট নিয়ে লড়াইয়ের মানসিকতা নাদালের জন্য নতুন কিছু নয়। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘তারা আমাকে ম্যাচের মধ্যেই জানিয়েছিল আমার অবসর নেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু ম্যাচের মধ্যে অবসরের সিদ্ধান্ত নেওয়া আমার জন্য কঠিন ছিল। আর এটা এমন নয় যে, এমন পরামর্শ আমি নতুন পেলাম। আমার টেনিস-জীবনে অনেকবারই এ ধরনের পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গিয়েছি। এটা এমন এক বিষয়, যা আমি ঘৃণা করি। তাই আমি চালিয়ে যেতে চেয়েছি এবং সেটাই করেছি।’
এ অবস্থায় খেলা চালিয়ে যান নাদাল। তৃতীয় সেট হেরে আবারও পিছিয়ে পড়েন। চতুর্থ সেটেও পিছিয়ে পড়ে শেষ পর্যন্ত ম্যাচে ফিরে লড়াইটা শেষ সেটে নেন নাদাল। প্রায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা ম্যারাথনের শেষ সেটেও শেষ হাসি হাসেন নাদাল। তবে কাজটা তাঁর জন্য সহজ ছিল না। ম্যাচ শেষে নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে নাদাল বলেন, ‘সত্যি বলতে, চিকিৎসা বিরতিতে খুব একটা কিছু করার ছিল না চিকিৎসকদের। তারা আমার কাছে এসে কিছু ব্যথানাশক ওষুধ দিল, ফিজিও পেশিকে কিছুটা শিথিল রাখার চেষ্টা করল, তবে এটা কঠিন ছিল। কোনো কিছুই চূড়ান্ত নয়, যখন আপনি এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে আছেন। আমি শুধু নিজেকে একটি সুযোগ দিতে চেয়েছি। কারণ টুর্নামেন্টটা ছেড়ে দেওয়া আমার জন্য সহজ নয়। উইম্বলডন ছাড়া আমার জন্য সহজ নয়, ব্যথা যতই তীব্র হোক না কেন।’
চোটের কারণে রাফায়েল নাদালের উইম্বলডন খেলা নিয়েই ছিল শঙ্কা। সেই তিনিই কাল কোয়ার্টার ফাইনালে ৪ ঘণ্টা ২০ মিনিটের রোমাঞ্চ উপহার দিয়ে উঠে গেলেন সেমিফাইনালে। ২৪ বছর বয়সী টেলর ফ্রিজের বিপক্ষে দাঁতে দাঁত চেপে শেষ পর্যন্ত লড়ে নাদাল জিতেছেন ৩-৬, ৭-৫, ৩-৬, ৭-৫, ৭-৬(১০-৪) গেমে।
চোটগ্রস্ত নাদালকে ম্যাচের মধ্যেও চোট চোখ রাঙাচ্ছিল। প্রথম সেটে তাই সুবিধা করতে পারেননি। দ্বিতীয় সেটের মাঝপথে চোটের কারণে কোর্ট ছেড়ে গিয়ে মেডিকেল টাইম-আউট নিতে হয় ৩৬ বছর বয়সী এই স্প্যানিশ তারকাকে। এমনকি তাঁর বাবা তাঁকে খেলা চালিয়ে না যাওয়ার অনুরোধও করেছিলেন। কিন্তু নাদাল তাঁর বাবার অনুরোধ কানে নেননি। দর্শকদের বিপুল করতালির মধ্যে ফিরে আসেন কোর্টে। দ্বিতীয় সেট জিতে সমতা টানেন ম্যাচে।
চোট নিয়ে লড়াইয়ের মানসিকতা নাদালের জন্য নতুন কিছু নয়। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘তারা আমাকে ম্যাচের মধ্যেই জানিয়েছিল আমার অবসর নেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু ম্যাচের মধ্যে অবসরের সিদ্ধান্ত নেওয়া আমার জন্য কঠিন ছিল। আর এটা এমন নয় যে, এমন পরামর্শ আমি নতুন পেলাম। আমার টেনিস-জীবনে অনেকবারই এ ধরনের পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গিয়েছি। এটা এমন এক বিষয়, যা আমি ঘৃণা করি। তাই আমি চালিয়ে যেতে চেয়েছি এবং সেটাই করেছি।’
এ অবস্থায় খেলা চালিয়ে যান নাদাল। তৃতীয় সেট হেরে আবারও পিছিয়ে পড়েন। চতুর্থ সেটেও পিছিয়ে পড়ে শেষ পর্যন্ত ম্যাচে ফিরে লড়াইটা শেষ সেটে নেন নাদাল। প্রায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা ম্যারাথনের শেষ সেটেও শেষ হাসি হাসেন নাদাল। তবে কাজটা তাঁর জন্য সহজ ছিল না। ম্যাচ শেষে নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে নাদাল বলেন, ‘সত্যি বলতে, চিকিৎসা বিরতিতে খুব একটা কিছু করার ছিল না চিকিৎসকদের। তারা আমার কাছে এসে কিছু ব্যথানাশক ওষুধ দিল, ফিজিও পেশিকে কিছুটা শিথিল রাখার চেষ্টা করল, তবে এটা কঠিন ছিল। কোনো কিছুই চূড়ান্ত নয়, যখন আপনি এমন একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে আছেন। আমি শুধু নিজেকে একটি সুযোগ দিতে চেয়েছি। কারণ টুর্নামেন্টটা ছেড়ে দেওয়া আমার জন্য সহজ নয়। উইম্বলডন ছাড়া আমার জন্য সহজ নয়, ব্যথা যতই তীব্র হোক না কেন।’
দুইবার পিছিয়ে পড়েও জর্ডানকে জিততে দেয়নি বাংলাদেশ। মাঠ ছেড়েছে জয়ের সমান ২-২ গোলের ড্র নিয়ে। এর আগে শনিবার ত্রিদেশীয় প্রীতি টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে ইন্দোনেশিয়াকেও গোলশূন্য ড্রয়ে রুখে দিয়ে আফঈদা খন্দকার।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে এসেই আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট হচ্ছে ভুটান ফুটবল দলের। আজ জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলনের সময় পানি নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা গেল কয়েকজনকে। তাই সংবাদ সম্মেলনে সেই সত্য সরলভাবে তুলে ধরলেন দলটির জাপানি কোচ আতসুশি নাকামুরা।
৮ ঘণ্টা আগেবাফুফের সংবাদ সম্মেলন কক্ষে আজ গিজগিজ করছিল সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে। অনেককে জায়গা না পেয়ে মাটিতেই বসতে হয়েছে। এমন দৃশ্য আগে কখনো দেখেননি জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ফুটবল উন্মাদনার এই সময়ে ভালো লাগার পাশাপাশি খারাপ লাগার অনুভূতিও ছিল তাঁর। খানিক পরে জামাল আর কোচ কাবরেরাকেও একটু অন্যরকম অভিজ্ঞতা
৮ ঘণ্টা আগেরোলাঁ গারোঁয় আরাইনা সাবালেঙ্কা হয়ে উঠেছেন রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য! টেনিসের বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড় ফ্রেঞ্চ ওপেনে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত টানা পাঁচ ম্যাচে কোনো সেটে হারেননি। আজ নারী এককে শেষ আটের লড়াইয়ে কিছুটা প্রতিরোধেরমুখে পড়তে হয়েছিল বেলারুশ তারকাকে। তবে শেষ পর্যন্ত বাধা টপকে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন চীন
১০ ঘণ্টা আগে